বিশ্ব সাহিত্য পাঠশালা-Bishwo Sahity Pathsh

World Literature School

Operating as usual

21/02/2022

অমর একুশে ফেব্রুয়ারি জাতীয় শহীদ দিবস ও
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সকল ভাষা সংগ্রামী এবং শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।

20/02/2022

Happy Birthday 🎂
Rafiqul Islam Rafiq 🤎

Best wishes from our family
বিশ্ব সাহিত্য পাঠশালা (World Literature School)

Founder at World Literature School

17/07/2021

কথাঃ সমীর রায়
সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়

আলু বেচো,ছোলা বেচো,বেচো বাখর খানি
বেচোনা বেচোনা বন্ধু তোমার চোখের মণি।

কলা বেচো,কয়লা বেচো,বেচো মটরদানা
বুকের জ্বালা বুকেই জ্বলুক,কান্না বেচোনা।

ঝিঙে বেচো পাঁচ সিকেতে,হাজার টাকায় সোনা
বন্ধু তোমার লাল টুকটুকে স্বপ্ন বেচোনা।

ঘরদোর বেচো ইচ্ছে হলে,করব নাকো মানা
হাতের কলম জনম দুখী,তাকে বেচোনা।

21/02/2021

Happy Birthday 🎂
Rafiqul Islam Rafiq 🤎

Best wishes from our family
বিশ্ব সাহিত্য পাঠশালা (World Literature School)

Founder at World Literature School

20/02/2021

২১ শে ফেব্রুয়ারি সকল ভাষা শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা।

15/12/2020

একটি বাংলাদেশ, তুমি জাগ্রত জনতার
সারা বিশ্বের বিস্ময়, তুমি আমার অহংকার!

23/09/2020

কিছু লোক জীবনে জোনাকির বেশে🐞
এভাবেই এসে,চলে যায় আলো দিয়ে।

19/07/2020

জোছনায়-পাওয়া জীবনের প্রেমিক হুমায়ূন আহমেদ পৃথিবী ছেড়ে যাওয়ার ক্ষণ হিসেবে স্রষ্টার কাছে চেয়েছিলেন ‘চান্নিপসর রাইত’। গানে গানে বলেছিলেন চন্দ্রালোকি রাতে যেন তাঁর মরণ হয়। হিমু মিসির আলীর স্রষ্টা আমাদের ছেড়ে যান জুলাই ১৯, ২০১২। সেদিন রাতে হয়তো জোছনা ছিল না।

19/07/2020

" নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদের ৮ম প্রয়াণ দিবসে তার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা...!

বিশ্ব সাহিত্য পাঠশালা (World Literature School) গ্রুপের পক্ষ থেকে গভীর শ্রদ্ধা।

১৯ জুলাই, নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ন আহমেদের প্রয়াণ দিবস। ২০১২ সালে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে আমেরিকার একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

হুমায়ূন আহমেদের জন্ম ১৯৪৮ সালে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে মাতামহের বাড়িতে। তবে তার বাড়ি ছিল নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুর গ্রামে। তার পিতার নাম ফয়জুর রহমান আহমেদ ও মাতা আয়েশা ফয়েজ। তার বাবা পুলিশ বিভাগে চাকরী করতেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তার বাবাকে হত্যা করা হয় এবং তাকেও বন্দী করে নির্যাতন করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ তার হৃদয়ের অনেকটা জুড়ে ছিল। ছিল রাজাকারদের প্রতি চরম ঘৃণা। ৭৫ এর পরবর্তী সময়ে মানুষ রাজাকার শব্দটি ভুলতে বসেছিল। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অনেকের পক্ষেই রাজাকার আলবদর নিয়ে উচ্চবাচ্য করার সাহস ছিল না। কিন্তু তিনি দমে যান নি, নাটকের একটি চরিত্র টিয়া পাখির মাধ্যমে উচ্চারণ করালেন, তুই রাজাকার শব্দটি যাতে উপচে পড়লো তীব্র ঘৃণা।

লেখালেখির শুরুটা হয়েছিল কবিতার মাধ্যমে। তবে সাহিত্যের সকল ক্ষেত্রে তার বিচরণ ছিল সাবলীলভাবে। সায়েন্স ফিকশন, নাটক, চলচ্চিত্র, গল্প, শিশুতোষ গ্রন্থ সহ সাহিত্যের সর্বক্ষেত্রে ছিল তার মহিমায় উজ্জ্বল। তবে উপন্যাসের মাধ্যমে তিনি ছাপিয়ে গেছিলেন সবকিছুকে। তার উপন্যাসের মাধ্যমে বাংলাসাহিত্যের এক বিরাট পাঠক শ্রেণির সমাগম হয়েছিল। তার রচনার বিশেষ দিক ছিল চরিত্র সৃষ্টি। কোথায় কেউ নেউ নাটকের বাকের ভাই চরিত্র যা মানুষের মনে এখনো গেথে আছে। এছাড়া হিমু, মিসির আলী কিংবা শুভ্র চরিত্রগুলো তার বিভিন্ন সত্তাকে তুলে ধরেছে। সব কিছু মিলিয়ে তার রচনার সংখ্যা তিনশোর অধিক যার মধ্যে উপন্যাস দুইশোর বেশি।

