
গফরগাঁও আদর্শ শিশু নিকেতন
Nearby schools & colleges
Hazi Abdul Hamid Road, Chittagong
Bogura, Rajshahi
Gaffargaon 2230
Pabna, Ishurdi
Rajshahi 6000
Kanthal 2220
Gazipur 1710
Vatara, Dhaka
Gairala, Patiya
Sylhet 3163
Dhaka
Fatikchari, Chattogram
Chittagong 4323
Patuakhali 8640
Comments
শিশু শ্রেণী
৫ম শ্রেণী
My School Gafargaon,Mymensingh
Operating as usual


৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শিশু সমাবর্তন অনুষ্ঠান-২০২২

লেখাপড়া, মায়াভরা,আছে বিনোদন
আদর্শ শিশু নিকেতন।

প্রধান শিক্ষক
গফরগাঁও আদর্শ শিশু নিকেতন

প্রধান শিক্ষক
গফরগাঁও আদর্শ শিশু নিকেতন
ভর্তি পরীক্ষায় ‘লটারি’ পদ্ধতি ও শিশুর ভবিষ্যৎ | ইত্যাদি পঞ্চগড় পর্ব ২০২০
সেনাবাহিনীর মেজর বাবার সন্তানরা কেমন স্টুডেন্ট ছিলেন?
এইচ কবীর টিটো





এইচ কবীর টিটো
নৃশংস জানোয়াররা অবুঝ রাসেলকে তার অস্তিত্বের সর্বস্ব বাংলাদেশ নামক সেই রক্তাক্ত ভূলুন্ঠিত মানচিত্র প্রদক্ষিণ করিয়ে, সবশেষে মায়ের কোলে আছড়ে পড়া শিশুটির ছোট্ট হৃৎপিণ্ডের অসীম সম্ভাবনাকে বুলেটের আঘাতে ঝাঁজরা করে ফেলে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের সেই ক্ষমাহীন ভয়ংকর রাতের নির্মম অসহনীয় বেদনার সমাধি আজ সুদীর্ঘ ৪৬ বছর ধরে বাঙালি বহন করে চলছে। বেঁচে থাকলে আজ বাংলার উজ্জ্বল নক্ষত্র রাসেল সোনা ৫৮ বছরে পা রাখতো।
শুভ জন্মদিন
(ড.নিলুফা আক্তারের শেখ রাসেল এজটি উজ্জ্বল চিরঞ্জীব নক্ষত্রের।)

গফরগাঁওয়ে গ্রাম সাহিত্য কেন্দ্রের শিক্ষার্থীদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক বই বিতরণ উৎসবের শ
গফরগাঁওয়ে গ্রাম সাহিত্য কেন্দ্রের শিক্ষার্থীদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক বই বিতরণ উৎসবের শ গফরগাঁও গ্রাম সাহিত্য কেন্দ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ উৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে নতুন প্রজন্মকে দেশের প্রক.....

মুজিব শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষ্যে
শিক্ষার্থীদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কিত বই বিতরণ - ২০২২ শুভ উদ্বোধন করেন মাননীয় জাতীয় সংসদ সদস্য ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল।

