
Scholar Center's cover photo
Quality first
Operating as usual
Scholar Center's cover photo
Scholar Center
রাজনীতি আঁকড়ে আছে অশিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিতরা
নিজস্ব প্রতিবেদক
১২ জুন ২০১৬, ১৯:৫১
১০
রাজনীতি আঁকড়ে ধরে আছে অশিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত লোকেরা বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘রাজনীতিতে এখন শিক্ষাগত যোগ্যতার কারচুপির ঢল নেমেছে। অশিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিতরা শিক্ষিতদের ওপর প্রভাব রাখছে। কিছু কিছু জনপ্রতিনিধি এত ক্ষমতাপরায়ণ যে তাঁদের চাওয়ায় সবকিছু হয়।’
আজ রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন মিলনায়তনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের দুই দিনব্যাপী ‘বর্ধিত সভা ও কর্মশালা ২০১৬’–এর উদ্বোধনকালে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
গত ২৪ বছরে ডাকসুর নির্বাচন সচল থাকলে আমরা ৪৮ জন নেতা পেতাম উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ওবায়দুল কাদের বলেন, গণতন্ত্রের জন্য, নেতৃত্ব বিকাশের জন্য ডাকসুর নির্বাচন দেওয়া উচিত। কিন্তু আজ সেটা বন্ধ হয়ে আছে। এ দরজাটা খুলে দেওয়ার জন্য তিনি শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদকে ছাত্র সংসদ নির্বাচন দেওয়ার অনুরোধ জানান তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ক্যাম্পাসে মাঝেমধ্যে যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়ে থাকে, সেটি এড়াতে ডাকসুর নির্বাচন দরকার। তবে সেটা সুস্থ নির্বাচন হতে হবে। ছাত্ররাজনীতিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। ছাত্র রাজনীতিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে ছাত্রনেতাকেও আকর্ষণীয় হিসেবে তৈরি হতে হবে নিজের যোগ্যতা দিয়ে। যেন সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের কাছে নিজেকে আদর্শ ও রোল মডেল রূপে পৌঁছাতে পারে।
ছাত্রনেতাদের বক্তৃতায় ছাত্রদের সমস্যা নিয়ে কথা বলার পরামর্শ দিয়ে আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন, বক্তৃতায় ছাত্রনেতাদের জাতীয় রাজনীতি নিয়ে কথা বলার আগে অবশ্যই ছাত্রদের সমস্যা ও শিক্ষার সমস্যা নিয়ে কথা বলতে হবে। তাহলেই সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের কাছে নিজেকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করানো যাবে।
এ সময় মন্ত্রী সাম্প্রতিক সময়ে খ্রিষ্টান ও পুরোহিত হত্যাকাণ্ডসহ যাবতীয় হত্যাকাণ্ডের ইস্যু টেনে বলেন, ‘এসব হত্যাকাণ্ডের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে বিদেশি মিত্রদের সঙ্গে সরকারের সম্পর্ক নষ্ট করা। বাংলাদেশকে একটি সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে পরিণত করা। এ সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদ আমাদের প্রধান সমস্যা, এটির বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে।’
ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগের সভাপতিত্বে বর্ধিত সভায় আরও বক্তব্য দেন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাংসদ আবদুল মান্নান, এ কে এম এনামুল হক শামীম, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোল্লা মো. আবু কাওছার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ সাকিব বাদশা প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন।
দুই দিনব্যাপী ছাত্রলীগের এ বর্ধিত সভা এবং কর্মশালায় কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির নেতারা ও বিভিন্ন জেলা ও মহানগর শাখার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকেরা অংশ নেন।
prothom-alo.com রাজনীতি আঁকড়ে ধরে আছে অশিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত লোকেরা বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘রাজনীতিতে এখন শিক্ষাগত যোগ্যতার কারচুপির ঢল নেমেছে। অশিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিতরা শিক্ষিতদের ওপর প্রভাব রাখছে। কিছু কিছু জনপ্রতিনিধি এত ক্ষমতাপরায়ণ যে তাঁদের...
Mymensingh Mohila Degree College's cover photo
যৌন নির্যাতনের উচিত সাজা!
অনলাইন ডেস্ক//২০ মে ২০১৭
ধর্ষণের চেষ্টা চালানোর সময় তথাকথিত এক ‘স্বামীজির’ যৌনাঙ্গ কেটে দিয়েছেন ২৩ বছর বয়সী এক তরুণী। অভিযোগ, নিজ বাড়িতেই ছয় বছর ধরে ওই তরুণীকে যৌন নির্যাতন করতেন স্বামীজি। গতকাল শুক্রবার রাতে ভারতের কেরালা রাজ্যের পেত্তাহ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
আজ শনিবার ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বামী গণেশানন্দ ওরফে হরি স্বামী (৫৪) নামের ওই ব্যক্তিকে গতকাল রাতেই পুলিশ উদ্ধার করে থিরুভানান্থপুরম হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছে।
