ভিরাল্লা এস কে উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সবার প্রতি রহিলো ঈদের শুভেচ্ছা।
ঈদ সবার ভালো কাটুক আনন্দে কাটুক এই দোয়া রহিলো🤗
❤️ঈদ মোবারক❤️
ভিরাল্লা এস কে উচ্চ বিদ্যালয়
Comments
তখন তাদের কি দোষ যারা এই ভয়ংকর শিক্ষা কাঠামোর স্বীকার হয়েছে??
একটি অরাজনৈতিক এবং শিক্ষামূলক পেইজ��
Operating as usual
❤️ঈদ মোবারক❤️

মানুষ যদি কখনও অটোপসি(পোস্টমর্টেম) কিভাবে করা হয় তা দেখতো তাহলে কখনই হয়তো সুইসাইডের কথা চিন্তাও করতো না।
আজকে দ্বিতীয়বার অটোপসি দেখার সুযোগ হয়।অনেক এক্সাইমেন্ট নিয়ে দেখতে গিয়েছিলাম।
তিনটা লাশ (কেস) ছিলো তখন।
একজন ২৩ বছর বয়সি মেয়ের ফাসি দিয়ে আত্মহত্যার কেস।
আরেকজন ৩০ বছর বয়সি মহিলার বিষ খেয়ে আত্মহত্যার কেস।
এবং আরেকজন ৩০-৩২ বছর বয়সি পুরুষকে দা দিয়ে কুপিয়ে মার্ডার কেস।
প্রথমেই ডোম মামা গায়ের সব জামা কাপর কেটে খুলে ফেলে ২৩ বছর বয়সি মেয়েটার।আহা...আজ সেই পর্দা,লজ্জা,সম্ভ্রম সবই যেন অসহায়। তারপরেই গলা থেকে নাভির নিচ পর্যন্ত একটানে দুইভাগ করে দেয়।হয়তো আমরা কুরবানির সময়ও গরুকে অনেক কেয়ার করে কাটি।বাট এখানে দুইপাশে টেনে চামড়া ছিলে ফেল্লো।পাজরের কার্টিলেজ টা নাইফের একটানে কেটে ভেতরের সব অর্গান দেখা হলো।পেটে বাচ্চা ছিলো কিনা চেক করলো।
মাথার পেছনে একটা ইনসিশন দিয়ে নারিকেলের ছোবড়া ছোলার মত টেনে মাথার চামড়া টা কপাল পর্যন্ত ছোলে খুলিটা কুপিয়ে ভাঙ্গছিলো।কেমন যেনো গরুর হাড্ডি কুপানোর কথা মনে পরে যাচ্ছিলো🙂
এমন ভাবেই পয়সনিং এর মহিলাটারও এভাবেই কেটে স্টমাক,লিভার,কিডনি,ব্রেন বের করে ফেরিনসিক এর জন্য পাঠিয়ে দিলো।
মার্ডার কেসটা তো চোখের দেখাতেই মার্ডার কেস।তাও কাটাকাটি করতেই হলো।
সব শেষে আবার বস্তা সেলাইয়ের এর মত নিচ থেকে উপরে সেলাই করে লাশ খালাস।
বাথরুমে নাকি আরেকটা নতুন লাশ আসছে।সেটাকে আনতে চলে গেলো মামারা।
কোথায় গেলো এত সম্ভ্রম এত দাম্ভিকতা?
বার বার একটা কথাই মনে হচ্ছিলো...মরে গেলে শরীরটার যেন আর একপয়সার ও দাম নেই।
বেচে থাকতে হয়তো ওই দুইটা মহিলার দিকে কেউ তাকানোর সাহস ও পেত না।বাট এখন মরার পরে নিথর দেহ পরে আছে।বিবস্র অবস্থায় লাশ ঘরে ধারালো ছুড়ি আর কড়াতের ধারে মাথার খুলি আলাধা হওয়ার অপেক্ষায়।