শাম্মি রহমানের সাত বছরের ছেলে অন্য বাচ্চাদের তুলনায় একটু দেরিতে কথা বলতে শুরু করেছিল। সেসময় চিকিৎসকেরা বলেছিলেন এটা অনেক বাচ্চাদের ক্ষেত্রেই হয়। কিন্তু স্কুলে ভর্তি করানোর পর জানতে পারলেন যে সে অন্য বাচ্চাদের তুলনায় শিখতে অনেক বেশি সময় নেয়।
তিনি বলছিলেন, "স্কুলের ম্যাডামরা বলেছে যে ও বিশেষ করে অক্ষর লেখা অনেক দেরিতে শিখছে। একটা অক্ষর ওকে বারবার শেখাতে হয়। কিন্তু ওর সবকিছু ঠিক আছে, কথাবার্তা নরমাল, সে ভালো ছবিও আঁকে।"
শাম্মি রহমান বলছিলেন, ছেলেটি এতটাই পিছিয়ে আছে যে শিক্ষকদের পরামর্শে তাকে দুই বছর ধরে প্লে-গ্রুপে রাখা হয়েছে। তবে কেন এমন হচ্ছে সেব্যাপারে তিনি নিশ্চিত নন এবং এব্যাপারে কোন বিশেষজ্ঞের পরামর্শও নেননি তিনি।
ঢাকায় এক গৃহশিক্ষক শায়লা আক্তারের সাথে কথা হচ্ছিল। তিনি বলছিলেন, শেখাতে না পেরে তিনি এক পর্যায়ে চতুর্থ শ্রেণির একটি বাচ্চাকে পড়ানোই ছেড়ে দিয়েছেন।
"পুরো সেমিস্টার জুড়ে একটা জিনিস পড়ালাম। কিন্তু দেখা যেতো যে সে তারপরও শিখতে পারছে না। তার বাবা একজন অংকের শিক্ষক। দেখা যেতো সকালে সে একটা বিষয় শিখেছে কিন্তু সন্ধ্যায় আর পারছে না। আমি নানা পদ্ধতিতে চেষ্টা করতাম।"
এই সমস্যা হলে সাধারণত ভাষা মনে রাখতে, পড়তে, লেখা শিখতে দেরি হয়।
ছবির উৎস,GETTY IMAGES
ছবির ক্যাপশান,
এই সমস্যা হলে সাধারণত ভাষা মনে রাখতে, পড়তে, লেখা শিখতে দেরি হয়।
ডিসলেক্সিয়া কি?
এমন কি হতে পারে যে এই শিশু দুটির ডিসলেক্সিয়া রয়েছে? ডিসলেক্সিয়া এমন একটি সমস্যা যার কারণে শিশুদের কোন কিছু শিখতে গিয়ে সমস্যা বা দেরি হয়।
বাংলাদেশে এই জন্মগত ত্রুটি সম্পর্কে তেমন একটা ধারণা নেই। কোন শিশুর অক্ষর বা ভাষা মনে রাখতে, পড়া বা লেখা শিখতে দেরি হলে খুব সহজেই অভিভাবক বা শিক্ষকেরা বলে ফেলেন যে তার পড়ালেখায় মন নেই - তাই কিছু শিখতে পারছে না।
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক ডা. রিয়াজ মোবারক বলছেন, গবেষণায় প্রমাণিত যে ডিসলেক্সিয়া একটি জন্মগত ত্রুটি যা শিখন প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে, বিলম্বিত করে। মেধা ও বুদ্ধিমত্তার সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই।
"এটি এমন একটি সমস্যা যা এক একটি শিশুর ক্ষেত্রে একেক রকম হতে পারে। কারো হয়ত ভাষা শিখতে দেরি হয়, কারো লিখতে দেরি হয় বা পড়তে দেরি হয়। কোন শিশুর এর সবগুলোতে আবার কারো যেকোনো একটিতে সমস্যা হতে পারে।"
যেভাবে বুঝবেন
যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য সেবা সংস্থা এনএইচএস বলছে, একটি শিশুর বেড়ে ওঠার বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্নভাবে ডিসলেক্সিয়া প্রকাশ পায়। তবে প্রাথমিক স্কুলে একটু বেশি চোখে পড়ে - যেহেতু তখন সে অনেক নতুন কিছু শিখতে শুরু করে।
একই বয়সী অন্য শিশুদের তুলনায় তার কিছু শিখতে দেরি হওয়া এটির প্রধান লক্ষণ। যেমন নতুন কোন শব্দের উচ্চারণ শিখতে, শব্দের আওয়াজটি ধরতে, বলতে সমস্যা । অক্ষর লিখতে সমস্যা, কোন অক্ষরটি কোনটির পরে আসে, সপ্তাহের বিভিন্ন দিনের ধারাবাহিকতা মনে রাখার সমস্যা।
বানান শিখতে দেরি হওয়া, একই রকম দুটো শব্দ গুলিয়ে ফেলা, দেখে লিখতেও সময় নেয়া। একই বয়সী অন্য বাচ্চাদের তুলনায় দেরিতে পড়তে ও লিখতে শেখা। একই বয়সী অন্য বাচ্চাদের তুলনায় ধীরে পড়ার গতি ও পড়ার সময় বেশি ভুল করা। এনএইচএস বলছে, এগুলোই সাধারণত প্রধান লক্ষণ।
শিশুশিক্ষায় বইয়ের বোঝা কেন?
বাচ্চাকে জিনিয়াস হিসাবে গড়ে তুলতে চান? জানুন কীভাবে
কন্যা শিশুকে যেভাবে আত্মবিশ্বাসী হতে শেখাবেন