তরুণীর এই কাণ্ডে প্রশংসা করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন। তাঁর পাশে থাকার কথা জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘মেয়েটি চরম সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন।’
পুলিশের উপকমিশনার অরুল বি কৃষ্ণ বলেন, কয়েক বছর ধরে ওই তরুণীর বাবা শয্যাশায়ী। বাড়ি থেকে সব ধরনের রোগ-বালাই দূর করার উদ্দেশ্যে স্বামী গণেশানন্দ ওরফে হরি স্বামীর শরণাপন্ন হন তরুণীর মা। এ কারণে প্রতিদিন সন্ধ্যায় ওই বাড়িতে আচার পালনে যেতেন গণেশানন্দ।
পুলিশ জানায়, ছয় বছর আগে দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ার সময় থেকেই স্বামী গণেশানন্দ ওই তরুণীকে যৌন নির্যাতন করেন। গতকাল রাতে স্বামী গণেশানন্দ ওই তরুণীর বাড়িতে গিয়ে তাঁকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। এ সময় তরুণী ছুরি দিয়ে গণেশানন্দের যৌনাঙ্গ কেটে দেন। পরে তিনি ভয়ে নিজেই পুলিশকে ফোনে বিষয়টি জানান।
অভিযুক্ত স্বামী গণেশানন্দের দাবি, তিনি কেরালার কোল্লামের চত্তাম্বি স্বামী আশ্রমের সদস্য। তবে ওই আশ্রম কর্তৃপক্ষের দাবি, তাঁর সঙ্গে এই আশ্রমের কোনো সম্পর্ক নেই।
আশ্রম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ১৫ বছর আগে গণেশানন্দ এই আশ্রমের ব্রহ্মচারী ছিলেন। এখন নেই। সুনামের জন্য তিনি নিজেকে এই আশ্রমের সদস্য পরিচয় দিতেন।
এনডিটিভি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, যৌন নির্যাতনের শিকার ওই তরুণী আইন বিষয়ে পড়াশোনা করছেন।
ওই তরুণী বলেন, বাবার অসুস্থতার কারণে স্বঘোষিত ‘স্বামীজি’ গণেশানন্দ প্রায়ই নানা আচার পালন করতে তাঁদের বাড়িতে যেতেন। এ কারণে তাঁর মায়ের সঙ্গে গণেশানন্দের ভালো খাতির ছিল। এই সুযোগে তিনি ওই তরুণীকে প্রায়ই যৌন নির্যাতন করতেন। তাঁর যখন ১৬ বছর বয়স, তখনই গণেশানন্দ তাঁকে ধর্ষণ করেন। এরপর নিয়মিত এই ঘটনা ঘটত। গতকাল রাতে এই নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে, ধর্ষণের চেষ্টা করার সময় গণেশানন্দের যৌনাঙ্গে ছুরি চালান তরুণী।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে বলেছে, যৌনাঙ্গের বেশির ভাগ অংশই ছিন্ন হয়ে গেছে। এ অস্ত্রোপচার করে তা জোড়া লাগানোর মতো অবস্থায় ছিল না। এ কারণে প্লাস্টিক সার্জারি করা হয়েছে। তিনি এখন শঙ্কামুক্ত।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গণেশানন্দের নিয়মিত ধর্ষণ করার বিষয়টি ওই তরুণী তাঁর মাকে জানিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি এতে কোনো পাত্তা দেননি।
পুলিশের উপকমিশনার অরুল বি কৃষ্ণ বলেন, গণেশানন্দের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে মামলা করেছে পুলিশ। তাঁকে আশ্রয় ও সহযোগিতা করায় ওই তরুণীর মায়ের বিরুদ্ধেও মামলা করা হবে।
পুলিশ জানায়, স্বামীজির যৌনাঙ্গ কেটে দিলেও ওই তরুণীর বিরুদ্ধে কোনো মামলা করা হয়নি। কারণ, ওই তরুণী দীর্ঘদিন থেকে যৌন নির্যাতনের শিকার ছিলেন। মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকেই ওই তরুণীর পাশে দাঁড়ানো উচিত।
prothom-alo.com ধর্ষণের চেষ্টা চালানোর সময় তথাকথিত এক ‘স্বামীজির’ যৌনাঙ্গ কেটে দিয়েছেন ২৩ বছর বয়সী এক তরুণী। অভিযোগ, নিজ বাড়িতেই ছয় বছর ধরে ওই তরুণীকে যৌন নির্যাতন করতেন স্বামীজি। গতকাল শুক্রবার রাতে ভারতের কেরালা রাজ্যের পেত্তাহ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। আজ শনিবার ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব...
পাত্র পাচ্ছেন না উচ্চ শিক্ষিত নারীরা
প্রিয়.কম - ১৩ মে, ২০১৭
(প্রিয়.কম) বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ও যেসব সুন্দরী তরুণীদের পেছনে পাত্রের লাইন লেগে থাকতো আজ তারাই বিয়ের জন্য পাত্র পাচ্ছেন না। এদের অনেকেই স্নাতকোত্তর পাস করে দেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে চার/পাঁচ বছর ধরে কাজ করছেন। দেখতে সুন্দরী, যোগ্যতাও কম নাই তবুও মিলছে না পছন্দের পাত্র।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, মূলত সমপর্যায়ের শিক্ষিত পাত্র না পাওয়ার কারণেই তৈরি হচ্ছে এই সংকট। এছাড়া ছেলেদের কিছু মানসিকতার কারণে এ ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে সমাজবিজ্ঞানী ড. সাদেকা হালিম বলেন, ‘এক্ষেত্রে ছেলেরা মনে করে সে যাকে বিয়ে করতে যাচ্ছে সেই মেয়েটি উচ্চ শিক্ষিত স্বাবলম্বী, তার নিজের চিন্তা ভাবনা আছে, সে ওই মেয়েকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে না, বয়সটা একটু কম হলে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে- এ ধরনের হীনমন্যতা ছেলেদের মধ্যে কাজ করে। আর আমাদের সমাজ ব্যবস্থাটাই এ ধরনের মানসিকতা তৈরি করে। আর এ বিষয়গুলোই কিন্তু একটি উচ্চশিক্ষিত মেয়ের বিয়েতে প্রভাব পড়ে।’
