#সাম্প্রতিক_আপডেট
***
১. জাতিসংঘের বর্তমান মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার কে?
উওর : ফলকার টুর্ক।
২. কত সালে ফারাক্কা ব্যারেজ উদ্বোধন করা হয়?
উওর: ১৯৭৫ সালে।
৩. জেন জি এর জন্মের সময়কাল কোনটি?
উওর: ১৯৯৭-২০১২ সালে।
৪.ভারতের ডুম্বুর জাম কোন নদীর উৎস মুখে নির্মিত হয়েছে?
উওর: গোমতী ১৯৭৬ সাল।
৫. ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্ত ঘেঁষে বাংলাদেশের কতটি জেলা অবস্থিত?
উওর: ৭টি।
৬. ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য থেকে কতটি নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে?
উওর: ১৫টি।
৭.তিস্তা বাঁধ ভারতের কোন রাজ্যে অবস্থিত?
উওর: সিকিম।
৮.বাংলাদেশে কত সালে প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়?
উওর: ১৯৯৬ সালে।
৯. বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে ডুম্বুর বাঁধের দুরন্ত কত?
উওর: ১২০ কি.মি।
১০. ৬ষ্ঠ বিমসটেক সম্মেলনে কোথায় অনুষ্ঠিত হবে?
উওর: থাইল্যান্ডে।
১১. ফারাক্কা বাধঁ তৈরি করা হয়েছে কোন নদীর উপর?
উওর: গঙ্গা নদী।
Learn & Research
Nearby schools & colleges
Ecomog
Jammu and Kashmir
Bihar
Sitio Salamia Salcedo
Learn & Research is an approach and an initiative to improve the practice of data collecting involvin
Operating as usual
🌹কোন কোন দেশে সমুদ্র বন্দর নেই?
ইউরোপ স্থলবেষ্টিত রাষ্ট্র ১৬টি। এ দেশ গুলোতে কোন সমুদ্র বন্দর নেই। যথা : হাঙ্গেরি, সুইজারল্যান্ড, মলদোভা,চেক,প্রজাতন্ত্র, কসোভা,বেলারুশ,সার্বিয়াম অ্যান্ডারা,লুক্মেমবার্গ।
সার্কভুক্ত দেশ আফগানিস্তান, নেপাল,ভুটান সমুদ্র বন্দর নেই।
*****
সবাই বাঁচতে চায়🙏
#প্রতিশব্দ /সমার্থক শব্দ
চাকরি পরীক্ষা জন্য গুরত্বপূর্ণ 📖
অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ গুরুত্বপূর্ণ বেশি📖
ক্লাস ৯/১০ বই
চাকরি পরীক্ষা 😊
সেভেন সিস্টার্স :
অরুণাচল, মিজোরাম,ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড,মেঘালয়,আসাম,মণিপুর।
সাম্প্রতিক আলোচিত বিষয় 📖
পৃথিবীর বড় সংবাদ সংস্থা হলো রয়টার্স
চাকরি প্রত্যাশীদের জন্য জেনে রাখা ভালো!!
ডঃ মুহাম্মদ #ইউনূস এর জীবনবৃত্তান্ত:
জন্মঃ ২৮ জুন, ১৯৪০
অধ্যাপক ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদ। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের একজন শিক্ষক। তিনি ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রবর্তক। অধ্যাপক ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা। মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে এই পুরস্কার লাভ করেন। ইউনূস বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার সহ আরও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেছেন।
#পরিবার-Family
মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলার বাথুয়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হাজী দুলা মিয়া সওদাগর, এবং মাতার নাম সুফিয়া খাতুন। মুহাম্মদ ইউনূসের সহধর্মিনী ডঃ আফরোজী ইউনুস। ব্যক্তিগত জীবনে মুহাম্মদ ইউনূস দুই কন্যার পিতা। মুহাম্মদ ইউনূসের ভাই মুহাম্মদ ইব্রাহিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং ছোট ভাই মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর একজন জনপ্রিয় টিভি ব্যক্তিত্ব।
#শিক্ষা জীবন
তাঁর প্রথম বিদ্যালয় মহাজন ফকিরের স্কুল। চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় মুহাম্মদ ইউনূস মেধা তালিকায় ১৬তম স্থান অধিকার করেন এবং চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হন। সেখানে তিনি সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সাথে নিজেকে যুক্ত করেন। কলেজে তিনি নাটকে অভিনয় করে প্রথম পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও তিনি সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা এবং আজাদী পত্রিকায় কলাম লেখার কাজে যুক্ত ছিলেন। সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় তিনি বয়েজ স্কাউটসে যোগ দেন এবং বয়েজ স্কাউটসের পক্ষ থেকে মাত্র ১৫ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ এশিয়া এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেন।
#কর্ম জীবন
১৯৫৭ সালে মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের সম্মান শ্রেণীতে ভর্তি হন এবং সেখান থেকেই বিএ এবং এমএ সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি ব্যুরো অব ইকোনমিক্স -এ যোগ দেন গবেষণা সহকারী হিসাবে যোগদান করেন। পরবর্তীকালে ১৯৬২ সালে চট্টগ্রাম কলেজে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি ফুলব্রাইট স্কলারশিপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যান এবং পূর্ণ বৃত্তি নিয়ে ভেন্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১৯৬৯ সালে অর্থনীতিতে পিএইচডি লাভ করেন। ইউনূস বাংলাদেশে ফিরে আসার আগে ১৯৬৯ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত মিডল টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের পক্ষে বিদেশে জনমত গড়ে তোলা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা প্রদানের জন্য সাংগঠনিক কাজে নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৭২ সালে দেশে ফিরে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে তিনি অধ্যাপক পদে উন্নীত হন এবং ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত এ পদে কর্মরত ছিলেন।
ইউনুস দারিদ্র্যতার বিরুদ্ধে তার সংগ্রাম শুরু করেন ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত দুর্ভিক্ষের সময়। তিনি বুঝতে পারেন স্বল্প পরিমাণে ঋণ দরিদ্র মানুষের জীবন মান উন্নয়নে অত্যন্ত কার্যকরী হতে পারে। সেই সময়ে তিনি গবেষণার লক্ষ্যে গ্রামীণ অর্থনৈতিক প্রকল্প চালু করেন। ১৯৭৪ সালে মুহাম্মদ ইউনুস তেভাগা খামার প্রতিষ্ঠা করেন যা সরকার প্যাকেজ প্রোগ্রামের আওতায় অধিগ্রহণ করে।
গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠা
মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৭৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন গরিব বাংলাদেশীদের মধ্যে ঋণ দেবার জন্য। তখন থেকে গ্রামীণ ব্যাংক ৫.৩ মিলিয়ন ঋণগ্রহীতার মধ্যে ৫.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ প্রদান করে। ঋণের টাকা ফেরত নিশ্চিত করার জন্য গ্রামীণ ব্যাংক “সংহতি দল” পদ্ধতি ব্যবহার করে। একটি অনানুষ্ঠানিক ছোট দল একত্রে ঋণের জন্য আবেদন করে এবং এর সদস্যবৃন্দ একে অন্যের জামিনদার হিসেবে থাকে এবং একে অন্যের উন্নয়নে সাহায্য করে। ব্যাংকের পরিধি বাড়ার সাথে সাথে গরিবকে রক্ষা করার জন্য ব্যাংক অন্যান্য পদ্ধতিও প্রয়োগ করে। ক্ষুদ্রঋণের সাথে যোগ হয় গৃহঋণ, মৎস খামাড় এবং সেচ ঋণ প্রকল্প সহ অন্যান্য ব্যাংকিং ব্যবস্থা। গরিবের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গ্রামীণ ব্যাংকের সাফল্য উন্নত বিশ্ব এমন কি যুক্তরাষ্ট্র সহ অন্যান্য শিল্পোন্নত দেশসমূহকে গ্রামীণের এই মডেল ব্যবহার করতে উদ্বুদ্ধ হয়।
প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ
Banker to the Poor:Micro-lending and The battle against World Proverty. (১৯৯৮)
Three Farmers of Jobra; Department of Economics, Chittagong University; (১৯৭৪)
#সম্মাননা
ডঃ ইউনুস পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৪৮টি সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। শান্তিতে নোবেলজয়ী গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডাল গ্রহণ করেছেন। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পক্ষ থেকে এই সম্মাননা দেয়া হলো ইউনূসকে, যিনি এই পদক পাওয়া প্রথম বাংলাদেশি ও মুসলিম।
বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্পদশালী দুই শতাধিক ব্যক্তির সম্মেলনে নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আজীবন সম্মাননা পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। ২০১৩, ৫ মে বুধবার জাতিসংঘ ভবনে এ সম্মাননা জানানো হয়। জাতিসংঘে বিশ্বের সম্পদশালী ব্যক্তিদের এ সমাবেশের আয়োজন করে বিশ্ববিখ্যাত ফোর্বস ম্যাগাজিন। একজন সামাজিক উদ্যোক্তা হিসেবে ইউনূসকে এ ‘আজীবন সম্মাননা পুরস্কার’ প্রদান করা হয়।
অ্যাওয়ার্ড
প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ড। (১৯৭৮)
রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার। (১৯৮৪)
কেন্দ্রীয় ব্যাংক অ্যাওয়ার্ড। (১৯৮৫)
স্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৮৭)
আগা খান অ্যাওয়ার্ড। (১৯৮৯)
কেয়ার পুরস্কার। (১৯৯৩)
নোবেল পুরস্কার (শান্তি)। (২০০৬)
মানবহিতৈষণা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র। (১৯৯৩)
মুহাম্মদ সাহেবুদ্দিন বিজ্ঞান (সামাজিক অর্থনীতি) পুরস্কার,শ্রীলঙ্কা (১৯৯৩)
রিয়াল এডমিরাল এম এ খান স্মৃতি পদক,বাংলাদেশ (১৯৯৩)
বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার,যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৪)
পিফার শান্তি পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৪)
ডঃ মুহাম্মাদ ইব্রাহিম স্মৃতি স্বর্ণ পদক, বাংলাদেশ (১৯৯৪)
ম্যাক্স সছমিধেইনি ফাউন্ডেশন ফ্রিডম পুরস্কার,সুইজারল্যান্ড (১৯৯৫)
ঢাকা মেট্রোপলিটন রোটারারি ক্লাব ফাউন্ডেশন পুরস্কার, বাংলাদেশ (১৯৯৫)
আন্তর্জাতিক সাইমন বলিভার পুরস্কার (১৯৯৬)
ভ্যানডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় বিশিষ্ট আলামনাই পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৬)
আন্তর্জাতিক একটিভিটিস্ট পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৭)
প্লানেটরি কনশিয়াশনেস বিজনেস ইনোভেশন পুরস্কার, জার্মানি (১৯৯৭)
হেল্প ফর সেলফ হেল্প পুরস্কার,নরওয়ে (১৯৯৭)
শান্তি মানব পুরস্কার (ম্যান ফর পিস এওয়ার্ড), ইতালি (১৯৯৭)
বিশ্ব ফোরাম পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৭)
ওয়ান ওয়ার্ল্ড ব্রডকাস্টিং ট্রাস্ট মিডিয়া পুরস্কার, যুক্তরাজ্য (১৯৯৮)বিশ্ব
দ্যা প্রিন্স অফ আউস্তুরিয়া এ্যাওয়ার্ড ফর কনকর্ড, স্পেন (১৯৯৮)
সিডনি শান্তি পুরস্কার, অস্ট্রেলিয়া (১৯৯৮)
অযাকি (গাকুডো) পুরস্কার, জাপান (১৯৯৮)
ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার, ইন্ডিয়া (১৯৯৮)
জাস্টটি অফ দ্যা ইয়ার পুরস্কার,ফ্রান্স (১৯৯৮) ( Les Justes D’or )
রোটারারি এ্যাওয়ার্ড ফর ওয়ার্ল্ড আন্ডারস্ট্যান্ডিং, যুক্তরাষ্ট্র (১৯৯৯)
গোল্ডেন পেগাসাস এ্যাওয়ার্ড, ইটালি (১৯৯৯)
রোমা এ্যাওয়ার্ড ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যানিটারিয়ান, ইটালি (১৯৯৯)
রাথিন্দ্রা পুরস্কার, ইন্ডিয়া (১৯৯৮)
অমেগা এ্যাওয়ার্ড অফ এক্সিলেন্সি ফরব লাইফ টাইম এচিভমেন্ট, সুইজারল্যান্ড (২০০০)
এ্যাওয়ার্ড অফ দ্যা মেডেল অফ দ্যা প্রেসিডেন্সি,ইটালি (২০০০)
কিং হুসেইন হিউম্যানিটারিয়ান লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড, জর্ডান (২০০০)
আই ডি ই বি গোল্ড মেডেল এ্যাওয়ার্ড, বাংলাদেশ (২০০০)
আরতুসি পুরস্কার, ইটালি (২০০১)
গ্র্যান্ড প্রাইজ অফ দ্যা ফুকুওকা এশিয়ান কালচার পুরস্কার, জাপান (২০০১)
হো চি মীণ পুরস্কার, ভিয়েতনাম (২০০১)
আন্তর্জাতিক সহযোগিতা পুরস্কার ‘কাজা ডি গ্রানাডা’, স্পেন (২০০১)
নাভারা ইন্টারন্যাশনাল এইড এ্যাওয়ার্ড, স্পেন (২০০১)
মহাত্মা গান্ধী পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০২)
বিশ্ব টেকনোলজি নেটওয়ার্ক পুরস্কার, যুক্তরাজ্য (২০০৩)
ভলভো পরিবেশ পুরস্কার, সুইডেন (২০০৩)
জাতীয় মেধা পুরস্কার, কলম্বিয়া (২০০৩)
দ্যা মেডেল অফ দ্যা পেইন্টার অসওয়াল্ড গুয়ায়াসামিন পুরস্কার, ফ্রান্স (২০০৩)
তেলিছিনকো পুরস্কার, স্পেন (২০০৪)
সিটি অফ অরভিতো পুরস্কার, ইটালি (২০০৪)
দ্যা ইকোনমিস্ট ইনোভেশন পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪)
ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স কাউন্সিল এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪)
লিডারশীপ ইন সোশ্যাল অন্টাপ্রিনেয়ার এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৪)
প্রিমিও গ্যালিলীয় ২০০০ স্পেশাল প্রাইজ ফর পিস ২০০৪, ইটালি (২০০৪)
নিক্কেই এশিয়া পুরস্কার, জাপান (২০০৪)
গোল্ডেন ক্রস অফ দ্যা সিভিল অর্ডার অফ দ্যা সোশ্যাল সলিডারিটি,স্পেন (২০০৫)
ফ্রিডম এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৫)
বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটি গোল্ড মেডেল, বাংলাদেশ (২০০৫)
প্রাইজ ২ পন্টে, ইটালি (২০০৫)
ফাউন্ডেশন অফ জাস্টিস, স্পেন (২০০৫)
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি নেউসতাদ এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৬)
গ্লোব সিটিজেন অফ দ্যা ইয়ার এ্যাওয়ার্ড,যুক্তরাষ্ট্র (২০০৬)
ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট স্বাধীনতা পুরস্কার, নেদারল্যান্ড (২০০৬)
ইতু বিশ্ব তথ্য সংগঠন পুরস্কার, সুইজারল্যান্ড (২০০৬)
সিউল শান্তি পুরস্কার, কোরিয়া (২০০৬)
কনভিভেঞ্চিয়া (উত্তম সহকারিতা) সেউতা পুরস্কার, স্পেন (২০০৬)
দুর্যোগ উপশম পুরস্কার, ইন্ডিয়া (২০০৬)
সেরা বাঙালী, ইন্ডিয়া (২০০৬)
গ্লোবাল ট্রেইলব্লেজার পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
এ বি আই সি সি এ্যাওয়ার্ড ফর লিডারশীপ ইন গ্লোবাল ট্রেড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
সামাজিক উদ্যোক্তা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
বিশ্ব উদ্যোগী নেতৃত্ব পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
রেড ক্রস স্বর্ণ পদক, স্পেন (২০০৭)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জন্ম শত বার্ষিকী স্মারক, ইন্ডিয়া (২০০৭)
ই এফ আর বাণিজ্য সপ্তাহ পুরস্কার,নেদারল্যান্ড (২০০৭)
নিকলস চ্যান্সেলর পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
ভিশন এ্যাওয়ার্ড, জার্মানি (২০০৭)
বাফি গ্লোবাল এচিভমেন্ট এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
রুবিন মিউজিয়াম মানডালা এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
সাকাল বর্ষ ব্যক্তিত্ব পুরস্কার, ইন্ডিয়া (২০০৭)
১ম আহপাডা গ্লোবাল পুরস্কার, ফিলিপাইন (২০০৭)
মেডেল অফ ওনার, ব্রাজিল (২০০৭)
জাতিসংঘ সাউথ- সাউথ সহযোগিতা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৭)
প্রোজেক্ট উদ্যোগী পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
আন্তর্জাতিক নারী স্বাস্থ্য মিশন পুরস্কার, নিউইয়র্ক (২০০৮)
কিতাকইয়ুশু পরিবেশ পুরস্কার, জাপান (২০০৮)
চ্যান্সেলর পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
প্রেসিডেন্স পদক, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
মানব নিরাপত্তা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
বাৎসরিক উন্নয়ন পুরস্কার, অস্টিয়া (২০০৮)
মানবসেবা পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৮)
শিশু বন্ধু পুরস্কার,স্পেন (২০০৮)
এ জি আই আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান পুরস্কার, জার্মানি (২০০৮)
করিনি আন্তর্জাতিক গ্রন্থ পুরস্কার, জার্মানি (২০০৮)
টু উয়িংস প্রাইজ,জার্মানি (২০০৮)
বিশ্ব মানবতাবাদী পুরস্কার, ক্যালিফোর্নিয়া (২০০৮)
ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স কাউন্সিল এ্যাওয়ার্ড ,ক্যালিফোর্নিয়া (২০০৮)
এস্টরিল গ্লোবাল ইস্যু’স ডিসটিনগুইশড বুক প্রাইজ, পর্তুগাল (২০০৯)
এইসেনহওয়ের মেডেল ফর লিডারশীপ অ্যান্ড সার্ভিস, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯)
গোল্ডেন বিয়াটেক এ্যাওয়ার্ড, স্লোভাকিয়া (২০০৯)
গোল্ড মেডেল অফ ওনার এ্যাওয়ার্ড, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯)
প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম, যুক্তরাষ্ট্র (২০০৯)
পি আই সি এম ই টি এ্যাওয়ার্ড, পোর্টল্যান্ড (২০০৯)
বৈরুত লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড (২০০৯)
সোলারওয়ার্ল্ড আইন্সটাইন এ্যাওয়ার্ড (২০১০)
©সংগৃহীত।
"পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ "
কপালকুণ্ডলা নবকুমারকে বলেছে।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
রোমাঞ্চধর্মী উপন্যাস
বাংলাদেশের সংবিধান
পড়ালেখায় দ্রুত উন্নতি করার ১০টি কার্যকরী টিপস!
১। প্রতিদিন ভোরে ঘুম থেকে উঠুন। ফলে আপনি অন্যদের থেকে বেশি সময় পাবেন পড়াশোনার জন্য।
২। প্রতিদিন নতুন নতুন কিছু না কিছু শিখুন। এটি আপনাকে অন্যদের চেয়ে দিন দিন এগিয়ে নিয়ে যাবে।
৩। আগামীকাল কী পড়বেন তা আগের দিন প্ল্যান করে আলাদা খাতায় লিখে রাখুন এবং পরের দিন সেই প্ল্যান অনুযায়ী পড়ুন। ভাগ ভাগ করে পড়লে পড়তে ভালো লাগবে।
(খাতার নাম দিতে পারেন "স্টাডি প্ল্যান খাতা")
৪। প্রতি সপ্তাহ ও মাসে কোন কোন সাবজেক্ট বা বই শেষ করবেন তা প্ল্যান করে খাতায় লিখে রাখুন। এতে করে দ্রুত কোনো বই বা সাবজেক্ট শেষ করতে পারবেন।
৫। কঠিন বিষয়গুলো প্রতিদিন অল্প অল্প করে পড়ুন এবং লিখে লিখে হালকা শব্দ করে পড়ার চেষ্টা করুন। এতে করে কঠিন বিষয়গুলো খুব ভালো করে শেখা হবে এবং বেশি দিন মনে থাকবে।
৬। যে কোনো বিষয়ে কন্সেপ্ট ক্লিয়ার করে পড়ুন। নিজে নিজে না বুঝলে অন্যের সাহায্য নিন। না বুঝে কোনো কিছু মুখস্থ করবেন না এবং পড়ার সময় পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ার চেষ্টা করুন।
৭। মোবাইল, ইন্টারনেট, ফেইসবুক, মেসেঞ্জার, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, ইমোতে কম সময় ব্যয় করুন। এতে করে আপনার পড়ায় বেশি সময় দিতে পারবেন।
৮। অযথা আড্ডা বা ঘুরাফেরা করে সময় নষ্ট করা থেকে বিরত থাকুন। এতে করে আপনার মাথায় খারাপ ও অনর্থক চিন্তা কম আসবে এবং বেশি করে পড়ার সুযোগ পাবেন।
৯। প্রতিদিন আপনার স্বপ্নটাকে অন্তত সকাল, বিকাল, রাতে ঘুমানোর আগে একবার করে স্মরণ করুন। প্রয়োজনে আপনার স্বপ্নটিকে পড়ার টেবিলে উপর লিখে রাখতে পারেন। যেমন- " আমি বিসিএস ক্যাডার হবো", "আমি ব্যাংকার হবো"। এটি আপনাকে বেশি বেশি পড়তে উৎসাহ জোগাবে।
১০। নেতিবাচক চিন্তাশীল মানুষদের পরিহার করে চলুন এবং যতটুকু সম্ভব ইতিবাচক চিন্তাশীল মানুষদের সংস্পর্শে থাকার চেষ্টা করুন। এর ফলে করে আপনার ভিতরে ভালো কিছু করার অনুপ্রেরণা জাগবে।
কখনো হতাশ হবেন না। খারাপ সময়ে ধৈর্য ধারণ করে লক্ষ্য ঠিক রেখে পরিশ্রম করে যান। ইনশাআল্লাহ, ভালো ফল পাবেন।
সকল সৎ-পরিশ্রমীর জন্য Bcs preliminary prepation group এর পক্ষ থেকে শুভ কামনা রইল।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা- ২০২৪
পড়ো। কারণ তোমার স্বপ্নগুলো উৎসবের চেয়ে বড়।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪:
০১। মোট জনসংখ্যা ১৭১ মিলিয়ন (২০২৩ শুমারি)
