IIT Special Math ।। Newtonian Mechanics
https://youtu.be/p-Nkojac56E
Road to BUET
I love teaching.I will provide my knowledge to you from the core of my hearth.
Operating as usual
Sandwich Theorem.
Capacitor যুক্ত circuit.
🔰 ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কের একাল-সেকাল
সাধারণ অর্থে যিনি শিক্ষাগ্রহণ করেন তিনি ছাত্র এবং যিনি শিক্ষাদান করেন তিনি শিক্ষক। আর তাদের মধ্যকার সম্পর্কই ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক। এ সম্পর্ক হচ্ছে অতি পবিত্র, আত্মিক, মধুর ও অবিচ্ছেদ্য, যার মূলভিত্তি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।
‘শিক্ষা’কে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে ছাত্র-শিক্ষকের সম্পর্ক। তাই ছাত্র-শিক্ষক উভয়েরই সর্বাগ্রে প্রয়োজন শিক্ষা সম্পর্কে জানা। বাংলায় ‘শিক্ষা’ শব্দটি সংস্কৃত ‘শাস’ ধাতু থেকে এসেছে, যার অর্থ শাসন করা, নিয়ন্ত্রণ করা, নির্দেশ দান করা, উপদেশ দান করা। সাধারণভাবে বিদ্যা অর্জন, বিদ্যা আহরণ অর্থেও ‘শিক্ষা’ শব্দটির ব্যবহার হয়। এ ‘বিদ্যা’ শব্দটি এসেছে সংস্কৃত ‘বিদ’ ধাতু থেকে, যার অর্থ জানা বা জ্ঞান আহরণ করা। ‘শিক্ষা’ শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো EDUCATION। এটি ল্যাটিন শব্দ। ল্যাটিন ভাষায় EDUCATION সংক্রান্ত তিনটি মৌলিক শব্দ পাওয়া যায়, যথা— EDUCARE, EDUCERE, EDUCATUM। শব্দগুলো সমার্থক হলেও এগুলোর মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। প্রথমত, Educare অর্থ লালনপালন করা, পরিচর্যা করা। অর্থাৎ শিশুকে আদর-যত্মের মাধ্যমে পরিপূর্ণ জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করা। দ্বিতীয়ত, EDUCERE অর্থ ভেতর থেকে বাইরে আনা বা অন্তর্নিহিত শক্তি বা গুণাবলি বিকাশে সহায়তা করা। তৃতীয়ত, EDUCATUM অর্থ শিক্ষক বা শিক্ষাদান সংক্রান্ত। এ তিনটি শব্দের মধ্যে EDUCERE শব্দটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। তাই ‘শিক্ষা’র ক্ষেত্রে EDUCERE শব্দটি গ্রহণ করে আমরা বলতে পারি, ‘যা অন্তর্নিহিত গুণাবলি ও শক্তি সম্ভাবনার বিকাশ ঘটায় তা-ই শিক্ষা’। অন্যকথায়, ব্যক্তির শারীরিক, মানসিক, নৈতিক, সামাজিক, আধ্যাত্মিক অর্থাৎ সর্বাঙ্গীন বিকাশ সাধনের নিরবচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া হলো শিক্ষা। সুতরাং ‘শিক্ষা’ বলতে যদি সার্টিফিকেট প্রাপ্তি ও ডিগ্রিকে বুঝি, ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক বলতে দাতা-গ্রহীতার সম্পর্ক বুঝি, তাহলে শিক্ষার উদ্দেশ্য পরিপূর্ণ হয় না।
শিক্ষার সাথে ছাত্র-শিক্ষকের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। সুতরাং যথার্থ ছাত্র ও শিক্ষকের পরিচয়ও তাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ছাত্রের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো STUDENT। এ শব্দটির প্রতিটি অক্ষর থেকে আলাদা আলাদা যেসব গুণ-বৈশিষ্ট্য পেতে পারি, তা এরকম হতে পারে— S=STUDY (অধ্যয়ন), T=TRUTHFULNESS (সত্যবাদিতা), U=UNITY (ঐক্য), D=DISCIPLINE (শৃঙ্খলা), E=EAGERNESS (আগ্রহ), N=NEUTRALITY (নিরপেক্ষতা), T=TIME BOUND (সময়নিষ্ঠ)। একজন ছাত্রের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ইমাম শাফেঈ (রাহিঃ) এর শিক্ষক আল্লামা ওয়াকী (রাহিঃ) বলেন, ‘ছাত্রের একমাত্র বৈশিষ্ট্য হলো সকল পাপকাজ বর্জন করা’। সুতরাং বলা যায়, যিনি নিয়মিত