তিনি বলেন, বর্তমানে যৌথ আয়ের পরিবার বাড়ছে। আর যৌথ আয়ের পরিবারে একটি মেয়েকে নানা চাপের মধ্যে থাকতে হয়। তার সংসারের চাপ, কর্মস্থলের চাপ ইত্যাদি। এ জন্য পুরুষদের মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে।
তিনি আরও বলেন, উচ্চশিক্ষিত নারীকে নিয়ন্ত্রণে রাখার যে চিন্তা, সেই হীনমন্যতা ত্যাগ করা উচিৎ। এখানে নারীকে নিয়ন্ত্রণে রাখা বা হীনমন্যতায় ভোগার বিষয় নেই। নারী বা স্ত্রীকে প্রতিযোগী ভাবারও কোনো কারণ নেই।
এ নিয়ে নারীনেত্রী খুশী কবির বলেন, ‘স্ত্রীর বয়স কম হলে তার পরিণত অবস্থান কম হবে, আর লেখাপড়া কম হলে বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা কম থাকবে। এক্ষেত্রে একজন পুরুষ কিন্তু তার স্ত্রীকে সঙ্গী হিসেবে দেখছে না। এটি কিছু পুরুষের অপরিণত মানসিকতা। একই সঙ্গে আস্থাহীনতাও। যার নিজের ওপর আস্থা কম থাকে তখন সে অন্যজনকে দমন করতে চায়। তারও যে কর্তৃত্ব আছে এটিও প্রমাণ করতে চায়। তবে, যার নিজের ওপর আস্থা আছে তার কর্তৃত্ব কোথাও প্রমাণ করতে হয় না।
বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট ফওজিয়া করিম ফিরোজ বলেন, শিক্ষিত মেয়েরাই কিন্তু ভালো গৃহিণী, ভালো মা এবং ভালো মানুষ হয়। একজন কম শিক্ষিত নারীকে তার স্বামীর অর্থের ওপর নির্ভর করতে হয়। কিন্তু একজন শিক্ষিত ও কর্মজীবী মেয়েকে ওই সমস্যায় পড়তে হয় না, সে তেমন অপচয়ও করে না। কিন্তু যে পরিবারের ছেলেরা নেতিবাচক পারিবারিক শিক্ষা পায় তাদের মধ্যেই আসলে এ ধরনের নেতিবাচক মানসিকতা কাজ করে।
সবার মানসিক চিন্তা ধারার মধ্যে পরিবর্তন আসলেই এ ধরনের সমস্যা থেকে সহজেই উত্তরণ হওয়া সম্ভব বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।
সূত্র- দৈনিক মানবজমিন
প্রিয় সংবাদ/সজিব/রাকিব
m.priyo.com বিশ্লেষকরা মনে করছেন, মূলত সমপর্যায়ের শিক্ষিত পাত্র না পাওয়ার কারণেই তৈরি হচ্ছে এই সংকট।
চোরাচালানে ডায়মন্ড আমদানি করে আপন জুয়েলার্স
প্রিয়.কম - ১৩ মে, ২০১৭
(প্রিয়.কম) উচ্চ শুল্ক ফাঁকি দিতেই আপন জুয়েলার্স চোরাচালানের মাধ্যমে ডায়মন্ড আমদানি করেছে। আপন জুয়েলার্সের বিগত দুই বছরের আমদানির তথ্য অনুসন্ধানে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানটি এক ক্যারেট ডায়মন্ডও বৈধভাবে আমদানি করেনি। অথচ গুলশান, বায়তুল মোকাররম ও উত্তরার আপন জুয়েলার্সের শোরুমে দেদারসে বিক্রি হচ্ছে ডায়মন্ডের অলঙ্কার।
কাস্টমস ট্যারিফ অনুযায়ী, ডায়মন্ড আমদানির চূড়ান্ত করভার হচ্ছে ১৫২ দশমিক ৮২ শতাংশ। অর্থাৎ ১০০ টাকার ডায়মন্ড আমদানি করলে সরকারকে ১৫২ টাকা ৮২ পয়সা শুল্ক কর পরিশোধ করতে হয়। এর মধ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক, ৬০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক, ১৫ শতাংশ ভ্যাট, ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়কর, ৪ শতাংশ অগ্রিম ট্রেড ভ্যাট ও ৪ শতাংশ রেগুলেটরি ডিউটি আরোপিত আছে।
২০১৪ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেশে বৈধভাবে অল্প কিছু প্রতিষ্ঠান বৈধভাবে সামান্য পরিমাণ ডায়মন্ড আমদানি করেছে। এ তালিকায় আপন জুয়েলার্সের নাম নেই। রাজধানীতে আপন জুয়েলার্সের অাটটি শোরুম রয়েছে। যেখানে স্বর্ণালঙ্কারের পাশাপাশি ডায়মন্ডের অলঙ্কারও বিক্রি হয়।
নারী-পুরুষের উভয়ের ক্ষেত্রে ডায়মন্ডের অলঙ্কার বিক্রি করে আপন জুয়েলার্স। এ ব্যাপারে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) ড. মইনুল খান বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে আপন জুয়েলার্সের ব্যবসা নিবন্ধন নম্বর (বিআইএন) তল্লাশি করে ডায়মন্ড আমদানির তথ্য পাওয়া যায়নি।’
তিনি জানান, আপন জুয়েলার্স হয়তো ডায়মন্ড চোরাচালানের মাধ্যমে দেশে আনে, অথবা মিস ডিক্লারেশনের (ঘোষিত পণ্যের পরিবর্তে অন্য পণ্য আনা) মাধ্যমে সেগুলো আনা হয়। শিগগিরই এ বিষয়ে শুল্ক গোয়েন্দা অনুসন্ধান শুরু করবে। তাদের যেসব ডায়মন্ড বিক্রি হচ্ছে, সেগুলো আসল কিনা, সেগুলোর ক্রয়-বিক্রয় প্রক্রিয়া স্বচ্ছ আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হবে।
‘আপন শাড়ি’ ব্র্যান্ডের শাড়ির ব্যবসার মাধ্যমে আপন জুয়েলার্স তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু করে। এরপর তারা জুয়েলারি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হয়। বিগত বিএনপি সরকারের আমলে রাইফেলস স্কয়ারে (বর্তমানে সীমান্ত স্কয়ার) আপন জুয়েলার্সের শোরুমে যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ চোরাচালানের মাধ্যমে আনা স্বর্ণালঙ্কার জব্দ করে। পরে সেটিকে ধামাচাপা দেওয়া হয়।
সূত্র: যুগান্তর
প্রিয় সংবাদ/শিরিন
m.priyo.com শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) ড. মইনুল খান বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে আপন জুয়েলার্সের ব্যবসা নিবন্ধন নম্বর (বিআইএন) তল্লাশি করে ডায়মন্ড আমদানির তথ্য পাওয়া যায়নি।’
জোয়ান পোলা একটু আধটু তো করবই আমিও করি ...
- আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদ সেলিম
‘আরে মিয়া, আমার পোলা আকাম (ধর্ষণ) করছে তো কি হইছে। জোয়ান পোলা একটু-আধটু তো এসব করবই। আমিও তো করি। আমার যৌবন কি শেষ হয়ে গেছে? আমি এখনও বুড়া হইনি।’
ছেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা হওয়ার পর ছেলের অপকর্মে সমর্থন দিয়ে এসব কথা বলেন আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদ সেলিম। রাজধানীর বারিধারা আবাসিক এলাকায় আপন জুয়েলার্সের অফিসে যুগান্তরকে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় আপন জুয়েলার্সের কর্মকর্তা ডা. দৌলাসহ তার ঘনিষ্ঠ আরও দুই বন্ধু উপস্থিত ছিলেন। তারাও মাথা নেড়ে সেলিমের এমন বক্তব্য সমর্থন করেন। স্বর্ণালঙ্কার ব্যবসায়ী দিলদার আহমেদ সেলিমের বড় ছেলে সাফাত আহমেদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগ ওঠায় ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
যুগান্তরের পক্ষ থেকে ধর্ষণ মামলার বিষয়ে বক্তব্য জানতে চাইলে সেলিম বারিধারার সোহরাওয়ার্দী এভিনিউর ১০৩ নম্বর বাড়িতে যেতে বলেন। সেখানে গেলে দেখা যায়, একটা কাচঘেরা কক্ষে স্বল্প আলোতে সোফায় বসে একের পর এক ধূমপান করছেন তিনি। তার দু’পাশে আরও দু’জন মধ্য বয়সী ব্যক্তি বসে আছেন। সাংবাদিক এসেছেন শুনে তিনি ডা. দৌলা নামের আপন জুয়েলার্সের এক কর্মকর্তাকে ডেকে পাঠান। ধর্ষণ মামলা প্রসঙ্গে প্রশ্ন করতেই সেলিম ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। বলেন, ‘আরে ভাই এমন ফালতু বিষয় নিয়ে হৈচৈ করার কি আছে? মানছি আমার ছেলে আকাম করছে। কিন্তু ওই দুইটা মেয়েও তো ভালো না। খারাপ মেয়ে। তা না হলে কেউ গভীর রাতে হোটেলে যায়? ভদ্রঘরের কোনো মেয়ে কি রাত-বিরাতে হোটেলে যাবে?’
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ধর্ষণ কাকে বলে আসলে আপনারা তা জানেন না। জোর করে কিছু করলে তাকে ধর্ষণ বলে। কিন্তু যে মেয়ে নিজের ইচ্ছায় হোটেলে গিয়েছে তাকে ধর্ষণ করতে হবে কেন? আসলে ওরা (ধর্ষিত দুই তরুণী) মনে করছে বড় লোকের ছেলেরে পাইছি। এগুলোরে ধর্ষণ মামলায় ফাঁসাইতে পারলে কিছু টাকা-পয়সা পাওয়া যাবে।’ সেলিম বলেন, ‘পুরোপুরি প্ল্যানিং করে ওরা এটা করেছে। আমার সাবেক পুত্রবধূ ফারিয়া মাহবুব পিয়াসাও ওদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে।’ সেলিম বলেন, ‘আমিও তো অনেক জায়গায় আকাম করি। করুম না কেন। আমি কি বুড়া হইয়া গেছি নাকি? আমার যৌবন নাই? আমিও তো হোটেলে যাই। আমার ছেলে যদি হোটেলে ওগো লগে কিছু কইরা থাকে তো মিলমিশ কইরা করছে। ধর্ষণ করতে যাইব ক্যান?’
ঘটনার পুরো দায় পিয়াসার ওপর চাপিয়ে তিনি বলেন, পিয়াসা যে এসব করছে তার প্রমাণও তার কাছে আছে। কথাবার্তার ফাঁকে নিজের মোবাইল ফোন থেকে তিনি কয়েকটি ক্ষুদে বার্তা (মেসেজ) দেখিয়ে বলেন, ‘মামলা হওয়ার পর পিয়াসা আমার কাছে এসব দিয়েছে। ওই বাজে মেয়ে (পিয়াসা) মনে করছে আমরা বিপদে পড়েছি। এখন সে যা বলবে তাই করব। ওই মাইয়া বলেছে, তার সঙ্গে মিটমাট করে ফেললে সে সব সমাধান করে দিতে পারবে। বিনিময়ে বউ হিসেবে তাকে মেনে নিয়ে ঘরে তুলে নিতে হবে। কিন্তু বলেন তো, ওর মতো ... মেয়ে কি সেলিমের বউ হতে পারে ... ইত্যাদি (একেবারে প্রকাশযোগ্য নয়)।’ সেলিম বলেন, ‘পিয়াসা প্রেমের ফাঁদে ফেলে আমার ছেলেকে বিয়ে করেছিল। কিন্তু তার সম্পর্কে জানার পর আমার ছেলে তাকে তালাক দিয়েছে। তালাকের পর থেকেই ওর মাথা খারাপ হয়ে গেছে। ক্ষতি করার জন্য সে আমার পরিবারের পেছনে লেগেছে।’
দিলদার আহমেদের এমন মন্তব্যের বিষয়ে তার সাবেক পূত্রবধু ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা যুগান্তরকে বলেন, ‘দিলদার আহমেদ সেলিম একটা প্রথম সারির লম্পট। এখন তার ৫৪ বছর বয়স। কিন্তু নারী লিপ্সা থেকে তিনি পিছু হটছেন না। এক প্রশ্নের উত্তরে পিয়াসা বলেন, মূলত তার লাম্পট্যের কারণেই সাফাত নষ্ট হয়েছে। বাপ হয়ে ছেলের চরিত্র নষ্ট করেছেন তিনি।’ পিয়াসা বলেন, ‘কয়েকটি ঘটনার উল্লেখ করলেই আপনারা বুঝতে পারবেন দিলদার আসলে কেমন চরিত্রের মানুষ।’ তিনি জানান, ‘আমি তখন ওই বাড়ির বউ। একদিন ফোন এলো সাফাতের বাবাকে গুলশানের একটি পাঁচতারকা হোটেলের কর্মচারীরা মারধর করছে। একথা শুনে সাফাত হোটেলে যায়। গিয়ে দেখে ঘটনা ভিন্ন। মদপান করে মাতাল অবস্থায় এক নারীকে তুলে নিতে চাইছিলেন সেলিম। এ নিয়ে হোটেল কর্মচারীদের সঙ্গে তার তুমুল বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে নিরাপত্তাকর্মীরা তাকে হোটেলে আটকে রাখে। পরে সাফাত ক্ষমা চেয়ে তার বাবাকে ছাড়িয়ে আনে।’
দিলদার হোসেনের বন্ধু-বান্ধবদের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আপন জুয়েলাসের এক কর্মকর্তা যুগান্তরকে বলেন, সেলিমের সার্বক্ষণিক সঙ্গী হলেন ডা. দৌলা ও জনৈক রাজনৈতিক নেতা। এদের মধ্যে ডা. দৌলা যুবলীগ নেতা মিল্কী হত্যা মামলায় গ্রেফতার হন। পরে সেলিমই প্রচুর টাকা-পয়সা খরচ করে তার জামিনের ব্যবস্থা করেন। আর রাজনৈতিক দলের জনৈক নেতা একাধিক হত্যা মামলার আসামি। অভিযোগ আছে, তাকে নিয়ে গভীর রাত পর্যন্ত পাঁচতারকা হোটেলে মদপান করেন তিনি।
দিলদার আহমেদ সেলিমের এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু যুগান্তরকে বলেন, এমনিতে তার আর কোনো দোষ নেই। তবে মদ ও নারী ছাড়া সেলিমের চলে না। সন্ধ্যার পর গুলশানের কোনো না কোনো বারে তাকে পাওয়া যাবেই। তবে নির্ধারিত একটি হোটেলের বারে নিয়মিত মদপান করেন তিনি। একদিন মাতাল হয়ে বারের এক ক্যাবারে ড্যান্সারকে তার ভালো লেগে যায়। এ নিয়ে হোটেলে লঙ্কাকাণ্ড ঘটে। ঢাকার অভিজাত হোটেলে ডিজে পার্টির এক আয়োজক যুগান্তরকে বলেন, ‘সেলিমের নারী বন্ধু’র তালিকা অনেক বড়। উনার যে কতগুলো গার্লফ্রেন্ড আছে তা গুনে শেষ করা যাবে না। পার্টিতে এলেই তিনি সুন্দরী মেয়ে খুঁজতেন।’ এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেল কর্মকর্তা শাহরিয়ার শেখের সঙ্গে সেলিমের দহরম-মহরম। হোটেলে রুম বুক থেকে শুরু করে মদ ও নারী সরবরাহের কাজটা করেন এ শাহরিয়ার।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু যুগান্তরকে বলেন, দিলদার হোসেন সেলিম শূন্য থেকে কোটিপতি। প্রায় সব সময়ই সে মাতাল অবস্থায় থাকে। এছাড়া তার আশপাশে অপরাধী ও স্মাগলারদের ঘোরাফেরা। এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘এত টাকা-পয়সা থাকলেও পারিবারিকভাবে সেলিম সাহেব সুখী নন। প্রতিদিন তিনি মাতাল অবস্থায় বাসায় ফেরেন। শুনেছি মাতাল হয়ে স্ত্রী-সন্তানকে গালাগালও করেন।’
সেলিমের পরিবারিক অবস্থার বিষয়ে জানতে চাইলে তার সাবেক পুত্রবধূ ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা এসব ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘তার মাতলামির কথা বলে শেষ করা যাবে না। এসব কারণে বড় ছেলে তো নষ্ট হয়েছেই, এখন ছোট ছেলে ইফাতও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ছেলের বন্ধু হলেও নাঈমকে (দুই নম্বর আসামি নাঈম আশরাফ ওরফে হালিম) দিয়ে তিনি শোবিজের উঠতি মডেলদের ভাড়া করতেন। অনেক মডেলকে নিয়ে তিনি থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরেও গেছেন। বাবাকে দেখে তার ছেলেও এসবই শিখেছে। সাফাতও আপন জুয়েলার্সের মডেলদের নিয়ে বিদেশে যাওয়া শুরু করেছে। কিছুদিন আগে সে একজন আলোচিত মডেল নিয়ে ভারতে যায়। ওই মডেলের সঙ্গে সাফাতের ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ভিডিও বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা গেছে।’
jugantor.com ‘আরে মিয়া, আমার পোলা আকাম (ধর্ষণ) করছে তো কি হইছে। জোয়ান পোলা একটু-আধটু তো এসব করবই। আমিও তো করি। আমার যৌবন কি শেষ হয়ে গেছে? আমি এখনও বুড়া হইনি।’ ছেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা হওয়ার পর ছেলের অপকর্মে সমর্থন দিয়ে এসব কথা বলেন আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদ সেলিম। রাজধানীর বারিধারা আবাসিক
সাফাত-সাদমানকে তো জেলে পাঠিয়েছেন এবার আসেন তারচেয়েও বড় কুলাঙ্গারকে ধরানোর ব্যাবস্থা করি। নিচের ছবির গোল চিন্হের ব্যক্তিটি ফারুক। গাজীপুরে দশ বছরের শিশুকে ধর্ষন করেছে এই নরপশু।
মেয়ের ধর্ষনের বিচার চাইতে দিনমজুর পালক বাবা মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়েছেন। কোন লাভ হয়নি, কেউ ফিরেও তাকায়নি। রাগে দু:খে কষ্টে মেয়েকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাপিয়ে পরে আত্মহত্যা করেছেন। এরচেয়ে করুন গল্প আর কি হতে পারে!
ফেইসবুকে প্রতিবাদের ঝড় তুলে যদি সাফাত-সাদমানের মতো ক্ষমতাধরদের জেলে পাঠাতে পারি তাহলে অজপাড়া গাঁয়ের এই ছোট লোক কুলাঙ্গার কেন বেঁচে যাবে এতো জগন্য অপরাধ করে। তার জন্য চাই প্রতিবাদ। যাতে বনানীর ঘটনার মত এই বাবা মেয়ের বিচার না পেয়ে আত্মহত্যার ঘটনাকে গানমাধ্যম গুরুত্ব দিতে বাধ্য হয়।
খবর যেন প্রধানমন্ত্রীর কান পর্যন্ত পৌছায়।
কেউ যাতে না বলতে পারে, আমরা শুধু শহরের মানুষের কথা বলি গরীব দুখীদের হয়ে কথা বলার কেউ নেই। তারা ধর্ষিত হলেই কি? বা বিচার না পেয়ে আত্মহত্যা করলেই কি....!