শিশুদের মধ্যে অটিজমের প্রথম লক্ষণগুলো কী
কেন এটি হয়?
ডা. রিয়াজ মোবারক শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি নিয়ে একজন বিশেষজ্ঞ। তিনি বলছেন, এটি একটি জিনগত সমস্যা। তাই পরিবারে অন্য কারো ইতিপূর্বে সমস্যাটি থেকে থাকলে শিশুদের এ ত্রুটি দেখা দেয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
প্রতিটি কাজের জন্য মানুষ মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশ ব্যবহার করে। যেমন যে অংশ দেখা, শেখা, লেখায় কাজ করার কথা ডিসলেক্সিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের সেই অংশটি সঠিকভাবে কাজ করে না।
ডা. মোবারক বলছেন, "এমন শিশুদের ওই বিষয়গুলো শিখতে সমস্যা হয়, দেরি হয়। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে তারা বোকা বা বুদ্ধি-প্রতিবন্ধী।"
তবে তিনি বলছেন, এটি নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে। এর নির্দিষ্ট কারণ এখনো পরিষ্কার নয়। সমস্যাটি আরও ভালো করে বুঝতে একজন বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন তিনি।
কি করণীয়?
মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মেখলা সরকার বলছেন, এসব শিশুরা সাধারণত পড়াশোনায় অন্যদের চেয়ে পিছিয়ে থাকে। সঠিক সময়ে ধরতে না পারলে তারা আরও বেশি পিছিয়ে যায়।
কোন কিছু শিখতে দেরি হলে বাংলাদেশে প্রায়শই বলা হয় যে বাচ্চাটির পড়াশোনায় মন নেই।
ছবির উৎস,GETTY IMAGES
ছবির ক্যাপশান,
কোন কিছু শিখতে দেরি হলে বাংলাদেশে প্রায়শই বলা হয় যে বাচ্চাটির পড়াশোনায় মন নেই।
তিনি পরামর্শ দিচ্ছেন, "ডিসলেক্সিক শিশু পিছিয়ে আছে বলে তাকে অন্য শিশুর সাথে তুলনা করা যাবে না, তাকে বকাঝকা করা যাবে না তাহলে সে নিজের ক্ষমতার ব্যাপারে অনেক বেশি সন্দেহ করতে শুরু করবে এবং তাতে শিখতে আরও সমস্যা হবে। আর মারধরতো করাই যাবে না। তাহলে সে লেখাপড়াকে ভয় পেতে শুরু করবে।"
তিনি বলছেন, এই শিশুদের ক্ষেত্রে অভিভাবক ও শিক্ষকের অনেক বেশি ধৈর্য দরকার হয়। ধৈর্য সহকারে তাকে যত্ন না নিলে তার শিক্ষা ও জীবন দীর্ঘ মেয়াদে প্রভাবিত হয়।
ডা. সরকার বলছেন, এক্ষেত্রে স্কুলের সাথে অভিভাবকদের অনেক সমন্বয় দরকার। ডিসলেক্সিক শিশুদের জন্য আলাদা স্কুল প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন না তিনি। তবে তাদের অন্য শিক্ষার্থীদের চেয়ে অবশ্যই বেশি সময় ও মনোযোগ দিতে হবে।
এমন বাচ্চাদের বকাঝকা করলে তাদের শিখন প্রক্রিয়ায় আরও দেরে হতে পারে।
ছবির উৎস,GETTY IMAGES
ছবির ক্যাপশান,
এমন বাচ্চাদের বকাঝকা করলে তাদের শিখন প্রক্রিয়ায় আরও দেরে হতে পারে।
বাংলাদেশে সেটা কতটা হচ্ছে জানতে কথা বলেছিলাম ঢাকার একটি প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক আনিতা দাসের সাথে। তিনি বলছিলেন, "এখন শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের অংশই থাকে যে আমরা একটা বেসলাইন সার্ভে করি। দুর্বল শিশু, কার ক্ষমতা কতটুকু, কে কোনটাতে ভাল, কোন শিশুর কোন বিষয়ে চাহিদা বেশি এসব জানার জন্য। এটা করে আমরা তাদের সেইভাবে শিখন পদ্ধতিতে সহায়তা করার চেষ্টা করি।
"কিন্তু স্কুলের অনেক ভূমিকা থাকলেও আমাদের দেশে এক একটি ক্লাসে অনেক বেশি বাচ্চা, সেই তুলনায় শিক্ষক এত কম যে তাদের সবার দুর্বলতা অত বিস্তৃতভাবে চিহ্নিত করার সুযোগ আসলে আমাদের নেই"
যার ফলে এক পর্যায়ে এমন অনেক শিশু ঝড়ে পড়ে। বিশেষ করে মেয়ে বাচ্চাদের তাড়াতাড়ি বিয়ে দিয়ে দেয়া হয় এবং ছেলে বাচ্চাদের কাজে পাঠানো হয়, বলছিলেন আনিতা দাস।
গফরগাঁও আদর্শ শিশু নিকেতন

গফরগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত ইনচার্জ (ওসি) ও বিদ্যালয় সভাপতি ডাঃ এসএম শফিক উদ্দিন ছাত্র-ছাত্রী এবং অভিভাবকদের সাথে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ-সামাজিক পারিবারিক সমস্যা নিয়ে মত বিনিময় করছেন।

১৫ আগস্ট জাতীয় শোকের দিন। বাংলার আকাশ-বাতাস আর প্রকৃতিও অশ্রুসিক্ত হওয়ার দিন। কেননা পঁচাত্তরের এই দিনে আগস্ট আর শ্রাবণ মিলেমিশে একাকার হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর রক্ত আর আকাশের মর্মছেঁড়া অশ্রুর প্লাবনে।
পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সুবেহ সাদিকের সময় যখন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে নিজ বাসভবনে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে বুলেটের বৃষ্টিতে ঘাতকরা ঝাঁঝরা করে দিয়েছিল, তখন যে বৃষ্টি ঝরছিল, তা যেন ছিল প্রকৃতিরই অশ্রুপাত। ভেজা বাতাস কেঁদেছে সমগ্র বাংলায়। কাল থেকে কালান্তরে জ্বলবে এ শোকের আগুন। ১৫ আগস্ট শোকার্দ্র বাণী পাঠের দিন, স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭ তম শাহাদাতবার্ষিকীতে গফরগাঁও আদর্শ শিশু নিকেতন আয়োজন করে দোয়া - আলোচনা সভার।অপর দিকে গফরগাঁও প্রেসক্লাব ও উপজেলা প্রশাসন সহ গফরগাঁও উপজেলা আওয়ামিলীগ আয়োজন করে ভিন্ন ভিন্ন অনুষ্ঠানের।প্রায় সব গুলো অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ ১০আসনের এমপি জনাব ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল।


শ্রদ্ধা

আমাদের বিদ্যালয়
আদর্শ শিশু নিকেতন
সঙ্গীত ক্লাস

এক ছেলের মৃত্যু হয় ২০০৯ সালে। আরেক ছেলের ২০১৩ সালে। স্বামী প্রয়াত হন ২০১৩ তেই। মানে ৪ বছরের মধ্যে স্বামী ও দুই সন্তানকে হারাতে হয়েছিল। ভেঙে পড়েন নি। অদম্য ইচ্ছেশক্তি ছিল সঙ্গী। আর তাতে ভর করেই জীবনযুদ্ধে এগিয়ে চলা। হ্যাঁ। ভারত দেশের নতুন রাষ্ট্রপতি আমাদের এভাবেই লড়াই করে এগিয়ে চলার শিক্ষাই দেন।
পেশায় শিক্ষিকা ছিলেন। পৌরমাতা নির্বাচিত হয়েছিলেন। পৌরপ্রধানের দায়িত্ব সামলেছেন। ২ বার বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন। ওড়িশা সরকারের পরিবহণ, বাণিজ্য, মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক সামলেছেন। ৬ বছর রাজ্যপাল ছিলেন। শ্রেষ্ঠ বিধায়কের সম্মান পান। সবটাই অর্জন করেছেন নিজের প্রতিভায়। স্বামী কিংবা পিতৃ পরিচয়ে নয়, একদম ছাপোষা সাধারণ নিম্নবিত্ত পিছিয়ে থাকা এক গ্রামীণ সমাজ থেকে উঠে এসে নিজের প্রতিভায়, যোগ্যতায়, কর্মক্ষমতায় জীবনের এত দিকে এত সম্মান অর্জন করেছেন।
৬৪ বছর বয়সে ভারতবর্ষের প্রথম জনজাতি মহিলা এবং সর্বকনিষ্ঠ রাষ্ট্রপতি পদে আজ নির্বাচিত হলেন।
দ্রৌপদী মুর্মু - এক সংগ্রামের নাম।
অরণখোলায় ১৭ জন শ্রমজীবির স্মরণীয় স্কুল | ইত্যাদি সামরিক জাদুঘর পর্ব ২০১২

