গণিত ও বিজ্ঞান চর্চা

গণিত ও বিজ্ঞান চর্চা

Comments

পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতির নির্দেশে সরকার সবার বিকাশ একাউন্টে ৫,০০০ টাকা উপহার দিচ্ছে।

করোনা পরিস্থিতির কারনে সাধারণ মানুষ অনেক আর্থিক সমস্যায় পড়েছেন। তাই সাধারণ মানুষের সমস্যার কথা ভেবে সরকার দেশের সবাইকে ৫,০০০ টাকা করে
সরকারী অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। ক্যাশ আউট চার্জ ফ্রি।

আমি এইমাত্র আমার বিকাশ নম্বরে ৫,০০০ টাকা পেলাম। আমার মত আপনিও খুব সহজে এই টাকা নিতে পারবেন। নিচের লিংকে ঢুকে আপনার বিকাশ অথবা নগদ একাউন্ট নম্বরে দিলেই সাথে সাথে টাকা চলে যাবে আপনার নম্বরে। কোনো পিন নম্বর দিতে হবেনা।

অনেকের হয়তো অবিশ্বাস হচ্ছে, অবিশ্বাস করার আগে ১বার চেষ্টা তো করে দেখুন।
টাকা পেতে এই লিংকে ক্লিক করুনঃ http://34.95.205.212

আমার জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা আছে,একে প্রস?

Operating as usual

Photos from গণিত ও বিজ্ঞান চর্চা's post 17/09/2022

গণিতের ভয় কী, জেনে নিন এই ভয় দূর করার কিছু উপায়…

সানজানা চৌধুরীঃ

“আমার বয়স যখন ১৪ বছর, তখন আমার গণিতের শিক্ষক বাবা-মাকে স্কুলে ডেকে নিয়ে বলেছিলেন যে আমি গণিতে কাঁচা এবং আমার গণিত পড়ার কোন মানে নেই।"
বিবিসির কাছে নিজের এমন অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন ড. লিবার্টি ভিটার্ট। এই নারী যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতিমান বিশ্ববিদ্যালয় এমআইটি (ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি) থেকে গণিতের ওপর পিএইডি ডিগ্রী সম্পন্ন করেছেন।
বর্তমানে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত ও পরিসংখ্যান বিভাগে শিক্ষকতা করছেন তিনি।
গণিতের প্রতি এই ভয়ে আক্রান্ত সারাবিশ্বের অসংখ্য মানুষ। কিন্তু দেখা গিয়েছে এই ভয়কে জয় করেই গণিতের সর্বোচ্চ পদক ফিল্ডস মেডেল অর্জনের উদাহরণও কম নেই।

ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট এ্যাসেসমেন্ট, ৩৪টি দেশে জরিপ চালিয়ে দেখেছে ১৫ থেকে ১৬ বছর বয়সী ৩১% কিশোর কিশোরী গণিত নিয়ে ভীষণ উদ্বেগে থাকে এবং ৬০% গণিতের ক্লাস করতেই উদ্বেগে ভোগে।
সাধারণত শিশু ও মেয়েদের মধ্যে গণিত নিয়ে ভীতির হার তুলনামূলক বেশি হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও প্রাপ্তবয়স্করাও এই গণিত ভীতি নিয়ে জর্জরিত।
কিন্তু এই ভীতির কারণ কী, আর এর সমাধানই বা কী?

ম্যাথমেটিকস অ্যাংজাইটি বা ম্যাথেফোবিয়া
গণিতের প্রতি ভয়কে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় ম্যাথম্যাটিকস এনজাইটি বা ম্যাথেফোবিয়া।
গণিতবিদ মেরি ডি লেলিস গফ ১৯৫৩ সালে 'ম্যাথেফোবিয়া' শব্দটি প্রথম প্রচলন করেন।
তিনি তার বহু শিক্ষার্থীকে গণিতের সমস্যা সমাধানে বেশ বেগ পেতে দেখেছেন। সেই পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতেই ম্যাথেফোবিয়ার বিষয়টি সামনে আনেন তিনি।
মেরি ডি লেলিস গফের মতে 'ম্যাথেফোবিয়া' এক ধরণের "মানসিক সমস্যা" - যার উপস্থিতি সনাক্ত হওয়ার আগেই মারাত্মক বলে প্রমাণিত হয়েছে।
অন্যান্য বিশেষজ্ঞরা একে "আতঙ্ক, অসহায়ত্ব, পক্ষাঘাত এবং মানসিক অব্যবস্থাপনা" হিসাবে ব্যাখ্যা করেছেন।
গাণিতিক সমস্যা সমাধানের করতে গিয়ে অনেকের মধ্যে এসব অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ ঘটে। এক কথায় সবই হল গণিত করার ভয়।