বাবা মেয়ে আত্মহত্যা করে আমাদের সমাজ আইন ও বিচার ব্যাবস্থার প্রতি ঘৃনা জানিয়ে প্রতিবাদ করে গেছে। তাতেও আমাদের বিবেক জাগ্রত না হওয়ায় নরপশু ফারুক আজ হয়তে কোথাও বসে অট্টহাসি হাসছে।
আমাদের বিবেক বুদ্ধি মানবতা বোধ যে মরে যায়নি রাজন-বদরুল সব শেষ বনানীর ঘটনার মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে।
যদি ফেইসবুকের মাধ্যমে একটু প্রতিবাদে এতো বড় বিপ্লব ঘটতে পারে তাহলে বারবার করবো।
এবার আসুন ফারুককে দেখিয়ে দেই, কোটি বিবেকের কাছে তারমতো কিট কতোটা নগন্য।
তার জন্য প্রয়োজন প্রতিবাদের ঝড়। নরপশু ফারুকের বিচারের দাবীতে এবার তাহলে গর্জে উঠুন।
m.dw.com গাজীপুরে ট্রেনের নীচে বাবা-মেয়ের আত্মহত্যার ঘটনার পেছনে আছে স্থানীয় সমাজপতিদের লোভ এর পুলিশ প্রশাসনের অবহেলা৷ বিচার না পেয়েই যে বাবা তাঁর ১০ বছরের ‘পালিত' মেয়েকে নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন, তা এখন স্পষ্ট৷
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ধোবাউড়া উপজেলার পরিষদের চেয়ারম্যান মজনু মৃধা জানান, সকালে দুই ভাই বাড়ির পাশে একটি ক্ষেতে ধান কাটছিলেন। সে সময় ঝড়ো বজ্রপাতে তারা আহত হন। তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
mymensinghnews24.com ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলায় জমিতে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (৯ মে )সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পোড়াকান্দলিয়া ইউনিয়নের রাউতি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- ওই গ্রামের আব্দুল মালেক মুন্সীর দুই ছেলে এংরাজ মিয়া (৩২) ও আসাদ মিয়া (৩৫)। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ধোবাউড়া উপজেলার পরি...
দশে মিলি করি ভোজ
আবুল কালাম মুহম্মদ আজাদ, রাজশাহী | ০৩ মে ২০১৭, ০২:২৭
অভুক্ত লোকজনের থালায় খাবার তুলে দিচ্ছেন রাজশাহী শহরের চা–বিক্রেতা ফারুক আহম্মেদ। শহরের শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান চত্বরের পাশের সড়ক থেকে ছবিটি সম্প্রতি তোলা l প্রথম আলো
অভুক্ত লোকজনের থালায় খাবার তুলে দিচ্ছেন রাজশাহী শহরের চা–বিক্রেতা ফারুক আহম্মেদ। শহরের শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান চত্বরের পাশের সড়ক থেকে ছবিটি সম্প্রতি তোলা l প্রথম আলো
দুপুরবেলায় দোকানের পাশে বসে থাকেন কাজ না পাওয়া শ্রমিক, যাত্রী না পাওয়া রিকশাচালক, ভিক্ষুকসহ অনেক অভুক্ত মানুষ। তাঁদের সামনে দুপুরের খাবার খাওয়া কেমন যেন অস্বস্তিকর। রাস্তার ধারে চায়ের দোকানি একটি বালকের বহুদিন মনে হয়েছে, এদের সঙ্গে নিয়ে একত্রে খেলে ভালো হতো। কিন্তু সামর্থ্য ছিল না।
বড় হয়ে যখন সামর্থ্য হয়েছে, তখন এক নতুন প্রথা গড়ে তুলেছেন ফারুক আহম্মেদ। প্রতি শুক্রবার রাস্তার অভুক্ত মানুষকে সঙ্গে নিয়ে দুপুরের খাবার খান এই চায়ের দোকানি। শুরুতে ১০-১২ জনকে নিয়ে খেতেন। এখন সে সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৪০০। আগে পুরোটাই খরচ করতেন নিজের পকেট থেকে। এই বাতিক দেখে এখন কিছু মানুষ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন তাঁর দিকে।
ফারুক আহম্মেদের চায়ের দোকান রাজশাহী নগরের শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান চত্বরের পাশে, গৌরহাঙ্গা গোরস্থানসংলগ্ন ফুটপাতে। তাঁর পৈতৃক নিবাস চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুরে। বাবার নাম আবদুল মান্নান। তাঁরা ছয় ভাইবোন। ফারুক খুব ছোটবেলায় রাজশাহী শহরে চলে আসেন। হোটেলের ওয়েটার হিসেবে কাজ শুরু করেন। একসময় তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়। কোনো উপায় না দেখে ফুটপাতে চায়ের দোকান দিয়ে বসেন। প্রায় ২০ বছর ধরে তিনি একই জায়গায় চায়ের দোকান চালাচ্ছেন।
নগরের এই মোড়েই সকালে শ্রমিকেরা কাজের জন্য ডালি-কোদাল নিয়ে এসে বসেন। যাত্রী না পাওয়া রিকশাচালকেরা এসে দাঁড়ান চায়ের দোকানের পাশে। ভিক্ষুকেরাও এসে বসে থাকেন। ফারুক আহম্মেদ দেখেন কিছু মানুষ দুপুরটা না খেয়েই কাটিয়ে দেন।
বছরখানেক আগে কোনো এক শুক্রবার দুপুরে দুই কেজি চাল দিয়ে সবজি-খিচুড়ি বানিয়ে এই অভুক্ত মানুষগুলোকে নিয়ে খেতে বসেন ফারুক আহম্মেদ। সেদিন তিনি সম্পূর্ণ নতুন এক অনুভূতির মুখোমুখি হয়েছিলেন। তারপর থেকে প্রতি শুক্রবার দুপুরে চলছে এই আয়োজন।
একজন চা–দোকানির এই উদ্যোগ দেখে মোড়ে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশ, স্থানীয় ব্যবসায়ীরা তাঁর দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। একজন পুলিশ কর্মকর্তা প্লেট কিনে দিয়েছেন। একটি বড় হাঁড়ি তিনি নিজে কিনেছেন ৪ হাজার ৬০০ টাকা দিয়ে। আরেকটি একজন দান করেছেন। তবে যাঁরা দান করেন, তাঁরা নিজের পরিচয় দিতে চান না।
ফারুক আহম্মেদ বলেন, প্রতি শুক্রবারেই অভুক্ত মানুষের সংখ্যা বাড়তে থাকে, যা তাঁর একার পক্ষে সংস্থান করা সম্ভব হয় না। তাই কেউ সহযোগিতা করলে তিনি ফিরিয়ে দেন না। মানুষের সহযোগিতা পেয়ে তিনি খাবারের মানোন্নয়ন করেছেন। আগে সবজি-খিচুড়ি করতেন। এখন করেন বিরিয়ানি। আগে দুই কেজি চালের খিচুড়ি করতেন। এখন করেন এক মণ চাল দিয়ে। আগে মাংস দিতে পারতেন না। এখন মাংস দেন।