প্রিয় ছাত্র-ছাত্রীরা
তোমাদের সকলকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
ঈদুল আজহা (কোরবানির ঈদ) এর বন্ধের পর আগামী ১৭জুলাই ২০২২ খ্রিঃ রোজ রবিবার বিদ্যালয় খোলা হবে।সকল শ্রেণীর ক্লাস আগের সময় অনুযায়ী চলবে।

এ সময়টায় শিশুদের জলবসন্ত হয়ে থাকে। এটা সাধারণত ১-৫ বছরের শিশুদের বেশি হয়। তবে চিকেন পক্সের টিকা নেওয়া থাকলে রোগটি হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়। এ অসুখের সময় শিশুর বিশেষ যত্ন নিতে হবে। তাকে নরম হালকা সুতি কাপড় পরাতে হবে। তরল বা নরম জাতীয় খাবার খাওয়াতে হবে। দরকার বেশি করে পানি পান। এর সঙ্গে অবশ্যই মায়ের দুধ খাওয়াতে হবে।
ত্বকের র্যাশ, ফুসকুরি ও ঘামাচি
শিশুদের গরমকালে এ সমস্যাটা বেশি দেখা যায়। সাধারণত ঘামাচি বা চামড়ার ওপরে লাল দানার মতো ফুসকুড়ি হয়ে থাকে। শিশুকে অবশ্যই পরিষ্কার রাখতে হবে। নিয়মিত গোসল ও পরিষ্কার জামা পরাতে হবে। ফুসকুড়ির জায়গাগুলোয় বেবি পাউডার লাগাতে পারেন। এতে চুলকানি কিছুটা কমে যাবে। প্রতিবার কাপড় বদলানোর সময় শিশুকে নরম ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে পাউডার লাগিয়ে দিতে হবে। গরমের সময় বেশিক্ষণ ডায়াপার না পরিয়ে রাখাই ভালো। অনেক সময় র্যাশ বেশি হয়ে গেলে ঘা হয়ে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
ঘামাচি
এ সময়টায় শিশুর শরীরে ঘামাচি ওঠার প্রবণতা থাকে। তাই শিশুকে প্রতিদিন গোসল করিয়ে পরিষ্কার সুতির পোশাক পরাতে হবে। অতিরিক্ত ঘামের কারণে গরমে শিশুর ঠান্ডা লাগে বেশি। ঘেমে গেলে দ্রুত শরীর মুছে দিয়ে কাপড় বদলানো উচিত। ঘামাচির জায়গায় শিশুদের উপযোগী পাউডার ব্যবহার করতে হবে। পাউডার লাগানোর আগে শিশুর শরীর নরম ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে দিন।
ডায়াপার র্যাশ
গরমে শিশুকে বেশিক্ষণ ডায়াপার না পরিয়ে রাখাই ভালো। অনেক সময় ডায়াপায়ের কারণে ত্বকে ফুসকুরি হতে পারে। খেয়াল রাখতে হবে, ভেজা ডায়াপার যেন শিশুর বেশিক্ষণ পরিয়ে না রাখা হয়। ডায়াপার নষ্ট হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে তা খুলে নতুন ডায়াপার পরাতে হবে।
চুলের যত্ন
গরমে শিশুর চুলেরও যত্ন নেওয় উচিত। গরমে চুলের গোড়া ঘেমে যায়। ধুলাবালু লেগে ঘামে ভিজা চুল জট বেঁধে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই নিয়মিত পরিষ্কার না করলে মাথার ত্বকে খুশকি, ঘামাচিসহ নানা ধরনের চর্মরোগ দেখা দিতে পারে। গরমে শিশুর চুল ছেঁটে ছোট করে কেটে দেওয়া ভালো। এক বছর বা তার কম বয়সের শিশুর মাথা কামিয়ে বা ন্যাড়া করে দেওয়া যায়। বড় চুল হলে নিয়মিত যত্ন নিন। গোসল করার পর চুল ভালোভাবে মুছে দিয়ে আঁচড়ে দিন চিরুনি দিয়ে। এরপর চুল শুকিয়ে গেলে ভালোভাবে বেঁধে দিন। চুল ধোয়ার জন্য শিশুদের উপযোগী শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।
হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
প্রচণ্ড গরমে হিট স্ট্রোক হয়ে বা মাথা ঘুরিয়ে পড়ে যেতে পারে। হঠাৎ করে শিশু অজ্ঞানও হয়ে যেতে পারে। তীব্র পানিশূন্যতা হলে, রক্তে সুগার বা চিনির পরিমাণ কমে গেলে বা ব্লাড পেশার কমে গেলে শিশু অজ্ঞান হয়ে পড়তে পারে। এ অবস্থায় আতঙ্কিত না হয়ে তাৎক্ষণিক কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়ানো সম্ভব।
* প্রথমেই রোগীকে চিত করে শোয়াতে হবে। সম্ভব হলে একদিকে কাত করে দিতে হবে, যাতে মুখে, গলায় যে লালা বা নিঃসরণ আছে, তা বেরিয়ে আসতে পারে।
* শোয়ানোর পর দুই পায়ের দিক মাথা থেকে ১২ ইঞ্চি উঁচু করে রাখতে হবে, যাতে মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহ ও চলাচল ঠিক থাকে ও বাড়ে।
* টাইট পোশাক পরে থাকলে, বুকের, গলার আর কোমরের পোশাক খুলে অথবা ঢিলা করে দিতে হবে।
* ঘাড়ের নিচে উঁচু কিছু রেখে, মাথাটা নিচে নামিয়ে, থুতনি উপরে রাখতে হবে, যাতে শ্বাস-প্রশ্বাস চলাচলে বাধা তৈরি না হয়।
* যদি ৩ মিনিটের মধ্যে জ্ঞান না ফেরে তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিকটস্থ চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে।
প্রয়োজনীয় উপদেশ
* গরমে শিশুকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে এবং ধুলাবালি থেকে যতটা সম্ভব দূরে রাখতে হবে।
* বাইরে বের হলে শিশুর জন্য বিশুদ্ধ খাবার পানি সবসময় সঙ্গে রাখতে হবে।
* ঘেমে গেলে ঘাম মুছে দিতে হবে। শরীরের ঘাম শুকিয়ে গেলে শিশুর ঠান্ডা লাগতে পারে।
* যতটা সম্ভব শিশুকে সদ্য তৈরি করা খাবার ও তাজা ফলমূল খাওয়াতে হবে।
* ত্বক পরিষ্কার রাখতে হবে, যেন র্যাশ জাতীয় সমস্যা না হয়।
* প্রচুর পানি খাওয়াতে হবে, যেন প্রস্রাবের পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে।
৭. সদ্যজাত শিশুদের সবসময় ঢেকে রাখতে হবে, যেন শরীর উষ্ণ থাকে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন ঘেমে না যায়।
* গরমের সময় মশা, মাছি, পিঁপড়া ইত্যাদি পোকামাকড়ের প্রকোপ বেড়ে যায়। এগুলো শিশুর অসুস্থতার কারণ হতে পারে। ঘর পোকামাকড় মুক্ত রাখতে হবে।
* গরমের সময় প্রচুর মৌসুমি ফল পাওয়া যায়। মৌসুমি ফল শিশুকে খেতে দিন। জুস করে দিতে পারেন। এতে শিশুর ভিটামিনের চাহিদা মিটবে ও শিশুর পুষ্টিও পূরণ হবে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতাও বাড়বে।
লেখক : শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ও সভাপতি, বাংলাদেশ শিশু চিকিৎসক সমিতি
স্কুলে সব ছাত্রর একটাই পরিচয়!



