
আমরা সবাই স্বৈরাচার,
অভাব শুধু সুযোগ আর ক্ষমতার।
আহ! জীবনের বিনিময়ে ভাত
পড় তোমার প্রভুর নামে,
যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন। (আল কুরআন)
Operating as usual
আমরা সবাই স্বৈরাচার,
অভাব শুধু সুযোগ আর ক্ষমতার।
আহ! জীবনের বিনিময়ে ভাত
শিল্পকলা একাডেমির ডিজি হিশেবে নিয়োগ পাওয়া জামিল আহমেদের একটা বক্তব্য নিয়ে তোলপাড় হচ্ছে৷ তিনি বলেছেন—
‘শিল্পকলা একাডেমিতে যদি আমি নিয়োগ পাই, আমি চাইবো ওখানে জামায়াত যেন আসে। এইজন্য যে, জামায়াত বলুক, কেন ২০২৪ সালে এসেও মেয়েদের বোরকা পরতে হবে? তারা আমাদের নিশ্চিত করবে যে, কেন এই ২০২৪ সালে এসেও শরিয়তী রাষ্ট্রব্যবস্থা দরকার? কারণ, কুরআনেই বলা আছে, কোনো নারীর দিকে দৃষ্টি পড়লে দৃষ্টি নামাও। আমি যদি দৃষ্টি নামাই, আমি যদি সংযত হই, তাহলে নারীকে কেন মাথায় ঘোমটা দিতে হবে?’
শুরুতেই জামিল আহমেদ একটা ধন্যবাদ পেতে পারেন এই কারণে যে—ইসলামকে রিপ্রেজেন্ট করে এমন একটা দল বা গোষ্ঠীর কাছে তিনি একটা বিষয় জানতে চেয়েছেন। তার এই আগ্রহ এবং কৌতূহলকে স্বাগত জানাই।
তবে, তিনি মোটাদাগে একটা ভুল প্রশ্ন করেছেন এবং সেটা যে ইসলাম সম্পর্কে তার অজ্ঞতা থেকে উদ্ভূত, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
খেয়াল করুন, তিনি বলতে চেয়েছেন—কুরআন যেহেতু পুরুষদের দৃষ্টি নামিয়ে রাখতে বলেছে, তাহলে আপনারা যদি নিজেদের দৃষ্টিকে নামিয়ে রাখেন, যদি নিজেদের সংযত করে চলেন, তাহলে তো নারীদের আর বোরকা পরতে হয় না।
আচ্ছা। যদি সকল পুরুষ দৃষ্টি নামিয়ে চলতো আর দৃষ্টিকে সংযত করে চলতো, বাইরে বের হলে নারীরা তাহলে কী পরতো?
জামিল আহমেদকে এই প্রশ্ন যদি করা হয়, হয়তো তিনি উত্তরে বলবেন—‘স্বাধীন পোশাক, যেমন শাড়ি বা থ্রি-পিছ বা অন্যান্য কাপড়চোপড়’।
এখানে জামিল আহমেদরা যে ফিলোসফিটা দাঁড় করাতে চান তা হলো—বোরকা একটা স্বাধীন পোশাক নয়, ঠিক যেরকমভাবে শাড়ি বা থ্রি-পিছ বা শার্ট প্যান্ট পরাটা স্বাধীন পোশাক৷ বোরকা হলো অনিচ্ছাকৃত, জোরপূর্বক এবং চাপিয়ে দেওয়া একটা পোশাক’।
আর, এই অনিচ্ছাকৃত, জোরপূর্বক এবং চাপিয়ে দেওয়া পোশাক মেয়েরা কেন পরে?
কারণ—পুরুষের লোলুপ দৃষ্টি থেকে বাঁচতে।
তো, জামিল আহমেদ বলতে চাচ্ছেন— ‘জামায়াত এতোদিন করলোটা কী? এতো দ্বীনের দাওয়াত, এতো নাসীহা, ওয়াজ মাহফিল, এতো বড় বড় কুরআনের মজলিস, এখন পর্যন্ত পুরুষদেরকে নিজেদের দৃষ্টি সংযত করতে কনভিন্স করতে পারল না কেন? তারা যদি কনভিন্স করতে পারতো, আজকে, ২০২৪ সালে এসেও নারীদেরকে বোরকা পরতে হতো না৷ তারা শাড়ি পরে, সেজেগুজে, খোঁপায় ফুল দিয়ে, পায়ে আলতা পরে বাইরে আসবে। অথবা—তারা হাতকাটা ব্লাউজ পরে আসতে পারবে রমনার বটমূলে কিংবা শিল্পকলা একাডেমিতে। কিন্তু, জামায়াত কী করলো এতোদিন?’