রান্নার বিশাল আয়োজনের জন্য ফারুক আহম্মেদের পরিবারের লোকজনও সহযোগিতা করে থাকে। ছেলে মেহেদী হাসান নবম শ্রেণিতে পড়ে। শুক্রবার তার ছুটির দিন হওয়ার কারণে সে এসে বাবার রান্নায় সহযোগিতা করে। তিনি বৃহস্পতিবারের দিন বাজার করেন। স্ত্রী পলি খাতুন কাটা-বাছার কাজ করে দেন।
সম্প্রতি এক শুক্রবার দুপুরে তাঁর চায়ের দোকানে গিয়ে দেখা যায়, বিরাট হাঁড়িতে রান্না চলছে। আর ফুটপাতের ওপরে সার হয়ে মানুষ বসে রয়েছেন প্লেট নিয়ে। খেতে বসেছেন নাসিমা খাতুন (২৪)। তিনি ফুটপাতে কাপড় বিক্রি করেন। বললেন, ‘বেচাবিক্রি নাই। দুপুরে খাওয়ার টাকাটাও হয়নি। তাই এখানে এসে খেয়ে নিলেন।’ মরিয়ম বেগম (৪৫) নগরে ভিক্ষা করেন। তিনি বলেন, যেখানেই যান শুক্রবার দুপুরে এই এলাকায় থাকেন। আয়েশ করে একবেলা ভালো খাবার খেতে পান। লালপুর উপজেলার আবদুলপুর থেকে কলা বিক্রি করতে এসেছিলেন মিনারুল ইসলাম। তাঁর ব্যবসা ভালো হয়নি। বসেই ছিলেন। দুপুরে খাওয়া হয়নি। তাই এখানে এসে খেয়ে নিলেন।
দেখা গেল স্থানীয় কিছু যুবক ফারুক আহম্মেদকে খাবার পরিবেশনে সহযোগিতা করছেন।
prothom-alo.com দুপুরবেলায় দোকানের পাশে বসে থাকেন কাজ না পাওয়া শ্রমিক, যাত্রী না পাওয়া রিকশাচালক, ভিক্ষুকসহ অনেক অভুক্ত মানুষ। তাঁদের সামনে দুপুরের খাবার খাওয়া কেমন যেন অস্বস্তিকর। রাস্তার ধারে চায়ের দোকানি একটি বালকের বহুদিন মনে হয়েছে, এদের সঙ্গে নিয়ে একত্রে খেলে ভালো হতো। কিন্তু সামর্থ্য ছিল না।বড়...
তারাকান্দার একই পরিবারের ৫ জনসহ নিহতের সংখ্যা ১০; রাস্তার গর্ত-ই দুর্ঘটনার কারন
mymensinghnews24.com ভোর রাতেই সড়কপথে লাশের মিছিল। হঠাৎ মৃত্যুপুরী হয়ে উঠলো ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলা। সিমেন্ট বোঝাই ট্রাক কেড়ে নিলো একই পরিবারের ৫ জনসহ ১০ জনের প্রাণ। কচি মুখ থেকে শুরু করে হত দরিদ্র পরিবারের যাত্রীদের এমন অকাল ও করুণ মৃত্যু মেনে নিতে পারছে না কেউ। ভয়াবহ এ সড়ক দুর্ঘটনায় একসঙ্গে এতো তাজা প্রাণ ঝরে যাওয়ায়…
mymensinghnews24.com ময়মনসিংহ নগরীর চরখরিচা গ্রামে নির্মিত হয়েছে দেশের প্রথম বৈদ্যুতিক গম্বুজের মসজিদ। প্রায় দুইশত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত মনোরম, দৃষ্টিনন্দন এ মসজিদের নাম রাখা হয়েছে মদিনা মসজিদ। শুক্রবার প্রথম জুম্মার আদায়ের মধ্য দিয়ে শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে মদিনার মসজিদে নববীর আদলে নির্মিত এ মসজিদটি। দেশের অন্যতম শীর্ষ…
mymensinghnews24.com ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে চোখের সামনে ছেলে আরিফ হোসেনকে (২১) মারতে দেখে সইতে পারলেন না বাবা খোরশেদ আলম (৫০)। হৃদরোগে তিনি চলে যান না ফেরার দেশে। বুধবার (১ মার্চ) বিকেলে উপজেলার আঠারবাড়ী ইউনিয়নের তেলোয়ারী গ্রামের শ্রীফুলতলা এলাকায় তার এমন মর্মান্তিক মৃত্যু হয়। স্থানীয়রা জানান, বিকেলে আঠারবাড়ী বাজারে সড়ক...
loklokantor.com লোকলোকান্তর ডেস্কঃ ‘আনন্দ মোহন কলেজ’ সংক্ষেপে এ এম সি ময়মনসিংহ তো বটেই বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ কলেজগুলোর মধ্যে অন্যতম বললে ভুল হবে না। কলেজটির রয়েছে নানান গৌরবময় ঐতিহ্যের ইতিহাস । এ প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করেছেন দেশের বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ। অনেক ময়মনসিংহবাসী আনন্দ মোহন কলেজকে বৃহত্তর ময়মনসিংহের অক্সফোর্ডও ব...
loklokantor.com লোক লোকান্তরঃ ময়মনসিংহ জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ময়মনসিংহ বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এই জেলার আকার সময় সময় পরিবর্তিত হয়েছে। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে ময়মনসিংহে জেলা থেকে টাঙ্গাইল মহুকুমাকে পৃথক করে একটি জেলা উন্নীত করা হয়। ১৯৮০-এর দশকে আদি ময়মনসিংহ জেলার বিভিন্ন মহুকুমা যথা জামালপুর, কিশোরগঞ্...
eideho.com আজকের কম্পিটিশনের দুনিয়ায় স্ট্রেস একটি দৈনন্দিন সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর তাই হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সমস্যাও ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। বাড়ছে মৃত্যুর ঝুঁকিও। আর এই স্ট্রেসকে দূরে সরিয়ে রাখতে বিজ্ঞানীরা এবার নতুন এক উপায় বের করেছেন। তবে, তা বেশিভাবে প্রজোয্য পুরুষদের ক্ষেত্রেই। তাঁদের এই নতুন পন্থা ইতিমধ্...
mymensinghnews24.com সীমান্তবর্তী উপজেলা হালুয়াঘাটের গুরুত্ব নানাদিক থেকে অপরিসীম। উত্তর ভারত, নেপাল ও ভূটানের সাথে হালুয়াঘাট সীমান্ত পথে দিয়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুব সহজ হবে। রেলপথ নির্মাণ হলে ব্যবসা বাণিজ্য শিক্ষা,স্বাস্থ্য, ব্যবসা বাণিজ্য, ও আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ক্ষেত্রেও বিপ্লব সাধিত হবে বলেও বিভিন্ন জন অভিমত ব্যক্ত করে...
