ময়মনসিংহ আনন্দ মোহন কলেজের প্রতিষ্ঠাতা আনন্দ মোহন বসু , আনন্দমোহন (১৮৪৭-১৯০৬) জাতীয়তাবাদী নেতা, সমাজ সংস্কারক ও সাধারণ ব্রাম্ম সমাজের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলার জয়সিদ্ধি গ্রামের এক ভূস্বামী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। আনন্দমোহন বসু ১৮৬২ সালে ময়মনসিংহ জিলা স্কুল হতে এন্ট্রান্স পরীক্ষা পাস করেন।
তিনি এফ.এ এবং বি.এ উভয় পরীক্ষায় প্রেসিডেন্সি কলেজ হতে শীর্ষস্থান অধিকার করে উত্তীর্ণ হন। ধারাবাহিকভাবে পরীক্ষাসমূহে তাঁর অসাধারণ কৃতিত্বের ফলে তিনি ১৮৭০ সালে কাঙ্ক্ষিত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেমচাঁদ রায়চাঁদ বৃত্তি লাভ করেন। এ বৃত্তি লাভের ফলে বসুর পক্ষে উচ্চ শিক্ষার জন্য ইংল্যান্ডে যাওয়া সম্ভব হয়। তিনি ক্যামব্রিজের ক্রাইস্ট চার্চ কলেজে উচ্চতর গণিত বিষয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি অনার্স সহ ডিগ্রি পরীক্ষায় (ট্রাইপস) প্রথম শ্রেণি লাভ করেন এবং প্রথম ভারতীয় র্যাঙলার হন। একই সময়ে ১৮৭৪ সালে তিনি আইন ব্যবসা শুরু করেন।
সামাজিক জীবনে বোস এর বিজ্ঞ পরামর্শদাতা ছিলেন সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি যাঁর সঙ্গে ১৮৭১ সালে লন্ডনে তাঁর প্রথম সাক্ষাৎ হয়েছিল। জীবনের প্রথম দিক হতেই তাঁর মন ছিল ধর্মপ্রবণ। ইংল্যান্ডে যাওয়ার পূর্বেই তিনি ১৮৬৯ সালে সস্ত্রীক ব্রাহ্ম ধর্মমত গ্রহণ করেন। বসু স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করে কেশবচন্দ্র সেন এর পরিচালনাধীন তৎকালীন ব্রাহ্ম সমাজ পরিচালিত ধর্মীয় এবং সামাজিক সংস্কার আন্দোলনে যোগদান করেন। ধর্মীয় বিশ্বাসে বসুর অপরাপর সহযোগীরা ছিলেন পন্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রী, উমেশচন্দ্র দত্ত, বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী এবং দ্বারকানাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৮৭৮ সালে নানা বিষয়কে কেন্দ্র করে ব্রাহ্ম সমাজে ভাঙ্গন সৃষ্টি হয়। এ বিষয়গুলির মধ্যে ছিল কেশবচন্দ্র সেনের নাবালিকা কন্যার সঙ্গে কুচবিহারের রাজার নাবালক পুত্রের বিয়ে।
আনন্দমোহন ভিন্ন মতাবলম্বীদের নেতৃত্ব দেন এবং ‘সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজ’ নামে একটি নতুন ব্রাহ্ম সমাজ প্রতিষ্ঠা করেন। এ নতুন ব্রাহ্ম সমাজের প্রথম সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি। সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজের কর্মকান্ডের ব্যবস্থাপনা এবং এর আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আনন্দমোহন একটি গণতান্ত্রিক কাঠামো গড়ে তোলেন। তেরো বছর ধরে তিনি এর সভাপতি হিসেবে কাজ করেন এবং এ সময়কালে তিনি ব্রাহ্ম সমাজের জন্য কলকাতায় অনেকগুলি ব্রাহ্ম প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। এর মধ্যে বিস্তৃত একটি পাকা চত্বরও (কমপ্লেক্স) ছিল। ব্রাহ্ম প্রতিষ্ঠান সমূহের ছাত্রদের শারীরিক ও নৈতিক প্রশিক্ষণের জন্য বসু তাঁর ঘনিষ্ঠতম সহযোগী পন্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর সহায়তায় ‘Students Weekly Service’ নামে একটি নৈতিক শিক্ষাকোর্স প্রবর্তন করেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তিনিই ছিলেন এ বিষয়ের বক্তা।
রাজনৈতিকভাবে আনন্দমোহন বসুর দুটি উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। তিনিই সর্বপ্রথম উপলব্ধি করেন যে, উপনিবেশিক পরিমন্ডলে সমাজের সর্বাপেক্ষা সচেতন শ্রেণি ছাত্রসমাজকে অবশ্যই দেশের সামাজিক এবং রাজনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে গঠনমূলক ভূমিকা পালন করতে হবে এবং সে লক্ষ্যে তাদের নিজস্ব একটি সংগঠন থাকা উচিত। বসু ১৮৭৫ সালে ‘ক্যালকাটা স্টুডেন্টস্ অ্যাসোসিয়েশন’ প্রতিষ্ঠা করেন এবং একে মর্যাদা দেওয়ার জন্য তিনি নিজেই এর প্রথম সভাপতি হন। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বসু ১৮৭৬ সালে ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন (Indian Association) নামে একটি রাজনৈতিক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করে নতুন পথ প্রদর্শনকারী হিসেবে আরও একটি অবদান রেখে যান। এর উদ্দেশ্য ছিল উপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন সংগঠিত করা।
