
EEE- Basic Knowledge for Engineering
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিকস
Operating as usual


পুরুষ হওয়া অত সোজা নয়, একটু বড় হওয়ার পর হঠাৎ করেই বুঝে যায় খুব তাড়াতাড়ি বড় হতে হবে, পুরো সংসারের দায়িত্ব নিতে হবে ।
ঘর বানানোর জন্য পুরুষকে ঘর ছেড়ে বাইরে যেতে হয় বছরের পর বছর, মৃত্যুর আগে অব্দি হয়তো কখনো পাকাপাকিভাবে বাড়ি ফেরা হয় না ।
নির্বাক সৈনিকের মত লড়ে যায় বহুরূপীর মতো বিভিন্ন রূপে কখনো দাদা, কখনো ভাই, কখনো বা স্বামী , কখনো বাবা ।
পুরুষকে কখনো কাঁদতে দেখবেন না, কারণ সে জানে কাঁদলে সান্ত্বনা দেওয়ার মতো কাউকে পাশে পাওয়া যায় না । বিভিন্ন কারণে যদি স্ত্রীর সাথে ঝগড়াও হয়ে যায় সে সে হয়তো চুপ করে থাকে বা এক বেলা না খেয়ে থাকে তবু তার কোন বাপের বাড়ি হয় না যেখানে গিয়ে সে তার অভিমানটা প্রকাশ করতে পারবে ।
যতই শিক্ষার ডিগ্রী থাকুক পুরুষের সম্মানটা তার উপার্জন এবং মূলধনের উপরে নির্ভর করে ।
পুরুষরা সমাজ, পরিবার ও সম্পর্কের ভিত গড়ে তোলে, অথচ তাদের আবেগ, সংগ্রাম ও স্বাস্থ্যের কথা অনেক সময় উপেক্ষা করা হয়।তাদের ত্যাগ, দায়িত্ব ও ভালোবাসাকে সম্মান জানাই।
আপনারা আমাদের জীবনে আলো হয়ে থাকুন। নিজের যত্ন নিন, আপনার অনুভূতিগুলোকে সম্মান দিন
゚

👉মেয়েদের সুখী হবার গোপন সূত্র........
একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?
⚛️এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি।
🎇একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?
👉বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
👉কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
👉সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
👉ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
🎇তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?
বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।
সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
🎇সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?
বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।
🎇অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারণ চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
👉সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?
বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
🎇সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?
বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন।
🎇সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?
বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
🎇সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?
বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?
- সংগৃহীত
আপনি এটা মেনে চললে নিশ্চিত সুখী হবেন।
゚ ゚