হুমায়ূন আহমেদের প্রথম উপন্যাস নন্দিত নরকে প্রকাশিত হয় ১৯৭২ সালে। এরপর প্রকাশিত হয় শঙ্খনীল কারাগার। আর সর্বশেষ উপন্যাস দেয়াল যার পটভূমি ছিল ৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ড ও এর পরবর্তী রাজনৈতিক ঘটনা। মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে রচিত তার বিখ্যাত উপন্যাস জোছনা ও জননীর গল্প। হুমায়ূন আহমেদকে বাংলা সাহিত্যে সায়েন্স ফিকশনের পথিকৃৎ বলা হয়। তার বিখ্যাত সায়েন্স ফিকশন 'তোমাদের জন্য ভালোবাসা'।

হুমায়ূন আহমেদের মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাসঃ আগুনের পরশমনি, শ্যামল ছায়া, জোছনা ও জননীর গল্প, অনিল বাগচীর একদিন, ১৯৭১ প্রভৃতি।
এছাড়া তার উল্লেখযোগ্য উপন্যাসঃ আনন্দ বেদনার কাব্য, আমার আছে জল, ফেরা, নক্ষত্রের দিনরাত্রি, ছায়াছঙ্গী, প্রিয়তমেষু, অয়োময়, বহুব্রীহি, এলেবেলে, এইসব দিনরাত্রি, অমানুষ, কবি, মহাপুরুষ, মেঘ বলেছে যাব, এপিটাফ, বৃক্ষকথা, শ্রাবণ মেঘের দিন, কোথায় কেউ নেই, চাদের আলোয় কয়েকজন যুবক, নৃপতি, লীলাবতী, দুই দুয়ারী, মেঘের উপর বাড়ী প্রভৃতি।

আত্মজৈবনিক গ্রন্থঃ হোটেল গ্রেভারিইন, আমার ছেলেবেলা, কিছু শৈশব, বলপয়েন্ট, কাঠপেন্সিল, ফাউন্টেনপেন, রঙ পেন্সিল ও নিউইর্য়কের নীলাকাশে ঝকঝকে রোদ।
নাটকঃ আশির দশকে টেলিভিশন নাটকে হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন তুমুল জনপ্রিয়। টেলিভিশনে তার প্রথম নাটক 'প্রথম প্রহর' পরিচালনা নওয়াজেস খান। তার প্রথম ধারাবাহিক নাটিক এইসব দিনরাত্রি। এছাড়া অন্যান্য নাটক হচ্ছে, বহুব্রীহি, অয়োময়, কোথায় কেউ নেই, আজ রবিবার, নক্ষত্রের রাত। এছাড়া রয়েছে অসংখ্য একক ও ধারাবাহিক নাটক।

চলচ্চিত্রঃ চলচ্চিত্র নির্মাণে ও হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন অসাধরণ। তার প্রথম চলচ্চিত্র আগুনের পরশমনি ও শেষ ছবি ঘেটুপুত্র কমলা। এছাড়া অন্যান্য ছবি শ্রাবণ মেঘের দিন, দুই দুয়ারী, শ্যামল ছায়া, নয় নম্বর বিপদ সংকেত, আমার আছে জল

গানঃ হুমায়ূন আহমেদ কিছু গানও রচনা করেছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, কান্দিস না মরিলে আমার দায়, চান্দ পসর রাইতে, উড়ালপখ্ঙী, আমার আছে জল ইত্যাদি। তার সর্বশেষ গান ,ঠিকানা আমার নোট বুকে আছে, নোটবুক নেই আমার কাছে।

কালজয়ী এই সাহিত্যিক নক্ষত্রের মতই উজ্জ্বল পাঠকদের হৃদয় আকাশে। যেই নক্ষত্রের আলোয় যুগ যুগ ধরে আলোকিত হবে আমাদের এই ভুবন।

12/07/2020

পথহারা
======
কাজী নজরুল ইসলাম
================

বেলা শেষে উদাস পথিক ভাবে,
সে যেন কোন অনেক দূরে যাবে –
উদাস পথিক ভাবে।
ঘরে এস’ সন্ধ্যা সবায় ডাকে,
‘নয় তোরে নয়’ বলে একা তাকে;
পথের পথিক পথেই বসে থাকে,
জানে না সে কে তাহারে চাবে।
উদাস পথিক ভাবে।
বনের ছায়া গভীর ভালোবেসে
আঁধার মাথায় দিগবধূদের কেশে,
ডাকতে বুঝি শ্যামল মেঘের দেশে
শৈলমূলে শৈলবালা নাবে –
উদাস পথিক ভাবে।
বাতি আনি রাতি আনার প্রীতি,
বধূর বুকে গোপন সুখের ভীতি,
বিজন ঘরে এখন সে গায় গীতি,
একলা থাকার গানখানি সে গাবে-
উদাস পথিক ভাবে।
হঠাৎ তাহার পথের রেখা হারায়
গহন বাঁধায় আঁধার-বাঁধা কারায়,
পথ-চাওয়া তার কাঁদে তারায় তারায়
আর কি পূবের পথের দেখা পাবে
উদাস পথিক ভাবে।
===========================