১৮৮৩ সালে ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন একটি জাতীয় আলোচনা সভার আহবান করেন তিনি। পরে এ অ্যাসোসিয়েশনই ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসএ পরিণত হয়। বসু এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। ১৮৯৮ সালের মাদ্রাজ অধিবেশনে বসু কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন।
সমাজ সংস্কারক ও শিক্ষাবিদ হিসেবে আনন্দমোহন বসুর অবদান বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। নারীশিক্ষার উন্নয়নের জন্য তিনি কঠোর পরিশ্রম করেন। সমাজ থেকে নিরক্ষরতা দূর করার জন্য সামাজিক কর্মসূচি প্রণয়ন করতে তিনি সকলকে উদাত্ত আহবান জানান। ১৮৭৬ সালে তিনি কলকাতায় ‘বঙ্গ মহিলা বিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠা করেন। নারীশিক্ষা সংগঠনে অধিকতর ভাল ফল লাভের আশায় পরে তিনি বিদ্যালয়টিকে বেথুন স্কুলের সাথে একীভূত করেন। ১৮৭৯ সালে তিনি কলকাতায় সিটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর নিজ শহর ময়মনসিংহে তাঁর নিজের বাসায় সিটি কলেজের একটি শাখা খোলা হয়। সিটি কলেজিয়েট স্কুল নামে প্রতিষ্ঠানটি এখনও বর্তমান। বসুর সম্মানে সিটি কলেজটির পুনঃনামকরণ করা হয় আনন্দমোহন কলেজ।
আনন্দমোহনের উজ্জ্বল শিক্ষাজীবন ও শিক্ষার প্রতি গভীর অনুরাগের কারণে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে ১৮৮২ সালে ইন্ডিয়ান এডুকেশন কমিশনের (হান্টার কমিশন) সদস্য করে। ক্রমাগতভাবে তিনি বঙ্গীয় আইন সদস্য, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ‘ফেলো’ মনোনীত হন। তাঁরই অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে ‘Calcutta University Act of Incorporation’ এমনভাবে সংশোধন করা হয় যাতে এটিকে কেবলমাত্র একটি পরীক্ষা গ্রহণকারী সংস্থা হতে পরীক্ষা গ্রহণকারী ও শিক্ষাদানকারী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করা যায়।
১৮৯২ সালের ভারত আইনের অধীনে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গীয় আইন পরিষদে একজন সদস্য নির্বাচন করার অধিকার লাভ করে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বঙ্গীয় আইন পরিষদ এর সদস্য নির্বাচিত হন আনন্দমোহন বসু। একজন জাতীয়তাবাদী হিসেবে বসু তীব্রভাবে বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা করেন। ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর তিনি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী এক সভায় সভাপতিত্ব করেন এবং রোগশয্যা হতে বিশাল জনসমাবেশে ভাষণ দেন। ১৯০৬ সালের ২০ আগস্ট আনন্দমোহন বসুর মৃত্যু হয়।
আনন্দ মোহন কলেজ বাংলাদেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী কলেজ। উপমহাদেশের প্রথম র্যাংলার (wrangler), বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও সমাজ সংস্কারক আনন্দমোহন বসু (১৮৪৭-১৯০৬) প্রথম ময়মনসিংহ শহরের রাম বাবু রোডে তাঁর পৈত্রিক বাড়িতে ‘ময়মনসিংহ ইনস্টিটিউশন’ নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। ১৮৯০ সালের এপ্রিল মাস থেকে ময়মনসিংহ ইনস্টিটিউটশন-এর নতুন নামকরণ করা হয় ‘ময়মনসিংহ সিটি কলেজিয়েট স্কুল’।