ড. ইউনূস ও ২২ বিশিষ্টজনের খোলা চিঠি
'মিয়ানমার সেনাবাহিনী কর্তৃক রাখাইন রাজ্যে যে সামরিক আগ্রাসন চালানো হচ্ছে, তাতে শত শত রোহিঙ্গা নাগরিক হত্যার শিকার হচ্ছে। ৩০ হাজারের বেশি মানুষ এর ফলে বাস্তুচ্যুত হয়েছে। বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করা হচ্ছে, নারীরা ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন, বেসামরিক মানুষদের নির্বিচারে...
ড. ইউনূস ও ২২ বিশিষ্টজনের খোলা চিঠি
'মিয়ানমার সেনাবাহিনী কর্তৃক রাখাইন রাজ্যে যে সামরিক আগ্রাসন চালানো হচ্ছে, তাতে শত শত রোহিঙ্গা নাগরিক হত্যার শিকার হচ্ছে। ৩০ হাজারের বেশি মানুষ এর ফলে বাস্তুচ্যুত হয়েছে। বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করা হচ্ছে, নারীরা ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন, বেসামরিক মানুষদের নির্বিচারে...
bdnewsexpress.com স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাময়মনসিংহ মেডিকেল এর পরিচালকের এক বছরের অর্জন। Share on Facebook Tweet on Twitter tweet বিডিনিউজ এক্সপ্রেস: নিচের লিখাটি ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক মোঃ নাছির উদ্দীন মহোদয়ের লেখা। ★প্রিয় ময়মনসিংহ বিভাগের সন্মানিত নাগরিক ও সাংবাদিক ভাইয়েরা আসসালামুয়ালিকুম। আজ ময়মনসিংহ...
mymensinghbarta.com স্টাফ রিপোর্টার : জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা জাতীয়...
'বার্মিজ সৈন্যরাই রোহিঙ্গাদের ঘরে আগুন দিচ্ছে' - এইচআরডব্লিউ
স্যাটেলাইট থেকে তোলা ওয়া পিক গ্রাম
স্যাটেলাইট থেকে তোলা মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের ওয়া পিক নামে একটি রোহিঙ্গা গ্রামের ছবি বিশ্লেষণ করে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস্ ওয়াচ (এইচআর ডব্লিউ) বলছে বার্মিজ সৈন্যরাই গ্রাম জ্বালিয়ে দিচ্ছে।
ছবিতে দেখা গেছে গ্রামটি যখন জ্বলছিলো, তখন আশপাশে সেনাবাহিনীর ট্রাক যাতায়াত করছিলো।
এইচআরডব্লিউ বলছে, ছবিতে প্রমাণিত হয়েছে যে আগুন দেয়ার সময় সেনাবাহিনী সেখানে ছিলো।
এইচআরডব্লিউ এই নিয়ে তৃতীয়বারের মত রোহিঙ্গাদের গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়ার পেছনে সেনাবাহিনীর হাত থাকার প্রমাণ হাজির করলো।
কিন্তু মিয়ানমার সরকার সবসময় বলছে, সৈন্যরা নয় বরঞ্চ রোহিঙ্গারা নিজেরাই নিজেদের ঘরে আগুন দিচ্ছে।
এইচআরডব্লিউ'র এশিয়া বিভাগের পরিচালক ব্রাড অ্যাডামস্ বলছেন, "এটা বিশ্বাস করা কঠিন যে সৈন্যদের চোখের সামনে ওয়া পিকের ৩০০ বাড়ি এক মাস ধরে জঙ্গিরা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিল, আর সৈন্যরা সেটা বসে বসে দেখলো।"
তিনি বলেন, "স্যাটেলাইটের এই ছবির পর বার্মিজ সরকারি কর্মকর্তারা ধরা পড়ে গেছেন, তাদের ক্রমাগত অস্বীকৃতি যে বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়েছে, সেটা এখন তাদের স্বীকার করা উচিৎ।"
এইচআরডব্লিউ'র সর্বশেষ এই বক্তব্যের ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইছে, মিয়ানমার সরকারের একজন মুখপাত্র জ ঠেই বলেছেন রাখাইন রাজ্যের ঘটনা নিয়ে তদন্ত চলছে, সুতরাং এখন তারা কোনো মন্তব্য করবেন না।
সরকারি একটি তদন্ত দল পাঁচদিন ধরে ক্ষতিগ্রস্ত রোহিঙ্গা গ্রামগুলো সফর করেছে। জানুয়ারির শেষ দিকে তারা তাদের তদন্ত রিপোর্ট দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।
অক্টোবর থেকে রাখাইন রাজ্যে সেনা অভিযানের পর ২৭,০০০ রোহিঙ্গা মুসলিম বাংলাদেশে পালিয়ে গেছে।
bbc.com স্যাটেলাইট থেকে তোলা মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের ওয়া পিক নামে একটি রোহিঙ্গা গ্রামের ছবি বিশ্লেষণ করে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস্ ওয়াচ বলছে বার্মিজ সৈন্যরাই গ্রাম জ্বালিয়ে দিচ্ছে।
সিলেট
সুনামগন্জের কৃতিসন্তান, শাল্লা নিবাসী চেীধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ময়মনসিংহের নবগঠিত বিভাগের ডিআইজি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহন করায় অভিনন্দন।
Khulna Titans
Our Captain Fantastic Mahmudullah Riyad is the Player of the Series of BPL 2016.
Congratulations to Mahmudullah from Khulna Titans !
Timeline Photos
Timeline Photos
Mymensingh Mohila Degree College's cover photo
Mymensingh Mohila Degree College
New buys.....
"BISMILLAHIR RAHMANIR RAHEEM
Assalamu-alaikum wa Rahmatullahi wa Barakatuhu"
Welcome to all of you.
Mymensingh Mohila Degree College's cover photo
Community based medical college Bangladesh was established as an academic enterprise of Community H
All classes of English grammar will be discussed on this page . H.S.C/S.S.C Spoken English .
এই মাদরাসাটি ১৯৮৩ সালে ময়মনসিংহ জেলা?
আধুনিক ও মানসম্মত শিক্ষার প্রয়াসে, ফয়েজ শিক্ষা পরিবার হয়ে উঠুক আপনার প্রথম পছন্দ।