29/06/2020

আজ মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৪৭তম মৃত্যুবার্ষিকী।

আজ ২৯ জুন, আধুনিক বাংলা সাহিত্যের রূপকার মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৪৭তম মৃত্যুবার্ষিকী । তিনি ১৮৭৩ সালের এই দিনে মাত্র ৪৯ বছর বয়সে কলকাতার এক হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি ব্রিটিশ ভারতের যশোর জেলার সাগরদাঁড়ি গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম জমিদার রাজনারায়ণ দত্ত ও মাতা জাহ্নবী দেবী। মহাকবি মধুসূদন যৌবনে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করে মাইকেল মধুসূদন নাম গ্রহণ করেন এবং পাশ্চাত্য সাহিত্যের দুর্নিবার আকর্ষণবশত ইংরেজি ভাষায় সাহিত্য রচনায় মনোনিবেশ করেন।

জীবনের দ্বিতীয় পর্বে নিজের মাতৃভাষার প্রতি আকৃষ্ট হন তিনি। এই সময়েই তিনি বাংলায় নাটক, প্রহসন ও কাব্য রচনা করতে শুরু করেন। মাইকেল মধুসূদন বাংলা ভাষায় সনেট ও অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক। অমিত্রাক্ষর ছন্দে রামায়ণের উপাখ্যান অবলম্বনে রচিত মেঘনাদবধ কাব্য নামক মহাকাব্য তার শ্রেষ্ঠ রচনা।

অন্যান্য উল্লেখযোগ্য গ্রন্থাবলি: দ্য ক্যাপটিভ লেডি, শর্মিষ্ঠা, বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ, একেই কি বলে সভ্যতা, তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য, বীরাঙ্গনা কাব্য, ব্রজাঙ্গনা কাব্য, চতুর্দশপদী কবিতাবলী, হেকটর বধ ইত্যাদি। সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্ম নেওয়া মহাকবি মাইকেল মধুসূদনের ব্যক্তিগত জীবন ছিল নাটকীয়তায় ভরা।

এ-ই বাংলা সারাজীবন তোমায় মনে রাখবে।
আজ মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৪৭ তম প্রয়ান দিবস।
প্রথম বাংলা নাটকের স্রষ্টাঃ শর্মিষ্ঠা(১৮৫৮)
মেঘনাদ বধ কাব্য (১৮৬১) মাহাকাব্যের রচয়িতা।

Image Source:
Michael Madhusudan Datta, by the Bengali portrait painter Atul Bose (1898-1977), hangs in the Victoria Memorial, Kolkata, India.

29/06/2020

শায়খ আবুল হাসান আলী নদভী’(রঃ)র
সাহিত্য প্রতিভা সম্পর্কে...

আল্লাহ তাঁকে দান করেছিলেন সাবলীল
বর্ণনাধারা ও উন্নত সাহিত্য প্রতিভা। এর
পক্ষে সাক্ষ্য দেবেন অকপটে তারাই,
যারা পড়েছেন তাঁর লেখা ও
রচনা এবং শুনেছেন তাঁর কথা ও বক্তৃতা।
সাহিত্যে ছিলো তাঁর তীক্ষ্ণ রুচিবোধ ও
সুক্ষ্ণ অনুভূতি। তিনি সরাসরি স্বনামধন্য
আরব শিক্ষকদের কাছে আরবী ভাষা ও
সাহিত্য পড়ার এবং তাঁদের
তত্ত্বাবধানে বেড়ে-ওঠার সুযোগ
লাভে ধন্য হয়েছিলেন। আর এ-ব্যবস্থার
সম্পূর্ণ কৃতিত্ব তাঁর বড় ভাই ডা. আবদুল
আলী হাসানী রহ. এর। তিনি বুঝি তাঁর
দূরদৃষ্টি দিয়ে দেখতে পেরেছিলেন
আগামী দিনের 'আবুল হাসান
আলী নদভী'কে! নইলে কেনো তাঁর মনে অমন
শিকড় গেড়ে বসেছিলো এ-চিন্তা যে, যে-
কোনো মূল্যে আমার ছোট্ট এতিম
ভাইটিকে আমি আরব-উস্তাযের
কাছে পড়াবো! অথচ অন্য কেউ তখন
এটা কল্পনাও করতে পারতো না! এর
পেছনে কী রহস্য লুকিয়েছিলো? কেউ
বলতে পারবে না― আল্লাহ ছাড়া।
তবে এতোটুকু তো স্পষ্ট যে, আদরের ছোট্ট
ভাইটির জন্যে তাঁর এই বিশেষ
ব্যবস্থা গ্রহণ সীমাহীন সুফল
বয়ে এনেছিলো!

