
উলাইল দারুশ শরীয়াহ্ মহিলা মাদরাসা,Ulail Darush Shariah Mohila Madrasha updated their address.
উলাইল দারুশ শরীয়াহ্ মহিলা মাদরাসা,Ulail Darush Shariah Mohila Madrasha updated their address.
আবাসিক/ অনাবাসিক
Operating as usual
উলাইল দারুশ শরীয়াহ্ মহিলা মাদরাসা,Ulail Darush Shariah Mohila Madrasha updated their address.
মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আল আমিন (সকল প্রসংশার মালিক)এর কাছে দোয়া করি, তিনি যেন এই মাদরাসারার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি #আলহাজ্ব_সওদাগর_মোহাম্মদ_শাহজাহান_সাহেবকে
জান্নাতের সর্বোচ্চ মকান দান করেন
আমিন আমিন আমিন।
কোরবানির পশুর চামড়ার হকদার
যারা জাকাত, ফিতরা পাওয়ার উপযুক্ত তারাই কোরবানির চামড়ার অর্থ পাওয়ার হকদার। তবে এক্ষেত্রে এতিম, গরিব তালিবুল ইলম তথা ইলমে দ্বীনের গরিব শিক্ষার্থীকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তা দেওয়া যাবে। তালিবুল ইলম তথা ইলমে দ্বীনের শিক্ষার্থী যদি এতিম বা গরিব হয় তবে তাকে জাকাত, ফিতরা ও কোরবানির চামড়ার মূল্য দানে বেশি সওয়াব রয়েছে।
হাদিসের আলোকে বুঝা যায়, কোরবানির পশুর চামড়া দাবাগাত (প্রক্রিয়া) করে নিজে ব্যবহার করা উত্তম। তবে তা বিক্রি করলে তার মূল্য নিজের কাজে লাগানো যাবে না। এমনকি চামড়া বা গোশত দ্বারা কসাইয়ের মজুরিও দেওয়া যাবে না।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব কোরবানিদাতাকে চামড়ার ব্যবহারের বিষয়ে হাদিসের দিকনির্দেশনা মেনে চলার তাওফিক দান করুন। তা বিক্রি করলে তার মূল্য বা অর্থ এতিম, গরিব, মিসকিন ও ইলমে দ্বীনের গরিব শিক্ষার্থীকে দান করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ,সকল প্রসংশা ও সকল কিছুর মালিক মহান রাব্বুল আল আমিন,
ধন্যবাদ সকল দাতাদের যাদের সহযোগিতায় মাদরাসার উন্নয়নের কাজ এ পর্যন্ত করার তওফিক হয়েছে।
ছবিটি আজ ২৬/০৬/২০২২ পড়ন্ত বিকালে আশা রাখি আপনাদের সকলে সাহায্যের/অনুদানের অর্থ যথাযথ কাজে লাগিয়ে কাজ সমাপ্ত করতে পারবো ইনশাল্লাহ ।
আসসালামু আলাইকুম
উলাইল দারুশ শরিয়া মহিলা মাদ্রাসার পরিচালনা
কমিটির পক্ষ থেকে, মাদ্রাসার সকল দাতা ও শুভাকাঙ্ক্ষী দের জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা। ঈদ মোবারক ❣️
মাদরাসার নিয়মাবলী
ভর্তি চলছে ! ভর্তি চলছে !! ভর্তি চলছে!!!