আত্মহত্যার পরে তার শরীরটার সাথে কি করা হয় যদি কেউ কখনও দেখতো তাহলে হয়তো দেশে আত্মহত্যার পরিমান অনেকটা কমে যেতো।
অবশ্য মানুষের বডির মূল্য আর কত?!
মারা গেলে পশুরাও খায় না।
#এখন মনে হচ্ছে আখেরাতটাই আসল"।এই দুনিয়ায় আমরা শুধু ব্যাটারি লাগানো একটা শরীর।
আত্মা ছাড়া শরীরের কোনো দাম নাই।আর বাপদাদার টাকা না থাকলে ডেডবডিটার ও কোনো সম্মান নাই। 🙂
©সাব্বির বিন এনাম
.“ছাত্রদের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ যে বৈশিষ্ট্যটা থাকা দরকার তা হলো প্রশ্ন করার ক্ষমতা, তাদের প্রশ্ন করতে দিন।“
- এ.পি. জে.আব্দুল কালাম
শিক্ষা হলো ভবিষ্যতের পাসপোর্ট, এবং তা কালকের জন্য তার যে আজকেই তার প্রস্তুতি নিয়ে থাকে।
— ম্যালকম এক্স
অভিভাবকদের প্রতি অনুরোধ, সন্তানদের প্রতি খেয়াল রাখুন, শাসন-সোহাগে প্রকৃত মানুষের মতো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলুন, তাঁরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ, আপনার প্রশ্রয়ে সন্তান যদি বখেযায়, মাদকের নেশায় পেয়ে যায়,সর্বনাশ হয়ে যাবে।
সময় থাকতে শাসন করুন।
(কপি পোষ্ট)
আপনার ছোট বাচ্চা পরীক্ষার হল থেকে বের হলে তাকে বলেন, 'চলো একসাথে আইসক্রিম খাই'।কথা বলে মন অন্যদিকে ডাইভার্ট করুন।
দয়া করে রাস্তাঘাটে অযথা তার আর একটা মৌখিক পরীক্ষা নিবেন না।পরীক্ষার পর অন্যের বাচ্চাকেও প্রশ্নের বন্যা বইয়ে বিরক্ত করবেন না।
শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড কিন্তু সেই শিক্ষাকেই যখন ভবিষৎ এর ক্যানসার রূপে প্রকাশ করা হয়
তখন তাদের কি দোষ যারা এই ভয়ংকর শিক্ষা কাঠামোর স্বীকার হয়েছে??
একজন ভালো ছেলেকে তো ভালো রেজাল্ট পাওয়ানো যেতেই পারে কিন্তু সাফল্য ওটাতে আসেনা, সাফল্য আসে আপনি কতজন খারাপ ছেলেকে ভালো রেজাল্ট পাইয়ে দেখালেন! যেদিন দেখবেন একটা খারাপ ছেলেকে একটা ভালো পজিশনে নিয়ে যেতে পেরেছেন সেদিন আপনি যে খুশিটা অনুভব করবেন তা
হাজারটা ভালো ছেলেকে সেই পজিশনে নিয়ে গিয়েও সেই খুশিটা অনুভব করতে পারবেন না!
লক্ষ্য পূরণ করাটা স্বপ্ন নয় বরং স্বপ্ন পূরণ করাটাই লক্ষ্য হওয়া উচিৎ, সে ষ্টুডেন্ট, কি সে টিচার সবার জন্য গ্রাহ্য!
#ধন্যবাদ