অধ্যয়ন করেন, সত্যের আলোতে নিজেকে উদ্ভাসিত করেন, ঐক্যবদ্ধ ও সুশৃঙ্খল জীবনযাপন করেন, শেখার প্রতি যিনি আগ্রহী ও যত্মশীল থেকে প্রতিটি কর্তব্য যথাসময়ে সম্পাদন করেন, তিনিই ছাত্র। আর শিক্ষকতার মতো একটি মহান পেশায় যিনি জড়িত, তিনিই শিক্ষক। শিক্ষক শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ— TEACHER। শব্দটি খুবই বিশ্লেষণধর্মী, যার মাধ্যমে একজন শিক্ষক উপলব্ধি করতে পারবেন তার স্বরূপ ও দায়িত্ব। আবার শিক্ষার্থীও উপলব্ধি করতে পারবেন তার প্রিয় শিক্ষকের প্রতিচ্ছবি। একজন শিক্ষককে সবসময় মনে রাখতে হবে যে, তিনি কে? তাঁর দায়িত্ব কী? তাকে অবশ্যই শিক্ষক শব্দের মধ্যে লুক্বায়িত গুণ-বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হতে হবে। একজন ব্যক্তিকে যথার্থ অর্থে শিক্ষক হতে গেলে ‘শিক্ষক’ শব্দের ‘শি’ দ্বারা ‘শিক্ষণ’, ‘শিক্ষা’, ক্ষ’ দ্বারা ‘ক্ষমা’, ‘ক্ষমতা’, ‘ক’ দ্বারা কর্মঠ, কৌশলী ইত্যাদি গুণ অর্জন করতে হয়।
মোটকথা, শিক্ষক হতে গেলে ব্যক্তিকে সর্বপ্রথম বিষয়গত জ্ঞানে অগাধ ক্ষমতাধর হওয়ার পাশাপাশি ছাত্রের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে কৌশলী ও কৌতূহলী হতে হবে। ছাত্রকে স্নেহের শাসনের পাশাপাশি তার প্রতি ক্ষমাশীল ও মহানুভবও হতে হবে। TEACHER শব্দটির মাঝে লুকিয়ে থাকা অসংখ্য বৈশিষ্ট্য অর্জন করতে হবে যা ছাত্র-শিক্ষকের কাঙ্ক্ষিত সম্পর্ক তৈরিতে সহায়ক হবে। যেমন— TALENTED (প্রতিভাধর), TACFUL (কৌশলী), TRAINED (প্রশিক্ষিত), TRUTHFUL (সত্যবাদি)। E=EXPERT (দক্ষ), EARNEST (আন্তরিক), ENERGETIC (উদ্যমশীল)। A=AESTHETIC (রুচিশীল), ACTIVE (কর্মঠ), ARTIST (শিল্পী), ADMINISTRATOR (প্রশাসক)। C=CAREFUL (যত্নশীল), COMPETENT (যোগ্য), CREATIVE (সৃজনশীল), CHEERFUL (উৎফুল্ল)। H=HONEST (সৎ), HUMORIST (রসিক), HELPER (সাহায্যকারী), HEALTHY (স্বাস্থ্যবান)। E=EVALUATOR (মূল্যায়ক), ELOQUENT (বাকপটু), EDITOR (সম্পাদক), EMOTIONAL (আবেগদীপ্ত)। R=READER (পাঠক), RELIABLE (নির্ভরযোগ্য), RESPONSIBLE (দায়িত্বশীল), RESEARCHER (গবেষক)।
ছাত্র-শিক্ষকের সম্পর্ক হলো আত্মার সম্পর্ক। এটি পিতা-পুত্রের সম্পর্কের ন্যায়। পিতা-মাতা সন্তানকে জন্মদান করেন। তাকে প্রকৃত মানুষরূপে গড়ে তোলেন একজন শিক্ষক। তাইতো কবি বলেছেন—
“সকলের মোরা নয়ন ফুটাই, আলো জ্বালি সব প্রাণে
নব নব পথ চলিতে শেখাই জীবনের সন্ধানে।
পরের ছেলেরে এমনি করিয়া শেষে
ফিরাইয়া দেই পরকে আবার অকাতরে নিঃশেষে।”
পুত্র পিতা থেকে সম্পদের উত্তরাধিকারী হন। আর ছাত্র শিক্ষক থেকে জ্ঞানের উত্তরাধিকারী হন। তাঁদের সম্পর্ক ভালোবাসা, স্নেহের, বন্ধুত্বের, আস্থার ও বিশ্বাসের সম্পর্ক। পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক মুহাম্মাদ (সাঃ)। ছাহাবীগণ ছিলেন তাঁর ছাত্র। তিনি ছাহাবীদের নিজের প্রাণের চেয়েও বেশি ভালোবাসতেন। ছাহাবীগণও তাকে ভালোবাসতেন পৃথিবীর যেকোনো কিছুর তুলনায় অনেক বেশি। এমনকি ছাহাবীগণ মহানবী (সাঃ) এর সামনে উঁচুস্বরে কথাও বলতেন না। একজন শিক্ষার্থীর অনেক প্রত্যাশা থাকে শিক্ষকের নিকট। সে প্রত্যাশা পূরণের মাধ্যমে শিক্ষক স্থায়ী আসন লাভ করেন ছাত্রের হৃদয়ের ভেতরে। এজন্য শিক্ষককে আজীবন ছাত্রের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হয়। প্রকৃতপক্ষে ছাত্র-শিক্ষক পরস্পর পরস্পরের মাধ্যমে অমরত্ব লাভ করে থাকেন। ছাত্র যত বড়ই হোন না কেন তাঁর জীবনে শিক্ষকের অবদান কোনো দিন অস্বীকার করতে