আলহামদুলিল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ।
উলাইল দারুশ শরীয়াহ মহিলা মাদরাসার বার্ষিক ওয়াজ মাহফিলের প্রধান বক্তা;
উলাইল দারুশ শরিয়াহ মহিলা মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির পক্ষ থেকে নব নির্বাচিত শোল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমার চাচাজান
জনাব মিজানুর রহমান ভুইয়া কিসমত
কে প্রান ঢালা অভিনন্দন ও ভালোবাসা ❤️❤️❤️
🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
অভিনন্দন ও শুভকামনা রইলো চাচাজান
Photos from উলাইল দারুশ শরীয়াহ্ মহিলা মাদরাসা,Ulail Darush Shariah Mohila Madrasha's post
আলহামদুলিল্লাহ্,
মাদরাসার কাজের বর্তমান অবস্থা।
আলহামদুলিল্লাহ্,
মাদরাসার কাজের বর্তমান অবস্থা।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কন্যাগণ
জাহেলিয়াতের যুগে কন্যা সন্তান জন্ম গ্রহণ করা ছিল পিতা-মাতার জীবনের এক কাল অধ্যায়। আর এ কাল অধ্যায়ের গ্লানি পরিবার ও বংশের সবার উপর ছেয়ে যেত। পরিশেষে উক্ত সমাজের অবস্থা এমন পর্যায়ে উপনীত হল যে, লজ্জা ও গ্লানির ভয়ে জীবিত শিশু কন্যাকে কবরস্থ করতে দ্বিধাবোধ করত না। তাদেরকে এমন কদাকার নিষ্ঠুরতার সাথে কবরস্থ করা হতো যাতে না ছিল দয়ার কোন লেশ না ছিল ভালোবাসার কোন স্থান। আর এ কাজটি বিভিন্ন পন্থায় আঞ্জাম দিত। তন্মধ্যে একটি চিত্র ছিল এই যে, কারো কন্যা সন্তান জন্ম গ্রহণ করলে ছয় বছর বয়স পর্যন্ত পালন করার পর, স্ত্রীকে বলত: তাকে ভাল করে সাজিয়ে দাও আমি তাকে নিয়ে তার চাচার বাড়ীতে যাব। তার পূর্বেই মরুভূমিতে গর্ত খনন করে রাখত, গর্তের নিকট গিয়ে কন্যাকে বলত: এ গর্তের দিকে তাকাও, কন্যা গর্তে নিকট যাওয়ার সাথে সাথে ধাক্কা দিয়ে তাতে ফেলে নির্দয় ও নির্মম ভাবে তার উপর মাটি চাপা দিত।
এ জাহেলী সমাজের মাঝেই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ মহান দ্বীন নিয়ে এসে নারীকে মা, স্ত্রী, মেয়ে, বোন ও চাচী-ফুফুর মর্যাদায় স্থান দেন। কন্যারা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ভালবাসায় ধন্য হয়। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাড়ীতে যখন তাঁর মেয়ে ফাতেমা প্রবেশ করত তখন তিনি তার হাত ধরে চুমা খেয়ে তার পার্শে বসাতেন এবং তিনি যখন তাঁর বাড়ীতে প্রবেশ করতেন, তিনিও তাঁর হাত ধরে চুমা খেয়ে তার স্বস্থানে বসাতেন।
যখন تبت يدا أبي لهب অর্থাৎ আবু লাহাবের হস্তদ্বয় ধ্বংস হোক” আয়াতটি অবতীর্ণ হওয়ার পর কুরাইশরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দাওয়াতি কাজ থেকে বিরত থাকতে বলে এবং এ বলে হুমকি দেয় যে, বিরত না হলে তার মেয়েদ্বয়কে তালাক দেয়া হবে এবং তিনি তার দাওয়াতি কাজে অবিচল থাকায় তারা তাঁর কলিজার টুকরা যাদের প্রতি এত ভালবাসা ও সম্মান থাকা স্বত্বেও আবু লাহাবের দুই ছেলে উতবা ও উতায়বা কর্তৃক তাঁর দুইজন মেয়ে উম্মে কুলসুম ও রুকাইয়ার তালাককেও ধৈর্যের সাথে মেনে নিয়েছিলেন। এ দ্বীনের দাওয়াত হতে তিনি এতটুকুও সরে দাড়াননি।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক তাঁর মেয়েকে অভ্যর্থনা জানানো ও হাসি মুখে তাকে বরণ করার চিত্র আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করে বলেন: كن أزواج النبي - صلى الله عليه وسلم - عنده، فأقبلت فاطمة رضي الله عنها تمشي ما تخطيء مشيتها من مشية رسول الله - صلى الله عليه وسلم - شيئًا فلما رآها رحب بها وقال: «مرحبًا بابنتي» ثم أجلسها عن يمينه أو عن شماله.
আমরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্ত্রীরা তাঁর নিকট বসে থাকতাম, এমন সময় ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহা হেঁটে আগমন করত, তার চলন ছিল রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চলার মতই। তিনি তাকে দেখা মাত্রই এই বলে অভ্যর্থনা জানিয়ে বলতেন “স্বাগত আমার মেয়েকে” অত:পর তিনি তাকে তার ডানে কিংবা বামে বসাতেন।
কন্যাদের দেখতে যাওয়া ও তাদের সমস্যা দূর করাও প্রমাণ করে তাদের প্রতি তার দয়া ও ভালবাসা। একদা ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সমীপে কাজ করতে করতে তার হাতে ফোস্কা পড়ার অভিযোগ করে একজন খাদেমের আবেদন করতে এসে তাকে না পেয়ে, আবেদনটি আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে জানালেন। তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রবেশ করায় তাঁকে আবেদনটি সম্পর্কে অবহিত করলেন। আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন: আমরা শুয়ে পড়েছিলাম, এমতাবস্থায় তিনি আমাদের কাছে প্রবেশ করলেন, আমরা তাঁকে দেখে দাঁড়াতে গেলাম, তিনি বলেন: «مكانكما» তোমরা স্বীয় স্থানেই থাক। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এসে আমাদের দুইজনের মাঝখানে বসলেন, তার পায়ের ঠাণ্ডা আমার সিনায় অনুধাবন করতে পারলাম। অত:পর তিনি বললেন:
«ألا أدلكما على ما هو خير لكما من خادم؟ إذا أويتما إلى فراشكما، أو أخذتما مضاجعكما، فكبرا أربعًا وثلاثين وسبحا ثلاثًا وثلاثين، واحمدا ثلاثًا وثلاثين فهذا خير لكما من خادم».
“আমি কি তোমাদেরকে এমন পন্থা শিখবো? যা তোমাদের জন্য একজন খাদেমের চেয়েও উত্তম হবে? আর তা হল: যখন তোমরা বিছানায় শুইতে যাবে, তখন [৩৪] বার আল্লাহু আকবার, [৩৩] বার সুবহানাল্লাহ, [৩৩] বার আল-হামদু লিল্লাহ পাঠ করবে, এগুলি পাঠ করা একজন খাদেম পাওয়া অপেক্ষা শ্রেয়।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ধৈর্য ধারণ ও বিপদে অধৈর্য না হওয়ার ব্যাপারে আমাদের জন্য রয়েছে উত্তম আদর্শ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবদ্দশায় ফাতেমা ব্যতীত সকল কন্যাগণ মৃত্যু বরণ করেন এর পরেও তিনি কখনও গাল চাপড়াননি, অথবা কাপড় ছিড়েননি বা কুরআন খানী, মিসকিন খানা বা চল্লিশা করে কাউকে এ উপলক্ষে দাওয়াত খাওয়ান নি, অথবা তিনি তাযিয়া বা শোকের কোন প্রকার অনুষ্ঠান করেননি। বরং তিনি সওয়াবের প্রত্যাশায় ও আল্লাহ কর্তৃক তাকদীরকে মেনে নিয়ে ধৈর্য ধারণ করেছেন।
চিন্তিত ও বিপদে পতিত অবস্থায় চিন্তা ও বিপদ হতে রক্ষার জন্য আমাদের প্রতি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অসিয়তসমূহের মধ্যে তিনি যেমন বলতেন:
﴿ قَالُوٓاْ إِنَّا لِلَّهِ وَإِنَّآ إِلَيۡهِ رَٰجِعُونَ ١٥٦ ﴾ [البقرة: ١٥٦]
“ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন অর্থাৎ আমরা আল্লাহর জন্য এবং আমরা আল্লাহর দিকেই প্রত্যাবর্তনকারী”।
”اللهم أجرني في مصيبتي، واخلف لي خيراً منها“
“আল্লাহুম্মা আজিরনী ফি মুসীবাতী ওয়াখলুফ লী খায়রাম মিনহা অর্থাৎ হে আল্লাহ আপনি এ বিপদ থেকে আমাকে রক্ষা করুন এবং এর চেয়ে উত্তম বস্তু আমাকে দান করুন।”
বিপদে পঠিত দোয়ার বাক্যগুলি আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন। আর তা হল:
﴿ قَالُوٓاْ إِنَّا لِلَّهِ وَإِنَّآ إِلَيۡهِ رَٰجِعُونَ ١٥٦ ﴾ [البقرة: ١٥٦]
“ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজীউন অর্থাৎ আমরা আল্লাহর জন্য এবং আমরা আল্লাহর দিকেই প্রত্যাবর্তনকারী”।
অর্থাৎ আল্লাহ তা‘আলা কষ্টে পতিত ব্যক্তির আশ্রয় স্থল, এবং ধৈর্য ধারণকারীদের মহা সওয়াব প্রদানকারী এবং তাদেরকে তাঁর নিকট তার প্রতিদানের সুসংবাদ দিয়ে বলেন:
﴿ إِنَّمَا يُوَفَّى ٱلصَّٰبِرُونَ أَجۡرَهُم بِغَيۡرِ حِسَابٖ ١٠ ﴾ [الزمر: ١٠]