১৮৯৯ সালে ‘ময়মনসিংহ সভা’ এবং ‘আঞ্জুমানে ইসলামিয়া’-এর যৌথ আবেদনে ময়মনসিংহে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার দাবি জানানো হলে আনন্দমোহন বসু ১৯০১ সালের ১৮ জুলাই সিটি কলেজিয়েট স্কুলকে ‘ময়মনসিংহ সিটি কলেজ’ নামে দ্বিতীয় গ্রেডের কলেজে রূপান্তরিত করেন এবং কলকাতা সিটি কলেজের সাথে সংযুক্ত করেন। কার্যত কলেজটি ছিল কলকাতা সিটি কলেজের শাখাস্বরূপ। প্রাথমিক অবস্থায় কলকাতা সিটি কলেজ কাউন্সিলের আর্থিক সহযোগিতায় ময়মনসিংহ সিটি কলেজ পরিচালিত হতো। ১৯০২ সালের এপ্রিল মাসে ময়মনসিংহ সিটি কলেজ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক দ্বিতীয় গ্রেডের কলেজ হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।
আনন্দ মোহন কলেজ, ময়মনসিংহ : ১৯০৬ সালে আনন্দমোহন বসুর মৃত্যুর পর প্রতিষ্ঠানটি বিপর্যয়ের মুখে পড়ে। কলকাতা সিটি কলেজ কাউন্সিল অর্থনৈতিক কারণে ময়মনসিংহ সিটি কলেজকে কলকাতা সিটি কলেজ থেকে বিযুক্তকরণের জন্য কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকট সুপারিশ করে। ১৯০৮ সালের ৩১ মার্চ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কলকাতা সিটি কলেজ থেকে ময়মনসিংহ সিটি কলেজের সংযুক্তি সম্পূর্ণরূপে রহিত করে।
এ পরিস্থিতিতে ময়মনসিংহ সিটি কলেজের প্রিন্সিপাল বৈকুণ্ঠ কিশোর চক্রবর্তী এবং ময়মনসিংহের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মি. ব্যাক উড কলেজটির পুনর্গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন এবং স্থানীয় শিক্ষাবিদ ও উদ্যমশীল ব্যক্তিদের নিয়ে একটি নতুন কমিটি গঠন করেন। প্রাথমিকভাবে এই কমিটি ময়মনসিংহ সিটি কলেজের পরিচালনা ও যাবতীয় খরচের দায়িত্ব গ্রহণ করে এবং এর নাম পরিবর্তন করে ‘ময়মনসিংহ কলেজ’ রাখে। কমিটির আবেদনের ফলে ময়মনসিংহ কলেজ ১৯০৮ সালের ২৩ জুন পুনরায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি লাভ করে। কমিটি সরকারের গ্র্যান্ট-ইন-এইড-এর আওতায় অর্থ সাহায্য প্রদানের জন্য বিভাগীয় কমিশনার রবার্ট নাথনের সাথে সাক্ষাত করে এবং পাশপাশি স্থানীয় জমিদার ও বিত্তশালীদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহের চেষ্টা করে। ময়মনসিংহ কলেজের জন্য নতুন জমি অধিগ্রহণের প্রচেষ্টা শুরু হয়। নতুন জমি না পাওয়া পর্যন্ত প্রাক্তন সিটি কলেজ ভবনেই ময়মনসিংহ কলেজের কার্যক্রম চলতে থাকে। ১৯০৮ সালের শেষ দিকে কলেজকে কাঁচিঝুলিতে বর্তমান স্থানে স্থানান্তর করা হয় এবং পুনরায় কলেজের নাম পরিবর্তন করে আনন্দমোহন বসুর নামানুসারে ‘আনন্দমোহন কলেজ’ রাখা হয়। ১৯০৮ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত আনন্দ মোহন কলেজ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ছিল। ১৯৪৭ সালে এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়।
১৯৬৩ সাল পর্যন্ত আনন্দমোহন কলেজ বেসরকারি কলেজ ছিল। ১৯৬৩-৬৪ শিক্ষাবর্ষে কলেজটি সরকারি কলেজে রূপান্তরিত হয় এবং কলেজের নামকরণ করা হয় সরকারি আনন্দ মোহন কলেজ। এই সময়ে কলেজের বাংলা ও ইতিহাস বিভাগে অনার্স কোর্স প্রবর্তিত হয় এবং কলেজ ভবনকে সম্প্রসারণ করা হয়। দ্বিতল একাডেমিক ভবন, অডিটরিয়াম, ছাত্র মিলনায়তন এবং দোতলায় গ্রন্থাগার নির্মাণ করা হয়। পরবর্তীকালে ১৯৭২ সালে আরো কয়েকটি বিভাগে অনার্স কোর্স প্রবর্তন করা হয়। সর্বশেষ ৯০ দশকে বাকি সকল বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স প্রবর্তন করা হয়। এই দশকেই কলেজটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয় এবং এর নতুন চারতলা একাডেমিক ভবন নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে কলেজটিতে ২০টি বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স চালু আছে। বিষয়গুলি হচ্ছে বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন, ইসলামিক স্টাডিজ, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজকল্যাণ, সমাজ বিজ্ঞান, উদ্ভিদ বিজ্ঞান, প্রাণি বিজ্ঞান, গণিত, পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, ভূগোল, পরিবেশ ও ব্যবস্থাপনা এবৎ হিসাববিজ্ঞান।