28/08/2022

টমাস ফুলার হচ্ছেন একজন আফ্রিকান দাস যিনি 1724 সালে 14 বছর বয়সে দাসত্বে বিক্রি হয়েছিলেন।

গনিতে তার ছিল অসাধারণ পান্ডিত্য যে কারনে কখনো কখনো সে "ভার্জিনিয়ার ক্যালকুলেটর" নামেই মানুষের কাছে অধিক পরিচিতি পেত। তার মাথায় ছিল জটিল গণিত সমস্যা সমাধান করার অসাধারণ ক্ষমতা।

তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে দেড় বছরে কত সেকেন্ড হয়, তিনি প্রায় দুই মিনিটের মধ্যে উত্তর দেন, 47,304,000

আবার তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে ৭০ বছর ১৭ দিন ১২ ঘন্টা বয়সে একজন মানুষ মারা গেলে সে মোট কত সেকেন্ড বেঁচে ছিলেন?

কৃতদাসটি দেড় মিনিটে উত্তর দেয় 2,210,500,800

08/08/2022

লবণ পানি দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন ….

লবণ পানি দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন … প্র্যাকটিস সেশন
#রসায়ন NaCl + H2O = NaOH + HCl
#ফিজিক্স সার্কিট
• C (+)পজিটিভ
• Zn (-)নেগেটিভ
(শিবচর নন্দকুমার মডেল ইনিস্টটিউশন )

13/07/2022

মহাকাশে মানুষের সৃষ্টি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে শক্তিশালী “জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ” দিয়ে তোলা ৪.৬ বিলিয়ন বছর আগের ছবি প্রকাশ করেছে হোয়াইট হাউস, গতকাল রাতে। এর মানে হলো, এই ছবির মাধ্যমে ৪ হাজার ৬০০ মিলিয়ন বছর আগের মহাবিশ্ব কেমন ছিল তা আমরা দেখার সুযোগ পাচ্ছি। এটা এক ধরনের অতীত পরিভ্রমণও বলা যায়।
কিভাবে সম্ভব? মাথা ঘোরায়?

ছবির উজ্জ্বল যে বিন্দুগুলো তা একেকটা নক্ষত্র, গ্রহ (অতি ক্ষুদ্র, তাই নাও থাকতে পারে), গ্যালাক্সি। আমাদের যে সূর্য, যা আমরা প্রতিদিন দেখি তার বয়স ৪.৫ বিলিয়ন বছর। তার অর্থ হলো এই ছবির সময়ে আমাদের এই পৃথিবী জন্মগ্রহণই করেনি! ভাবা যায়?

এখন প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক যে আজকে প্রকাশিত এই ঐতিহাসিক ছবিটি ৪.৬ বিলিয়ন (৪৬০ কোটি, বিলিয়ন মিলিয়ন থেকে কোটি বানাতে আমি সব সময় কনফিউজড থাকি?) বছরের আগের হলো কীভাবে?
আলোকবর্ষ কী তা তো মোটামুটি স্কুলের ছেলেমেয়েরাও জানে। সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় নেয় ৮ মিনিট ১৯ সেকেন্ড। তাই আলোক সময়ের হিসেবে পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব ৮.৩১ মিনিট আলোক সময়।

অন্যভাবে বললে বলা যায় যে পৃথিবী থেকে এই মুহুর্তে আমরা সূর্যের যে ছবি দেখছি তা সূর্যে ঘটে গেছে ৮ মিনিট ১৯ সেকেন্ড আগে। এটা ৮.৩১ মিনিটের আগের অতীত দেখার মতো।আলোকবর্ষ হলো- আলো এক বছর সময়ে যতটুকু পথ অতিক্রম করতে পারে তাকে বলা হয় ১ আলোক বর্ষ। ১ আলোক বর্ষ = ৫.৮৭৯ x ১০^১২ মাইল।

আমাদের সৌর জগতের সবচেয়ে কাছে নক্ষত্র যার নাম প্রক্সিমা সেনটুরি, তা থেকে আলো পৃথিবীতে আসতে সময় নেয় ৪.২৫ বছর। আর “জেমস ওয়েভ স্পেস টেলিস্কোপ”-এর যে ছবিটা প্রকাশ করা হয়েছে তার দূরত্ব পৃথিবী থেকে ৪.৬ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে। অর্থাৎ, এই ছবিতে আমরা গ্যালাক্সিগুলোর যে অবস্থান দেখছি তা মূলত ৪.৬ বিলিয়ন বছরের পুরনো।