জামিল আহমেদরা যেটা বরাবরই ভুল করেন সেটা হলো—তারা নিজেদের জন্য যে সংস্কৃতি, যে পোশাক, যে লাইফস্টাইল পছন্দ করেন, সেটাকেই সত্য, সহজাত আর সকলের পছন্দ বলে মনে করেন।
তারা ভাবেন যে—সকালে উঠে রবীন্দ্রসঙ্গীত চর্চা করাটাই হলো বাঙালিয়ানা৷ কিন্তু, ভোরবেলা উঠে ফযরের নামায পড়া, তারপর কুরআন তিলাওয়াত করাটা তাদের কাছে বাঙালিয়ানা না, সেটা আরবের সংস্কৃতি।
তারা ভাবেন, শাড়ি পরে, কপালে বড়সড় লাল টিপ দিয়ে, খোঁপায় ফুল গুঁজে সেজেগুজে যে রমনী বাইরে আসে, সে হলো প্রকৃত স্বাধীন নারী। তার ভেতরে আছে খাঁটি দেশ আর সংস্কৃতিপ্রেম।
কিন্তু, যে মেয়েটা বোরকা পরে, যে কপালে টিপ দেয় না কিংবা যে ছেলেটা মুখে দাড়ি রাখে, সে কোনোভাবেই প্রকৃত বাঙালি নয়।
জামিল আহমেদরা খুব স্বাধীনতা স্বাধীনতা করলেও, তারা এটা বিশ্বাস করতে চান না যে—একজন নারী স্রেফ নিজের ভালো লাগা থেকেও, নিজের পছন্দ থেকেও বোরকা পরতে পারে। তারা মানতে চান না যে—দুনিয়ার সকল নারী পরপুরুষের সামনে নিজের সৌন্দর্য প্রদর্শনে স্বঃস্তিবোধ করে না। তারা কল্পনাও করতে পারেন না যে—অন্য সবার কাছ থেকে লুকিয়ে, শুধুমাত্র স্বামীর সামনে নিজের সৌন্দর্য প্রকাশ করাটাও ‘লয়ালিটি’ হতে পারে।
সকালবেলা রবীন্দ্রনাথ চর্চা করা, ছবির হাটে গিয়ে এলিটিজম করা, গান বাজনা, আর্ট কালচার করাটাকে জামিল আহমেদরা ‘ব্যক্তিস্বাধীনতা’, ‘প্রগতিশীলতা’, ‘সংস্কৃতিমনা’ হিশেবে ভাবতে পারেন।
তবে, কেউ তাদের বিশ্বাসের ওপর ভর করে, আল্লাহর দেওয়া বিধানকে ভালোবেসে বোরকা পরছে কিংবা দাড়ি রাখছে, সেটাকে তারা ‘ব্যক্তিস্বাধীনতা’ বা ‘প্রগতিশীলতা’ বলে ভাবতে পারেন না৷
তারা ভাবেন, ধর্ম সবসময় ‘চাপিয়ে দেওয়া’ কোনো বস্তু।
জামিল আহমেদদের আর দোষ কী! এই দেশে প্রগতিশীলতা জিনিসটাই তো দাঁড়িয়ে আছে ইসলাম নিয়ে অজ্ঞতা আর বিদ্বেষের ওপর ভর করে।
আল্লাহ তুমি আমাদের হেফাজত করো
ফারাক্কার গেট খুলে দিয়েছে ভারত, বন্যাঝুঁকিতে পাবনাসহ ৭ জেলা
যারা নিজেদের বিকাশ নগদ থেকে যে কোনও এমাউন্ট পাঠাতে চাচ্ছেন কিন্তু ট্রাস্ট করতে পারছেন না বা কাউকে জানাতেও চাচ্ছেন না!তারা আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনে দান করুন মন খুলে।
কলিজাটাকে একটু প্রসারিত করুণ।
কতো টাকার এমবি আর মিনিট নষ্ট করি।
রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে অনায়াসেই প্রেস্টিজ নিয়ে কতো উদারতা দেখাই।
কিছু উদারতা নাহয় কেয়ামতের মাঠে নজরানা হিসেবে থাকুক।
চুপিচুপি দান করুন।
ডান হাতের টা বাম হাত না জানুক।
শুধু আল্লাহ জানুক।
বন্যার্তদের সহযোগীতা করতে চাইলে As sunnah Foundation এর মাধ্যমে করতে পারেন। খুবই সহজ এবং সুন্দর প্রসেস।লিঙ্ক দিচ্ছি কমেন্টে...
নেন ইন্টারনেট বন্ধ কইরা বহুত জালাইছি,
দুইদিন ফ্রী দিলাম
--Grameenphone
তুমি কে?
আমি কে?
রা-জা-কা-র
রা-জা-কা-র
رضينا قسمة الجبار فينا
لنا لحم وللمشركين بول
কী সু-প্রসন্ন আমাদের ভাগ্য!! আমরা খাব গোশত ওরা খাবে মু...
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে ভালবাসেন তাই আমাদের ভাগ্যে রেখেছেন "তায়্যিবাত" উত্তম খাবার৷ আর ওরা মাগদ্বুব আলাইহি তাই ওদের জন্য রেখেছেন "খবীসাত" নাপাক খাদ্য৷
হে আল্লাহ! আমরা এই ভালবাসা সর্বক্ষেত্রেই চাই, জান্নাত পর্যন্ত, না না জান্নাতের পরেও....
Yeh Ilmo Hunar Ka Gehwara | Tarana e Dewband | Allama Kamal Uddin Kasemi
কোক-পেপসি’র বাংলাদেশে বিরাট বড় বাজার। কোকের ব্যবসা চলছে প্রায় ৬০ বছর ধরে, পেপসির প্রায় ২৫ বছর। বাংলাদেশে কোমল পানীয়’র বাজারে তারা মাফিয়ার মতো। দেশীয় বা বিদেশী, অন্য কোনো বেভারেজ ব্র্যান্ডকেই তারা এ দেশে টিকতে দেয় না। তাদের মার্কেটিং আর ব্র্যান্ডিং পলিসি এত স্ট্রং, অন্য কোনো ব্র্যান্ডকে তারা তাদের সাম্রাজ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতেই দেয় না। এর বহু উদাহরণ রয়েছে।
আমি সাম্প্রতিক দুটো উদাহরণ দেই।
এক
ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে যখন কোক-পেপসি বয়কটের ঢেউ উঠল বাংলাদেশে, তখন ‘মোজো’ হঠাৎ করে ফিলিস্তিনের প্রতি নিজেদের সহমর্মিতা স্বরূপ ঘোষণা দিল, তারা প্রতি বোতল থেকে এক টাকা করে ফিলিস্তিনের নিপীড়িত মানুষের জন্য পাঠাবে। অল্প দিনেই মোজোর এই প্রচারণা ব্যাপক সমর্থন পায় এবং মোজোর বিক্রি হু হু করে বাড়তে থাকে।
যেখানে কোক-পেপসি বেভারেজ মার্কেটের ৮০-৯০% দখল করে রেখেছিল, আর বাকি ১০-২০% মার্কেট ছিল বাকি সব বেভারেজের, সেখানে মোজো মাত্র দুই-তিন মাসে সেই মার্কেটের ৩৫-৪০% দখল করে ফেলে। এবং দিন দিন এই মার্কেট রেশিও বাড়তে থাকে।
মার্কেট চাহিদা বাড়ার কারণে মোজো পড়ে যায় উৎপাদন সমস্যায়। কারণ মোজোর ফ্যাক্টরি ক্যাপাসিটি তো এত বিশাল নয় যে কোক-পেপসির বিরাট মার্কেটকে চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হবে। ফলে মোজো দ্রুত ‘দেশীয় একটি বেভারেজ কোম্পানি’র সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির ভিত্তিতে তাদের ফ্যাক্টরিতে মোজো উৎপাদন শুরু করে। মোজো সারা বাংলাদেশের ব্যাপক চাহিদা শতভাগ পূরণ করতে না পারলেও, এই ‘দেশীয় বেভারেজ কোম্পানি’র ফ্যাক্টরি সাপোর্টে বেভারেজ মার্কেটে নিজেদের আধিপত্য জোরদার করতে থাকে।
কিছুদিন যাওয়ার পর হঠাৎ এই ‘দেশীয় কোম্পানি’ থেকে মোজোকে জানানো হয়, তারা তাদের ফ্যাক্টরিতে আর মোজো উৎপাদন করবে না। কেন? সেই কেন’র কোনো জবাব নেই। বালেগ ব্যক্তি মাত্রই এর কারণ অনুধাবন করতে পারবেন। আর এই ‘দেশীয় বেভারেজ কোম্পানি’টি বাংলাদেশের যেন তেন কোনো কোম্পানি নয়, বাংলাদেশের টপ ফাইভের একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি। শত শত প্রোডাক্ট আছে তাদের। নাম বলছি না। বাংলাদেশ ছাড়াও তাদের প্রোডাক্ট বিশ্বের প্রায় ৫০টি দেশে এক্সপোর্ট হয়।
তো, এই সিচুয়েশনে এসে মোজো পড়ে যায় দারুণ গ্যাঁড়াকলে। একদিকে পানীয়’র ব্যাপক চাহিদা, আর ওদিকে তাদের উৎপাদনে ঘাটতি। ফলে মার্কেটে পড়তে থাকে বিরূপ প্রতিক্রিয়া। চারদিকে মোজো মোজো বলে হাহাকার। তাছাড়া নানা জনের নানা বিরূপ মন্তব্য তো আছেই! মোজোকে নিয়ে তৈরি হয় নানা রিউমার, নানা কন্সপিরেসি থিউরি।
তাই বলে মোজো বসে থাকেনি। মোজো তাদের ফ্যাক্টরি ক্যাপাসিটি বাড়াতে ত্বরিত জার্মানির সঙ্গে যোগাযোগ করে। ফ্যাক্টরি মেশিনারিজে বিশ্বে সবচেয়ে আধুনিক ও টেকসই প্রযুক্তির মেশিন সাপ্লাই দেয় জার্মান কোম্পানি। তাদেরকে রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী মেশিন তৈরির অর্ডার দেয়া হয়। কেননা এসব মেশিন ইন্সট্যান্ট কেনা যায় না। অর্ডার করার পর সেটা কোম্পানির রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী বিভিন্ন ধাপে কাস্টমাইজ করে তৈরি করতে হয়। বেভারেজ তৈরির একটি মেশিন তৈরিতে ব্যয় হয় ২০০-২৫০ কোটি টাকা।
মোজোর এই মেশিন জার্মানিতে তৈরি হয়ে শিপমেন্টে বাংলাদেশে আসতে এবং সেটি ফ্যাক্টরিতে ইন্সটল করতে সময় নেয় আরও দুই-তিন মাস। এই বিরাট কর্মযজ্ঞ শেষ করে মোজো দ্রুত তার নতুন উৎপাদনে ফিরে এসেছে।
দুই
মোজোকে মার্কেট-আউট দেখাতে কোক-পেপসি এখন একযোগে নতুন ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। বেভারেজ কোম্পানিগুলো তাদের প্রোডাক্ট ফ্রিজিং করতে নিজেরাই দোকানদারদের জন্য ফ্রিতে ফ্রিজ প্রোভাইড করে। যাতে এই ফ্রিজে দোকানীরা এসব কোম্পানির বেভারেজগুলো রাখতে পারে। কোক যেমন তার কোকাকোলা, মিরিন্ডা, কিনলে ইত্যাদি রাখার জন্য ফ্রিজ দেয়, তেমনি পেপসিকো তাদের পেপসি, ফান্টা, অ্যাকুয়াফিনা রাখার জন্য ফ্রিজ দেয়। তবে শর্ত থাকে, এসব ফ্রিজে দোকানীরা অন্য কোম্পানির প্রোডাক্টও রাখতে পারবে বটে, কিন্তু তাদের কোম্পানির প্রোডাক্টগুলো দর্শনীয়ভাবে রাখতে হবে এবং প্রতি মাসে অন্তত নির্দিষ্ট পরিমাণ বিক্রি করতে হবে।
বিগত কয়েক মাস ধরে কোক-পেপসি সম্মিলিতভাবে তাদের ডিলার, হোলসেলার ও ডিস্ট্রিবিউটরদের বলে দিয়েছে, যে দোকানে আমাদের ফ্রিজ রয়েছে, সেই ফ্রিজে দোকানদার অন্য সব সফট ড্রিংকস রাখতে পারবে কিন্তু মোজো রাখা যাবে না। কোকের ফ্রিজে পেপসি রাখো, পেপসির ফ্রিজে কোক রাখো, সমস্যা নেই, কিন্তু কোক-পেপসির প্রোভাইড করা কোনো ফ্রিজে মোজো রাখা যাবে না।
এখন মোজোর পক্ষে তো হুট করে সারা বাংলাদেশে লাখ লাখ দোকানে ফ্রিজ প্রোভাইড করা সম্ভব না। কাজেই মোজোকে থাকতে হবে ফ্রিজের পেছনে বা তাকের পেছনের গোডাউনে। ফলে দেখা যায়, অনেক দোকানদার ফ্রিজিং করতে না পারার কারণে মোজোর চাহিদা কমিয়ে দিয়েছে। আর যেসব দোকানদার ফিলিস্তিনকে ভালোবেসে বা দেশীয় প্রোডাক্টের প্রসারে মোজোকে ফ্রিজে জায়গা করে দিচ্ছে, তাদের জন্যও হয়তো নানা বিধি-নিষেধ আরোপ করে কোম্পানিগুলো।
পরিশেষ
গত মাসে আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেড-এর (মোজোর মাদার কোম্পানি) পক্ষ থেকে আমাদের তিন দিনের একটি ওরিয়েন্টেশন ছিল। ওরিয়েন্টেশনের শেষদিন ছিল মার্কেট রিসার্চ। যার যার এলাকার বাজারে গিয়ে বিভিন্ন দোকানে আকিজের প্রোডাক্ট সম্পর্কে দোকানীদের কী মতামত সেটা জানা ও নোট করা। এই মার্কেট রিসার্চ প্রোগ্রামে গিয়েই আমার কয়েকজন কলিগ এমন তথ্য জানতে পারেন।
তা ছাড়া মোজোকে নিয়ে নানা ধরনের অপপ্রচার ছড়ানোর চেষ্টা তো আছেই। অনলাইনে মোজোকে নিয়ে বহু গুজব ঘুরতে দেখবেন। এসব গুজব মোবিলাইজ কারা করছে, আমাদের বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।
আগেই বলেছিলাম, কোক-পেপসি হলো আমাদের দেশের বিরাট বিরাট ব্যবসায়ী মাফিয়া। এরা আপনার মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে বলবে না যে কোক খাও। এরা এদের মার্কেট পলিসিকে এমনভাবে প্রয়োগ করবে, আপনার তখন কোক খাওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। হয়তো কোক খাও, নয়তো সফট ড্রিংকস না খেয়ে থাকো। কিন্তু বিরিয়ানী খাওয়ার পর ঠাণ্ডা খেতে চাইলে তোমাকে কোক খেতেই হবে বাছা! উপায় নাই!!
এটাই ওদের মাফিয়া স্ট্র্যাডেজি। এখন আপনি আমি মোজোকে নানাভাবে কটাক্ষ করতে পারি, নানা কন্সপিরেসি থিউরিতে বিশ্বাস করতে পারি, মোজোর ব্যাপারে গুজব-সত্য নানা কথায় দোষ ধরতে পারি; কিন্তু মনে রাখতে হবে, মোজো কর্পোরেট সকল আশংকা আর ভয়কে তুচ্ছ করে একাই দাঁড়িয়েছিল এই মাফিয়াদের বিরুদ্ধে। লাখো-কোটি তরুণের প্রাণের আওয়াজের প্রতিনিধিত্ব করেছিল তাদের উদ্যোগ। সুতরাং এত সহজে তারা ময়দান থেকে পিছু হটবে না।
সালাহউদ্দিন জাহাঙ্গীর ভাই লিখেছেন
ঈদকে সামনে রেখে ব্যাপকভাবে আওয়াজ তুলুন,
যে দোকানেই থাকবে কোক,
সেই দোকানই বয়কট হোক!
#কুরবানীর গোস্তের সামাজিক বন্টন,
ইসলাম কি বলে??
মুহাম্মাদ ফেরদৌস আলআমান - শ্রীপুর, গাজীপুর
৬১৮৪. প্রশ্ন
দেশের কোনো কোনো এলাকায় কুরবানীর গোশত বণ্টনের একটি সমাজপ্রথা চালু আছে। এই সমাজের নিয়ম হল, এলাকার যারা কুরবানী করেন, তাদের কুরবানীর গোশতের তিন ভাগের একভাগ বাধ্যতামূলকভাবে সমাজে জমা করতে হয়। পরবতীর্তে এই গোশত নির্দিষ্ট সমাজভুক্ত সকল ব্যক্তিবর্গ, যারা কুরবানী করেছেন এবং যারা কুরবানী করেননি সবার মধ্যে বণ্টন করা হয়। এরূপ বণ্টন কি শরীয়মসম্মত? এক্ষেত্রে করণীয় কী?
উত্তর
কুরবানীর গোশত বণ্টনের প্রশ্নোক্ত পদ্ধতিটি আমাদের দেশের কোনো কোনো এলাকায় প্রচলিত একটি সমাজপ্রথা। সাধারণ দৃষ্টিতে এটি একটি ভালো উদ্যোগ মনে হতে পারে; কিন্তু কোনো সামাজিক প্রথা বা রীতি পালন করার জন্য তা শরীয়তের দৃষ্টিতে শুদ্ধ ও আমলযোগ্য কি না— তাও নিশ্চিত হতে হয়। ভালো নিয়ত থাকলেও শরীয়ত সমর্থন করে না অথবা ইসলামের নীতির সাথে মানানসই নয় এমন কোনো কাজ করা বা এমন কোনো রীতি অনুসরণ করার সুযোগ নেই।
প্রশ্নোক্ত সমাজপ্রথাটিতে উদ্দেশ্য ভালো হলেও যে পদ্ধতিতে তা করা হয় এতে শরীয়তের দৃষ্টিতে মৌলিক কিছু আপত্তি রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হল, সামাজিক এ প্রথার কারণে সকলেই তার কুরবানীর এক তৃতীয়াংশ গোশত সমাজের লোকদের হাতে দিতে বাধ্য থাকে। এবং এর বিলি-বণ্টন ও গ্রহিতা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে শুধু সমাজপতিদেরই হাত থাকে। গোশত বণ্টনের ক্ষেত্রে এ বাধ্যবাধকতা শরীয়তসম্মত নয়। কেননা শরীয়তে কুরবানী ও গোশত বণ্টন একান্তই কুরবানীদাতার নিজস্ব কাজ।
ঈদের দিন সম্মিলিতভাবে জামাতে নামায আদায় করতে বলা হলেও কুরবানীর জন্য কত মূল্যের পশু কিনবে, সে পশু কোথায় জবাই করবে, গোশত কীভাবে বণ্টন করবে—এ বিষয়গুলো কুরবানীদাতার ইচ্ছার উপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। শরীয়তে কুরবানীর কিছু গোশত সদকা করতে উৎসাহিত করা হয়েছে এবং আত্মীয়-স্বজন ও গরীব-দুঃখীদের কুরবানীর গোশত দিতে তাকিদও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তা কুরবানীদাতার উপর অপরিহার্য করা হয়নি। বরং কুরবানীদাতা কী পরিমাণ গোশত নিজে রাখবে, কী পরিমাণ সদকা করবে এবং কাকে কাকে বিলি করবে আর কী পরিমাণ আগামীর জন্য সংরক্ষণ করবে— এগুলো কুরবানীদাতার একান্তই নিজস্ব ব্যাপার এবং ব্যক্তিগতভাবে করার কাজ। এটিকে সামাজিক নিয়মে নিয়ে আসা ঠিক নয়।
তাই শরীয়তের মাসআলা জানা না থাকার কারণে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গোশত বণ্টনের প্রশ্নোক্ত যে পদ্ধতি প্রচলিত হয়েছে, তা পরিহারযোগ্য। নিম্নে সংক্ষেপে প্রশ্নোক্ত প্রথাটির কিছু ক্ষতির দিক উল্লেখ করা হল—
১. অনেক কুরবানীদাতার পরিবারের সদস্য-সংখ্যা বেশি হওয়ায় অথবা অন্য কোনো যৌক্তিক কারণে নিজ পরিবারের জন্য বেশি গোশত রাখার প্রয়োজন হয়; ফলে সে পরিবারের জন্য বেশি গোশত রাখতে চায়। আবার অনেকে তার কোনো দরিদ্র আত্মীয়কে কুরবানীর গোশত দিতে চায়। কিন্তু সামাজিক এই বাধ্যবাধকতার কারণে অনিচ্ছা সত্ত্বেও সামাজিক রীতি অনুযায়ী কুরবানীর এক তৃতীয়াংশ গোশত সমাজে দিতে বাধ্য হয়। অথচ হাদীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন—
إِنَّهُ لَا يَحِلُّ مَالُ امْرِئٍ إِلَّا بِطِيبِ نَفْسٍ مِنْهُ.
কোনো মুসলমানের সম্পদ তার সন্তুষ্টি ব্যতীত হালাল নয়। (মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ২০৬৯৫)
২. প্রশ্নোক্ত প্রথায় গোশতদাতা তার দানের অংশটি কাকে দেবে সে স্বাধীনতা হারায়। হয়তো সে তার নিকটাত্মীয় অথবা পরিচিত কাউকে একটু বেশি পরিমাণে দিত, কিন্তু এক্ষেত্রে তার জন্য এমনটি করার সুযোগ থাকে না।
৩. অনেক মানুষ এমন আছেন, যারা প্রত্যেকের হাদিয়া বা সদকা গ্রহণ করতে চান না। আর শরীয়তও কাউকে সকলের হাদিয়া বা সদকা গ্রহণ করতে বাধ্য করেনি। কিন্তু সামাজিক এই রীতির কারণে গোশত গ্রহণকারী প্রত্যেকেই অন্য সকলের হাদিয়া বা সদকা গ্রহণ করতে বাধ্য হয়। বলাবাহুল্য এ ধরনের ঐচ্ছিক বিষয়ে বাধ্যবাধকতা আরোপ করা মোটেই উচিত নয়।
৪. এ ধরনের বাধ্যবাধকতা আরোপের আরেকটি ক্ষতির দিক হল, সমাজের কিছু মানুষ এমন থাকে, যাদের আয় রোজগার হারাম পন্থায় হয়। সেক্ষেত্রে জেনে বুঝে তাদের কুরবানীর গোশত সমাজের সবার ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া হয়। অথচ হারাম উপার্জনের মাধ্যমে কুরবানীকৃত পশুর গোশত খাওয়া জায়েয নয়।
মোটকথা, শরীয়তের শিক্ষা মোতাবেক প্রত্যেককে তার কুরবানীর অংশ দান করার বিষয়ে স্বাধীন রাখতে হবে। প্রশ্নোক্ত পদ্ধতিতে বা অন্য কোনোভাবে বাধ্যবাধকতা আরোপ করা যাবে না। কুরবানীদাতা নিজ দায়িত্ব ও বিবেচনা মতো যাকে যে পরিমাণ হাদিয়া করতে চায় করবে এবং গরীব-মিসকীনকে যে পরিমাণ সদকা করতে চায় করবে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সময় থেকে শত শত বছর যাবৎ এ পদ্ধতিই চলমান আছে। এই পদ্ধতিই অবলম্বন করা জরুরি। শরীয়ত যা চালু করতে বলেনি এমন কোনো প্রথা চালু করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
—সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৯৭২; জামে তিরমিযী, হাদীস ১৫১০; বাদায়েউস সানায়ে ৪/২২৪; তাবয়ীনুল হাকায়েক ৬/৪৮২; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ১৭/৪৭৩; আলবাহরুর রায়েক ৮/১৭৮; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ৫/৩০০; রদ্দুল মুহতার ৬/৩২৮
নারীর লজ্জা হচ্ছে লজ্জাবতী গাছের মতো।
হাত লাগলেই শেষ।
সেইটা স্বামীর হাত হোক বা অন্য কোনো পুরুষের।
এই হাত লাগা শুধু শারীরিক স্পর্শে না,
পুরুষের সঙ্গতায়ও নারীর লজ্জা কেটে যায়।
যে মেয়ে যত বেশি পুরুষের সংস্পর্শে যাবে,
তার লজ্জা তত কমবে।
যেমন-চিত্র নায়িকারা।
বিকিনি পড়তেও দ্বিধা করেনা।
পুরুষের মাঝে থেকে চক্ষু লজ্জা উঠে গেছে।
কনজারভেটিভ ফ্যামিলির মেয়েকে ওড়না ছাড়া
দাঁড়াতে বললেও সে লজ্জায় মরে যাবে।
ইদানিং ফেসবুক এই লজ্জা নিবারণের ভূমিকা পালন করছে।-
ফেসবুকে বন্ধু বেশি।
অতি-আধুনিকরা ছেলে বন্ধুর সঙ্গে পিরিয়ড নিয়ে কথা বলে।
ফ্ল্যার্ট করতে গিয়ে শরীর নিয়ে নগ্ন কথা বলে- মাইন্ড করলে বলে '' জাস্ট কিডিং, টেক ইট ইজি।'
ইজিলি নিতে নিতে সেই অশালীন বিষয় আর অশালীন লাগে না।
লজ্জা শেষ !
আবার ফেসবুকে প্রেমিক বেশি!!
কেউ প্রেমে পড়েছে তো,
প্রেমিক রোমান্সের ছলে অশ্লীল কথা বলে।
স্বামীর মতো।
এরপর ব্রেকআপ হয়।
আবার কারো প্রেমে পড়ে।
আবারো চুম্মা-চাটি, আরো কত কি করে !!
আবার ব্রেকাপ।
লজ্জা -শরমের মাথা খেয়ে মেয়েটা এক সময় নির্লজ্জ হয়ে যায়।
'প্রেম নারীর লজ্জাশীলতাকে গ্রাস করে,
পুরুষের সব বিলীন হয়ে যায়।
নারীর কাছে পুরুষের উপস্থিতি ইয়াবার মতো।
প্রথমে একটা খেলেই পিনিক আসে।
পরে ২০-২৫ টা খেলেও কাজ হয় না।
ব্যস !
এক সময় পুরুষের প্রতি ফিলিংস কাজ করেনা।
প্রেমিকের ভালবাসা তার কাছে পানসে লাগে।
একটার পর একটা পুরুষ বদল করে।
কিন্তু স্থির হতে পারে না।
জানাশোনা শেষ হলেই - আর ভালো লাগে না।
বোরিং লাগে।
কারণ, ডিফারেন্ট টেস্ট নিতে নিতে ভালবাসার
অনুভূতিই শেষ !
মুরব্বীরা বলতেন বিয়ের পরে মেয়ের
লজ্জা কমে।
বাচ্চা হবার পরে আরো কমে যায়।
তখন বুঝতাম না।
ভাবতাম লজ্জা 'ফোঁড়ার' মতো কিছু।
বিয়ের পরে গলে যায়।
tongue emoticon
এখন বুঝি।
আগে মেয়েদের কাছে স্বামীই ছিলো পুরুষ।
তাই বিয়ের পরের কথা এসেছে।
এখন বিয়ে লাগে না পুরুষের কাছে আসতে- ফেসবুক হলেই চলে।
ফেসবুক সেই স্বামীর ভূমিকা পালন করে।
লেখাটি না বুঝলে আরেকবার পড়ুন,
তারপরে মন্তব্য করুণ।
আর যাদের এই লেখা পড়ে গায়ে লাগবে লেখাটা বিশেষ ভাবে তাদের জন্য..
আল্লাহ রব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন...
আমিন সুম্মা আমিন
ঈদ মোবারক
পোলাপান কেমন দুষ্ট!!
পোস্টটি ছড়িয়ে দিন বেশি বেশি করে।
⚠️ প্রিয় বোন, আপনি কি জানেন বাংলাদেশের মুসলিম মেয়েদেরকে নিয়ে উ•গ্র হি'ন্দু'ত্ব'বা'দী'রা কি কি নোং•ড়া ষ'ড়'য'ন্ত্র করছে❓
তারা কিন্তু দেখবে না আপনি ধার্মিক নাকি স্যা'কু'লা'র, কনজারভেটিভ নাকি আধুনিক, প্র্যাকটিসিং নাকি নন প্র্যাকটিসিং, পর্দা করেন নাকি করেন না। এসবের কিছুই তারা দেখছে না। আপনি মুসলিম মানেই আপনি তাদের টা'র্গে'ট!
ℹ️ উ•গ্র হি'ন্দু'ত্ব'বা'দী'রা যেভাবে আমাদের বোনদেরকে ফাঁ•দে ফে'ল'ছে:
#এক - সাইকোলজিক্যাল ও[য়া]র
👉🏽 আমি তোমার জন্য মুসলিম হতে চাই!
তারা কোনো মুসলিম বন্ধুর কাছে ইসলাম শিখতে চায় না। কোনো আলেমের কাছ থেকেও ইসলাম শিখতে চায় না। শুধু মুসলিম মেয়েদের কাছ থেকেই ইসলাম শিখতে চায়।
তারা ভা'র্জি'ন না হলে বি'য়ে করতে চায় না। ভা[র্জি'নি]টি চে'কে'র আ'ড়া'লে, বা ভালোবাসার প্র'মা'ণ পেতে বিয়ের আগে ই[ন্টি'মে]ট করতে চায়, এবং সেই ভি'ডি'ও গো[প]নে ধা[র]ণ করতে চায়। অতঃপর ব্ল্যা[ক'মে]ই'ল করে ভা'র'তে পা•চা•র করে নি[ষি]দ্ধ জা'য়'গা'য় বি•ক্রি করে দিতে চায়, নয়তো হি•ন্দু হবার জন্য চা•প দেয়।
#দুই - ফরগিভন্যাস ও[য়া]র
👉🏽 তাদের ধারণা মুসলিম মেয়েদের সাথে শা'রী'রি'ক স[ম্প]র্ক করলে:-
• পাপ মোচন হবে।
• সাত মন্দির বানানোর মতো পূণ্য হবে।
• বা[ব]রি মসজিদ ভা[ঙা]র মতো পূণ্য হবে।
#তিন - স্লিপিং পি•ল ও[য়া]র
👉🏽 মুসলিম না'রী'দে'র খাবারের সা'থে কৌ(শলে) স্লিপিং পি•ল মি'শি'য়ে ধ[র্ষ]ণ করে, সেটি গো[প]ন ক্যা[মে]রা'য় রে[ক]র্ড করে হি•ন্দু হবার জন্য ব্ল্যাক[মেইল] করা তাদের পুরনো কৌ(শল)। এক্ষেত্রে মুসলিম মে'য়ে'টি হি•ন্দু না হলে ভি[ডি]ও অ'ন'লা'ই'নে ছ[ড়ি]য়ে দেবার হু[ম]কি দেওয়া হয়।
#চার - ব্ল্যা'ক ম্যা[জি'ক] ও[য়া]র
👉🏽 ভা'র'ত ও বাংলাদেশের অসংখ্য মুসলিম মে'য়ে'রা যে হি•ন্দু হচ্ছে তার অন্যতম কারণ এই ব্ল্যা'ক ম্যা[জি'ক]। মুসলিম মে'য়ে'কে ব্ল্যা'ক ম্যা[জি'কে]র মাধ্যমে ধ[র্মা'ন্ত]রি'ত করা, পা•চা•র করা এবং পরে নি[ষি]দ্ধ জা'য়'গা'য় বি•ক্রি করে দেওয়ার অসংখ্য প্র'মা'ণ পেয়েছি আমরা।
#পাঁচ - মুসলিম প'রি'চ'য়ে স'ম্প'র্ক/বি'য়ে
👉🏽 যখন উপরে উল্লেখিত কোনো উপায়ই তারা কাজে লাগাতে পারে না, তখন নিজেকে তারা মুসলিম হি'সে'বে প'রি'চ'য় দিয়ে মুসলিম মে'য়ে'দে'র সাথে স'ম্প'র্ক/বি'য়ে করে। অতঃপর যেকোনো উপায়ে ই[ন্টি]মে'ট করে সেই ভি[ডি]ও তারা গো[প]ন ক্যা[মে'রা] দিয়ে রেকর্ড করে ব্লাকমেইল করে,
#কপি
আপনার সন্তানের শিক্ষা জীবন শুরু হোক
কুরআনের শিক্ষা দিয়ে।
মাদরাসাতুল মাদিনা, পুর্বটাটিপাড়া মাদ্রাসায় সকল বিভাগে ভর্তি চলছে।
🔸নূরানী কিন্ডারগার্টেন বিভাগ
🔸আবাসিক মক্তব বিভাগ
🔸নাজেরা বিভাগ
🔸হিফজুল কুরআন বিভাগ।
যোগাযোগঃ-
মাওলানা আতাউল্লাহ মাহমুদ
পরিচালক,
মাদরাসাতুল মাদিনা, পুর্বটাটিপাড়া
01774-758481
অফিসঃ 01921-656362
ঠিকানাঃ পুর্বটাটিপাড়া, দুবলিয়া বাজার, পাবনা সদর, পাবনা।
যাতায়াতঃ দুবলিয়া বাজার থেকে ১.৫ কিলোমিটার দক্ষিণে, পুর্বটাটিপাড়া মাদ্রাসা।
আপনার সন্তানকে মাদ্রাসাতুল মদিনা ও এতিমখানায়
ভর্তি করাতে পারেন, আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ। সফলতার জন্য প্রিয়দের দোয়া চাই।
Welcome to 1 Hour Study to Learn in a different way professional and academic courses in Bangladesh.
This page is only used in education purposes.
�▦═══█??█═══▦� ◢�◣ ◢�◣◢�◣ ◥�▇▇?▇▇�◤ ◢�it'Ş Şhi๓นl�◣ ◥�▇?▇�◤ ◥��◤ ◥◤ �▦═══█??█═══▦