অধ্যক্ষ ভবন, শিক্ষকদের আবাস, কর্মচারীদের আবাস, অতিথি ভবন, শহীদ মিনার, পৃথক ছাত্রছাত্রী মিলনায়তন, পোস্ট অফিস, বিদ্যুৎ সাবস্টেশন, টেলিফোন বুথ, রূপালী ব্যাংক লিমিটেড বুথ, মসজিদ, বাস ও মাইক্রোবাস, খেলার মাঠ, পুকুর, ছাত্রদের ৩টি ও ছাত্রীদের ৪টি হোস্টেল, বোটানিক্যাল গার্ডেন ও বিভাগীয় গবেষণাগার নিয়ে আনন্দমোহন কলেজের ক্যাম্পাস মোট ১৫.২৮ একর স্থান জুড়ে অবস্থিত। কলেজে দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের জন্য কল্যাণ তহবিল এবং কম্পিউটার প্রশিক্ষণের সুযোগ রয়েছে। কলেজে কমিশনপ্রাপ্ত শিক্ষকদের অধীনে বিএনসিসি ইউনিট এবং রোভার স্কাউট ও গার্লস গাইড পরিচালিত হয়। বর্তমানে কলেজে অনুমোদিত শিক্ষক পদের সংখ্যা ২০১ এবং শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ২২ হাজার।
কলকাতা হাইকোর্টের বিচারক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং আর্ন্তজাতিক সামরিক আদালতের অন্যতম বিচারক রাধাবিনোধ পাল ১৯১১-১৯২০ সালে এই কলেজের গণিত বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, ইতিহাসবিদ প্রফেসর সিরাজুল ইসলাম এবং লেখক ড. সফিউদ্দিন আনন্দমোহন কলেজে শিক্ষকতা করেন। এই কলেজের প্রাক্তন ছাত্র ছিলেন ইতিহাসবিদ ড.নীহার রঞ্জন রায়, প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁ, ঔপন্যাসিক সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ, যাদুকর পি.সি সরকার, প্রফেসর মোফাখখারুল ইসলাম (সাবেক উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়), প্রফেসর মো. আনোয়ারুল ইসলাম (সাবেক উপাচার্য, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়), বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির অধ্যাপক ড. অরবিন্দু পোদ্দার, প্রফেসর মো. শামসুর রহমান (সাবেক উপাচার্য, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়), বিচারপতি এম.এ রশিদ, রাহাত খান সম্পাদক দৈনিক ইত্তেফাক, যতীন সরকার বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও গবেষক, কবি নির্মলেন্দু গুণ প্রমুখ গুণী ব্যক্তি।
আনন্দ মোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ,ময়মনসিংহ
TOP 10 DEPARTMENT -
1.English
2.Mathematics
3.Chemhistry
4.Accounting
5.Physics
6.Economics
7.Zoology Ananda Mohan University College,Mymensingh.
(Welcome for knowledge, go for hospitality)
Established-1908
Type- Public
Chancellor- President of Bangladesh
Students about - 35000+
Location-College Road, Mymensingh(Town Hall), Bangladesh
Campus Urban- 15.28 acres
Colours - Blue and Gold
Nickname- AM college, AMC
Affiliations- Bangladesh National University
Website- http://www.amc1908.ucoz.com/
Ananda Mohan College is a national university aff
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Website
Address
Mymensingh
Department Of Pathology, Faculty Of Veterinary Science, Bangladesh Agricultural University
Mymensingh, 2202
Its a page for the education, Research and Discussion about the Veterinary Pathology
কেওয়াটখালি বাইপাস (বিশ্বরোড)
Mymensingh, 112182
কেওয়াটখালি, বলাশপুর, বাইপাস (বিশ্বরোড)
Tarakanda
Mymensingh, 2200
Md. Anisur Rahman Lecturer of Botany Bangabandhu Gov't College, Tarakanda, Mymensingh
Dhaka
Mymensingh
অল্প করে সহজে ইংরেজি শিখি।Learn English little by little.
CK Gosh Road
Mymensingh, 2200
This is the official page for Alamgir Monsur Mintu Memorial College.
Mymensingh
This space is only for informative and educative. Any student can get information from this page mai
College Road
Mymensingh, 2200
Muslim Girls' College online classes
Mymensingh, Dhaka Division
Mymensingh
Who We Are Good Study is the most famous site for perusers and book suggestions in Bangladesh. Our ma