বন্যার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান
বন্যার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান

প্রাথমিক শিক্ষা শিশুর হাতেখড়ি। এটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বিষয়।প্রাথমিক শিক্ষার সার্বিক লক্ষ্য হচ্ছে শিশুর বৃদ্ধি ও বিকাশ এবং প্রাথমিক শিক্ষায় প্রবেশের প্রস্তুতি নিশ্চিত করার মাধ্যমে তাদের শিক্ষার অধিকার পূরণ করে শিক্ষার সুযোগগুলো থেকে পুরোপুরি সুফল অর্জন এবং মানব সম্ভাবনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বৃদ্ধি ও বিকাশে তাদের সক্ষম করে তোলা। প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা নানাবিধ।আমি মনে করি
সমাবর্তন শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য নয় এটি জরুরি বেশি শিশু শিক্ষা বিস্তারের জন্য।
একটি শিশুর শিক্ষা জীবনের প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্তি তাঁর বাকি শিক্ষা সময়ের স্বপ্ন দেখায়।তাই আমরা শিশুদের শিক্ষা জীবনের প্রথম স্তর কে স্মরণীয় করে রাখতে করতে চাই" শিশু সমাবর্তন অনুষ্ঠান"।
সমাবর্তন”এর অর্থ হচ্ছে “এক সাথে মিলিত হওয়া”এই সমাবর্তনের মাধ্যমে শিশুরা প্রাথমিক শিক্ষা জীবন শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে মূল সনদপত্র নিয়ে বড় সনদের স্বপ্ন দেখাবো আমরা । এমন একটি অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শিশু শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার প্রথম স্তর শেষ করে,বড় ডিগ্রি অর্জনের যোগ্যতার মধ্যদিয়ে আগামীর প্রত্যাশা পূরণে গড়ে উঠবে নতুন মুক্ত চিন্তার অনিন্দ্যসুন্দর মানবিক প্রজন্ম ।
চারটি অঙ্গ নেই, তারপরও অদম্য কফিল | ইত্যাদি বগুড়া পর্ব ২০১০