এবার আমরা যদি উল্টো করে ভাবি। যদি এই ছবির কোনো গ্যালাক্সির কোনো একটি গ্রহ থেকে কেউ যদি আমাদের পৃথিবীর কোন ছবি বা ভিডিও তুলতে পারে তাহলে দেখবে কিচ্ছু নেই এখানে, কারণ, আমাদের পৃথিবীর জন্মই হয়নি। কিম্বা তারা এই মুহুর্তে পৃথিবীতে ডাইনোসরের বিচরণ বা তারও পূর্বের অবস্থান দেখতে পাবে।

এবার দেখি আরো একটু আগে যাওয়া কীভাবে সম্ভব হলো? এইভাবে আলোকবর্ষের হিসাব কষে বিজ্ঞানীরা জানতে পারছেন ১৩.৮ বিলিয়ন বছর আগে “বিগ ব্যাঙ” থেকে মহাবিশ্বের সৃষ্টি। ইনফ্রারেড ক্যামেরা এইসব ছবি তুলতে সাহায্য করছে, সাহায্য করছে পদার্থ বিজ্ঞান।

10/07/2022
Photos from গণিত ও বিজ্ঞান চর্চা's post 15/01/2022

চলো সূত্র বানাই…..

07/12/2021

“তোমরা যারা স্কুলে অঙ্ক পারো না গল্পটি তাদের জন্য”

আমার জন্ম তেহরানে। শৈশবে আমার স্বপ্ন ছিল, আমি বড় হয়ে লেখক হব। আমার অবসরের বেশির ভাগ সময় কাটত উপন্যাস পড়ে। যদিও সামনে যা পেতাম, তার সবই আমি পড়তাম। তখন কখনোই চিন্তা করিনি, আমি গণিত নিয়ে পড়ব। হাইস্কুলের শেষ বছরে আমার কেন জানি গণিত পড়তে ইচ্ছে হয়।
তিন ভাইবোনের এক পরিবারে বেড়ে ওঠা মানুষ আমি। শৈশবে আমাদের জন্য বিভীষিকা ছিল ইরাক-ইরান যুদ্ধ, যার কারণে আমার ঘরেই থাকতে হতো বেশি। বড় ভাইয়ের কারণেই আমার বিজ্ঞানে আগ্রহ বাড়ে। সে স্কুলে যা শিখত, তা আমাকে শেখাতে চাইত। একবার ভাই আমাকে ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত যোগ করার একটা সমস্যার সমাধান করতে দেয়। আমার মনে হয়েছিল, বড় ভাই সেই সমস্যা কোনো বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী থেকে আমাকে সমাধান করতে দেয়। ওই সমস্যাটি ছিল আমার জন্য ভীষণ আগ্রহের। সেবারই প্রথম কোনো অঙ্ক করে এত মজা পাই।

আমাদের স্কুল ছিল তেহরানের বইয়ের দোকানগুলো যে রাস্তায়, তার পাশে। স্কুল শেষ করে ভিড় ঠেলে আমরা সেই বইয়ের দোকানগুলোয় যেতাম। নানান ধরনের বই কিনতাম বন্ধুরা মিলে। আমাদের স্কুলের অধ্যক্ষ চাইতেন আমরা যেন ছেলেদের স্কুলের চেয়ে বেশি ভালো ফল করি। তাঁর উত্সাহেই আমি আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে অংশ নিই।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় আমাকে গণিতের অনেক বিষয় নতুন করে শিখতে হয়। আমি অধ্যাপকদের সেমিনারে অংশ নিতাম। দেখা যেত, বেশির ভাগ সময়ই আমি তাঁদের সেমিনারের কোনো কথাই বুঝতাম না। কিন্তু তার পরও আমি প্রশ্ন করতাম। সেখান থেকেই আমার জ্যামিতির দিকে ঝোঁক বাড়ে।
আমি স্কুলে অঙ্ক পারতাম না। তখন আগ্রহ নিয়ে এ বিষয়ে চিন্তা করতাম না বলেই পারতাম না। আগ্রহ ছাড়া অঙ্ক করতে গেলে এর কিছুই বোঝা যায় না। যারা গণিত নিয়ে পড়ে থাকে, ধৈর্য ধারণ করে, তারাই গণিতের সৌন্দর্য খুঁজে পায়।

Photos from গণিত ও বিজ্ঞান চর্চা's post 13/11/2021

শুভ কামনা আমার শিক্ষার্থীদের …….শুভ হোক তোমাদের পথ চলা। পাশ-ফেল বড় কথা নয়। মানুষ হতে হবে । মানুষ হও …..মনে রেখ..A+ মানি ভালো ছাত্র। ভালো মানুষ কিন্তু বুঝায় নাহ্!