হযরত মাওলানার হে গর্বিত বড়ভাই!
আপনি আসলেই অনেক বড়! বাপমরা দশ
বছরের ছোট্ট ভাইটিকে আপনিই
তো ছায়া দিয়ে ..
মায়া দিয়ে তিলে তিলে গড়ে তুলেছিলেন
আরব-আজমের রাহবার হওয়ার জন্যে!
আপনিই তো সেই ছোট্ট
বয়সে তাঁকে আরবদের
হাতে তুলে দিয়ে তাঁকেও আরবী ভাষা ও
সাহিত্যে 'আরব' করে গড়ে তুলেছিলেন!!
কী বদলা চাইবো আপনার জন্যে আল্লাহ্র
কাছে― শুধু জান্নাত ছাড়া! জান্নাতের
নায-নেয়ামত ছাড়া?!
আরবী ভাষা ও সাহিত্যে তাঁর এই
সুপদচারণা ও সুগভীরতার বদৌলতেই
তিনি হতে পেরেছিলেন ভারত উমহাদেশ
এবং আরবদের মাঝে মিলন-দূত―সেঁতুবন্ধন।
আরবদেরকে সম্বোধন করতে সক্ষম হয়েছেন
আরবদের ভাষায়। তাদের মতোই প্রাঞ্জল ও
সাবলীল ধারায়। তাদের মতোই
দেখিয়েছেন তিনি এ ভাষায় নৈপুণ্য ও
পান্ডিত্য। বরং আরব বিশ্বের অনেককেই
তিনি ক্ষেত্রে পেছনে ফেলে দিয়েছেন।
১৯৫১ সালে শায়খের মিসর
সফরকালে আমরা প্রথম তাঁর কিছু পুস্তিকার
সাথে পরিচিত হই। যা তিনি তখন
সাথে করে নিয়ে এসেছিলেন। লক্ষ্য করুন,
শিরোনামের ভিতরেই বিষয়বস্তুর আবেদন
কেমন জীবন্ত হয়ে উঠেছে!
১. ﻣﻦ ﺍﻟﻌﺎﻟﻢ ﺇﻟﻰ ﺟﺰﻳﺮﺓ ﺍﻟﻌﺮﺏ ―বিশ্বের পক্ষ
থেকে আরব-বদ্বীপের কাছে বার্তা,
২. ﻣﻦ ﺟﺰﻳﺮﺓ ﺍﻟﻌﺮﺏ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻌﺎﻟﻢ ―আরব-বদ্বীপের
পক্ষ থেকে বিশ্বের কাছে বার্তা,
৩. ﺩﻋﻮﺗﺎﻥ ﻣﺘﻨﺎﻓﺴﺘﺎﻥ ―দু'টি
প্রতিযোগিতাকারী দাওয়াত,
৪. ﺑﻴﻦ ﺍﻟﺤﻘﻴﻘﺔ ﻭﺍﻟﺼﻮﺭﺓ ―আসল ও নকল,
৫. ﺑﻴﻦ ﺍﻟﻬﺪﺍﻳﺔ ﻭﺍﻟﺠﺒﺎﻳﺔ ―হিদায়াত ও
জিবায়াত,
৬. ﻣﻌﻘﻞ ﺍﻻﻧﺴﺎﻧﻴﺔ ―মানবতার দূর্গ।
এ-সব পুস্তিকা পড়ে মুগ্ধ না হয়ে পারি নি।
প্রতিটি পুস্তিকার কথা ও মর্ম সাহিত্যের
সুরভিতে কী প্রাণময় বাঙ্ময়! শায়খ মুহাম্মদ
আল-গাযালী কি এ জন্যেই বলতে বাধ্য
হয়েছিলেন এই স্তুতিবাক্য―
" ﻫﺬﺍ ﺍﻹﺳﻼﻡ ﻻﻳﺨﺪﻣﻪ ﺇﻻ ﻧﻔﺲ ﺷﺎﻋﺮﺓ ﻣﺤﻠﻘﺔ، ﺃﻣﺎ
ﺍﻟﻨﻔﻮﺱ ﺍﻟﺒﻠﻴﺪﺓ ﺍﻟﻤﻄﻤﻮﺳﺔ ﻓﻼ ﺣﻆ ﻟﻪ ﻓﻴﻬﺎ، ﻭﻻ ﺣﻆ
ﻟﻬﺎ ﻓﻴﻪ !"
'যার আছে আকাশের নীলিমায়
ছুটে চলা একটা কবি মন, সে-ই
তো পারে কেবল এই ইসলামের সেবা করতে!
আর মনটা যার হাহাকার
করছে বোকা বোকা চিন্তার দৈন্যে,
ইসলাম তাকে কী দেবে আর সে-ই
বা ইসলামকে কী দেবে!'
যদিও এ-সব পুস্তিকা গদ্যের ভাষায় রচিত
কিন্তু তাতে সাঁতার কাটছে পদ্যের