True or not 🤔

Working Principle of a Transformer (ট্রান্সফরমারের কার্য নীতির ব্যাখ্য)। ট্রান্সফরমারের সতর্কতার বিষয়গুলো
byAirandhydraulic-January 28, 20220
Multiplex ads
Working Principle of a Transformer
ট্রান্সফরমার যা সিলিকন স্টিলের তৈরি যার ল্যামিনেটেড কোরে দুটি কয়েল প্যাচানো হয়। এই দুটি কয়েলের মধ্যে কোন ইলেক্ট্রিক সংযোগ দেওয়া হয় না। Working Principle of a Transformer
একটি কয়েলে AC সরবরাহ দিলে যে মিউচুয়াল ফ্লাক্সের তৈরি হয় তা সেকেন্ড কয়েলে প্রবাহিত হয়। যে কয়েলে প্রবাহিত হয় সেটা প্রাইমারী কয়েল এবং দ্বিতীয়টিকে সেকেন্ডারী কয়েল বলা হয়। এখানে উল্লেখ্য যে মিউচুয়াল ফ্লাক্স পরিবর্তনশীল হওয়ায় প্রাইমারী এবং সেকেন্ডারী উভয় কয়েলে ভোল্টেজ উৎপন্ন হয় যেটাকেই ট্রানফর্মারের মূলনীতি বা কার্যনীতি হিসেবে ধরা হয়। সেকেন্ডারী কয়েলে যদি ভোল্টেজ দেওয়া হয় তবে লোড চলতে থাকে। Working Principle of a Transformer
ফ্যরাডের তড়িৎ চুম্বকায় আবেশের সূত্র হতে ইএমএফ আবিষ্ট হতে তিনটি জিনিসের দরকার হয়।
১। পরিবাহী;২। চুম্বকক্ষেত্র এবং ৩। চুম্বকক্ষেত্র ও কন্ডাষ্টরের মধ্যে সম্পর্কিত গতি।
এদের মধ্যে একটি অনুপস্থিত হলে থাকলে Emf উৎপন্ন হবে না। এ কারনেই DC সরবরাহে ট্রান্সফরমার কাজ করে না কারণ DC তে কন্সট্যান্ট ফ্লাক্স উৎপন্ন হয়। যদি DC দেওয়া হয় তবে মিউচুয়াল ফ্লাক্স পরিবর্তনশীল হয় না। তাই প্রাইমারি ও সেকেন্ডারিতে কোন ভোল্টেজ উৎপন্ন হয় না।
আবার DC তে শুধুমাত্র DC রোধ কাজ করায় প্রাইমারি কারেন্টের পরিমাণ খুব বেশি হয়। ফলে ট্রান্সফরমার প্রাইমারি কয়েল গরম হয়ে পুড়ে যেতে পারে। তাই ট্রান্সফরমারে DC সরবরাহ দেওয়া যাবে না। ট্রান্সফরমার ফ্যারাডের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ইন্ডাকশন নীতিতে কাজ করে।
ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ইন্ডাকশনের মূলনীতি হল:
প্রতি সেকেন্ডে 108 ম্যাক্সওয়েল ফ্লাক্স কোন কন্ডাক্টরের প্যচকে ছেদ করলে ঐ কন্ডাক্টরে এক ভোল্টেজ উৎপন্ন হয়।
The structure of the transformer (ট্রান্সফর্মারের গঠন)
The structure of the transformer
Image link
কোন ট্রান্সফরমারের প্রাইমারি কয়েলে যখন পরিবর্তনশীল ভল্টেজ উৎস হতে সরবরাহ করা হয় তখন প্রাইমারি কয়েলে পরিবর্তনশীল চুম্বকক্ষেত্রের সৃষ্টি হয়ে থাকে।চুম্বক ক্ষেত্রের ফ্লাক্স কোরের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে উভয় কয়েলের সঙ্গে সংযুক্ত হয়। তাই ফ্যারাডের বিদ্যুৎ চুম্বকীয় আবেশের সূত্র অনুযায়ী উভয় কয়েলে e.m.f আবেশিত হয় এবং প্রাইমারি কয়েলে আবেশিত e.m.f কে self induced e.m.f , সেকেন্ডারি কয়েলে আবেশিত e.m.f কে Mutual induced e.m.f বলা হয়। উভয় কয়েলে আবেশিত e.m.f-এর মান এদের নিজস্ব প্যাচ সংখ্যার সমানুপাতিক হয়।
ট্রান্সফরমারের ক্ষেত্রে সতর্কতার সাথে খেয়াল রাখতে হবে নিম্নোক্ত বিষয়গুলোঃ
উভয় কয়েলের মধ্যে কোনরূপ বৈদ্যুতিক সংযোগ ছাড়াই এটি বৈদ্যুতিক এনার্জি এক বর্তনী হতে অন্য বর্তনীতে ট্রান্সফার করে থাকে।
এটা হবার সময় ফ্রিকুয়েন্সি অপরিবর্তিত থাকে।
এটি ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ইন্ডাকশন নীতিতে কাজ করে থাকে ।
এর কয়েলদ্বয় একটি অভিন্ন আয়রন কোর দ্বারা চুম্বকীয়ভাবে সংযুক্ত থাকে।
উভয় কয়েলের পাওয়ার সবসময় সমান থাকে।
ভোল্টেজ এবং কারেন্টের পরিমাণ কয়েলদ্বয়ের পাক সংখ্যা এবং সাইজের উপর নির্ভর করে।
নিম্ন ভোল্টেজ সাইডে প্যাচ সংখ্যা কম এবং কারেন্ট বেশি হওয়ায় এর তার মোটা হয়।
উচ্চ ভোল্টেজ সাইডে প্যাচ সংখ্যা বেশি এবং কারেন্ট কম থাকায় এর তার চিকন হয়।
দুটি বৈদ্যুতিক বর্তনী একে অপরের সাথে চৌম্বক ফ্লাক্সের দ্বারা সংযুক্ত থাকে।
চীনের ৪D ভার্চুয়াল ট্যুর! আপনি ভুলেই যাবেন যে আপনি আসলে চেয়ারে বসে আছেন! ডাইনোসর, পাহাড়, সমূদ্রের তলদেশ সব মিলে যেনো এক রূপকথার জগৎ!