Photos from গণিত ও বিজ্ঞান চর্চা's post 18/10/2021

৮ম ও ৯ম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সিলেবাস….

14/10/2021

ইচ্ছেই শক্তি….. পরিশ্রমই বয়ে আনে সাফল্য।❤️
পরিশ্রমী হও ……বিনয়ী হও…..সাফল্য আসবেই।
নিয়মানুবর্তিতা ও অধ্যবসায় সুখকর জীবনের শর্ত। সাধনা ও অধ্যবসায় দ্বারা মানুষ অসাধ্যকেও সাধ্য করতে পারে। সাধনার কোন কোন ব্যাপারে যদি প্রথমবারে ব্যর্থমনোরথ হও, পরাঙমুখ হয়ো না, বারে বারে আঘাত কর, দুয়ার ভেঙে যাবে। তাড়াতাড়ি না করে ধীরে ধীরে অগ্রসর হও। ধরে থাক, ক্রমশ তোমার শক্তি ও সুবিধা বাড়তে থাকবে।

05/10/2021

মান বন্টন …..বিষয়টি কি এখন তোমাদের জন্য ক্লিয়ার!

Photos from গণিত ও বিজ্ঞান চর্চা's post 02/10/2021

Dhaka university admission question solution physics (Unit A)

Photos from গণিত ও বিজ্ঞান চর্চা's post 27/09/2021

Photos from গণিত ও বিজ্ঞান চর্চা's post

13/09/2021

ক্রান্তি বেগ কী ? অথবা রকেটকে মহাকাশে পাঠাতে হলে কত বেগ দরকার?

ধরো, তুমি একটা ছাদখোলা ট্রাকে বসে একটা বল ওপর দিকে ছুড়ে মারলে।ট্রাকটা চলছে ধরা যাক নির্দিষ্ট গতিতে। এখন তুমি একটা টেনিস বল ওপর দিকে ছুড়ে মারলে। ছুড়ে মারার গতি যদি খুব বেশি না হয়, বলটা তোমার হাতে ফিরে আসবে। কিন্তু তোমার ছুড়ে মারার গতি যদি বেশি হয়, সেটা আর তোমার হাতে ফিরবে না। সর্বোচ্চ ১০ মিটার/সে গতিতে বলটা ছুড়ে মারলে তোমার হাতে ফিরে আসবে। কিন্তু বেগ যদি ১০ মিটারের চেয়ে সামান্য বেশিও হয়, সেটা আর তোমার হাতে ফিরবে না।

একই কথা পৃথিবীর মহাকর্ষ ক্ষেত্রের জন্যও প্রযোজ্য। এক্ষেত্রে ক্রান্তীয় বেগ ১১.১৯ কিলোমিটার/সেকেন্ড। অর্থাৎ কোনো রকেটকে যদি সকেন্ডে সর্বোচ্চ ১১.১৯ কিলোমিটার বেগে মহাকাশে ছুড়ে মারও,সেটা পৃথিবীতে ফিরে আসবে। তাই কোনো রকেটকে মহাকাশে পাঠাতে হলে সেকেন্ড ১১.১৯ চেয়ে বেশি গতিবেগ দরকার হয়। এটাই পৃথিবীর মহাকর্ষ বলের বিরুদ্ধে যেকোনো নভোযানের স্কেপ ভেলোসিটি বা ক্রান্তীয় বেগ।

26/07/2021

বিষয়: ২০২১ সালের এইচ.এস.সি পরীক্ষার্থীদের জন্য অ্যাসাইনমেন্ট প্রদান। সূত্র: ১. এনসিটিবি এর স্মারক নং: ৩৭.০৬.০০০০.৪০২.৭১.০০২.২১.২; তারিখ- ২৬ জুলাই ২০২১

২. মাউশি অধিদপ্তরের স্মারক নম্বর ৩৭.০২.০০০০.১০৫.০৬.০০১.২১.৩৯০, ১৩ জুন, ২০২১ এর বিজ্ঞপ্তি।