প্রাণময়তা ও উচ্ছলতা এবং ছন্দের
সুরভিধারা ও সাংগীতকতা।
এর কিছুদিন পর আমার পড়ার সুযোগ
হয়েছে তাঁরﺇﺳــــــﻤﺎﻉﻳﺎﺕ (শোনো হে!)-এর
প্রাণস্পর্শী সিরিজ―
ﺇﺳﻤـــﻌﻲ ﻳﺎ ﻣﺼﺮُ ! (শোনো হে মিশর!),
ﺇﺳﻤﻌﻲ ﻳـﺎ ﺳـﻮﺭﻳﺔ ! (শোনো হে সিরিয়া!),
ﺇﺳﻤــﻌﻲ ﻳﺎ ﺯﻫﺮﺓ ﺍﻟﺼــــﺤﺮﺍﺀ ! (শোনো হে মরুফুল!),
ﺇﺳــﻤﻌﻲ ﻳﺎ ﺇﻳﺮﺍﻥ ! (শোনো হে ইরান!)।
সবই স্বচ্ছ ও উচ্ছল সাহিত্যের মুক্তোময়
ফোঁটা-ফোঁটা বিন্দুর ক্ষুদে ক্ষুদে সিন্ধু!!
মিসর থেকে প্রকাশিত এবং প্রখ্যাত লেখক
ও দাঈ ড. সাঈদ রামাদান সম্পাদিত মাসিক
'আল-মুসলিমুন' পত্রিকায় বীর মুজাহিদ আহমদ
ইবনে ইরফান শহীদ (সায়্যিদ আহমদ শহীদ
রহ.) সম্পর্কে তাঁর বর্ণিল চিত্রাঙ্কনও
আমি পড়েছি। আরো পড়েছি তাঁর হৃদয়-
ছোঁয়া বিভিন্ন প্রবন্ধ, যা পরবর্তীতে তাঁর
অনন্য গ্রন্থ ﺍﻟﻄﺮﻳﻖ ﺇﻟﻲ ﺍﻟﻤﺪﻳﻨﺔ (মদিনার পথে)-
সংকলিত হয়েছে এবং যে গ্রন্থের
ভূমিকা লিখতে বসে আরব জগতের সাহিত্য
তারকা শায়খ আলী তানতাভী লিখেছেন
মুগ্ধতা ও আনন্দের রাশি রাশি বিন্দু
ছড়িয়ে .......
ﻳﺎ ﺃﺧﻲ ﺍﻷﺳﺘﺎﺫ ﺃﺑﺎ ﺍﻟﺤﺴﻦ ! ﻟﻘﺪ ﻛﺪﺕُ ﺃﻓْﻘِﺪُ ﺛِﻘﺘﻲ
ﺑﺎﻷﺩﺏ، ﺣﻴﻦ ﻟﻢ ﺃﻋُﺪْ ﺃﺟِﺪُ ﻋﻨﺪ ﺍﻷﺩﺑﺎﺀ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﻨﻐﻤﺔ
ﺍﻟﻌﻠْﻮِﻳَّﺔَ ، ﺍﻟﺘﻲ ﻏﻨﻲ ﺑﻬﺎ ﺍﻟﺸﻌﺮﺍﺀُ، ﻣﻦ ﻟﺪﻥ ﺍﻟﺸﺮﻳﻒ
ﺍﻟﺮﺿﻲ ﺇﻟﻲ ﺍﻟُﺒﺮﻋﻲ، ﻓﻠﻤﺎ ﻗﺮﺃﺕُ ﻛﺘﺎﺑﻚ ﻭﺟﺪْﺗُﻬﺎ،
ﻭﺟﺪﺗﻬﺎ ﻓﻲ ﻧﺜﺮٍ ﻫﻮ ﺍﻟﺸﻌْﺮُ، ﺇﻻ ﺃﻧﻪ ﺑﻐﻴﺮ ﻧِﻈﺎﻡٍ .
( ﺍﻟﻄﺮﻳﻖ ﺇﻟﻲ ﺍﻟﻤﺪﻳﻨﺔ، ﺹ ১২، ﻃﺒﻊ ﺩﺍﺭ ﺍﻟﻘﻠﻢ ﺑﺪﻣﺸﻖ )
'প্রিয় ভাই আবুল হাসান!
গদ্য-সাহিত্য নিয়ে আমি বেশ হতাশ
হয়ে পড়েছিলাম। গদ্য সাহিত্যের আর
কখনো উন্নতি হবে― এ-ভরসাটাই আমি প্রায়
হারাতে বসেছিলাম।
কেননা আমি খুঁজে পাচ্ছিলাম না গদ্য-
সাহিত্যিকদের লেখায় 'এই উন্নত সুরছন্দ'―
যা'র মহিমা গেয়ে গেছেন শরিফ
রেজা থেকে শুরু করে বুরাঈ পর্যন্ত
অনেকেই ..। কিন্তু বিশ্বাস করুন, আপনার এই
গ্রন্থটি পড়ে আজ আবার আমি আশায় বুক
বাঁধলাম! আপনার এ-
গ্রন্থে আমি খুঁজে পেয়েছি গদ্য-সাহিত্যের
সেই 'খুঁজে-ফেরা' উন্নত সুরছন্দ।
আমি খুঁজে পেয়েছি গদ্যের ভিতরে পদ্যের
মহিমা ও বিভূতি! অন্ত্যমিল ছাড়াই
যা ছন্দিত, স্পন্দিত, দ্যোতিত ও ঝংকৃত!'
(ভূমিকা: মদিনার পথে, পৃষ্ঠা:১২, প্রকাশ:
দারুল কলম দামেস্ক)