ইলেকট্রন অতি ক্ষুদ্র এক কণা। একটা পরমাণু বা নিউক্লিয়াসেরও বহুগুণে ছোট। একে খালি চোখে দেখাও যায় না। তবে আমরা দেখতে না পেলেও আমাদের চারপাশের সব জায়গায় ছড়িয়ে আছে এই খুদে কণা।
পরমাণুর যে গাঠনিক কণাটি প্রথম শনাক্ত করা হয়েছিল, তার নাম ইলেকট্রন। এই অতিপারমাণবিক কণাটি (আসলে এগুলো উপপারমাণবিক কণা, অর্থাৎ পরমাণু থেকে ছোট কণা) আবিষ্কার করেন ব্রিটিশ পদার্থবিদ জোসেফ জন টমসন। ১৮৯৭ সালে ক্যাথোড রে টিউব নিয়ে পরীক্ষা করতে গিয়ে এই খুদে কণা খুঁজে পান তিনি।
উনিশ শতকের শুরুর দিকে বায়ুশূন্য এই টিউব দিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতেন পদার্থবিদেরা। জার্মান পদার্থবিদ উইলিয়াম রন্টজেনও এক্স-রে আবিষ্কার করেছিলেন এই টিউব ব্যবহার করে। সেই টিউবে চুম্বকীয় ক্ষেত্র ব্যবহার করে টমসন ইলেকট্রন কণা শনাক্ত করেন। সেইসঙ্গে প্রমাণ করেন যে ইলেকট্রন চুম্বকীয় ক্ষেত্রে প্রভাবিত হয়। তাঁর এই আবিষ্কার এখনও টেলিভিশন, ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপ এবং কণাত্বরক যন্ত্রে ব্যবহার করা হয়। আগের যুগের কম্পিউটারের ঢাউস আকৃতির সিআরটি (ক্যাথোড রে টিউব) মনিটর বা পেটমোটা টেলিভিশন আসলে এই ধরনের টিউব দিয়ে বানানো হতো।
শুরুতে টমসন কণাটির নাম দেন কর্পাসকল। কিছু দিন পর এর নাম দেওয়া হয় নেগাট্রন। কারণ কণাটির চার্জ নেগেটিভ বা ঋণাত্মক। তবে শেষপর্যন্ত এর নাম দাঁড়ায় ইলেকট্রন। নামটি এসেছে অ্যাম্বারের গ্রিক এক প্রতিশব্দ থেকে। একসময় ইলেকট্রিসিটি বা বিদ্যুৎ নিয়ে যেসব গবেষণা করা হতো, তাতে অ্যাম্বারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। সে কারণে এমন নাম।
ইলেকট্রন অতি ক্ষুদ্র এক কণা। একটা পরমাণু বা নিউক্লিয়াসেরও বহুগুণে ছোট। একে খালি চোখে দেখাও যায় না। তবে আমরা দেখতে না পেলেও আমাদের চারপাশের সব জায়গায় ছড়িয়ে আছে এই খুদে কণা। আপনার বাসার ইলেকট্রিক সকেটে, এক্স-রে টিউব থেকে শুরু করে মহাবিশ্বের প্রতিটি পরমাণুতে ইলেকট্রন রয়েছে। বিদ্যুৎ আসলে ইলেকট্রনের স্রোত। আর ঘরে বা বাইরে সুইচ টিপে যে আলো জ্বালান, তাও এই ইলেকট্রনের কারসাজি। মানে ইলেকট্রনের ফোটন কণা নিঃসরণের ফলাফল। সে প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে আরও কিছু বলে নিই।
কণা পদার্থবিজ্ঞানের স্ট্যান্ডার্ড মডেলে মৌলিক কণাগুলো প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একভাগ ফার্মিয়ন, আরেক ভাগ বোসন। ফার্মিয়ন হলো বস্তুকণা। যেমন ইলেকট্রন। আর বোসন হলো বস্তুকণাদের মধ্যে বলের বাহক। যেমন ফোটন। ফোটন কণা বিদ্যুৎচুম্বকীয় বলের বাহক হিসেবে ইলেকট্রন কণাদের সঙ্গে কাজ করে। মানে ইলেকট্রন কণাদের মধ্যে শক্তি বিনিময় করে ফোটন।
ফার্মিয়নকে আবার দুইভাবে বিভক্ত: কোয়ার্ক ও লেপটন। ইলেকট্রন হলো লেপটন কণা। তিনটি প্রজন্মের লেপটন কণার মধ্যে এটি প্রথম প্রজন্মের। লেপটন পরিবারে ইলেকট্রন ছাড়াও আরও দুই প্রজন্মের সদস্য আছে। সেগুলো হল মিউয়ন ও টাও। এরা হুবহু ইলেকট্রনের মতো, পার্থক্য শুধু তাদের ভরে। ইলেকট্রনের চেয়ে মিউয়ন ও টাউয়ের ভর অনেক গুণ বেশি। (অবশ্য সঠিকভাবে বললে, লেপটন পরিবারের সদস্য সংখ্যা ছয়। আগের তিনটি কণাসহ আরও আছে তিন ধরনের নিউট্রিনো।)

Marine sheepherde voltmeters📟

Motors controlling pcv

Thinking

Smart pcv board power repair
CREATIVE TECHNOLOGY
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
4000