Ripon Sir - Department of English, Ishwardi Mohila College.
We are ready to help you learn English. Good Environment
Ripon Sir’s English Academy offers:
@ Class Six to SSC Academic English.
@ HSC English Academic Preparation.
@ B.A (Honours)English.
@ Honours & Degree Compulsory English.
@ Natural Spoken Course.
@ Writing Course.
Operating as usual
Honours and Degree
HSC 24 FAREWELL CEREMONY
HSC admission 2024 Schedule
Please notice the notice.
New Natural Spoken Batch শুরু হচ্ছে আগামী মঙ্গলবার থেকে। so, Grab the opportunity.
01722-157825 01740 786 771
Seats are limited.
🎯 HSC 2024 রুটিন প্রকাশ।
✍️ পরীক্ষা শুরুঃ ৩০ জুন, ২০২৪
পবিত্র রমজান মাসে অর্থ বুঝে পবিত্র কোরআন মাজিদ পড়ুন,
নিজেকে পবিত্র কোরআন মাজিদের রঙে রঙিন করুন।
কিছু কপি আছে চাইলে সংগ্রহ করতে পারেন।
IQRA SHOP :01740 786771
পবিত্র রমজান মাসে অর্থ বুঝে পবিত্র কোরআন মাজিদ পড়ুন,
নিজেকে পবিত্র কোরআন মাজিদের রঙে রঙিন করুন।
IQRA ONLINE STORE
২০২৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা,
২০২৩ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার মত শর্ট সিলেবাসে অনুষ্ঠিত হবে।
এম.এ. খায়ের
তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা,
শিক্ষা মন্ত্রণালয়
খুশি তো??!!!???
জাতি আজকে কোথায়? শিক্ষকরা আমরা কি প্রজন্ম তৈরি করছি?
প্রেমের সুষ্ঠু বণ্টন চেয়ে প্রেম বঞ্চিতের বিক্ষোভ | Deprived of love | Valentine's Day | News24 প্রেমের সুষ্ঠু বণ্টন চেয়ে প্রেম বঞ্চিতের বিক্ষোভ | Deprived of love | Valentine's Day | News24 ...
Admission going on.... in SSC 24/25 Batch
HSC 25 Batch.
প্রস্তুতি নেও সুসংগঠিত ভাবে,
আর মহান আল্লাহর নিকট আনুগত্যের সাথে সাহায্য চাও। পাবে ইনশাআল্লাহ।
Request to Read and realize the story.
মুল গল্পঃ - যেভাবে পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা পাঠ্য বইয়ে মুদ্রিত ছিলো
---------------------------------------------------------------------------------
শহরটার নাম হামেল্ন৷ সবাই চেনে হ্যামিলন নামে ৷ ছোট্ট, সাজানো, সুন্দর শহর হ্যমিলন ৷ সেই শহরের মানুষের খুব দুঃখ ৷ সেখানে যেন ইদুর বন্যা হয়েছে ৷ বলছি ১২৮৪ সালের কথা ৷ হাজারে হাজারে ইঁদুর ৷ এখানে সেখানে, ঘরের মধ্যে যাও সেখানেও ইঁদুর ৷ এই ধরো কোন বাচ্চা স্কুলে যাবে, ব্যাগ গোছাচ্ছে, দেখা গেল ঐ ব্যাগের মধ্যে গোটা পাঁচেক ইঁদুর ছানা ৷ কিংবা স্কুলের খেলার মাঠে শিশুদের পা খামচে ধরছে ইঁদুর ৷ কি যে যাচ্ছেতাই অবস্থা ! শহরের মেয়র পড়েছেন ভারি বিপদে ৷ নগর পিতার ঘুম নেই ৷ কি করবেন তিনি...
