
when bideshi meet deshi...
Most memorable place in our life. We are really proud of our school.
Operating as usual
when bideshi meet deshi...
শোভাযাত্রা: সকাল ১০:৩০ মিনিট।
শোভাযাত্রার শুরুতেই থাকবে ব্যাচ ২০, ২১, ২২.
অতঃপর স্কাউট টিম
এরপর স্কুলের বর্তমান ছাত্র ছাত্রী ও শিক্ষাকগণ।
তারপরে স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র ছাত্রী বৃন্দ।
Sugar '99
হক কথা (Written By Titas Zia, Batch 97)
জার্মান নাট্যকার বার্টল্ট ব্রেখটের বিখ্যাত বিজ্ঞানী গ্যালিলিওকে নিয়ে একটা নাটক আছে। সেখানে গ্যালিলিও বলে, অভাগা সে দেশ যার বীরপুত্রের প্রয়োজন। কথাটা একটু খোলাসা করা যাক। আমরা অপেক্ষা করি থাকি, আমাদের একজন নেতা থাকবে, একজন আদর্শ ব্যক্তি থাকবে, একজন পথপ্রদর্শক থাকবে, যে আমাদের বলে দেবে কি করতে হবে। আমরা কিছুই বুঝতে চাইবনা, কিছুই করবোনা, শুধু সেই বীরের কাছে সব কিছু ন্যাস্ত করে দিয়ে আমরা শুধু অপেক্ষা করব, সে যা যখন করতে বলবে, আমরা তৎক্ষণাৎ তা করব। এতে আমাদের জান যদি যায়, যাক। আর এরকম যদি কোন নেতা, বীর আদর্শ আমাদের সামনে না থাকে তখন আমরা বলি, দেশ তো অভাগা হবেই, কেননা আমাদের তো কোন বীর নেই যে আমাদের বিপদে এগিয়ে আসতে পারে, আমাদের সাহায্য করতে পারে। আমরা বলি, অভাগা সেই দেশ যার বীরপুত্র নেই।এই ধরণের চিন্তা আমরা সকলেই করি। আর ব্রেখট এই ধরণের চিন্তার বিপরীতে অবস্থান নেন। আমার ছাত্রজীবনে আমি যখন এই নাটক প্রথমবার পড়ি, আমি চমকে উঠেছিলাম। ব্রেখট মনে করেন, আমরা যদি প্রত্যেকে বীর হয়ে উঠি, তবে আমাদের জীবনে অন্য কোন বীরের প্রয়োজন হবেনা। আমরা যদি নিজেরা নিজের কাজটা করে ফেলতে পারি, তবে আমাদের আর কারও মুখাপেক্ষী থাকতে হয়না। আমাদের তখন অন্য কোন বীরের প্রয়োজন হয়না। একটা দেশের সকলেই যদি বীরের মত কাজ করে, তাহলে আর বীর বলে অন্য কোন বিশেষ মানুষের প্রয়োজন হয়না। তখনই আমরা বলতে পারব, আমাদের আলাদা বীরের প্রয়োজন নেই, কেননা আমরা প্রত্যেকেই বীর। যদি তা না পারি, তখনই দেশ অভাগা হয়ে যায়। এরকম একটা সময় আমাদের দেশের মানুষ দেখেছে, ১৯৭১ সালে, এরকম পরিস্থিতি তাদের অজানা নয়। যখন এ দেশের সব মানুষ স্বাধীনতার জন্য নিজের জান কবুল করেছে, যখন প্রত্যকে বীর হয়ে উঠেছে, তখন তাদেরকে কেউ আর দাবিয়ে রাখতে পারেনি। আর এখন এই ২০২০ এসে যদি আমরা আরেকবার জেগে উঠি, আমরা যদি আমাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিই, তবে এবারও আমরাই জয়ী হব।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০০ সালে আমার প্রথম বছর। এই বছরের জুলাই মাসের ২৬ তারিখ রাতে আমি ভাত খেয়েছিলাম। তারপর আর টাকা ছিলনা, খেতে পারিনি। হলিক্রস বা ভিকারুন্নেসা স্কুলের ক্লাস সিক্সের আমার এক ছাত্রী ছিল। পূর্বরাজাবাজারে তাদের বাসায় গিয়ে আমি পড়াতাম। সন্ধ্যায়। পড়ানোর সময় আমি নাস্তা পেতাম। অগাস্ট মাসের ১ তারিখ পর্যন্ত আমি দু’দিন পড়িয়েছিলাম। এই দু’দিন শুধু আমি তাদের দেয়া নাস্তা খেয়েছিলাম। আর কিছু খেতে পাইনি।১ তারিখ সন্ধ্যার পরে অনেক ঝড়বৃষ্টি হয়। ঢাকার রাস্তঘাট পানিতে তলিয়ে যায়। আমার ছাত্রীর বাবা, যিনি বর্তমান বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়ের (তৎকালীন পিজি হাসপাতাল) বড় ডাক্তার, যিনি কোনদিন আমার সাথে এটা কথাও বলেননি, তিনি আমাকে বলেন, রাস্তাঘাট সব ডুবে গেছে, যেতে পারবেনা। কিছুক্ষণ অপেক্ষা কর, রাতে খেয়ে যেও। সে রাতে তারা আমাকে মুরগীর কোরমা, ডাল আর ভাত খেতে দিয়েছিলেন। সিনেমা নাটকে যেমন হয়, ক্ষুধার্ত মানুষ যেভাবে গোগ্রাসে খায়, আমি সেভাবে খেতে পারিনি। আমার খুব লজ্জা লাগছিল। আমার মনে হচ্ছিল, ওনারা বুঝি বুঝে ফেলেছেন, আমি ৬ দিন ধরে না খাওয়া, আমি গরীবের মধ্যেও গরীব। ক্ষুধার্ত থাকার অভিজ্ঞতা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের প্রায় পুরোটা সময় ছিল। ক্ষুধার্ত সময়ে আমার সবকিছু খেয়ে ফেলতে ইচ্ছা হত। ইট, দেয়াল, গাছ, বিল্ডিং রাস্তা সব সবকিছু। সাধে তো আমাদের কবি রফিক আজাদ বলেননি, ভাত দে হারামজাদা, নইলে মানচিত্র ছিঁড়ে খাব। ক্ষুধা লাগলে নিজেকে খুব ছোট মনে হয়। খুব অপমানিত বোধ হয়, খুব লজ্জা লাগলে। পকেটে পয়সা থাকলে ধার চাওয়া যায়, না থাকলে ধার চাওয়া যায়না। লজ্জা হয়। না খেয়ে থাকার গল্প হাজার পৃষ্ঠা আমি লিখতে পারব। আমাদের অনেকেই পারবে। সে কথা থাক।
অত্যন্ত বিনয়ের সাথে বলি, অনার্স এবং মাস্টার্সে আমি ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হয়েছিলাম। অথচ, অনার্সের ফর্ম ফিলাপের জন্য যে টাকা লাগে, তা আমার ছিলনা। ২৫০০ টাকা দরকার ছিল। আমার রুমমেট নাদিম দিয়েছিল ১০০০ টাকা। আর ১৫০০ টাকা দিয়েছিলেন আমার ক্লাসমেট, বান্ধবী সিমির হাজব্যান্ড মাসুদ ভাই। মাসুদ ভাই নিজেও তখন কেবল ইন্টার্ন শেষ করেছিলেন। তিনিও অভাবী ছিলেন। বিয়ে করেছেন, অথচ হলে থাকেন। তাঁর জন্য আমাকে টাকা দেয়া বিরাট সমস্যার বিষয় ছিল। কিন্তু, তিনি দিয়েছিলেন।অনার্স ফাইনাল ইয়ারে আমাদের একটা করে নাটকের ডিরেকশন দিতে হতো। এজন্য খরচ আছে। নানান জিনিসপত্র কিনতে হয়। শো এর দু’দিন আগে লাল্টু ভাই নিজে আমাকে ১০০০ টাকা দিয়ে যান। এঁদের কারও কাছে আমি টাকা চাইনি। তাঁরা নিজেরাই দিয়েছেন। এরকম অনেকে আছেন। আমার জীবনে আমি ফেরেশতা দেখেছি, এঁরাই সেসব ফেরেশতা। প্রকৃত অর্থে, আমি বলতে চাই, এঁরাই সত্যিকার মানুষ। মানুষের বিপদে তাঁরা মানুষের পাশে থেকেছেন।
সমগ্র পৃথিবীর মতো আমাদের দেশেও একটা দুর্যোগ পরিস্থিতি চলছে। আমাদের এখন চুপ করে বসে থাকলে চলেনা। আমাদের গ্রুপটাও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের দিয়ে তৈরি। শিক্ষার্থীদের মন হয় কোমল, নিষ্পাপ। যে কোন ভালো কিছুতে অংশগ্রহণ করতে তারা সবার আগে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার এক ছাত্র গত ৪৫ দিন ধরে একক উদ্যোগে ছিন্নমূল মানুষদের দু’বেলা খাবার দিচ্ছে। সারা পৃথিবীর মানুষ অপরকে সাহাযা করছে। আমাদের সামনে দায়িত্ব এসেছে, সুযোগ এসেছে, নিজের সাধ্যমত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর।
আমি জানি, সকলেই সাধ্যমত সহযোগিতা করছেন। আমি জানি, আমাদের দেশের মানুষ বিপদগ্রস্তের জন্য নিজের পকেটের শেষ সম্বল ৫ টাকার পুরোটাই দিয়ে দেন। আমি দেখেছি। আমাদের পুরোটা দিতে হবেনা। যে যা পারি, সাধ্যমত। এবার না হয়, রমজানে ইফতারিতে একটু কম খেলেন, ঈদে নিজের জন্য কিছু কিনলেন না। এবার না হয় অন্যের আনন্দে নিজের আনন্দ খুঁজে নিলেন।
শিল্পী তো সেই যে শূন্যতার মাঝেও সৌন্দর্য দেখতে পায়।
আর যে মানুষ না সে তো শিল্পী হতে পারেনা।
মানুষ হওয়াটা সাধনার বিষয়। কোন স্কুল থেকে পাশ করলেই কেউ মানুষ হয়না। মানুষ হতে হয়।
আমাদের সামনে এবার মানুষ হবার চ্যালেঞ্জ।
শুরু হয়ে গেল ক্ষণ গণনা... থাকবে এবার চমকের পর চমক... দুই দিনের অনুষ্ঠান সূচী প্রকাশ...
Mobarakganj Sugar Mills High School (MKSM High School)
আসন্ন মহা পুণর্মিলনী উপলক্ষে '৯৯ ব্যাচের রেজিষ্ট্রেশন শুরু হয়েছে... আগ্রহী সকলকে শাকিল এবং নান্নুর সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ জানানো হলো... ধন্যবাদ
Mobarakganj Sugar Mills High School (MKSM High School)'s cover photo
মহা পুণর্মিলনীর নিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রতি ব্যাচের গ্রুপ প্রতিনিধির কাছ থেকে নিবন্ধন ফরম সংগ্রহ করে গ্রুপ প্রতিনিধির মাধ্যমে জমা দেয়ার আহ্বান জানানো যাচ্ছে।
ঢাকায় অবস্থানরতদের মহা পুণর্মিলনীর প্রস্তুতি পর্ব...
মহা পুনর্মিলনীর প্রস্তুতি পর্ব
# # শোক সংবাদ # #
অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, ২৯ জুন দিবাগত রাতে স্কুলের ৯৯ ব্যাচের রোকসানা বীথি এবং ছোট ভাই নাসিম শুভর পিতা, মোবারকগন্জ সুগার মিলের সহ: ব্যবস্হাপক (বানি:), আমাদের শ্রদ্ধেয় চাচা জনাব রবিউল আলম হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরন করেছেন। ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহে রাজেউন। দোয়া করি আল্লাহ যেন চাচাকে জান্নাত বাসী করেন। আজ ৩০জুন সকাল ৯টায় সুগার মিল মসজিদে তার নামাজে জানাজা শেষে কুষ্টিয়া গ্রামের বাড়ীতে নিয়ে যাওয়া হবে।
৯৯ ব্যাচের ইফতার প্রোগ্রাম...
আগামীকাল ৭-১২-১৮ ইং রোজ শুক্রবার , গ্রুপের সদস্যদের জন্য ফ্রেন্ডস এন্ড ফ্যামিলি- ডে প্রস্তাব করছি।
সবাই যে যেখানে থাকি না কেন পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের সাথে ছবি গ্রুপে পোস্ট করলে , আমরা সবাই একে অপরের সাথে আরো বেশি পরিচিত হতে পারবো।
একটি তুর্কি এয়ারলাইন্স এর পাইলট আবিষ্কার করে যে তার বিমানে তারই স্কুলের একজন শিক্ষক উপস্থিত রয়েছে...
তার শিক্ষকের প্রতি শ্রদ্ধার সেই সুন্দর অংশটি দেখুন ...
طيار في الخطوط التركية يكتشف أن أحد المعلمين الذين تتلمذ على يديهم في المدرسة موجود على متن الطائرة
انظر للتقدير والاحترام للمعلم ورد جزء من الجميل له ...
Most memorable place in our life. We are really proud for our school....
Profile Pictures
Because school days were the best days...
MKSM high School first batch.
দেখি আমরা কতটুকু জানি!!! আমাদের স্কুলের গোল্ডেন জুবিলী কবে কে কে বলতে পারবেন...?
MKSM High School Reunion 2017
Indoustry is the key to success.Always work hard for your goal.Inshallah one day you will reach at y
Online Class
ExSAS Jhenaidah শিশু কুঞ্জ স্কুল ঝিনাইদহ প্রাক?
Technical Section ( Trade-1 Computer & Information Technology , Trade-2 Electrical) & General (Scie
Teacher , Language Trainer Founder & CEO of Matiur's Academy I am extremely Passionate about tea
Thank you for visiting K M H Secondary School's page