পারেন না। আবার ছাত্রকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে কেউ মহান শিক্ষকও হতে পারেন না। কারণ ছাত্র সুপ্রতিষ্ঠিত না হলে শিক্ষকের সকল যোগ্যতা ও প্রচেষ্টা মূল্যহীন। বর্তমানে নৈতিক অবক্ষয় ও মানবিক বিপর্জয় এমন পর্যায়ে পৌঁছছে যে, ছাত্র-শিক্ষকের মধ্যে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। ছাত্র-শিক্ষকের সম্পর্ক আজ টিউশনি, পরীক্ষায় পাশ আর ডিগ্রি লাভের মধ্যে সীমাবদ্ধ। পথে-ঘাটে দেখা হলে সালাম কিংবা কুশল বিনিময় তো হয়ই না; বরং পরস্পর অপরিচিতের মতো আচরণ করে থাকে। ছাত্রের হাতে আজ বই-খাতা-কলমের পরিবর্তে শোভা পাচ্ছে মারণাস্ত্র ও মাদক। ফলে প্রতিনিয়ত শিক্ষকের খুনে ছাত্রের হাত রঞ্জিত হচ্ছে। আজকের এ অবস্থার জন্য শুধু ছাত্ররা দায়ী নন। এজন্য শিক্ষকসমাজের সে অংশও দায়ী, যারা শিক্ষকতাকে নিছক টাকা কামানোর উপায় হিসেবে গ্রহণ করেছে, যাদের নীতি আর চরিত্র বলতে কিছু নেই। যারা শিক্ষকতার মহান পেশায় থেকেও ধূমপান, মাদক, অশ্লীলতা, অবৈধ নারী সম্ভোগে ডুবে থাকেন সারাক্ষণ, যারা শ্রেণিকক্ষে পাঠদান অপেক্ষা দলবাজি আর টিউশনিতে আনন্দ বেশি পান। দু’পয়সা কামানোর ধান্দায় নীতি-নৈতিকতার মাথা খেয়ে ছাত্রদের সকল অনৈতিক কর্মকাণ্ডকে প্রশ্রয় দেন। ছাত্রকে নিজের সন্তানের মতো ভাবতে পারেন না, একটু স্নেহ করতে পারেন না। তার মধ্যে লুক্কায়িত অপার সম্ভাবনাকে আবিষ্কার করতে পারেন না।
আবার এ দুরবস্থার জন্য সেই অভিভাবকও কম দায়ী নন, যিনি সন্তানকে স্নেহের শাসনের পরিবর্তে আশকারা দেন। যিনি সন্তানকে নৈতিক শিক্ষাদানের চেষ্টাও করেন না। যিনি নিজেই উশৃঙ্খল জীবনযাপনে অভ্যস্ত। যিনি সন্তানকে শাসনের পরিবর্তে শিক্ষককে শাসন করতে প্রয়াস পান। যিনি লোক্বমান e-এর মতো উপদেশ সন্তানকে দিতে পারেন না। যিনি প্রাইমারি স্কুলগামী সন্তানকে দামী মোবাইল কিনে দেন আধুনিক ও স্মার্ট হওয়ার জন্য, তিনিও কম দায়ী নন। আবার এ পরিণতির দায় ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবকের ঘাড়ে দিয়ে সমাজ ও রাষ্ট্র চুপ থাকতে পারে না। সমাজ ও রাষ্ট্রে তাদের স্বাধীনভাবে বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। পাশাপাশি নৈতিকতার চর্চা করতে হবে সমাজের তৃণমূল থেকে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত। অনৈতিকতার সকল পথ রুদ্ধ করতে হবে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয়ভাবে। ছাত্রদের রাজনীতির বিষবাষ্প থেকে দূরে রাখতে হবে।
পরিশেষে বলা যায়, শিক্ষক মানুষ গড়ার কারিগর। তাঁর মাধ্যমে ঘটে একজন ছাত্রের সত্যিকারের বৃদ্ধি, বিকাশ, ও প্রতিষ্ঠা। আবার ছাত্রই শিক্ষক মূল্যায়নের প্রকৃত উপাদান। সুতরাং ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক এমন উচ্চতায় নিয়ে যেতে হবে, যেখানে থাকবে শুধু পারস্পরিক ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, বিশ্বাস, আস্থা আর কল্যাণচিন্তা।
সমাস।। দ্বন্দ্ব ও দ্বিগু সমাস।।
পর্ব-০১
ময়মনসিংহ রেলস্টেশনে বসে বই পড়া মানুষটি হলেন সৈয়দ নজরুল কলেজের রসায়ন বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক সুভাষ স্যার।
যারা উনার ক্লাস করার সুযোগ পেয়েছেন তারা নিঃসন্দেহে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করতে পারেন।
এই বয়সে তিনি গফরগাঁও থেকে ট্রেনে এসে(প্রায় ৪০কিমি) ক্লাস নিয়ে আবার ট্রেনে চলে যান। টিফিন বক্সে খাবার নিয়ে আসেন নাকি শুধু ভাত আর সবজি।
এমন হয়েছে ক্লাসে কেউ বুঝতে পারেনি শুনলে উনি ক্লাস শেষে অফিসে নিয়ে পাশে বসিয়ে বুঝিয়েছেন। শুনেছিলাম স্টেশনে কেউ একজন তাকে কোন প্রশ্ন করায় তাকে বোঝানোর জন্য উনি ট্রেন ছেড়ে দিয়েছিলেন।
উনার মত মহান মানুষদের জন্যই হয়ত পৃথিবীটা আজও অনেক সুন্দর! 🤲💚
২০২২ সালের SSC পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত হয়েছে।
পরীক্ষা শুরু- ১৫ই সেপ্টেম্বর, ২০২২
এডমিশন পরীক্ষার্থীদের জন্যঃ-
Math from Integration.
BUET: 21-22
IIT: 1989
বুক ভরা স্বপ্ন নিয়ে ভীড় জমাচ্ছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার্থীরা। স্বপ্ন জয়ের লক্ষ্যে ত্যাগ স্বীকারে ব্যস্ত এক ঝাঁক তারুণ্য। তারা নিদ্রাহীন, ক্লান্তহীন। সবুজে ঘেরা বর্ণীল ক্যাম্পাস ছোয়ার অদম্য ইচ্ছা। স্বপ্ন পূরণ হোক পরিশ্রমীদের এই আশাবাদী।
লোকেশনঃ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
GST গুচ্ছ আপডেটঃ
এবার গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় পাস নম্বর ৩০ নির্ধারণ করা হয়েছে।
৩০ এর ওপর নম্বর পেলে যেকোন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি বিষয় পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
অপেক্ষাকৃত ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেতে হলে নূন্যতম ৫৫ থেকে ৬০ শতাংশ নম্বর প্রয়োজন হবে।
সদ্য রিলিজ করা ঐতিহাসিক এ ছবিটি খেয়াল করুন। কিছুক্ষণ আগে নাসার ফ্ল্যাগশিপ মিশনখ্যাত জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ (হাবল টেলিস্কোপের উত্তরসূরি) দ্বারা তোলা এ ছবিটি উন্মোচন করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এ ছবির বিশেষত্ব? আপনি তাকিয়ে আছেন ৪.৬ বিলিয়ন বছর আগের সুদূর এক মহাবিশ্বের অনিন্দ্যসুন্দর দৃশ্যের দিকে, অবলোকন করছেন ছায়াপথগুচ্ছ। আরও বলি, এটি জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের প্রথম ফুল-কালার ডিপ ফিল্ড ইমেজ, এবং সেই সাথে মানবজাতির ইতিহাসে দূর মহাবিশ্বের ডিপেস্ট ও শার্পেস্ট ইনফ্রারেড ইমেজ।
ডিপেস্ট বলতে কী বোঝানো হচ্ছে? ডিপ ফিল্ড ইমেজ হলো যখন একটা অ্যাস্ট্রোনমিকাল ছবি তুলতে আকাশের নির্দিষ্ট একটি অংশে অনেক লম্বা সময় ধরে এক্সপোজার রাখা হয়। এ ছবির ক্ষেত্রে সেটা সাড়ে বারো ঘণ্টা। এবং এ তো কেবল শুরু। হাবল টেলিস্কোপ যেসব জ্যোতিষ্ক 'চোখে'-ই দেখতে পেত না, সেটাও অনায়াসে দেখতে পাচ্ছে জেমস ওয়েবের নিয়ার-ইনফ্রারেড ক্যামেরা। ছবিতে এটা Galaxy Cluster SMACS 0723।
এই পুরো ছবিটি মহাবিশ্বের বিশালত্বের তুলনায় ধুলিকণার সমানও নয়। নাসার ভাষায় বলতে গেলে, "This slice of the vast universe covers a patch of sky approximately the size of a grain of sand held at arm’s length by someone on the ground." জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের মিশন হলো মহাবিশ্বের প্রাচীনতম ছায়াপথগুলোর ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্যগুলো বের করা। জেমস ওয়েবের ১০ বছরের পরিকল্পিত মিশনের (আর ২০ বছর আশা করে রাখা মিশনের) আজ সবে ৬ মাস ১৬ দিন গেল।
বেশি উজ্জ্বল আর বড় স্পাইক যে কয়টা আছে হাতেগোণা, ওগুলো আমাদের আকাশগঙ্গা ছায়াপথ মানে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিরই প্রতিবেশী তারকা। বাদবাকি যত আলোকবিন্দু দেখতে পাচ্ছেন, সবই একেকটি ছায়াপথ, তারকা নয় কিন্তু! হাবল টেলিস্কোপও আকাশের এ অংশের ছবি তুলেছিল, জেমস ওয়েবের সাথে তার পার্থক্য কমেন্টে দেখে নিন!
দেখুন, অনেকগুলো ছায়াপথের ছবি কিছুটা কার্ভড হয়ে আছে, বেঁকে আছে। এটা হলো স্থান-কাল বক্রতা! জেনারেল থিয়োরি অফ রিলেটিভিটি অনুযায়ী, ছবির কেন্দ্রে থাকা ছায়াপথগুচ্ছের গ্র্যাভিটির কারণে স্পেস-টাইম কার্ভেচার (স্থান-কাল বক্রতা) দেখা যাচ্ছে।
আরেকটা মজার ব্যাপার খেয়াল করুন, এই ছায়াপথ গুচ্ছের সম্মিলিত ভর এত অকল্পনীয় রকমের বেশি যে, সেটি মহাকর্ষিক লেন্স হিসেবে কাজ করছে, আর সেই লেন্স দিয়ে আমরা পেছনের আরও দূরের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আলোকবিন্দু ম্যাগনিফাইড হয়ে উঠতে দেখছি। সেগুলোও একেকটি অদেখা ছায়াপথ! সেখানেও রয়েছে অগণিত গ্রহ উপগ্রহ।
কী ভয়ংকর বিশালত্ব এই মহাবিশ্বের!
🟥কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার বিভিন্ন তথ্যাবলি -২০২২
আবেদন শুরু: ১৭ জুলাই ২০২২
আবেদন শেষ: ১৬ আগস্ট ২০২২
ভর্তি পরীক্ষার তারিখ : ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২২
আবেদন ফি : ১২০০/- টাকা
🟥কৃষি গুচ্ছ আবেদন যোগ্যতা-
২০১৭/২০১৮/২০১৯ সালে এসএসসি/ সমমান এবং ২০২০/২০২১ সালে এইচএসসি/ সমমানের পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাশ করতে হবে।
এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় উভয় ক্ষেত্রে প্রতিটিতে চতুর্থ বিষয় ব্যতীত সর্বমােট ন্যূনতম জিপিএ ৮.৫০ থাকতে হবে।
এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় জীববিদ্যা, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান এবং গণিত আলাদা বিষয় হিসেবে থাকতে হবে।
সিলেকশন পদ্ধতি বাতিল। আবেদন যোগ্যতা থাকলে সবাই পরীক্ষা দিতে পারবে।
🟥কৃষি গুচ্ছ পরীক্ষা পদ্ধতি-
প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ (শূন্য দশমিক দুই পাচ) নম্বর কর্তন করা হবে।
কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন
কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা হবে MCQ (Multiple Question Choice) পদ্ধতিতে । মোট ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
🟥বিষয় নম্বর-
ইংরেজি ১০
প্রাণীবিজ্ঞান ১৫
উদ্ভিদবিজ্ঞান ১৫
পদার্থবিজ্ঞান ২০
রসায়ন ২০
গণিত ২০
🟥মেধা স্কোর নির্ধারণ-
লিখিত পরীক্ষার জন্য ১০০ নম্বর এবং এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয় ব্যতীত প্রাপ্ত জিপিএ এর এসএসসি/ সমমান হতে ২৫ নম্বর এবং এইচএসসি/ সমমান হতে ২৫ নম্বর যােগ করে সর্বমােট ১৫০ নম্বরের মধ্যে মেধা স্কোর নির্ধারণ করা হবে।
🟥কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আসন সংখ্যা-
-বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ (১১১৬)
-শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা (৭০৪)
-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর (৩৩০)
-সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট (৪৩১)
-পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী (৪৪৩)
-চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম (২৪৫)
-খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা (১৫০)
-হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (৯০)
#সর্বমোট_৩৬৪৫
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিযুদ্ধে তোমাদের জন্যে নিরন্তর শুভকামনা।
🔰বহুল জিজ্ঞাসিত বিদ্যুৎ বিল সংক্রান্ত একটা ম্যাথ
প্রতি বছর নটরডেম থেকে বুয়েট, ঢাবি আর মেডিকেলে এত বেশি চান্স কিভাবে পায়?