অর্থাৎ ধৈর্য ধারণকারীদের প্রতিদান দেয়া হবে হিসাব ছাড়া। [সূরা যুমার, আয়াত: ১০]
আবু দাউদ, তিরমিযী ও নাসায়ী
মুসলিম, হাদিস: ২৪৫০
বুখারী, হাদিস: ৩৭০৫
সূরা বাকারাহ: ১৫৬
মুসলিম, হাদিস: ৯১৮
সূরা বাকারাহ, আয়াত: ১৫৬
সত্যের পথে ইসলাম
নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ ভাল কাজের প্রতিদান স্বরুপ জান্নাতুল ফেরদৌসের সুউচ্চ মাকাম দান করবেন।
আসসালামু আলাইকুম
আসছে পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে
সকলের নিকট আকুল আবেদন করেছি
আপনাদের দান, সদকা, কোরবানির পশুর চামড়া বা চামড়া বিক্রিত টাকা উক্ত মহিলা মাদ্রাসায় দান করুন।
আল্লাহ আপনাদের এই দানকে কবুল করবেন ইনশাআল্লাহ।
সভাপতি
সাফাত জাহান রাজু
আসসালামু আলাইকুম।
Photos from উলাইল দারুশ শরীয়াহ্ মহিলা মাদরাসা,Ulail Darush Shariah Mohila Madrasha's post
আলহামদুলিল্লাহ,
মাদরাসার কাজের বর্তমান অবস্থা
المدرسة الإسلامية دار الشريعة للبنات
Photos from উলাইল দারুশ শরীয়াহ্ মহিলা মাদরাসা,Ulail Darush Shariah Mohila Madrasha's post
Admission going on 2021
ব্যবসায় আমাদের লক্ষ্য নয়,
মা বোনদের দ্বীনি শিক্ষায় শিক্ষিত করে
উন্নত জাতী গঠন করার জন্যই
#ওয়াফকাকৃত_নিজেস্ব_ভবনে
সম্পূর্ন নতুন আঙিনায়,দু'তলা ভবনে ছাত্রীদের নিরাপত্তাবেষ্ঠিত ও মনোরম পরিবেশে,আবাসিক ও অনাবাসিকে ভর্তি চলছে!!
#শিক্ষক_শিক্ষিকা_স্টাফঃ
১। মোহতামিম - হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহাদ্দিছ
২। নায়েবে মোহতামিম- মুফতি মাওলানা
৩। বড় ম্যাডাম আলেমা ও বি,এ
৪। হাফেজা একজন
৫। আলেমা একজন
৬। ইংরেজি শিক্ষিকা একজন
৭। বাংলা শিক্ষকা একজন
৮। একজন দায়োয়ান একজন
৯। একজন মহিলা বাবুর্চি একজন
Photos from উলাইল দারুশ শরীয়াহ্ মহিলা মাদরাসা,Ulail Darush Shariah Mohila Madrasha's post
আলহামদুলিল্লাহ,
অত্র মাদরাসার ২য় তলার ছাদের ঢালাই শুরু হলো
১৬,০৫,২০২১
উলাইল দারুশ শরীয়াহ মহিলা মাদরাসার পক্ষ থেকে সকল কে ঈদ উল ফিতরের শুভেচ্ছা।
আলহামদুলিল্লাহ্,
মাদরাসার ২য় তলা ছাদের রড বাধাইয়ের কাজ শেষ হলো।
আলহামদুলিল্লাহ,
মাদরাসার কাজের বর্তমান অবস্থা।
Photos from উলাইল দারুশ শরীয়াহ্ মহিলা মাদরাসা,Ulail Darush Shariah Mohila Madrasha's post
সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহতালার।
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞ এলাকার কৃতিসন্তান অত্র মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মোসাম্মদ সানোয়ারা বেগম ও মরহুম সওদাগর মোঃ শাহজাহান সাহেবের নিকট এই দ্বীনি প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করার জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ
Institute of Health Economics University of Dhaka
I am working as an Associate Professor of Marketing at the University of Dhaka, Bangladesh. Besides that I am an edupreneur, multipotentialite and work as a digital transformationist.
শিখার জন্য শিক্ষা চাই
RAJUK Uttara Model College(RUMC) is a co-educational Bangladeshi High school(Grade VI-XII) situated
The idea of establishing a private university to provide quality education at an affordable cost in
Centre for décolonisation of culture
VOLUNTEERS toward peace! Crystal Open Scouts is a group of young minds in Scouting. Plz like us to s
Fan page Has been Changed. Pls visit http://www.facebook.com/kpbsc & Like it
Dhaka Commerce College (Bengali: ঢাকা কমার্স কলেজ) is a graduate college
Siraj Academy was established in 1989, the first defense coaching center in the country.