চলছে ২য় সাময়িক পরিক্ষা
সেমিস্টার -১

শিশুদের নতুন আতংক
মা-বাবা
আমাদের দেশের শিশুরা আজকাল ঘুম থেকে লাফিয়ে উঠে মা-বাবার রক্তচক্ষুর আতংকে।
যদিও নৈতিক শিক্ষার আশেপাশেই নেই আমরা। পরীক্ষার দখলে রয়েছে শিশুদের মগজ।
মায়েরা বলছেন,ওর বাচ্চা এত পারে তুই কেন পারবি না?তোকে পারতেই হবে।এ যেন ঘোড়ার খাদ্য গিলিয়ে পশ্চাতে চাবুক মারার সামিল।এগিয়ে যাও।
আগেকার শিক্ষকরা বলতেন, আমার ধোলাই খাওয়ার পর যারা থাকবি তারাই ছাত্র।
এই জন্যই রমজান স্কুল ছেড়ে পালিয়ে ছিলো।রমজান মনে মনে সেই সব শিক্ষকদের ডিম বিক্রি করার সময় অভিশাপ দিয়েই চলেছে আজ পর্যন্ত।
রমজানের ডিমের দোকানে ক্রেতা যখন তারই সহপাঠী গাড়ি থেকে নেমে বলে রমজান!
দে- দে ডিম দে -আমাকে।
রমজান চোখ বন্ধ করে সেই সব শিক্ষকদের এক খাঁচা অভিশাপ দিয়ে যায় আর মনে মনে বিড়বিড় করে বলতে থাকে-হাইরে নাদান শিক্ষক------ আমার জীবনটা আজ আপনার অত্যাচারের কারণে ডিমের দেকানে।
যদিও তৎকালীন শিক্ষক সমাজ বহু ভালো কর্মের উদাহরণ আমাদের কাছে।
আজকাল সেই শিক্ষকদের দিন শেষ হলেও নতুন আতংকের নাম মা-বাবা।
শিক্ষকরা ধোলাই না দিলেও অবুঝ শিশুদের পরিক্ষায় নাম্বার পাওয়ার অসুস্থ প্রতিযোগিতায় হেরে গেলেই ধোলাই সহ অশ্লীল ভাষায় গালাগাল শুনে অনেক শিশুই লজ্জায় গলায় দড়িতে নিজেকে ঝুলিয়ে আত্মাহুতিও দিচ্ছে আজকাল।
আবার কিছু শিশু এই অসুস্থ প্রতিযোগিতা থেকে কোন ভাবে রেহাই পেলেও তাদের আগামী গড়ে উঠছে হিংস্র মানসিকতা নিয়ে।
অতএব -আমাদের আগামী প্রজন্ম গড়ে উঠছে অসুর হয়ে।
অকল্যাণকামী অসুরেরা দেবদের বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতা করে, যাদেরকে "দেবতাদের শত্রু" হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
এই দেশে এখন লেখাপড়ার সাথে সুশিক্ষার কোনো সম্পর্ক নেই, পরীক্ষায় নম্বর পাওয়ার দৌড়ে কে এগিয়ে এটার একটা গভীর সম্পর্ক রয়েছে।
বাচ্চারা স্কুল-কলেজে ভালোটা কি শিখল কি জানলো– সেটা নিয়ে মায়েদের কিছু যায় আসে না, পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেল কি না সেটা নিয়ে তারা তুলকালাম কান্ড করছে অবুঝ শিশুদের সাথে।
পরীক্ষায় বেশি নম্বরের জন্য আমরা এমন সব কর্ম করছি যা হিমালয় পর্বত জয় করা মুসা ইব্রাহিমকেও হারমানায়।আমরা এমন একটি জায়গায় পৌঁছে গেছি বিচার মানবো তাল গাছটি আমার।
এখানেই শেষ হয় না; এই বাচ্চারা লেখা পড়াকে 'ভয়' শিরোনাম মনে করে নানা মিথ্যা গল্প তৈরি করছে।শুধু মা-বাবার রক্তচক্ষুর কারণে। তারা শেখা পড়াও ভুলে যায়, বিশেষ করে অতি উৎসাহী মায়েদের কর্কশ কন্ঠের কারণে।
আমাদের দেশে দ্রুতযান ট্রনের মত শিশুদের মগজে হাতুড়ী পেটা করছে এই অভিভাবকেরা।সাথে রয়েছে ব্যবসায়িক কিছু শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
এরা এই অবুঝ শিশুদের পিঠে চাপিয়েছে ৫কেজি বই বহন করার ব্যাগ।
যার ওজন এবং কুশিক্ষার কারণে এই প্রজন্ম হয়ে উঠছে বাঁকা মেরুদন্ড নিয়ে।
আমার মনে হয় আজকের প্রজন্ম’সঠিক ভাবে তৈরি না হওয়ার পিছনে বড় প্রাচীর হিসেবে কাজ করছি আমরা অভিভাবক আর শিক্ষকেরা।
কাজি নজরুলের খোকার সাধ কবিতাটি না পড়িয়ে ভারত সংস্কৃতির জি-বাংলার বেয়াদবির নাটকের সংলাপ টুকু নিজেও গিলছি শিশুটিকেও গিলাচ্ছি।
স্কুলের পরিক্ষার সম্মুখীন হলেই শিশুটির গাঢ়ে সব শক্তি নিয়ে ঝাপিয়ে পড়ছি আমরা নাদান অভিভাবকেরা।
এতে একটি শিশুর কল্পনাশক্তিটুকুও
কেড়ে নিচ্ছি, সাথে সোনালী শৈশব।
আমাদের শিশুরা পরবর্তী সময়ে নিজেকে আবিস্কার করছে মাদকের নীল আলোতে।
Videos (show all)
Location
Category
Telephone
Website
Address
2233
At Winnerpar On A Panoramic 23 Acres Land 10 Km From Mymensingh Town Towards Dha
Mymensingh, 2200
Community based medical college Bangladesh was established as an academic enterprise of Community H
আকুয়া, নাসিরাবাদ কলেজ রোড সংল
Mymensingh, 2200
All classes of English grammar will be discussed on this page . H.S.C/S.S.C Spoken English .
Luxmipur, Fulbaria
Mymensingh, 2200
এই মাদরাসাটি ১৯৮৩ সালে ময়মনসিংহ জেলা?
17 Saheb Ali Road, Notun Bazar
Mymensingh, 2200
আধুনিক ও মানসম্মত শিক্ষার প্রয়াসে, ফয়েজ শিক্ষা পরিবার হয়ে উঠুক আপনার প্রথম পছন্দ।
Jamtola Moar, Gafargoan
Mymensingh, 2230
We are ready to guide you properly and try to give you best.