১. প্রথম কারণ নটরডেমে দেশের সেরা ছেলেরাই পড়তে যায়। ভর্তি পরীক্ষার সময় প্রবল কম্পিটিশন ছাড়াও এই ছেলেগুলার Determination অনেক বেশি। এরা বাবা-মা ছেড়ে অজানা এক শহরে আসে শুধুমাত্র পড়াশুনা করবে এই আশায়, মেধা, জেদ আর পরিশ্রম এই তিনের মিশ্রণ থাকলে সব সম্ভব।
২. কিন্তু শুধু মেধাবীরা যায় বলেই ভালো করে এমন না, মেধাবী শিক্ষার্থীরা ঢাকার আরও কিছু নামকরা কলেজেও যায়, যেখানে ১৩০০ এর মধ্যে ১২০০ না পেলে সিট পাওয়া যায় না, কিন্তু তাদের সাফল্য HSC Golden পর্যন্তই, এটার কারণ Curriculum Structure. নটরডেমে প্রতি সপ্তাহে দুইটা কুইজ, যেখানে ছোট জায়গায় Admission পরীক্ষার মতো প্রশ্ন উত্তর করতে হয় খুব কম সময়ে। বুয়েট ভর্তি পরীক্ষায় ৩ মিনিটে অংক সলভ করার Practice এই কলেজে ফার্স্ট ইয়ার থেকে করানো হয়।
৩. এখানে মাতব্বরি করে একসাথে ৪ টা অধ্যায় পড়ানো হয় না, একজন শিক্ষক প্রতি টার্মে, আর সিলেবাস যতটুকু শেষ হবে ততটুকুই পরীক্ষা, আর হ্যাঁ টেস্ট পরীক্ষা শুধু সেকেন্ড ইয়ারের সিলেবাসে। টেস্ট পরীক্ষার পর ছেলেদের থেকে টাকা হাতানোর ধান্দায়, মডেল টেস্ট, এডমিট কার্ড আটকায় রাখার কাহিনী নাই।
৪. শিক্ষকরা আসলেই ক্লাসে ভালো পড়ায়, সবাই হয়ত ভালো পড়াতে পারে না, কিন্তু প্রত্যেকটা শিক্ষক পড়ানোর চেষ্টা করে, কারণ Authority actively monitor করে। ক্লাসে পড়ায় না, কিন্তু কোচিং-এ ম্যাথের বস এমন Immoral Teacher দের সংখ্যা খুব কম।
৫. সর্বশেষ এখানে Positive Peer Pressure আছে। ১৪০ জনের ক্লাসে পিনপতন নীরবতা, বাসে ঝুলতে ঝুলতে পড়তেসে, এক অংক একশবার করা এসব জিনিস নিয়ে বাইরে Mock করলেও, এখানে Celebrate করা হয়। কম্পিটিশনের কারণে সবাই তটস্থ থাকে।
নটরডেম অন্তত আগামী দশ বছর এভাবেই রাজত্ব করবে, কারণ এখানে ব্যবসা করা হয় না, ব্যবসার জন্য মেধাবীদের ডেকে এনে নষ্ট করা হয় না।
https://youtu.be/E3YhdSSr0Xw
Class taken by Udvash
📌গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত 📍
গুচ্ছভুক্ত ২২টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) ১ম বর্ষ সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। আজ শনিকার (১১ জুন) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমন্বিত ভর্তি কমিটির সচিব প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামান স্বাক্ষরিত এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
👉 আবেদন: ২০১৭, ২০১৮ ও ২০১৯ সালের এসএসসি ও সমমান এবং ২০২০ ও ২০২১ সালের এইচএসসি ও সমমান, ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি (ভোকেশনাল), A লেভেল এবং অন্যান্য সমমান পরীক্ষায় (সমমান নির্ধারণ কমিটি কর্তৃক অনুমোদনক্রমে) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই কেবল ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
👉 বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য শাখা হতে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে যথাক্রমে ইউনিট-এ, ইউনিট-বি ও ইউনিট-সি-তে আবেদন করতে পারবে।
👉 ইউনিট ভিত্তিক আবেদনের যোগ্যতা :
ইউনিট-এ: বিজ্ঞান শাখা হতে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ সহ সর্বমোট জিপিএ কমপক্ষে ৮.০০ থাকতে হবে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞান শাখাসহ মাদ্রাসা বোর্ড (বিজ্ঞান) এবং ভোকেশনাল (এইচএসসি) বিজ্ঞান শাখা হিসাবে বিবেচিত হবে।