এমনি এক ইঁদুর দিনে হ্যামিলনে এসে পৌঁছালো আজব এক লোক ৷ লোকটির পরনে খাটো নানান রঙ্গের আলখাল্লা, মাথায় চোঙ্গার মতো উপরে উঠে ঝুলে পড়া টুপি ৷ হাতে লম্বা এক বাঁশি ৷ আহা কি সুন্দর করেই না বাঁশি বাজায় লোকটি...৷
শহরের মধ্যখানে মেয়রের অফিস ৷ এক সময় সেখানকার রোদে গা জুড়াতো মানুষ ৷ আজ আর সেই অবস্থা নেই ৷ লোকজন ঘরে কোনভাবে দিন কাটায় ৷ অফিস আদালতের কাগজপত্র কেটে কুটে একাকার করে দিচ্ছে ইঁদুর আর ইঁদুর ছানারা ৷ শহরের গণ্যমান্য লোক তাই বসেছেন সভায় ৷ কি করা যায় সেই চিন্তায় সকলের কপালে পড়ে গেছে ভাঁজ৷ ঐ সভায় এসে পৌছালো সেই অদ্ভুত বাশিওয়ালা...
: আমি আপনাদের সমস্যা সমাধান করে দিতে পারি৷ আমি হচ্ছি ইঁদুর শিকারি ৷ আমি এই শহর থেকে তাড়িয়ে দিতে পারি সব ইঁদুর ৷
মেয়র একটু ভ্রূ কুঁচকে বললেন
: বিনিময়ে তুমি কি চাও ?
তখনি সমস্বরে সেখানে উপস্থিতরা বলে উঠলেন.... তুমি যা চাও আমরা তাই দেবো ৷ টাকা চাও, সোনা চাও, জমি চাও, ঘর চাও, বাড়ি চাও সব তোমাকে দেবো, কেবল আমাদের রক্ষা করো ৷
লোকটি একটু হাসলো ৷ তারপর বাইরে বের হয়ে নিজের রঙিন আলখাল্লাটার মধ্য থেকে দারুণ একটি বাঁশি বের করল..... তারপর সেই বাশি বাজাতে বাজাতে ঘুরতে থাকল হ্যামিলনের পথে ৷ সে বাঁশির এক অচেনা সুরের আকর্ষণে শহরের হাজার হাজার ইঁদুর দল বেঁধে ছুটছে লোকটির পেছনে পেছনে ৷ নর্দমার গর্ত থেকে, অন্ধকার গলি থেকে, রান্নাঘরের পেছন থেকে দলে দলে বেরিয়ে আসছে ইঁদুর ৷ সুরের সন্মোহনে পাগল যেনো ইঁদুরের দল ৷
ঐ শহরের পাশে যে নদী তার নাম ভেজার ৷ লোকটি থামলো না ৷ ভেজার নদীর পাশ দিয়ে হাঁটতে শুরু করলো সে ৷ আর তাঁর পিছু অদ্ভুত সুরের মূচ্ছর্নায় আসতে থাকলো ইঁদুরের দল ৷ এক সময় বাশিওয়ালার বাঁশির সুর থেমে গেলো৷ কি এক চক্রবাঁকে যেন এক উন্মাদনা এসে ভর করলো ইঁদুরের দলে ৷ আর সে যেনো উন্মাদনাতেই দল বেঁধে ঝাপিয়ে নদীর জলে...
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা এভাবেই ইঁদুরের কবল থেকে রক্ষা করলো শহরবাসীকে ৷ কিন্তু এরপর?
ইঁদুর বিদেয় হবার পর শহরের মেয়র আর শহরের গণ্যমান্য লোকদের কাছে এসে চাইলো তার সম্মানী ৷ কিন্তু কি হলো জানো ... মেয়র এবং তার সাঙ্গপাঙ্গরা প্রাপ্য সোনাদানা তো দিলই না, আরো বরং ধমকে তাড়িয়ে দিল বাঁশিওয়ালাকে ৷
বাঁশিওয়ালা খুবই দুঃখ পেলো ৷ তার চোখে পানি ৷ প্রতিশোধ নেবার বাসনা তার মধ্যে ৷ কিছুদিন পর যখন শহরের লোকজন তাদের গীর্জায় প্রার্থনারত, সেই ক্ষুব্ধ, প্রতারিত বাঁশিওয়ালা ফিরে এলো আবার ৷
এবার তার মাথায় লম্বা লাল রঙের টোপর ৷গায়ে জড়ানো অদ্ভুত পোশাকটি অনেক লম্বা ৷ সেই পোশাক থেকে বের করল সে একটি ছোট্ট বাঁশি ৷ সেই বাঁশিটি বেজে উঠলো ৷ কিন্তু এবার বাঁশির একেবারেই অন্য সুর ৷ সেই সুরে এবার আর ইঁদুর বেরিয়ে এলো না ৷ বেরিয়ে এলো শহরের সমস্ত শিশুর দল ৷ সুরের মূর্চ্ছনায় বাঁশিওয়ালার পেছনে পেছনে সরু পথ থেকে বড় পথ ৷ পাহাড়ের কোল থেকে নদীর কুল পর্যন্ত এগিয়ে যাচ্ছে শিশুর দল ৷ এই দলে আছে শহরের মেয়রের আদরের কন্যাও ৷ এরপর বাঁশিওয়ালা শিশুদের নিয়ে কোথায় যেন হারিয়ে গেলো ৷ এই পাহাড়, ঐ নদী, পাশের শহর সব জায়গা খুঁজেও পাওয়া গেলো না সেই শিশুদের ৷ পাওয়া গেলে কেবল দুটি শিশুকে ৷ মিছিলের সঙ্গে তাল মেলাতে না পারার কারণে পিছিয়ে পড়েছিল বলে তাদের ফিরে আসতে হলো ৷ তাদের একজন অন্ধ বলে জানতে পারলো না, কোথায় গেল সবাই ৷ আরেকজন বোবা বলে জেনেও কিছু বলতে পারলো না.....