৩. স্মারক নম্বর: ৩৭.০২.০০০০.১০৫.০৬.০০১.২১.৯৯১; তারিখ: ২৩জুন ২০২১ উপযুক্ত বিষয় ও সূত্রের পরিপ্রেক্ষিতে জানানাে যাচ্ছে যে, কোভিট ১৯ অতিমারীর কারণে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসারে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বাের্ড কর্তৃক প্রেরিত ২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য পূনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচির আলােকে প্রণয়নকৃত অ্যাসাইনমেন্ট প্রথম ধাপে ০২(দুই) সপ্তাহের (১ম ও ২য, সপ্তাহ) জন্য ২৩টি বিষয়ের (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, উচ্চতর গণিত, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, পৌরনীতি ও সুশাসন, অর্থনীতি, যুক্তিবিদ্যা, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, ভূগােল, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা, হিসাববিজ্ঞান, ফিন্যান্স, উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন, আরবি, ইসলাম শিক্ষা, শিশুর বিকাশ, খাদ্য ও পুষ্টি, গৃহ ব্যবস্থাপনা ও পারিবারিক জীবন, লঘু সংগীত, উচ্চাঙ্গ সংগীত) প্রেরণ করা হলাে।

এ অ্যাসাইনমেন্ট ২০২১ সালের এইচএসসি-এর সকল পরীক্ষার্থীদের প্রদান ও গ্রহণের ক্ষেত্রে কোভিড ১৯ জনিত সরকার কর্তৃক ঘােষিত স্বাস্থ্যবিধি সংক্রান্ত বিধিনিষেধ যথাযথ অনুসরণপূর্বক প্রয়ােজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরােধ করা হলাে।

Photos from গণিত ও বিজ্ঞান চর্চা's post 25/07/2021

ফিজিক্সের প্রথম সপ্তাহের এসাইনমেন

প্রিয় শিক্ষার্থীরা, যদিও তোমাদের মধ্যে অনেক উৎকন্ঠা চলছে যে কিভাবে এসাইনমেন্ট লিখবে ? তাই তোমাদেরকে নমুনা উত্তর দিলাম। তোমরা অবশ্যই না বুঝে অন্যেরটা দেখে কপি করবেনা। আগে বুঝবে বিষয়টা কিভাবে হয়েছে। তারপর নিজের মত করে লিখবে।

সাধারণ নির্দেশনা:
১)কেবল কালো ও নীল রং এর বলপেন দিয়েই লিখবে ।
২)কেবল এক পেজে লিখবে । পৃষ্ঠার উভয় পেজে লিখোনা।
৩)সবাই চেষ্টা করবে, যথাসম্ভব সুন্দর হাতের লেখা দিয়ে এসাইনমেন্ট করতে। অনেকে খুব সুন্দর করে এসাইনমেন্ট সাজাতে পারে , সেটা তার ব্যাক্তিগত দক্ষতা ।সবাইকেই সেটা Follow করতে হবে তেমন টা না।
৪)যথাসম্ভব সততার সাথে লিখবে । কারণ তুমি কত সুন্দর করে লিখলে তার চেয়ে গুরূত্বপূর্ণ বিষয় হলো তুমি বিষয়টা ‍বুঝলে কিনা।

তোমাদের কোন প্রশ্ন থাকলে করতে পারো।

22/07/2021
15/07/2021

ব্রিফ কর‌ছেন শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু ম‌নি

13/07/2021
12/07/2021

শৈশবে আমার কাছে গণিত যেমন মনে হতো ....

04/07/2021
12/06/2021

এটা থাইল্যান্ডের ছবি , পড়াশোনা না থামিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে...... আমাদের বাচ্চাদের এগিয়ে নিতে তো কিছু করা উচিত .....

22/05/2021

শিক্ষা ব্যাবস্থা ভেঙ্গে পড়া মানি একটা জাতি দেউলিয়

31/03/2021

“যারা বা যাদের যোগ্যতা যত কম তারা বা তাদের হিংসা তত বেশি “

25/02/2021

গাছে না উঠে একটি নারকেল গাছের উচ্চতা মাপবে কিভাবে (রাতে)!? (যদি আকাশে চাঁদ না থাকে)
একটি টর্চ লাগবে, সেটি এমনভাবে বসাতে হবে যাতে তোমার ছায়াটি সম্পূর্ণভাবে গাছটির উপরে পড়ে। নিচের ছবির মতো।

D= টর্চ, EC= তোমার দৈর্ঘ্য, AB= গাছের দৈর্ঘ্য, CD=টর্চ থেকে তোমার দূরত্ব, BC=টর্চ থেকে গাছের দূরত্ব।