(এমন ছিলেন তিনি: ড. ইউসুফ কারজাভ)

29/06/2020

তুমি কবিতা গুলো পড়বে তাই,
আমি আজো রাত জেগে ছন্দ সাজাই,
রাত শেষে শুধু ভোর ফিরে আসে না...

ছবিঃসংগৃহীত

28/06/2020

শুভ জন্মদিন প্রথম বাংলাদেশী নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী ড.মুহাম্মদ ইউনূস।

১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রামের জোবরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ড.মুহাম্মদ ইউনূস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে বিএ ও এমএ পাস করেন এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেন। যুক্তরাষ্ট্রের ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও পিএইচডি করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে শিক্ষকতা পরে অধ্যাপক পদে উন্নীত হন।

গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা ও নোবেল পুরষ্কারঃ
ড.মুহাম্মদ ইউনূস প্রথমে সীমিত মূলধন সরবরাহ করে ঋণদানের একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করার কথা ভাবেন। ১৯৭৬ সালে চট্টগ্রামের জোবরা গ্রামে পরীক্ষামূলকভাবে ' গ্রামীণ ব্যাংক' নামে একটি প্রকল্প চালু করেন। প্রকল্পে প্রথম জনতা ব্যাংক ভূমিহীনদের সহায়তা করার জন্য ঋণ প্রদান করে। ১৯৭৮ সালে কৃষি ব্যাংক জোবরা গ্রামে পরীক্ষামূলক গ্রামীণ ব্যাংক শাখা চালু করে। সোনালী ব্যাংক এতে সহায়তা করতে আগ্রহী হয়। ১৯৭৯ সালে জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তায় টাঙ্গাইল জেলায় প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়।১৯৮২ সালে আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিল সহায়তা করতে এগিয়ে আসে। ইউনিসেফ ও ফোর্ড ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তায় গ্রামীণ ব্যাংকের পরীক্ষামূলক প্রকল্প ঢাকা,রংপুর ও পটুয়াখালীতে সম্প্রসারিত হয়। ১৯৮৩ সালে ' গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশ' প্রণীত হয় এবং প্রকল্পটি 'গ্রামীণ ব্যাংক' নামে একটি স্বায়ত্তশাসিত ও বিশেষ অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা লাভ করে।২০০৬ সালে ড.মুহাম্মদ ইউনূস এবং গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করে। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র,শ্রীলঙ্কা, ফিলিপাইন, কেনিয়া প্রভৃতি দেশে গ্রামীণ ব্যাংকের আদলে ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

নোবেল পুরষ্কার ছাড়াও তিনি প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ড,স্বাধীনতা পুরষ্কার, বিশ্ব খাদ্য পুরষ্কার(যুক্তরাষ্ট্র), আন্তর্জাতিক একটিভিস্ট পুরষ্কার (যুক্তরাষ্ট্র),সিডনি শান্তি পুরস্কার ( অস্ট্রেলিয়া),মানবসেবা পুরষ্কার (যুক্তরাষ্ট্র),মানব নিরাপত্তা পুরষ্কার( যুক্তরাষ্ট্র), শিশু বন্ধু পুরষ্কার(স্পেন), বিশ্ব মানবতাবাদী পুরষ্কার(ক্যালিফোর্নিয়া), মেডেল অব ওনার (ব্রাজিল), রেড ক্রস স্বর্ণ পদক (স্পেন), সেরা বাঙালী(ভারত), বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটি গোল্ড মেডেল,রাথিন্দ্রা পুরষ্কার(ভারত),মহাত্মা গান্ধী পুরষ্কার( যুক্তরাষ্ট্র) প্রভৃতি।

ড.মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৬২টি সম্মানসূচক ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

বিশ্ব সাহিত্য পাঠশালা (World Literature School) গ্রুপের পক্ষ থেকে বাংলাদেশি নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী,অর্থনীতিবিদ,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড.মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মদিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

28/06/2020

বাবা হলেন একটি বৃক্ষের ন্যায়,জীবনের একটা সময়ে এসে সে ফল দিতে না পারলেও তার সুশীতল ছায়াই সন্তানের জন্য যথেষ্ট।

#আর্তুগ্রুল গাজী💚

28/06/2020

দেশের কয়েক জন বিখ্যাত
🍀কবির নাম ও উপাধি🍀
নিচে দেওয়া হলো :-

*রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 🍀 বিশ্ব কবি।

*শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় 🍀 অপরাজেয় কথা শিল্পী।

*বিহারীলাল চক্রবর্তী 🍀 ভোরের পাখি।

*বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় 🍀 সাহিত্য সম্রাট।

*গোলাম মোস্তফা 🍀 কাব্য সুধাকর।

*সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত 🍀 ছন্দের যাদুকর।

*ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 🍀 গদ্যের জনক।

*কাজী নজরুল ইসলাম 🍀 বিদ্রোহী কবি।

*জসীম উদ্দীন 🍀পল্লী কবি।

*আলাওল 🍀 মহা কবি।

*সুকান্ত ভট্টাচার্য 🍀 কিশোর কবি।

*ফররুখ আহমদ 🍀 মুসলিম রেঁনেসার কবি।

*আবদুল করিম 🍀 সাহিত্য বিশারদ।

*জীবনান্দ দাশ 🍀 রুপসী বাংলার কবি।

বিশ্ব সাহিত্য পাঠশালা (World Literature School)

09/06/2020

নিশিতে দিয়ো ডাক
Turjoy Shakil

নিশিতে আমায় ডেকো, নিশি যে আমায় ঘিরে রাখে।

নিশিতে দিয়ো দেখো, নিশি যে আমায় চোখে রাখে।

নিশিতে দিয়ো ভালোবাসা, নিশি যে সবাই ভালোবাসে।

সন্ধ্যার নিশি কোলাহলে থাকে, আনন্দে থাকে ভরপুর।

স্তব্ধ নিশির মায়ায় ভরা, মধুর স্বপ্নে যে ঘিরে রাখে।

প্রভাতের নিশি আলোয় ভরা, শুকতারা যে হাসে।

আমার নিশি আধারে ভরা, দুস্বপ্নে যে ভাসে।

🍀সংগৃহীত🍀

বিশ্ব সাহিত্য পাঠশালা (World Literature School)