এর পর আর কোনদিন দেখা যায়নি হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালাকে ৷
HSC PREPARATION
ইসলামের দৃষ্টিতে সীমালঙ্ঘন
ইসলাম হচ্ছে পরিপূর্ণ জীবন বিধান। ইসলামের অন্তর্গত প্রত্যেকটা মানুষের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে মহান আল্লাহ তায়ালার নিকট আত্মসমর্পণ করা, আনুগত্য করা। আল্লাহর নিকট আনুগত্যের অর্থ হচ্ছে আল্লাহর দেওয়া বিধান ও হযরত মুহাম্মদ (সা:) প্রদর্শিত পথে নিচের জীবন পরিচালনা করা। আল্লাহর আনুগত্যকারীর জন্য আল্লাহ যেমন জান্নাতের ব্যবস্থা করেছেন তেমনি বিরুদ্ধাচারণ করলে শাস্তির ব্যবস্থাও করেছেন। জান্নাত কিংবা জাহান্নামে জন্য নয় একজন তাকওয়াবান মানুষের দায়িত্ব হচ্ছে সর্বাবস্থায় মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা। কিন্তু আমরা প্রাত্যহিক জীবনে হরহামেশাই আল্লাহকে ভুলে যাই এবং নিজের অন্তর আত্মার কু-প্ররোচনায় ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল ব্যস্ত থাকি। আল্লাহ কুরআনের মধ্যে স্পষ্ট করে কিছু বিষয় উল্লেখ করে দিয়েছেন যেগুলো তার পছন্দ নয় তারমধ্যে অন্যতম হচ্ছে সীমা লঙ্ঘনকারী।
আল্লাহ কুরআনে বলেন- সীমা লঙ্ঘন কোরো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সীমা লঙ্ঘনকারীদের ভালোবাসেন না।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৯০) এছাড়াও আল্লাহ বলছেন তোমরা জিনার ধারের কাছেও যেও না অথচ আমরা বর্তমানে হর হামেশাই যিনা-ব্যভিচারে এবং বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে অর্থাৎ তথাকথিত প্রেমে লিপ্ত হচ্ছে আমাদের তরুণ প্রজন্ম এভাবে আমরা সীমালংঘনকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাচ্ছি। তাহলে আল্লাহ যে বলেছেন" আল্লাহ সীমা লঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করে না।" আল্লাহ আমাদের পৃথিবীর পাঠিয়েছেন তার প্রতিনিধি হিসেবে তার আনুগত্য ও ইবাদত করতে কিন্তু আমরা করছি ব্যক্তি পূজা এবং নিজের নফসের বা ইচ্ছা আকাঙ্খার অনুসরণ। কেউ কেউ পার্থিব সুখ শান্তির যৌবনের তাড়না বা মহে বিবাহ বহির্ভূত অবৈধ প্রেম বা সম্পর্কের জন্য একজন আর একজনকে খুন পর্যন্ত করছে। আল্লাহ আমাদের শক্তি দিয়েছেন, জ্ঞান অর্জন করার জন্য পবিত্র কোরআন মাজিদ এবং বিবেক দিয়েছেন , সেই অর্জিত জ্ঞান দিয়ে কথা বলার জন্য জিহ্বাও দিয়েছেন কিন্তু আবার এটাও স্পষ্ট করেছেন হাদিসের মধ্যে : যার জিহ্বা ও হাত থেকে মুসলিমগণ নিরাপদ থাকে সে ব্যক্তিই প্রকৃত মুসলিম। আর যাকে মানুষ তাদের জান ও মালের জন্য নিরাপদ মনে করে সে-ই প্রকৃত মুমিন। (মিশকাত তাহকীক সানী (৩৩), সহীহাহ (৫৪৯)।