👉 ইউনিট-বি: মানবিক শাখা হতে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ সহ সর্বমোট জিপিএ কমপক্ষে ৬.০০ থাকতে হবে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের মানবিক শাখাসহ মিউজিক, গার্হস্থ্য অর্থনীতি এবং মাদ্রাসা বোর্ড (সাধারণ, মুজাব্বিদ) মানবিক শাখা হিসাবে বিবেচিত হবে।
👉 ইউনিট-সি: বাণিজ্য শাখা হতে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ সহ সর্বমোট জিপিএ কমপক্ষে ৬.৫০ থাকতে হবে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের বাণিজ্য শাখাসহ ডিপ্লোমা ইন বিজনেস স্টাডিজ, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা (এইচএসসি) এবং ডিপ্লোমা ইন কমার্স বাণিজ্য শাখা হিসাবে বিবেচিত হবে।
জিসিই-এর ক্ষেত্রে আইজিসিএসই (ও লেভেল) পরীক্ষায় কমপক্ষে ৩টি বিষয়ে বি-গ্রেডসহ ৫টি বিষয়ে পাস এবং আইএএল (এ লেভেল) পরীক্ষায়
কমপক্ষে ২টি বিষয়ে B গ্রেডসহ ৩টি বিষয়ে পাস থাকতে হবে। এক্ষেত্রে সরাসরি আবেদনের মাধ্যমে সমমান ও যোগ্যতা নির্ধারণ কমিটি কর্তৃক অনুমোদন ক্রমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। সমমান নির্ধারণের জন্য আবেদনের শেষ তারিখের কমপক্ষে ১২ দিন পূর্বে সরাসরি রেজিস্ট্রার, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-এ যোগাযোগ করতে হবে।
👉 আবেদন করার পদ্ধতি: জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইট (www.gstadmission.ac.bd)-এ পাওয়া যাবে।
👉 পরীক্ষার সময়সূচি : ৩০ জুলাই শনিবার ইউনিট-এ (বিজ্ঞান), ১৩ আগস্ট শনিবার ইউনিট-বি (মানবিক) এবং ২০ আগস্ট শনিবার ইউনিট-সি (বাণিজ্য)-এর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুপুর ১২টা হতে দুপুর ১টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা পরীক্ষা হবে।
👉 অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ : ১৫ জুন (বুধবার) দুপুর ১২টা হতে ২৫জুন শনিবার রাত ১১.৫৯ মিনিট পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। আবেদনের সময়সীমা বৃদ্ধি করা হবে না। ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে প্রদত্ত পরীক্ষা কেন্দ্রের তালিকা থেকে শিক্ষার্থী একটি মাত্র কেন্দ্র পছন্দ করতে পারবে। পছন্দকৃত কেন্দ্র চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে, তা আর পরিবর্তন করা যাবে না।
👉 পরীক্ষার ফল : প্রতিটি ইউনিটের ফলাফল জিএসসি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইট (www.gstadmission.ac.bd)-এ প্রকাশ করা হবে। ভর্তি পরীক্ষায় ন্যূনতম ৩০ নম্বর পেতে হবে। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে। শুধুমাত্র জিএসসি চ্ছভুক্ত সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরাই যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে পছন্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে পারবে।
👉 ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত যে কোন বিষয়ে জিএসসি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমন্বিত ভর্তি কমিটির (২০২১-২০২২) সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
GST | Admission নিতান্ত জরুরী প্রয়োজনে GST-ভুক্ত যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী নিজে উপস্থিত হয়ে তার মোবাইল নম্বর পরিবর্তন করত.....
নিউমার্কেটে সংঘর্ষে আহত নাহিদ মারা গেলেন!
HSC-21 : বুয়েট প্রিলি ও মুল ভর্তি পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে আগামি ৪ জুন ও ১৮ জুন সময়ে অনুষ্ঠিত হবে।
★ সাধারন তথ্য:
BUET:
আবেদন ফি ১০০০ টাকা।
আবেদনের সময়সীমাঃ 16 April - 25 April
প্রিলি পরীক্ষায় যোগ্য প্রার্থীর তালিকা প্রকাশঃ 14 May
প্রিলি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবেঃ 4 June
মুল পরীক্ষায় যোগ্য প্রার্থীর তালিকা প্রকাশঃ 11 June
মুল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবেঃ 18 June
★ আসন সংখ্যা:(বিস্তারিত একদম নিচে)
BUET: 1275 টি
★ আবেদন যোগ্যতা:
BUET: HSC তে GPA-5.00 এবং H.Math এ 200 নম্বরের মধ্যে ন্যূনতম 170 এবং Physics, Chemistry, বিষয়ে 400 নম্বরের মধ্যে ন্যূনতম 372 থাকতে হবে।
★ সিলেকশন পদ্ধতি:
BUET: সঠিক আবেদকারীর মধ্যে থেকে ১ম ২০হাজার জন শিক্ষার্থীকে প্রিলিমিনারি ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহনের সুযোগ দিবেন।প্রিলি পরীক্ষা দুই শিফটে অনুষ্ঠিত হবে।প্রতি শিফটের মেধাক্রম অনুসারে প্রথম ৩হাজার করে মোট ৬হাজার শিক্ষার্থী মূল লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে।প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় সুযোগের ক্ষেত্রে পদার্থ ও রসায়নের মোট মার্ক্স দেখবেন।
★ পরীক্ষার সিলেবাস:
সংক্ষিপ্ত সিলেবাস।
★ পরীক্ষার মানবন্টন:
BUET: প্রিলিমিনারি MCQ পরীক্ষা- Physics=(33×1), Chemistry=(33×1), H.Math=(34×1) করে মোট 100 নম্বর; সময় 1 ঘন্টা ।
BUET মূল লিখিত পরীক্ষা : Physics=(13×10), Chemistry=(13×10), H.Math=(14×10) করে মোট 400 নম্বর; সময় 2 ঘন্টা এবং গ্রুপ ‘খ’ (আর্কিটেকচার) 250 নম্বর; সময় 1 ঘন্টা 30 মিনিট।
★ ফলাফল নির্ণয় পদ্ধতি:
BUET: শুধুমাত্র মূল লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের উপর মেধাতালিকা প্রকাশ করা হয়।
★ নেগেটিভ মার্কিং:
BUET: প্রিলিমিনারি- ২৫% , লিখিত- নেই
★ ক্যালকুলেটর:
আছে (নন-প্রোগ্রামেবল যেকোনো ক্যালকুলেটর)
★ সেকেন্ড টাইম:
নেই
📢📢📢📢
🌈 HSC-21; BUET
☀️ ভর্তি আবেদন সময়সীমাঃ ১৬এপ্রিল-২৫এপ্রিল।
🔶 আবেদন যোগ্যতাঃ HSC GPA-5 & Marks : M-170/200 এবং P+C-372/400
➡️ বুয়েট প্রিলি ও মুল পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে আগামি ৪ ও ১৮জুন সময়ে অনুষ্ঠিত হবে।
Preli(100) : P=33,C=33,M=34।
~ ব্রেকিং ~
সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে নয়, পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসেই হবে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা !
HSC-21
📢 HSC-21
তোমাদের বোর্ড পরীক্ষা ইতোমধ্যে শেষ হয়ে গিয়েছে। তোমরা কোন কলেজে পড়ো এইটা আর বলতে পারবে না। অর্থাৎ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিবেচনায় তোমরা এখন পরিচয় বিহীন। সামনে ভর্তি পরীক্ষা কড়া নাড়ছে। আগামী ৪-৫ মাসে তোমাদের নতুন পরিচয় তৈরি হবে। নিজ পরিবার থেকে পাঠানো টাকার পেছনের কষ্টগুলোর কথা বিবেচনা করে কঠোর পরিশ্রম করো। স্বপ্ন পূরণে আল্লাহ সবার সহায় হোক।
This will be helpful for you..💓
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Mirpur, Kushtia, Dhaka
Kushtia, 7030
How to make money easily from a computer or laptop & Mobile! You can know all about it from here, I
Kushtia, 7050
ইংরেজি Grammar বেসিক থেকে এডভান্স পর্যন্ত শিখতে ও জানতে পেইজটি লাইক দিয়ে সাথে থাকুন।
Allardarga
Kushtia, 7042
It's an educational institute
Monakhali
Kushtia, 7102
Welcome to my page "Ridoyer Pata". All imotional status video.
কুষ্টিয়া সরকারি কলেজের বিপরীতে (পাশা টিচিং হোম)
Kushtia, 7000
"হয়ে যাও বায়োলজির বস" Mentor : Mirza Alve Sharin MBBS(4th year),KuMC Contact :01785592585
Kushtia
সহজে এবং ফ্রিতে (কোন কোর্স ফি ছাড়া) অনলাইনে কোরিয়ান ভাষা শিখার জন্য আমার পেজটিকে ফলো করুন
Aurgondas Agaorwala Shorok(RAB Goli)
Kushtia, 7000
We are committed to take our learners' ability of spoken English and presentaion skill to the next level. One can learn here how to speak English fluently, confidently and smartly.Students can learn English grammar and freehand writing here.
Halsa Bazar
Kushtia, 7031
জীবনে কিছু করতে চাইলে পড়ালেখা কে ভালোবাসতে হবে।