08/06/2020

আমার শেষ ঠিকানা জান্নাত
Tanmoy

মা তুমি যে আজ ধন্য,
জন্ম আমার হয়েছে বলে।
তুমায় আমি কাঁদাবো না,
আমি যে তোমার আদরের ছেলে।
পথ হারা এই পথিক আমি,
খুঁজে পাইনা ঠিকানা।
আল্লাহ তুমি শ্রেষ্ঠ প্রভু,
জান্নাত করি কামনা।
অশ্রু চোখে কান্না করি,
নিবো শেষ বিদায়।
দুনিয়ার সব স্মৃতি থাকবে,
সেই স্মৃতি গুলো আমায় কাঁদায়।
দুনিয়ার বুকে পাপ করেছি,
আমার যে অজানা।
তুমি প্রভু মাফ করিলে,
নাই যে কারো মানা।
পথ হারা আজ আল্লাহ আমি,
পাপের নেই যে শেষে।
মরলে আমায় দিও কবর,
সোনার বাংলাদেশে।
এতিম করে যাবো আমি,
থাকবকবরের আযাব বড় কঠিন,
আমাকে যে কাঁদায়।
কবরের দেশে শান্তি দিও,
তুমি রাহিম আল্লাহ।
হাশরের দিনে প্রুভ আমার,
ভারী করো মিজানের পাল্লা।
মিজানের পর ফুলসিরাতে
দিও আল্লাহ নাজাত।
আমার যে শেষ ঠিকানা,
চির শান্তির জান্নাত।

সংগৃহীত
বিশ্ব সাহিত্য পাঠশালা (World Literature School)

08/06/2020

ভালোবাসার আবেশ
Jakir Hasan

ছিলে আমার সবটা জুড়ে
হৃদয়ের প্রতিটা পাতায়,
তোমায় ভেবে আমার এ মন
রঙিন স্বপ্ন সাজায়।

ছিলে হৃদয়ের গহীনে
আমার প্রতি নিঃশ্বাসে,
তোমায় এ মন ভালোবাসে
অটুট বিশ্বাসে।

যদি কভু ভালোবেসে
টেনে নাও কাছে,
থাকবো আমি পাশে তোমার
বাধা যত আসে।

যখন আমি থাকবোনা
কভু তোমার পাশে,
রাখব তবু জড়িয়ে তোমায়
ভালোবাসার আবেশে।

#ধোঁয়াশার_কবি

🌿সংগৃহীত🌿

বিশ্ব সাহিত্য পাঠশালা (World Literature School)

Photos from বিশ্ব সাহিত্য পাঠশালা-Bishwo Sahity Pathshala's post 07/06/2020

Edward Michael Grylls Born 7 June 1974. We all know his name is Bear_Grills.

বিশ্ব সাহিত্য পাঠশালা (World Literature School)
গ্রুপের পক্ষ থেকে জানাই শুভ জন্মদিন গ্রিলস।

💚💛Happy Birthday Bear Grylls💙💚

One of my favorite people.He climbed Mount Everest in 6 months after getting up from the wheelchair.He climbed Mount Everest at the age of just 23.

He is a British former SAS serviceman, survival instructor and honorary lieutenant colonel and outside his military career, an adventurer, writer, television presenter and businessman. He is widely known for his television series Man vs. Wild (2006–2011), originally titled Born Survivor: Bear Grylls for the United Kingdom release. Grylls is also involved in a number of wilderness survival television series in the UK and US. In July 2009, Grylls was appointed the youngest-ever Chief Scout of the United Kingdom and Overseas Territories at age 35,he has held for a second term since 2015.

Occupation:
Chief Scout,
Adventurer,
Author,
Motivational speaker,
Television presenter,
Bear Grylls 💚
World Literature School 💚

29/05/2020

প্রকাশিতঃ
বিশ্ব সাহিত্য পাঠশালা-Bishwo Sahity Pathshala

হুমায়ুন আহমেদ তাঁর 'রজনী' উপন্যাসটি উৎসর্গ করেছিলেন হুমায়ুন ফরিদীকে। এ সংক্রান্ত একটা মজার ঘটনা আছে। নিউ বেইলি রোডে হাঁটাহাঁটির সময় একদিন হুমায়ুন আহমেদ খেয়াল করলেন রাস্তার পাশে টংয়ের দোকান থেকে এক যুবক চা খাচ্ছে। যুবকটির আশেপাশে প্রচুর ভীড়।
কৌতুহূলী হয়ে তিনি এগিয়ে গিয়ে দেখতে পান যুবকটি আর কেউই নয়, স্বয়ং হুমায়ুন ফরিদী! ভক্তদের সাথে একসাথে বসে টংয়ের দোকানে চা খেতে যাঁর কোনো আপত্তিই ছিলোনা।
সম্পূর্ণ সাধারণ নিরহংকার একজন মানুষ। ❤

রজনী উপন্যাসের 'উৎসর্গ' অংশে লেখা আছে এ ঘটনাটি।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে থাকা অবস্থায় হুমায়ুন ফরিদী প্রায়ই বাকিতে খাবার খেতেন। এভাবে বেশকিছু টাকা জমে গিয়েছিলো। কেউ অবশ্য তাঁকে কিছু বলতোনা, উল্টো ভালোবাসতো তারঁ ব্যক্তিত্বের জন্য।

একবার বাকির টাকা কবে পরিশোধ করবেন এটা নিয়ে ঠাট্টার ছলে একটা প্রশ্ন করা হয় তাঁকে। ফরিদী জবাবে বলেছিলেন- তিনি পরিশোধ করবেননা।

কারণ জানতে চাইলে ফরিদী বললেন, "আমি বাকির টাকা শোধ করতে চাইনা কারণ আমি এই ক্যাম্পাস, ক্যাম্পাসের মানুষ, আলোহাওয়ার কাছে চিরজীবন ঋণী থেকে যেতে চাই।" :)

ঋণী রয়েই গেছেন ফরিদী।
জাবিও ঋণী রয়ে গেছে তাঁর কাছে....
ঋণী রয়েছে এই দেশটাও।

কারণ হুমায়ুন ফরিদী শুধু অভিনেতাই ছিলেননা।
ছিলেন একজন মুক্তিযোদ্ধাও।

পাকিস্তানের করাচীর ওপর দিয়ে ফ্লাইট বলে তিনি দুবাইসফর বাতিল করে দিয়েছিলেন।

করাচী, একাত্তরের রক্তমাখা পাকিস্তানের প্রাণের শহর...