কিন্তু আমরা বর্তমান সময়ে লক্ষ্য করছি সমাজে কতিপয় নয় এখন বেশিরভাগ মানুষই কোরআন থেকে জ্ঞান অর্জন না করে বা কুরআনের জ্ঞান থাকা সত্ত্বেও সেটা না মেনে ব্যক্তি তার হাত ও জিহ্বা এবং যৌবনের বশবর্তী হয়ে জিনা বা ব্যভিচার অর্থাৎ অবৈধ প্রেম বা বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক বা অশ্লীলতা দিয়ে শুধু কষ্ট নয় রীতিমতো বিবেক, ইসলামী বিধান ও সংস্কৃতি, সমাজ এবং রাষ্ট্রবিরোধী বিরোধী আগ্রাসন চালাচ্ছে । বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক বা তথাকথিত প্রেম বা অশ্লীলতা কে এখন অনেকেই সওয়াবের কাজ মনে করে বা সমাজ এখন সবাই করছে বলে আমার ছেলে মেয়েও করতেই পারে এরকম মনোভাবের একটি ইসলাম বিরোধী ও আল্লাহর আইন বিরোধী সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সমাজে যা খুবই ভয়ানক এবং বিপদজনক রূপ নিয়েছে। এর কারণে মানুষ এরেঞ্জ ম্যারেজ বা বিবাহের দিকে বিমুখ হচ্ছে, বিবাহ কঠিন হয়ে গিয়েছে এবং জিনা করা, ব্যভিচারী করা, অশ্লীলতা করা সহজ হয়ে গেছে। আল্লাহ বিরোধী কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পেয়েছে। এর পরিণতি ভয়াবহ। এর পেছনে ইসলামিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ, নীতি-নৈতিকতা এবং সন্তানদের পেছনে বাবা-মায়ের সময়দানের ও নজরদারির অভাব এবং একশ্রেণীর উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত ফ্যামিলি তারা ক্ষমতা আর ব্যক্তি দাম্ভিকতায় এতটাই উচ্ছৃঙ্খলতা প্রকাশ করছে যা সামাজিক মূল্যবোধ ও নৈতিক স্খলন ঘটাচ্ছে যা সীমা লঙ্ঘনকারীর আরো একধাপ উপরে। কিন্তু একজন মানুষ হিসেবে আমাদের হওয়া উচিত সত্য সুন্দর কিন্তু সমাজে দেখা যাচ্ছে এর ব্যতিক্রম চিত্র কেউ কারো ভালো দেখতে পারে না, ইসলামী শিক্ষা, বিধান এবং সংস্কৃতির প্রচার প্রসার করছে না। যার ফলে সমাজ হয়ে উঠছে ঈর্ষাপরায়ণ এবং অশ্লীলতায় পরিপূর্ণ। কত বাবা-মা তাদের সন্তানের অশ্লীলতার এবং যিনা-ব্যভিচারের কারণে আজ কান্নাকাটি করছে। আবার কেউ কেউ সেগুলোকে প্রশ্রয় দিয়ে বৈধ করার চেষ্টা করছে যে জিনিসটা অবৈধ আল্লাহ ঘোষণা করেছেন সেটা কখনো দুইদিন পরে বৈধ হতে পারে না এটা সীমালঙ্ঘনের চরম পর্যায় যার যিনা (ব্যভিচার) একটা চরম অপরাধ। অনেক অপরাধের সমষ্টি। মানবসভ্যতার জন্য মারাত্মক হুমকি। নির্লজ্জতা ও বেহায়াপনার চূড়ান্ত রূপ। এতে আত্মিক, মানসিক, শারীরিক, চারিত্রিক, সামাজিক বহু রকমের বিপর্যয় ঘটে। এর কুফল কখনো কখনো গোটা সমাজকে আচ্ছন্ন করে ফেলে।
ইসলাম যিনার কাছে যেতেও নিষেধ করে-
وَ لَا تَقْرَبُوا الزِّنٰۤی اِنَّهٗ كَانَ فَاحِشَةً ؕ وَ سَآءَ سَبِیْلًا.