সকল শিক্ষকদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। সব স্যারের ছবি এখানে নাই তাই দুঃখিত।
Happy teacher's day💜


শুভ কামনা সবার জন্য💜

এসএসসি পরীক্ষা/২০২২ এর জরুরি নির্দেশনাঃ
*******************************************
পরীক্ষার সময়ঃ সকাল ১১ টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত মোট ২ ঘন্টা। ।প্রত্যেক পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট পূর্বে বাধ্যতামুলকভাবে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হবে। ( MCQ)এর সময় ২০ মিনিট এবং CQ-১ ঘন্টা ৪০ মিনিট।
# # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # #
১) পরীক্ষার এডমিট কার্ড পাওয়ার সাথে সাথে তার কয়েকটি ফটোকপি করে বাসায় সংরক্ষণ করবে। যে কোনো কারণবশতঃ মূলকপি হারিয়ে গেলে ফটোকপি প্রধান শিক্ষক কতৃক সত্যায়িত করে পরীক্ষা চালিয়ে নেওয়া যেতে পারে ।
২) পড়ার টেবিলের সামনে সদ্য সংশোধিত পরীক্ষার রুটিনের এক কপি লাগিয়ে রাখবে।
৩) পরীক্ষার একটি বিষয় শেষ হওয়ার সাথে সাথেই পরবর্তী পরীক্ষার বিষয় রুটিন দেখে নিশ্চিত হয়েই প্রস্তুতি নিবে। লোক মুখে শুনে কখনোই প্রস্তুতি নিবে না।
৪) পরীক্ষার আগের রাতেই এডমিট কার্ড, রেজিষ্ট্রেশন কার্ড,স্কেল, কলম, পেন্সিল, ক্যালকুলটর ইত্যাদি প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র রেডি করে রাখবে।
৫) হালকা ব্যাবহারকৃত কিছু কালো বলপয়েন্ট কলম রাখবে সাথে! হাতের লেখা গতি পাবে। যা নতুন কলমে কিছুটা সমস্যা হয়।
৬) পরীক্ষা শুরু হওয়ার ৩০ মিনিট পূর্বেই পরীক্ষার কেন্দ্রে প্রবেশ করবে।
৭) রোল নম্বর, রেজিষ্ট্রেশন নম্বর ও বিষয় কোড বক্সে অবশ্যই ইংরেজিতে নাম্বার লিখবে এবং খুবই সতর্কতার সাথে বৃত্ত ভরাট করবে কালো বল পয়েন্ট কলম দ্বারা। কোনো অবস্থাতেই নীল, পেন্সিল বা কালো জেল পেন দিয়ে বৃত্ত ভরাট করবে না।
৮) নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন পাওয়ার পর সবার আগে সেট কোড দেখে তা সঠিকভাবে বৃত্ত ভরাট করবে। সেট কোডের ভুল সংশোধন করা জটিল বিষয়।
৯) পরীক্ষার্থীদেরকে অবশ্যই স্ব স্ব বিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট ইউনিফর্ম পরিধান করে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করবে এবং পরীক্ষার হলের পর্যবেক্ষক ও সহপাঠীদের সাথে সুন্দর ব্যবহার করবে।
১০) পরীক্ষাকে ভয় না পেয়ে নিজের অর্জিত জ্ঞান আনন্দের সাথে বহিঃপ্রকাশের সুযোগ হিসেবে প্রকাশ করবে।
@পরিশেষে সকলের চূড়ান্ত সফলতা কামনা করি। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সবাইকে কামিয়াবী দান করুন। আমীন।।।
শুভেচ্ছান্তে
মোঃ আব্দুর রহিম ভূঁইয়া
প্রধান শিক্ষক
ভিরাল্লা এস কে উচ্চ বিদ্যালয়।
দেবিদ্বার, কুমিল্লা।