সুতরাং, যাওয়ার প্রশ্নই আসেনা!

পরে দুবাই প্রবাসীরা সম্মান জানিয়ে ফ্লাইটের রুট চেন্জ করে তাঁকে নিয়ে যান।

জাবিতে তখন প্রচুর পাখি শিকার হত। ফরিদী সাথে কজন উৎসাহী ছেলেপুলে নিয়ে অতিথি পাখির এই অবৈধ শিকার বন্ধ করতে রাস্তায় নামলেন।

আস্তে আস্তে শিকার বন্ধ হয়ে আসে।

তারপরো হঠাৎ ধরা পড়লেন দুজন। ছেলেরা তাদেরঁ এনে আটকে রাখলো ফরিদীকে দেখাবে বলে। ফরিদী শাস্তি কি দেন সেটাই দেখার বিষয়।

মজার ব্যাপার হলো হুমায়ুন ফরিদী লোকদুটির অসহায় অবস্থা দেখে বেশ কষ্ট পেলেন। পরে একসাথে ক্যান্টিনে খাওয়াদাওয়া করেছিলেন তাঁদের নিয়ে।

তাঁর ব্যবহারে শিকারী দুজনও জন্মের মত শুধরে যান।

শোনা যায়, টাকা চাইতে এলে কাউকে ফেরাতেননা। এমনকি ফেরত নেয়ার কথা মনে রাখতেননা।

হয়তো ইচ্ছা করেই। নিজের ছাত্রজীবনে যে আর্থিক কষ্ট পেয়েছেন, শেষবয়সে এসে চেয়েছেন মানুষের সেই কষ্টটা দূর করে দিতে, মুখে হাসি আনতে.... ❤

নিজে অবশ্য জীবনে খুব বেশি সুখ পাননি। কেমন যেন নীরবেই চলে গেলেন এক কুয়াশাভরা ফেব্রুয়ারির দিনে।

আজ তাঁর জন্মদিন
বেঁচে থাকলে হয়তো বা রাস্তার মোড়ের কোন চায়ের দোকানে দেখা হয়েই যেতে পারতো।
বিশ্ব সাহিত্য পাঠশালা (World Literature School)

Videos (show all)

কথাঃ সমীর রায়সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়আলু বেচো,ছোলা বেচো,বেচো বাখর খানিবেচোনা বেচোনা বন্ধু তোমার চোখের মণি।কলা বেচো...
কিছু লোক জীবনে জোনাকির বেশে🐞এভাবেই এসে,চলে যায় আলো দিয়ে।

Location

Category

Telephone

Website

Address


Mymensingh
SAHITY

Other Schools in Mymensingh (show all)
CBMC,B CBMC,B
At Winnerpar On A Panoramic 23 Acres Land 10 Km From Mymensingh Town Towards Dha
Mymensingh, 2200

Community based medical college Bangladesh was established as an academic enterprise of Community H

Nusan Jannat Hridoy Nusan Jannat Hridoy
Mymensingh

Chandab Dokkhin Government  Primary School Chandab Dokkhin Government Primary School
Chandab
Mymensingh, VALUKA

English Private programme, Mymensingh English Private programme, Mymensingh
আকুয়া, নাসিরাবাদ কলেজ রোড সংল
Mymensingh, 2200

All classes of English grammar will be discussed on this page . H.S.C/S.S.C Spoken English .

Ashraf chowdhury fazil madrasah Ashraf chowdhury fazil madrasah
Muzzampur, Nandail
Mymensingh, 2290

দারুছ ছুন্নাহ্ দাখিল মাদরাসা, দারুছ ছুন্নাহ্ দাখিল মাদরাসা,
Luxmipur, Fulbaria
Mymensingh, 2200

এই মাদরাসাটি ১৯৮৩ সালে ময়মনসিংহ জেলা?

Dewangonj Islamia High School Dewangonj Islamia High School
Nandail
Mymensingh

Fayaz Model School Fayaz Model School
17 Saheb Ali Road, Notun Bazar
Mymensingh, 2200

আধুনিক ও মানসম্মত শিক্ষার প্রয়াসে, ফয়েজ শিক্ষা পরিবার হয়ে উঠুক আপনার প্রথম পছন্দ।

RUHUL AMIN RASEL RUHUL AMIN RASEL
Mymensingh

love ma

বিজ্ঞান কি এতোই সোজা ? বিজ্ঞান কি এতোই সোজা ?
Jamtola Moar, Gafargoan
Mymensingh, 2230

We are ready to guide you properly and try to give you best.

Joginimura High School Joginimura High School
Mymensingh

যোগিনীমুরা উচ্চ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠ?