আবারো একটি তাজা প্রাণ ঝরে গেল...........
চলমান বৈষম্যবিরোধী কোটা আন্দোলনে শহীদ আবু সাঈদ ভাইসহ সকলের রূহের মাগফিরাত কামনা করছি যারা ইতিমধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন। শহীদ আবু সাঈদ আপনি এই ঘুমন্ত জাতিকে দেখিয়ে দিয়ে গেলেন, মনে বল আর সৎ সাহস থাকলে বন্দুকের নলের সামনে বুক পেতে দিতেও বিন্দুমাত্র দ্বিধা হয় না। আজকে আপনি নেই কিন্তু আপনার এই ত্যাগ আগামীর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি ইতিহাস রচিত করল। আপনার এই আত্মত্যাগ আমরা কখনও ভুলতে পারব না। আপনি শিখালেন,
”কর না গো কোন ভয়,
অন্যায়ের সাথে কোন আপস নয়,
মনে আছে বল, বুকে একরাশ সাহস,
জাগো হে ঘুমন্ত জাতি,
বিজয় খুব সন্নিকটে, হবে নতুন সূর্যদয় ।।”
অবশেষে, চলমান বৈষম্যবিরোধী কোটা আন্দোলনে শরীক সকল স্তরের শিক্ষার্থীদের আগামী ভবিষ্যতের জন্য শুভকামনা রইল । আমরা চাই না আর কোন প্রাণ ঝরুক।
পরিশেষে, আজকে এই ঘুমন্ত জাতিকে জাগিয়ে তুলতে নূরুলদীনের মতো একজনকে খুব প্রয়োজন যিনি সেদিনের মতো বলে উঠবেন “ জাগো বাহে কোনঠে সবাই”
Innovators' Gallery
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Innovators' Gallery, Educational Research Center, Puran Bogra.
ঐতিহ্যবাহী চিন্তাধারার অবসান ঘটিয়ে মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদানের জন্য একটি বিশ্বস্ত মাধ্যম।
আমাদের উদ্দেশ্য-
⏺️ নতুন কিছু শেখানো
⏺️ কৌতূহলী বিশ্বের মধ্যে জ্ঞান ছড়ানো
⏺️ নিজের জগৎকে সাজানো
Operating as usual
আসসালামু আলাইকুম
এই ঈদ আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্য বয়ে আনুক অনিঃশেষ আনন্দ এবং প্রশান্তি।Innovators'Gallery পরিবারের পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই ঈদুল আযহার অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
ঈদ মোবারক❤️❤️
আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন আপনারা? অনেকদিন যাবৎ কোন আর্টিকেল আপনাদের উপহার দিতে না পারায় আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। তবে অতি শ্রীঘই আর্টিকেল আসতে চলছে মজার মজার টপিকসের উপর।ততদিনে সবাই ভালো থাকুন আর আমাদের সাথেই থাকুন।অবিরাম ভালোবাসা সবাইকে ❤️❤️
আসসালামু আলাইকুম
এই ঈদ আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্য বয়ে আনুক অনিঃশেষ আনন্দ এবং প্রশান্তি।Innovators'Gallery পরিবারের পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
ঈদ মোবারক❤️
Credit: Najmus Shakib Nishad
এই প্রশ্নের কোন নির্দিষ্ট উত্তর নেই। তবুও করছি।এর উত্তর আপনার মন -মানসিকতার উপর নির্ভর করবে।
কিন্তু উত্তর দিন আপনি যাই মনে করেন।
ধরুন আপনি কোন প্লেনে করে কোথাও যাচ্ছেন। পথিমধ্যে প্লেনটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে একটা ঘন সবুজ জঙ্গলে বেষ্টিত দ্বীপে ভুপাতিত হলো।ভাগ্য ভালো যে কারও তেমন কোন ক্ষতি হয় নি শরীরে সামান্য চোট এবং কেটে যাওয়া ছাড়া।যাই হোক এই জঙ্গলে বেশিক্ষণ থাকা ঠিক হবে না কারণ এটা হিংস্র জানোয়ারে পরিপূর্ণ। মাটিতে বাঘের পায়ের ছাপ স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে। এই দ্বীপ থেকে বেরোতে হবে সন্ধ্যা হওয়ার আগে।সবাই মিলে গাছ কেটে ভেলা বানালেন কয়েকটা।সবাই ভেলা নিয়ে দ্বীপ থেকে বেরিয়ে পড়লো।সন্ধ্যা প্রায় হয়ে আসছে।এখন শেষ ভেলায় আপনি সহ বাকি যে কয়জন ছিল তারা উঠলেন।আপনার ভেলা ধারন করতে পারে সর্বচ্চো ১০ জন।কিন্তু আপনারা ১৬ জন।যেকোন মুহূর্তে ডুবে যেতে পারে। এমন্তবস্হায় আপনি কি করবেন?যেকোন ৬ জনকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিবেন সমুদ্রে নিজেরা বাঁচার জন্য???নাকি বিকল্প কোন ব্যবস্হা নিবেন তৎক্ষনাৎ??
বিকল্প ব্যবস্হা নিয়ে থাকলে অবশ্যই বলবেন সেটা সম্পর্কে ।
Credit: Najmus Shakib Nishad
এই বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করুন
আমরা জানি কোন বস্তু থেকে প্রতিফলিত আলো আমাদের চোখে আসে বলে আমরা বস্তুটিকে দেখতে পাই।আর সেই আলো অবশ্যই দৃশ্যমান আলোক তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের সীমার মধ্যে হতে হবে।আবার অন্যদিকে ডাইমেনশন থিওরি অনুযায়ী আমরা আমাদের থেকে উচ্চতর ডাইমেনশনের কোন কিছু দেখতে পাবো না।
আমরা থ্রী ডাইমেনশনাল প্রাণী।আমরা যা কিছু দেখি সবকিছুই এই থ্রী ডাইমেনশনাল অবজেক্ট। তাহলে একটা প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যায় পবিত্র কুরআনে বর্ণিত জিন কি
আমাদের নিকট হতে আড়াল ওই দৃশ্যমান আলোক থিওরির জন্য নাকি তারা উচ্চতর ডাইমেনশনাল প্রাণী???
Credit: Najmus Shakib Nishad
মনে করেন পৃথিবীতে পারমাণবিক যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে।পৃথিবী ধ্বংস হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।বাঁচতে হলে আপনার সামনে পৃথিবী ছেড়ে যাওয়া ছাড়া কোন উপায় নেই। যাওয়ার দুইটা জায়গা আছে।
১.চাঁদ
২.মঙ্গল
এখন আপনি কোথায় গিয়ে বসবাস শুরু করবেন???
Credit: Najmus Shakib Nishad
Credit: Najmus Shakib Nishad
আমরা কেন বায়ুকে দেখতে পাই না??
বায়ু কঠিন কোন মাধ্যম নয় যেখানে আলো আপতিত হবে এবং এরপর প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে পড়ে দর্শনের অনুভুতি জোগাবে। আসলে বায়ু হচ্ছে গ্যাস বা বায়বীয় পদার্থ। যার জন্য আলোক রশ্মির সম্পুর্ণটুকু এর মধ্যে প্রবেশ করে এগিয়ে যায়। এর ফলে আলোকরশ্মির প্রতিফলিত হওয়ার সুযোগ কোনভাবে হয় না বলে আমরা বায়ুকে দেখতে পাই না।
How many???🤔🤔🤔
Comment below.......
Innovators' Gallery
Credit: Najmus Shakib Nishad
আমরা জানি পৃথিবীর অক্সিজেনের উৎস হলো গাছপালা।কিন্তু আপনি জেনে অবাক হবেন ৫০-৮০ ভাগ অক্সিজেন আসে সাগর-মহাসাগরে বিদ্যমান বিভিন্ন প্লাঙ্কটন,শৈবাল এবং বিশেষ ধরনের ব্যাকটেরিয়া হতে।
Let's play with logic...... 🤓🤓🤓
কেন মহাকাশ অন্ধকার???
আপনি মহাকাশে যদি কখনও যান,তবে দেখতে পাবেন মহাকাশে এত অগণিত নক্ষত্র থাকা সত্ত্বেও অন্ধকার।
কারন মহাকাশে নক্ষত্র এবং গ্রহ ও অন্যান্য নক্ষত্রের মধ্যবর্তী দূরত্ব অনেক।এই বিশাল দূরত্বের মধ্যে আর কোন বস্তু থাকে না যেখান থেকে আলো প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে আসবে।আসলে আমরা ঠিক সেই বস্তুুকে দেখতে পাই যেখান থেকে আলো প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে আসে। আমরা পৃথিবীর আকাশে চাঁদ দেখতে পাই, দেখতে পাই শুক্র গ্রহকে শুকতারা হিসেবে।কেন দেখতে পাই দেখতে জানেন?
কারণ ওসবে সূর্যের আলো প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে পড়ে বলে দেখতে পাই। আর এর আশেপাশে জায়গায় কোন বস্তুু থাকে না বলে আমরা অন্ধকার দেখি।
পরবর্তী আর্টিকেলে আমি আলোচনা করবো কেন দিনে আকাশের রঙ নীল দেখায়?
আমি কি ???🤔🤔
কোনটি আগে জ্বালাবেন???🧐🧐🧐
আপনি কি কখনও ভেবেছেন আমরা কোন জিনিস কেন ভুলে যাই? কেনই বা একসাথে অনেক জিনিস মনে রাখা আমাদের জন্য বেশ কঠিন? আচ্ছা আপনার সাথে কখনও কি এমন ঘটেছে যে আপনি বাজারে যাওয়ার সময় সব কিছু ঠিকঠাক মনে করে গেছেন অথচ কেনাকাটা করার পর দেখলেন যে আপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসটি কিনতে ভুলে গেছেন? তাহলে এখন মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে যে, ভুলে যাওয়া কি আসলেই কোন স্বাভাবিক বিষয় নাকি শুধুমাত্র আপনি এর দ্বারা প্রভাবিত হন? আসুন আজকে আমরা এই ভুলে যাওয়ার ঘটনার পেছনের কারণগুলি বিশ্লেষণ করি।
ভুলে যাওয়া এটি একটি অত্যন্ত সাধারণ বিষয়। ভুলে যাওয়া মানে হলো কোন তথ্য মনে রাখতে না পারা। এটি সাধারণত ঘটে যখন আমরা কোন তথ্যকে মনে রাখতে পারি না। এটি হঠাৎ করে বা ধীরে ধীরে ঘটতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, আমরা অনেকেই পরিক্ষার হলে গিয়ে জানা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারিনা অথচ ঐ প্রশ্নের উত্তর ঠিকই পড়া হয়েছিল। এর কারণ, আমরা তখন সময়ের সাথে তৎক্ষণাৎ উত্তরের তথ্যগুলো মনে করতে পারি না বিধায় আমরা ঐ প্রশ্নটির উত্তর দিতে পারি না। এর মানে এই নয় যে আমাদের স্মৃতি একেবারে চলে গেছে, বরং আমরা ঐ মূহুর্তে বিষয়টিকে মনে করতে পারি না।
এইযে আমরা হঠাৎ ভুলে যাই, কোন বিষয়কে সময়ের সাপেক্ষে উপলব্ধি করতে পারি না, কেন এমনটি হয় জানেন?
আমাদের হঠাৎ ভুলে যাবার কারণ জানতে মনোবিজ্ঞানী হারমান এবিংহাউস তার নিজের স্মৃতির উপর সর্বপ্রথম একটি পরিক্ষা করেছিলেন, যা ২০ মিনিট থেকে ৩১ দিন পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। তিনি তার পাওয়া ফলাফলগুলো ১৮৮৫ সালে প্রকাশ করেছিলেন। এই পরিক্ষায় তিনি নিরপেক্ষ ফলাফল নিশ্চিত করতে তিন অক্ষরের অর্থহীন শব্দাংশ ব্যবহার করেছিলেন যেগুলো তিনি কখনই জানতেন না। এটি তিনি এজন্যই করেছিলেন যাতে করে এটা পরিক্ষা করা যায় যে, তার না জানা বা স্বাভাবিকভাবে ত্রুটিপূর্ণ শব্দকে তার মস্তিষ্ক ঠিক কিভাবে মনে করতে পারে এবং সেসব শব্দের স্থায়ীত্বকাল কতক্ষণ হতে পারে ও এসব শব্দের জন্য মস্তিষ্ক কিভাবে আচরণ করে?
তার পরিক্ষা থেকে ফলাফলস্বরূপ খুব মজাদার একটি বিষয় উঠে আসে। তিনি দেখান যে, আমরা কোন জিনিস প্রথমে দ্রুত ভুলে যাই, কিন্তু তারপর এই ভুলে যাওয়াটি ধীরে ধীরে অগ্রসর হয়। এটিকে তিনি গাণিতিকভাবে একটি গ্রাফের মাধ্যমে উপস্থাপন করেন যা ”Ebbinghaus Forgetting Curve” নামে পরিচিত। এটি দেখায় যে, আমরা যদি কিছু ভুলেও যাই তবুও তথ্যটি সাধারণত আমাদের দীর্ঘমেয়াদী স্মৃতিতে অব্যাহত থাকে, কিন্তু এটিকে তৎক্ষণাৎ মনে করা কঠিন হয়। অর্থাৎ, আমরা সেসব জিনিসই তাড়াতাড়ি ভুলে যাই যেগুলো আমাদের শর্ট-টার্ম মেমরিতে থাকে কিন্তু লং-টার্ম মেমরিতে থাকা জিনিস আমরা সহজে ভুলি না। এর অর্থ এই যে, আমরা কিছু ভুলে গেলেও স্থায়ীভাবে কিছু ভুলে যাই না বরং সেই তথ্য লং-টার্ম মেমরিতে সঞ্চিত অবস্থায় থাকে।
তাহলে এটা বলাই যায় যে, আমরা কোন জিনিস ভুলে গেলে হয়তো তৎক্ষণাৎ সেগুলো মনে করতে পারি না কিন্তু বারবার পুনরায় আহবান করার মাধ্যমে সেই তথ্যগুলোকে আমরা আমাদের মস্তিষ্কে স্থায়ীকরণ করতে পারি।
To be continued…………….
পরবর্তী পার্টের জন্য আমাদের সাথে থাকুন IInnovators' Gallery
কেন শুক্র গ্রহের তাপমাত্রা বুধ গ্রহ থেকে বেশি ??
বুধ সুর্যের সবচেয়ে কাছের গ্রহ এবং শুক্রের অবস্থান বুধের ঠিক পরেই।সে হিসেবে বুধের উষ্ণতা শুক্রের থেকে বেশি হওয়ার কথা। কিন্তু তা হয় না।কেন জানেন?কারণ শুক্রের ঘন বায়ুমন্ডল আছে যা কার্বন ডাই-অক্সাইড দিয়ে গঠিত।এর ফলে সুর্যের আলো খুব সহজে শুক্রের বায়ুমন্ডল ভেদ করতে পারলেও তা গ্রহটির পৃষ্ঠে প্রতিফলিত হয়ে মহাশূন্যে ফিরে যেতে পারে না।আর এ জন্য শুক্র গ্রহের উষ্ণতা বেশি।এটা গ্রিন হাউস ইফেক্ট।
অন্যদিকে বুধ গ্রহ অনেক ছোট। যার কারণে এর পক্ষে দীর্ঘ মেয়াদের জন্য বায়ুমণ্ডল গঠন ও তা ধরে রাখা সম্ভব নয়। কারণ আকার ক্ষুদ্র হওয়ার কারণে এর মহাকর্ষ বল খুবই কম। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় বুধেরও একটি অতি সূক্ষ্ণ ও হালকা বায়ুমণ্ডল রয়েছে যার প্রধান উপাদান হচ্ছে: হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, অক্সিজেন, সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং পটাশিয়াম।আর এই হালকা বায়ুমন্ডলের পক্ষে কোনভাবেই সম্ভব নয় তাপ ধরে রেখে উষ্ণতা বৃদ্ধি করা।
**বুধের তাপমাত্রা প্রায় ১৬৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস
** শুক্রের তাপমাত্রা প্রায় ৪৬৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস
**বুধ থেকে সুর্যের দুরত্ব প্রায় ৫.৮ কোটি কিলোমিটার
**শুক্র থেকে সুর্যের দুরত্ব প্রায় ১০ কোটি ৮২ লক্ষ কিলোমিটার
কেন মেঘ আকাশে ভেসে বেড়ায়?
পদার্থবিজ্ঞানের সংজ্ঞানুযায়ী আমরা জানি, যে বস্তুর ঘনত্ব কম সেই বস্তুকে বেশি ঘনত্বের বস্তুর অভ্যন্তরে চালনা করলে কম ঘনত্বের বস্তুটি বেশি ঘনত্বের বস্তুতে ভেসে থাকবে। যেমন: তেলের ঘনত্ব পানির চেয়ে কম বলে তেল পানিতে ভেসে থাকে।
এবার আসা যাক মুল প্রশ্নে।
বাতাসের ৭৮% নাইট্রোজেন, ২১%অক্সিজেন ও ১% অন্যান্য গ্যাস বিদ্যমান। এখন হিসাবের সুবিধার্থে ধরে নিই বাতাসে নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন বিদ্যমান।
তাহলে, নাইট্রোজেনের আনবিক ভর পাই ২৮ এবং অক্সিজেন এর ৩২। সর্বমোট ৬০। অন্যদিকে, মেঘ হলো আর্দ্র বাতাস যার মূল উপাদান পানি। যার আনবিক ভর ১৮।
এখন,
আমরা জানি, স্থির আয়তনে কোন বস্তুর ঘনত্ব ঐ বস্তুর ভরের সমানুপাতিক। তাহলে, বস্তুর ভর বেশি হলে ঘনত্ব বাড়ে আর ভর কমলে ঘনত্ব কমে। [ এখানে সমীকরণটি বিদ্যমান]
এখানে, যেহেতু বাতাসের আণবিক ভর ৬০ বা তারও বেশি আর মেঘের আণবিক ভর ১৮ সুতরাং, এটা বলাই যায় যে, বাতাসের ঘনত্ব মেঘের চেয়ে বেশি। তাহলে যার ঘনত্ব কম সেই বস্তু বেশি ঘনত্বের বস্তুতে ভাসবে এই সংজ্ঞানুসারে, অবশ্যই মেঘ আকাশে ভাসবে।
কেন পোকারা রাতে লাইটের প্রতি আকৃষ্ট হয়?
দিনের বেলায় সূর্যের আলোর উজ্জলতা কৃত্তিম আলোর চেয়ে বেশি হয়।এজন্য পোকা ঘরের বাইরে থাকে কিন্তু রাতে ন্যাচারাল আলোর একমাত্র উৎস হল চাঁদ, আর চাঁদের চেয়ে কৃত্তিম আলোর উৎস গুলোর উজ্জলতা বেশি হওয়ায় পোকা ঘরের লাইট এর দিকে উড়ে আসে ।
আজ আপনাদের সাথে একটা মজার জিনিস শেয়ার করি।
যদি আপনাকে জিজ্ঞেস করা হয়,আপনার বন্ধু কে কে তখন আপনি বিভিন্নজনের নাম বলতে শুরু করবেন। তারপর দেখবেন আপনার বন্ধুর তালিকাটা বিশাল বড় হয়ে গেছে। আসলে কি তারা সবাই আপনার বন্ধু? সবাই কি আপনাকে মন থেকে ভালোবাসে? সবাই কি আপনার মতো?নিশ্চয়ই নয়। এরপর দেখবেন আপনার তালিকা বিশাল থেকে হাতে গোনা মাত্র দুই একটায় দাঁড়িয়েছে। তাই না?
বিখ্যাত গনিতবিদ পিথাগোরাস মনে করতেন,এই মহাবিশ্বের সবকিছু সংখ্যা অনুসারে পরিচালিত হয়।
তিনি মনে করতেন:
১ হচ্ছে ইশ্বর সংখ্যা
২ হচ্ছে নারী সংখ্যা
৩ হচ্ছে পুরুষ সংখ্যা
৩+২ =৫ যা বিবাহ সংখ্যা
তিনি বন্ধুত্বেরও এরকম সংখ্যা জুটি বের করেছিলেন।
আর তা হলো ২২০, ২৮৪
আপনি জানেন কতটা গভীর মিতালি সংখ্যা দুটির মাঝে!
২২০ কে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করলে নিম্নোক্ত সংখ্যাগুলো পাওয়া যায়
১,২,৪,৫,১০,১১,২০,২২,৪৪,৫৫,১১০,২২০
এখন এদের যোগ করুন,
১+২+৪+৫+১০+১১+২০+২২+৪৪+৫৫+১১০=২৮৪
আবার, ২৮৪ কে উৎপাদকে বিশ্লেষন করুন,
১,২,৪,৭১,১৪২,২৮৪
এখন সংখ্যাগুলো যোগ করুন,
১+২+৪+৭১+১৪২=২২০
তো দেখতে পাচ্ছেন কত গভীর সম্পর্ক তাদের মাঝে। আসলে প্রকৃত বন্ধুদের মাঝে সম্পর্কগুলো এমনই হয়,তাই না? কথায় আছে যদি আপনার কিছু সত্যিকারের বন্ধু আর ভালো পরিবার থাকে,তাহলে আপনার থেকে সুখী মানুষ আর কাউকে পাওয়া যাবে না এই পৃথিবীতে।
এছাড়াও ১২১০,১১৮৪ ও
২৬১০,২৯২৪ এই সংখ্যাগুলোও একে অপরের বন্ধু।
এখন আপনি আপনার বন্ধুদের এরকম সংখ্যা জুটি দিয়ে বন্ধু দিবসে উইশ করতে পারেন।
(মুদ্রাস্ফীতি)
আচ্ছা,কয়েকমাস আগে নিউজপেপার,ফেসবুক সহ সকল সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখতে পাচ্ছিলাম সরকার অতিরিক্ত ১০,৮০০কোটি টাকা বাজারে ছেড়েছিল।এর ফলে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যাচ্ছে এবং দেশের বাজার ভয়ানক অবস্হায় যেতে চলছে।এটা নিয়ে সব জায়গায় তীব্র সমালোচনা হচ্ছিল এবং এখনও হচ্ছে ।আসলেই এই অতিরিক্ত টাকা ছাপানোর কি কোন যৌত্তিকতা আছে?
আমরা জানি,একটা দেশে একবছরে যত পন্য,সেবা,দ্রব্য উৎপাদন হয়,তার বাজার মুল্য যত,সে অনুপাতে ওই দেশের সরকার টাকা ছাপায়।
ধরুন একটা দেশে মোট সম্পদ হলো তিনটে কলা।আর সেই অনুপাতে ছাপানো হলো ৩০ টাকা।তাহলে প্রতিটা কলার মুল্য কত দাড়াচ্ছে?১০ টাকা।তাই না?কিন্তু ধরুন সরকার সেই ৩০ টাকা না ছাপায়ে ছাপালো ৬০ টাকা।তাহলে প্রতিটা কলার মুল্য কত দাড়াচ্ছে?২০ টাকা।এজ এ রেজাল্ট পণ্যের দাম বাড়লো এবং মনুষের ক্রয়ক্ষমতা কমলো।ফলে মুদ্রাস্ফীতি বাড়লো।এরপর আমরা সবাই সরকারকে গালি দেয়া শুরু করি।
কিন্তু আপনি জানেন,সব দেশের সরকাররা এভাবে অতিরিক্ত টাকা ছাপায়।কেন জানেন?
তারল্য সংকট/ লিকুইডিটি ক্রাইসিস নামে কথা আছে এখানে।এখন বলবেন এটা আবার কি?
ধরুন, একটা লোক ১ লাখ টাকা ব্যাংকের সেভিংসে রাখলো।তাহলে ব্যাংকের মোট টাকা ১ লাখ।এখন আমরা তিনজন মানুষ।আমি,আপনি,আপনার বন্ধু। আমি একটা বিজনেস শুরু করতে গেলাম। এর জন্য আমাকে কি করতে হবে?ব্যাংক থেকে লোন নিতে হবে। তারপর আপনি নিলেন।ব্যাংক সে টাকা অর্থ্যাৎ ১ লাখ টাকা আমাদের দুজনকে দিল।তারপর ব্যাংকের টাকা শেষ।বাকি থাকলো আপনার বন্ধু এবং আমাদের মতো আরও অনেক মানুষ।তাদেরকেও তো লোন দিতে হবে।তাই না?এখন এসব মানুষদের লোন দেয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক অতিরিক্ত টাকা ছাপায়।এখান থেকে বাকিদেরও লোন দেয়া হয়।অর্থ্যাৎ সেই ১০,৮০০ কোটি টাকা।এটাকে বলা হয় (এডিশনাল ডিমান্ড)
যাইহোক এখন যদি দেশে কোন উদৌক্তা না থাকে, তাহলে দেশ চলবে কি করে? বলেন।
এজন্য আমাদের সরকারকে এই রাস্তায় যেতে হয়।বাট এটারও একটা সলিউশন আছে।(কেনস ইকোমিকস রুলস)এখানে বলা আছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ১০ হাজার কোটি টাকা ছাপালে এটা এমন জায়গায় তাকে ইনভেস্ট করতে হবে যেন সেখান থেকে সরকার লাভবান হতে পারে এবং এরকম মুল্যের দ্রব্য যেন উৎপাদন হয় তা নিশ্চিত করতে হবে।আর হ্যা, সেখানে যেন স্বচ্ছতা থাকে তাও নিশ্চিত করতে হবে।করাপশন যেন না হয়।তাহলে এটা ব্যালেন্সে আসবে। এখন একটা প্রশ্ন অবশ্যই রেখে যায় কতটুকু স্বচ্ছতা বজায় থাকতিছে?তখন এই অতিরিক্ত টাকা কোন ক্ষতি করবে না।কেননা এই অতিরিক্ত টাকা ইনভেস্ট না হয়ে যদি তা নিজেদের মধ্যে বন্টিত হয় অবৈধভাবে , তাহলে বিরাট একটা গর্ত সৃষ্টি হবে অর্থনৈতিক ফিল্ডে। যা পুরণ করা পরে অনেক চ্যালেন্জিং হবে এবং দেশ একসময়ে দেউলিয়া হবে।তাই আসুন আমরা নিজেদের জায়গা থেকে সর্বচ্চো স্বচ্ছতা বজায় রাখার চেষ্টা করি।
Neutralization Reaction
Acid+Basic=salt +water
Example:
NaOH+HCL=NaCl+H2O
Why water is called universal solvent???
Water can dissolve many and many substances than any other liquid.So it is called universal solvent.
Water is a polar inorganic solvent.Water consists of hydrogen and oxygen. Here hydrogen is partial positive and oxygen is partial negative. As a result polar substances can dissolve here easily.Water can dissolve both organic and inorganic solvent.But the substance must be polar.
Various types of complexion of nature are always wondering us all time.
Really how beautyful our earth is!
Do you know what is the scientific reason behind the picture???
Let's imagine..
Suppose you are flying by your wings , suddenly the wings are broken ,at that time how much mass you have and how much weight do you feel? If we set a board under you shoe ? Then what will happen!?
Here is question for all the curious mind..
Tell me why we remove air from pippet during transferring liquid??
How small we are!!!
Properties Of Light
1.Light travels very fast.
2.It has dual nature.1.Particle
2.Wave
3.It travels in straight line
4.It consists of many colours.
5.It can interact with matter.
6.It carries energy and information.
7.Besides it has ability of reflection,absorption,scttering,
polarization,diffraction.
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Contact the school
Address
Puran Bogra
Puran Bogra, 5810
উন্নত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যুবসমাজের আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা....
Zi Zi Ray Lane, Shibbati Bridge Road, Kalitola, Bogra
Puran Bogra, 5800
Rahim Physics An absolute HSC Academic and Admission Care Mentor Details: Md. Abdul Ohab Rahim B.
Bonani, Sajahanpupr, Bogura
Puran Bogra, 5800
Zero Byte IT is a freelance-based training center. We are focusing on Digital Marketing and Web Desi
গ্রাম ও ডাকঘর : গোসাঁইবাড়ী, উপজেলা : ধুনট, জেলা : বগুড়া
Puran Bogra, 5850
গ্রন্থাগারে ভাষা ও অভিধান, বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ, ইতিহাস ও ঐতিহ্য, ধর্মীয় বই, উপন্যাস, জীবনী, স্মৃতিচারণ ও সাক্ষাৎকার, শিশুকিশোর বই, সায়েন্স ফিকশন, গল্প, অনুবাদ, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, পাঠ্যসহায়ক বইসহ জ্ঞানবিজ্ঞানের প্রায় ৫০টি বিষয়ের ওপর বই রয়েছে।
Joybangla Hat Jorgasa
Puran Bogra
এটি একটি যুগোপযোগী নির্ভরযোগ্য আধুনি