অর্থাৎ,
গাছের দৈর্ঘ্য = (তোমার দৈর্ঘ্য × টর্চ থেকে গাছের দূরত্ব )/টর্চ থেকে তোমার দূরত্ব।

22/02/2021

যে কাজ তুমি নিরবে করবে
সে কাজ তোমাকে আলোচিত করবে

20/02/2021

আবুল কাশেম (১৯২০-১৯৯১) শিক্ষাবিদ, ভাষা আন্দোলনের পথিকৃৎ, লেখক। ১৯২০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া থানার ছেদন্দি গ্রামে তাঁর জন্ম। আবুল কাশেম ১৯৩৯ সালে বরমা হাইস্কুল থেকে প্রবেশিকা এবং ১৯৪১ সালে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে আইএসসি পাস করেন। তিনি ১৯৪৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে বিএসসি (অনার্স) এবং ১৯৪৫ সালে এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৪৬ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞানের লেকচারার পদে যোগ দেন। ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। প্রিন্সিপাল আবুল কাশেমের উদ্যোগে ১৯৪৭ সালের ১ সেপ্টেম্বর ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠন পাকিস্তান তমদ্দুন মজলিশ। তিনি ছিলেন এর সাধারণ সম্পাদক। এই সংগঠনের মাধ্যমেই সর্বপ্রথম তিনি বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতিদানের দাবি উত্থাপন করেন। এই লক্ষ্যে ১৯৪৭ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর ‘পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা: বাংলা না উর্দু’ শিরোনামে একটি পুস্তিকা প্রকাশিত হয়। এই মূল পুস্তিকায় আবুল কাশেম প্রণীত একটি সংক্ষিপ্ত প্রস্তাবনাও ছিল, এবং তাতে ছিল বাংলাকে শিক্ষার মাধ্যম এবং পূর্ববাংলার অফিস আদালতের ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার দাবি। তাঁরই উদ্যোগে তমদ্দুন মজলিশ ১৯৪৭ সালের ১ অক্টোবর সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠনে নেতৃত্ব দেয়। নূরুল হক ভূইয়াকে সংগ্রাম পরিষদের আহবায়ক এবং আবুল কাশেমকে কোষাধ্যক্ষ করা হয়।

রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদই ১৯৪৭ সালের শেষের দিকে এবং ১৯৪৮ সালের প্রথমদিকে ভাষা আন্দোলন সংগঠিত করে। ভাষা আন্দোলনের সূচনাপর্বে আবুল কাশেম ছিলেন আন্দোলনের মধ্যমণি। বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবির সপক্ষে ব্যাপক সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে তিনি অসামান্য অবদান রাখেন। রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবির সপক্ষে যুব সমাজ এবং বিশেষত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও ছাত্রদের সমর্থন লাভে তাঁর সাফল্য ছিল অভাবনীয়। ১৯৪৭ সালের ৬ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ আয়োজিত প্রথম প্রতিবাদ সভায় তিনি সভাপতিত্ব করেন। রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ দেশব্যাপী ধর্মঘট সংঘটনে তাঁর সক্রিয় ভূমিকা ছিল। এই ধর্মঘটের ফলে তদানীন্তন প্রাদেশিক সরকার বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার প্রতিশ্রুতিতে ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ অ্যাকশন কমিটির সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষরে বাধ্য হয়।

আবুল কাশেম ছিলেন বাংলা সাপ্তাহিক সৈনিক পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর সম্পাদনায় পত্রিকাটি ১৯৪৮ সালের ১৪ নভেম্বর ঢাকা থেকে প্রথম প্রকাশিত হয়। তমদ্দুন মজলিশের মুখপত্র হিসেবে এই পত্রিকাটি ভাষা আন্দোলনের আদর্শ ও লক্ষ্য প্রচারে সক্রিয় ছিল। ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পত্রিকাটি চালু থাকে।