০২। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩৩%
০৩। জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতি বর্গকিলোমিটার) ১১৭১ জন
০৪। পুরুষ ও মহিলার অনুপাত ৯৬.৩
০৫। স্থুল জন্মহার (১০০০ জনে) ১৯.৪ জন
০৬। স্থুল মৃত্যুহার (১০০০ জনে) ৬.১ জন
০৭। প্রতিহাজারে শিশু মৃত্যুর হার (১ বছরের নীচে জীবিত জনে) ২৭ জন
০৮। গড় আয়ুষ্কাল ৭২.৩ বছর (পুরুষ ৭০.৮
,মহিলা ৭৩.৮)
৯।জিডিপিতে অবদান:
১০।সাক্ষরতার হার (৭+ বয়স) ৭৭.৯% (পুরুষ ৮০.১ মহিলা ৭৫.৮ শতাংশ)
১১। দারিদ্রের হার ১৮.৭ %,চরম দারিদ্র্যের হার ৫.৬%
১২। জিডিপি ‘র প্রবৃদ্ধির হার ৫.৮২%
১৩। মাথাপিছু আয় ২৭৮৪ মার্কিন ডলার,পার ক্যাপিটাল জিডিপি ২৬৭৫ ডলার,টোটাল জিডিপি বর্তমান মূল্যে ৫০,৪৮,০২৭ কোটি টাকা এবং স্থির মূল্যে ৩৩৯৭২৩১ কোটি টাকা।
১৪। মোট ব্যাংক ৬১ টি
১৫। রাষ্ট্রীয়াত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক ৬ টি
১৬। বিশেষায়িত ব্যাংক ৩ টি
১৭। বেসরকারি ব্যাংক ৪৩ টি
১৮। বৈদেশিক ব্যাংক ৯ টি,নন ব্যাংক ফিনানসিয়াল প্রতিষ্ঠান ৩৫
১৯। মুদ্রাস্ফীতি ৯.৭৪%
২০। বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানি তে শীর্ষ দেশ --
২১। বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করে -থেকে
২২। বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স পায় যুক্তরাষ্ট,২য় সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে।
২৩। রেমিট্যান্স ১৭.০৭ বিলিয়ন ডলার।(জুলাই- মার্চ)
২৪।জীবিকাতে নিয়োজিত (কৃষি খাতে ৪৫ %,ইন্ডাস্ট্রি ১৭%,সেবা খাতে ৩৮ %)
২৫।সুপেয় পানি পান ৯৮.২%
২৬।উন্নত টয়লেট সুবিধা ৯৩.৬৩%
২৭।বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৪.০৯১ বিলিয়ন ডলার।
২৮।রপ্তানি আয় ৪০.৮৭৫ বিলিয়ন ডলার।
২৯।আমদানি ব্যয় ৪৫.৬২ বিলিয়ন ডলার।
৩০।Total FDI 30.98% of Budget (Public 7.47%,Private 23.51%)
#সংগৃহীত
⛔️ বাংলাদেশের প্রশাসনিক বিন্যাস⛔️
✅ বিভাগ:
✳️ মোট বিভাগ: ৮ টি
🔵 আয়তনে:
▶️ বৃহত্তম : চট্টগ্রাম বিভাগ
▶️ ক্ষুদ্রতম : ময়মনসিংহ বিভাগ
🔵 জনসংখ্যায়:
▶️ বৃহত্তম বিভাগ: ঢাকা বিভাগ
▶️ ক্ষুদ্রতম বিভাগ: বরিশাল বিভাগ
✅ জেলা:
✳️ মোট জেলা: ৬৪ টি
🔵 আয়তনে:
▶️ বৃহত্তম: রাঙামাটি জেলা
▶️ ক্ষুদ্রতম: নারায়নগঞ্জ জেলা
🔵 জনসংখ্যায়:
▶️ বৃহত্তম: ঢাকা জেলা
▶️ ক্ষুদ্রতম: বান্দরবান জেলা
✅ সিটি কর্পোরেশন:
✳️ মোট সিটি কর্পোরেশন: ১২ টি
🔵 আয়তনে:
▶️ বৃহত্তম: গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন
▶️ ক্ষুদ্রতম: সিলেট সিটি কর্পোরেশন
🔵 জনসংখ্যায়:
▶️ বৃহত্তম: ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন
▶️ ক্ষুদ্রতম: কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন
✅ উপজেলা:
✳️ মোট উপজেলা: ৪৯৫ টি(সর্বশেষ: ইদগাঁও-কক্সবাজার)
🔵 আয়তনে:
▶️ বৃহত্তম: শ্যামনগর( সাতক্ষীরা)
▶️ ক্ষুদ্রতম: বন্দর(নারায়নগঞ্জ)
🔵 জনসংখ্যায়:
▶️ বৃহত্তম: সাভার(ঢাকা)
▶️ ক্ষুদ্রতম: জুরাইছড়ি(রাঙামাটি)
✅ থানা:
✳️ মোট থানার সংখ্যা: ৬৫২ টি( সর্বশেষ: ইদগাঁও- কক্সবাজার)
🔵 আয়তনে:
▶️ বৃহত্তম: শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)
▶️ ক্ষুদ্রতম: ওয়ারী(ঢাকা)
🔵 জনসংখ্যায়:
▶️ বৃহত্তম: বেগমগঞ্জ(নোয়াখালী)
▶️ ক্ষুদ্রতম: রাজস্থলী( রাঙামাটি)
✅ পৌরসভা:
✳️ মোট পৌরসভা ৩৩১ টি(সর্বশেষ- শ্যামনগর-সাতক্ষীরা)
🔵 আয়তনে:
▶️ বৃহত্তম: বগুড়া সদর (বগুড়া)
▶️ ক্ষুদ্রতম: ভেদরগঞ্জ(শরীয়তপুর)
🔵 জনসংখ্যায়:
▶️ বৃহত্তম: বগুড়া সদর(বগুড়া)
▶️ ক্ষুদ্রতম: ভেদরগঞ্জ(শরীয়তপুর)
✅ ইউনিয়ন:
✳️ ইউনিয়ন পরিষদের সংখ্যা: ৪৫৭৮ টি
🔵 আয়তনে:
▶️ বৃহত্তম: সাজেক(রাঙামাটি)
▶️ ক্ষুদ্রতম: হাজীপুর(ভোলা)
🔵 জনসংখ্যায়:
▶️ বৃহত্তম: ধামসানি(ঢাকা)
▶️ ক্ষুদ্রতম: হাজীপুর(ভোলা)
#সাম্প্রতিক
★উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ২০২৪-২৫ বাজেট -
থিম - সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অঙ্গীকার।
★বাজেটের ধরন - ঘাটতি বাজেট:
★মোট ব্যয় - ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা।
★মোট আয় - ৫ লাখ ৪১ হাজার কোটি টাকা।
★ঘাটতি - ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা।
★অর্থাৎ বাজেটের আকার - ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। [নোট - ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটের আকার ছিল ৭ লাখ ৬১ হাজার কোটি টাকা।]
★এডিপির আকার - ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা।
★মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা - ৬.৫%।
★জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার - ৬.৭৫%।
সরকারি চাকরিতে ৩০% মুক্তিযুদ্ধা কোটা বহাল।
৪৭তম বিসিএস থেকেই ইউনিক আইডি তৈরির পরিকল্পনা পিএসসির।
চাকরিপ্রার্থীরা প্রতিটি বিসিএসে আলাদা আলাদা আবেদন করেন। কিন্তু প্রতিবারই তো একই তথ্য পূরণ করেন। এটি একটি সময় সাপেক্ষ বিষয়। সেই সময় পিএসসি ওয়েবসাইটে তাঁদের তথ্য দিয়ে ফরম অনলাইনে পূরণ করবেন। সব তথ্য ঠিক থাকলে ফরম সাবমিট করবেন। এই কাজটি হবে শুধু একবার। তাঁর ইউনিক আইডি তৈরি হয়ে থাকবে পিএসসিতে। যতবার পরীক্ষা দেবেন, ততবার শুধু কিছু তথ্য আপডেট করলেই সেই আইডি দিয়েই আরেক বিসিএসে অংশ নিতে পারবেন।
©প্রথম আলো
একটি বিসিএসে আবেদন করলে চাকরির বয়স থাকা পর্যন্ত ইউনিক আইডি তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে পিএসসি।
সূত্র- প্রথম আলো
"নিজে শিখে অন্যকে শেখালে আপনার নিজেরই আরও ভালো শেখা হবে"
28/5/2024
ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ এর খুটিনাটি তথ্য —
☞ রেমাল শব্দটি: আরবি।
☞ রেমাল শব্দটির অর্থ: বালি, বালু।
☞ রেমাল নামকরণ করেন: ওমান।
☞ বালি আফগানিস্তানের একটি অঞ্চল।
😮😮
২৬ মে ২০২৪
৪৭তম বিসিএস সার্কুলার আগামী ৩০ নভেম্বর প্রকাশিত হবে।
বাংলাদেশের নতুন এভারেস্ট বিজয়ী বাবর আলী।
তারিখ: ১৯ মে, ২০২৪ (রবিবার)।
স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে আটটায় তিনি মাউন্ট এভারেস্টের চূড়া স্পর্শ করেন।
😮
√ সরকারি নোট ৩টি : ১৳, ২৳, ৫৳। এছাড়া এগুলোর ধাতব মুদ্রাও রয়েছে।
√ ব্যাংক নোট ৭টি : ১০৳ ,২০৳, ৫০৳, ১০০৳, ২০০৳, ৫০০৳, ১০০০৳।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Website
Address
Rajshahi Division
Rajshahi Division
Learn Burlesque with The Burlesque Handbook! From HarperCollins/ItBooks, with a foreword by Margaret Cho. Available everywhere books are sold!
Rajshahi Division
╱♦️╲ |♦️♦️| |♦️♦️| |♦️♦️| |♦️♦️| |♦️♦️| |♦️♦️| |♦️♦️| |♦️♦️| ◢███◣ ⫷▓▓▓(♦️)▓▓▓⫸ ◥███◤ ██ ██ ◥█◤