তোমরা ব্যভিচারের কাছেও যেও না। নিশ্চয় তা অশ্লীলতা ও বিপথগামিতা। (সূরা বনী ইসরাইল ১৭)
যিনা কত নিকৃষ্ট তা বোঝার জন্য এই একটি আয়াতই যথেষ্ট। এখানে ‘যিনা করো না’ এ কথা বলা হয়নি; বরং এর কাছে যেতেও নিষেধ করা হয়েছে। এ থেকে অনুমান করা যায়, এটা কত জঘন্য অপরাধ।
ইসলামে শুধু অবৈধ শারীরিক সম্পর্কের চূড়ান্ত রূপটাই যিনা নয়। বরং যেসব কাজ যিনার প্ররোচনা দেয় সেগুলোও কঠোরভাবে নিষিদ্ধ এবং তাও যিনা বলে গণ্য।
এক হাদীসে আছে-
الْعَيْنَانِ زِنَاهُمَا النّظَرُ، وَالْأُذُنَانِ زِنَاهُمَا الِاسْتِمَاعُ، وَاللِّسَانُ زِنَاهُ الْكَلَامُ، وَالْيَدُ زِنَاهَا الْبَطْشُ، وَالرِّجْلُ زِنَاهَا الْخُطَا، وَالْقَلْبُ يَهْوَى وَيَتَمَنّى، وَيُصَدِّقُ ذَلِكَ الْفَرْجُ وَيُكَذِّبُهُ.
চোখের ব্যভিচার হল দেখা। কানের ব্যভিচার শোনা। জিহ্বার ব্যভিচার বলা। হাতের ব্যভিচার ধরা। পায়ের ব্যভিচার হাঁটা। মন কামনা করে আর লজ্জাস্থান তা সত্য বা মিথ্যায় পরিণত করে। (সহীহ মুসলিম, হাদীস ২৬৫৭)
অর্থাৎ চোখ-কান-হাত-পা-জিহ্বা সবই যিনা করে- যিনার প্ররোচনা দেয়, যা পূর্ণতা পায় লজ্জাস্থানের মাধ্যমে। সুতরাং এসব অঙ্গের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।
।ব্যভিচারের শাস্তি
ইসলামে ব্যভিচারের শাস্তি ব্যক্তিভেদে একটু ভিন্ন। ব্যভিচারী যদি বিবাহিত হয়, তাহলে তাকে প্রকাশ্যে পাথর মেরে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে। আর যদি অবিবাহিত হয়, তাহলে তাকে প্রকাশ্যে একশ’ ছড়ি মারা হবে। নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য একই শাস্তি।
কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘ব্যভিচারিণী নারী ব্যভিচারী পুরুষ, তাদের প্রত্যেককে একশ’ করে বেত্রাঘাত কর। আল্লাহর বিধান কার্যকর কারণে তাদের প্রতি যেন তোমাদের মনে দয়ার উদ্রেক না হয়, যদি তোমরা আল্লাহর প্রতি ও পরকালের প্রতি বিশ্বাসী হয়ে থাকো। মুসলমানদের একটি দল যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে। ’ –সূরা নূর: ২
আর ঈর্ষা আর হিংসা কি পরিমাণ ভয়ঙ্কর তা মহানবীর কথায় স্পষ্ট তিনি বলেন-
Jealousy (Hasad) is the Disease of Soul. Jealousy is a kind of feeling that leaves the heart of a jealous person impure and empty of faith.
হযরত মুহাম্মদ (সা:) কে যখন জিজ্ঞেস করা হলো: Who are the best people? He (P.B.U.H) replied `the one with a clean heart and truthful tongue'. He (P.B.U.H) was then again asked that a truthful tongue is understandable but what does a clean heart mean? Prophet Mohammad (P.B.U.H) answered, it is the heart of one that is pious, pure, and is free of sin, transgressions, hatred and Hasad.' [Ibn Majah]
মহানবীর কথায় পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে একজন ভালো মানুষ হতে হলে সীমা লঙ্ঘন, হিংসা, ঈর্ষা ও বিদ্বেষমূলক আচরণ এবং জীবনের প্রতিটা মুহূর্তেই ইসলাম বিরোধী চিন্তা ভাবনা ও কাজ পরিহার করতে হবে। কিন্তু মহানবীর এই অমিয় বাণী আমরা কি ব্যক্তি জীবন পারিবারিক জীবন ও রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করতে সক্ষম হচ্ছি কি? অবশ্যই না । এই আদর্শ চর্চা করতে পারলে সমাজ তথা রাষ্ট্র আজ স্বপ্নের সোঁনার বাংলাদেশে পরিণত হতো। সময় থাকতে আমাদের উচিত আল্লাহর বিধান মানা। হিংসা, সীমা লঙ্ঘন ও অহংকার, ঈর্ষা ও বিদ্বেষমূলক আচরণ এবং জিনা ব্যভিচার বা অশ্লীলতা তথা জীবনের প্রতিটা মুহূর্তেই ইসলাম বিরোধী চিন্তা ভাবনা ও কাজ না করা। কারণ এই সকল অপরাধের শাস্তি সম্পর্কে হাদিসে বর্ণিত আছে : Abu Bakrah reported: The Messenger of Allah, peace and blessings be upon him, said, `No sin deserves quicker punishment from Allah Almighty for its doer in the world, along with what is prepared for him in the Hereafter, than transgression and severing family ties.' (Source: Sunan al-Tirmidhi 2511)| ।
অর্থাৎ আল্লাহ করা বার্তা দিয়েছেন দুনিয়ায় মোহে অন্ধ হইও না কারণ সীমা লঙ্ঘনকারীদের শাস্তি আল্লাহ সবার আগে কার্যকর করবেন। আর মহান সৃষ্টিকর্তা এতটাই পরাক্রমশালী যে সব কিছু তার অবগত এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ আছে : তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি আল্লাহর কাছে অধিক সম্মানিত যে আল্লাহকে অধিক ভয় করে। নিশ্চয়ই আল্লাহ সব কিছু জানেন এবং সব কিছুর খবর রাখেন।’ (সুরা হুজরাত, আয়াত : ১৩)। সুতরাং কোন অন্যায় করে আল্লাহকে ফাঁকি দেওয়া সম্ভব না তাই আত্মশুদ্ধির পথ বেঁচে নেওয়াই উত্তম আমরা সব সময় চেষ্টা করবো আমাদের কথা, কাজে ব্যবহারে যেন আল্লাহর বেঁধে দেওয়া সীমা লঙ্ঘন না হয়। আমরা যেন জীবনের প্রতিটা মুহূর্তেই আল্লাহর কুরআন মাজিদে বর্ণিত আদেশগুলো মেনে চলতে পারি এবং নিষেধ গুলো পরিহার করে সুস্থ সুন্দর জীবন,সমাজ এবং রাষ্ট্র গড়তে পারি সর্বদা সেই চেষ্টা করব। আল্লাহ আমাদের সকলকেই সেই তৌফিক দান করুন।আমিন। আসসালামুয়ালাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Address
Pabna
6620
Greencity, Ishwardi
Pabna, 6620
Free learning platform for all student's. It doesn't matter is he poor or rich.
College Road
Pabna
জাতীয় বিশ্বিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স ও ডিগ্রি এর পদার্থবিজ্ঞান , রসায়ন ও গনিত অনলাইন কোর্স
Pabna
পাবনায় সেরা ও শীর্ষে H.S.C একাডেমিক & ভার্সিটি এডমিশন ব্যাচ Contact:01320424093,01516323696
Singa Bazar
Pabna, 6600
পড়ো তোমার প্রভুর নামে, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন (আল কুরআন)
Jugipara Road
Pabna
I want to teach them who are interested to learn English and ICT
Pabna, 6670
this is my education page, name is Defence Academy &this name have YouTube chennel. so,plzz support this page