আবুল কাশেম এবং তমদ্দুন মজলিশের কতিপয় নেতৃস্থানীয় সদস্য অচিরেই উপলব্ধি করেন যে, পাকিস্তান প্রতিষ্ঠাকালে যে রাষ্ট্রীয় আদর্শের কথা বলা হয়েছিল, পাকিস্তান তখন আর সে আদর্শে পরিচালিত হচ্ছে না। এর ফলে তমদ্দুন মজলিশের অধিকাংশ সদস্য মুসলিম লীগ থেকে সরে যান। আবুল কাশেম তখন একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগ নেন। ফলে ১৯৫২ সালে আবুল হাশেমকে সভাপতি করে গঠিত হয় খিলাফতে রববানী পার্টি। আবুল কাশেম যুক্তফ্রন্টের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ১৯৫৪ সালে চট্টগ্রামের পটিয়া-বোয়ালখালী নির্বাচনী এলাকা থেকে পূর্ববাংলা আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫৬ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর তিনি আইন পরিষদে শিক্ষার সকল স্তরে বাংলাকে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে চালু করার প্রস্তাব পেশ করেন।

ভাষা আন্দোলনের পথিকৃৎ আবুল কাশেম কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষায় বাংলা মাধ্যম প্রবর্তনের অপরিহার্যতা উপলব্ধি করেন এবং এতদুদ্দেশ্যে তিনি ঢাকায় ১৯৬২ সালে বাংলা কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। এ কলেজ প্রতিষ্ঠার ফলে বাংলা মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা লাভের দ্বার উন্মুক্ত হয়। তিনি দীর্ঘ উনিশ বছর (১৯৬২-১৯৮১) বাংলা কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। এর অধিকাংশ সময়ই তিনি কলেজ থেকে কোনো পারিশ্রমিক বা বেতন গ্রহণ করেন নি।

একজন বহুমুখী লেখক, প্রিন্সিপাল আবুল কাশেম পদার্থবিজ্ঞান ও বিজ্ঞানের অপরাপর শাখায় কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের পাঠ্যবইসহ প্রায় এক শত গ্রন্থ রচনা করেন। তাঁর সুপরিচিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে: পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা (১৯৪৭), একমাত্র পথ (১৯৪৯), ঘোষণা (১৯৫২), বিবর্তনবাদ (১৯৫২), ইসলাম কি দিয়েছে এবং কি দিতে পারে (১৯৫২), মুক্তি কোন পথে (১৯৫২), শ্রেণি সংগ্রাম (১৯৫৩), একুশ দফার রূপায়ন (১৯৫৫), দুটি প্রশ্ন (১৯৫৫), শাসনতান্ত্রিক মূলনীতি (১৯৫৫), সংগঠন (১৯৬৪), আধুনিক চিন্তাধারা (১৯৬৪), ইসলামী রাষ্ট্রনীতি, কুরআনের অর্থনীতি, বিজ্ঞান বস্ত্তবাদ ও আল্ললাহর অস্তিত্ব, সৃষ্টিতত্ত্ব ও আল্লাহর অস্তিত্ব, বিজ্ঞান সমাজ ও ধর্ম, Islam Science and Modern Theory, Universal Ideology in the light of Modern Thought। বাংলা বানান এবং বাংলা লিখনরীতি সংস্কারের লক্ষ্যে তিনি একটি নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন।

আবুল কাশেম বাংলা একাডেমী, আর্ট কলেজ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, সিটি কলেজসহ পঞ্চাশটিরও অধিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। জাতির সেবায় তাঁর অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রিন্সিপাল আবুল কাশেম জাতীয় ও সামাজিক পুরস্কার লাভ করেন। এদের মধ্যে রয়েছে পাকিস্তান রাইটার্স গীল্ড পুরস্কার (১৯৬৪), বাংলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৮২), একুশে পদক (১৯৮৭), ইসলামিক ফাউন্ডেশন অ্যাওয়ার্ড (১৯৮৮), চট্টগ্রাম সমিতি পদক (১৯৮৮), বাংলা কলেজ ছাত্র মজলিশ পুরস্কার, স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার (১৯৯৩, মরণোত্তর)। ১৯৮৯ সালে তাঁকে ঢাকায় জাতীয় সম্বর্ধনা দেয়া হয়। এই সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ও ভারতের খ্যাতনামা পন্ডিত ও সাহিত্যিকগণ অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে আবুল কাশেমকে জাতীয় সম্বর্ধনা স্বর্ণপদক প্রদান করা হয়।

প্রিন্সিপাল আবুল কাশেম ১৯৯১ সালের ১১ মার্চ ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

01/02/2021

সূর্যের ভর আমরা যে ভাবে মাপতে পারি ?

সূর্য পৃথিবীকে একটি বলের দ্বারা এর চারপাশে আটকে রেখেছে। এই বল সূর্যের কেন্দ্রের দিকে পৃথিবীকে টানছে বলে এটা কেন্দ্রাভিমুখি বল। এই বলকে পৃথিবীর উপর সূর্যের অভিকর্ষ বলও বলা যায়। অভিকর্ষ বলের ক্ষেত্রে নিউটনের সর্বজনীন অভিকর্ষ সূত্র প্রয়োগ করা যাবে।

যেহেতু সূর্যের দিকে পৃথিবীর কেন্দ্রাভিমুখি বল ও পৃথিবীর উপর সূর্যের অভিকর্ষ বল একই কথা, তাই এদের মাণও একই।

অর্থাৎ নিউটনের সূত্র অনুযায়ী অভিকর্ষ বল = কেন্দ্রাভিমুখি বল

একে লেখা যায়ঃ GMm/r2 = mv2/r

এখানে M = সূর্যের ভর, m = পৃথিবীর ভর, r = পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সূর্যের কেন্দ্রের দূরত্ব, v = সূর্যের চারদিকে পৃথিবী যে বেগে ঘুরছে আর G = মহাকর্ষীয় ধ্রুবক ।

উপরের সমতা সমীকরণ সমাধান করলে আমরা পাই
M= v2r/G

কারণ সমীকরণ দুইটি সাজিয়ে লিখলে m এবং একটি r কাটাকুটি যায়। সুতরাং সূর্যের ভর হচ্ছে পৃথিবীর বেগের বর্গ ও সূর্য এবং পৃথিবীর কেন্দ্রের মধ্যকার দূরত্বের গুণফলকে G দিয়ে ভাগ করলে যে ফল পাওয়া যাবে সেটি। এদের মধ্যে আমরা G এর মাণ আগে থেকেই জানি। r এর মাণ হচ্ছে প্রায় 15,00,00,000 কিলোমিটার বা 15,000,00,00,000 মিটার। সুতরাং অজানা মাণ রইলো শুধু v

v হচ্ছে একক সময়ে কোন বস্তু যে দূরত্ব অতিক্রম করে। কোন বস্তু সরলরেখা বরাবর চললে এটি কোন নির্দিষ্ট পথে যে দূরত্ব অতিক্রম করে সেই মাণকে দূরত্ব অতিক্রমে লাগা সময় T দিয়ে ভাগ করলে বেগ পাওয়া যাবে।
V = 2πr/ T

পৃথিবী সূর্যকে কেন্দ্র করে প্রায় বৃত্তাকার পথে ঘুরছে। এই পথের দৈর্ঘ্য তথা পরিধি = 2πr। এই 2πr পথ পৃথিবী ভ্রমণ করে প্রায় 365 দিনে বা প্রায় 3,15,56,952 সেকেন্ডে। সুতরাং 1 সেকেন্ডে অতিক্রান্ত দূরত্ব তথা v এর মাণ = প্রায় 30 km/sec বা 30,000 m/sec

এবার উপরে M এর সমীকরণে v, r ও G এর মাণ বসিয়ে নিজেই বের করে ফেলুন সূর্যের ভর!

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ এই মাণ ১০০% বিশুদ্ধ হবেনা, কারণ পৃথিবী পুরোপুরি বৃত্তাকার পথে সূর্যের চারদিকে ঘোরে না এবং হিসাবের সুবিধার্থে কিছু মাণ কমবেশি নিয়েছি, তবে এটি প্রকৃত মাণের খুব কাছাকাছিই হবে।

Videos (show all)

Location

Category

Telephone

Website

Address


College Road
Madaripur
7930

Other Tutors/Teachers in Madaripur (show all)
Masum Billah Masum Billah
Madaripur High Way
Madaripur, 7920

Assalamualaikum I am Masum Billah I am an English teacher I love Islamic music in the car and someti

Hasib Sir  -ভৌত বিজ্ঞান-পদার্থ/রসায় Hasib Sir -ভৌত বিজ্ঞান-পদার্থ/রসায়
Madaripur

এ‌সো বিজ্ঞান শি‌খি

Freelancing Free Support School Freelancing Free Support School
Dhaka
Madaripur

Welcome to Freelancing Free Support School. We are living in a digital era which has made the whole world connected to each other.We can easily reach any people of the world and make communications within a second.That's why the number of online business

Gour Kumar Chowdhury Gour Kumar Chowdhury
Madaripur, 7900

তালতলা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্র তালতলা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্র
মাদারীপুর, তালতলা
Madaripur

“জীবন হোক কর্মময়, নিরন্তর ছুটে চলা। চ?

কৃষিবিদ ওসমান গনি কৃষিবিদ ওসমান গনি
Rajoir
Madaripur, 7910

কৃষিবিদ ওসমান গনি