SSC EXAM ROUTINE- 2022
সকল সম্মানিত অভিভাবকমণ্ডলী
অতি বিনয়ের সাথে জানাচ্ছি যে, আপনাদের সন্তানদের প্রতি নজর দেন নিয়মিত খোঁজখবর রাখেন, সারাদিন কি করল, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করেন।
সাথে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন -
১. সে কখন স্কুলে যায়। স্কুলের সময় জেনে রাখুন।
২. স্কুল থেকে কখন বাসায় ফিরে।
৩. স্কুলে আসার সময় মোবাইল ফোন নিয়ে আসে কি না, সাথে ব্লুটুথ ইয়ার ফোন আছে কি না, যাচাই করুন।
৪. স্কুল ড্রেসের বাইরে অন্য কোন ড্রেস অতিরিক্ত হিসাবে রাখে কি না এমনকি কোন জার্সি পরে স্কুলে আসে কি না।
৫. মাথার চুল স্বাভাবিক আছে কি না।
৬. যদি প্রাইভেট পড়ে, কোথায় প্রাইভেট পড়ে, কখন পড়ে, সেখানে যোগাযোগ রাখবেন।
৭. মাঝে মধ্যে স্কুলে আসবেন তাকে না জানিয়ে।
৮. শ্রেণি শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ রাখবেন।
৯. কার সাথে চলাফেরা করে তা জানতে চেষ্টা করুন।
১০. প্রয়োজনের অতিরিক্ত টাকা দিবেন না।
১১. মাঝেমধ্যে স্কুলের ব্যাগ ও মানিব্যাগ(যদি থাকে) চেক করুন।
১২. স্মার্টফোন ব্যবহার করা নিষেধ করে দিবেন, যদি কোন তথ্যের প্রয়োজন হয়, তবে আপনি পাশে থেকে সহায়তা করুন।
১৩. আপনার সন্তানকে নিয়মিত স্কুলে পাঠাবেন।
১৪. যেকোনো সমস্যা সম্পর্কে জানতে চাইলে, সম্ভব হলে শ্রেণি শিক্ষক বা সহকারী প্রধান শিক্ষক বা প্রধান শিক্ষক এর সাথে যোগাযোগ করে এটার সত্যতা যাচাই করবেন।
সর্বোপরি আপনার সন্তানকে সময় দিন। কাছ থেকে ভালমন্দ বুঝানোর চেষ্টা করুন, যাতে সে বুঝতে পারে এবং একজন ভালো মানুষ হয়ে উঠতে পারে।
#সংগ্রহীত

আজ ২৪আগষ্ট ২০২২ ভিরাল্লা সাদত খাঁন উচ্চ বিদ্যালয়ে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শ্রেণী কার্যক্রমের কিছু স্থির চিত্র।

অভিনন্দন স্যার।
শিক্ষা ও মানব কল্যাণে বিশেষ অবদানের জন্য
"বাংলাদেশ মানবাধিকার সাংস্কৃতিক সোসাইটি" ঢাকা কর্তৃক
'মাদার তেরেসা এ্যাওয়ার্ড' গ্রহণ।
আবদুর রহিম ভূঁইয়া, প্রধান শিক্ষক- ভিরাল্লা এস. কে. উচ্চ বিদ্যালয়
দেবিদ্বার, কুমিল্লা।

#সিনেমাহলের_জায়গায়_মাদ্রাসা
কুমিল্লা, মুরাদনগর।
চলচ্চিত্রের দুরবাস্থার কারণে একের পর এক সিনেমা হলে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। বন্ধ হতে হতে এখন হাতে গোনা কয়েকটি সিনেমা হল টিকে আছে। বেশিরভাগ সিনেমা হল এখন গোডাউন কিংবা গ্যারেজ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
তবে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কোম্পানিগঞ্জ বাজারে অবস্থিত লাকি সিনেমা হলে এখন মাদরাসা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে সিনেমা হলটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল। মাওলানা মোহাম্মদ মকবুল হোসেন মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলে মাদরাসা প্রতিষ্ঠার অনুমতি চাইলে তারা রাজি হন। ফলে একসময়ের ‘লাকি সিনেমা হল’ হয়ে যায় ‘দারুজান্নাত ক্যাডেট মাদরাসা’।
বর্তমানে মাওলানা মকবুল হোসেন মাদরাসাটির প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বলেন, ‘আসা-যাওয়ার পথে দেখতাম সিনেমা হলটি বন্ধ অবস্থায় আছে। ২০১৯ সালের জুলাইতে মালিকের সঙ্গে কথা বলি। তার কাছে পরিত্যক্ত সিনেমা হলটিকে মাদরাসায় পরিণত করার অনুমতি চান। তিনি রাজি হন। ওই বছরের ডিসেম্বরে আমরা ক্লাস শুরু করি। এখন মাদরাসায় ১২০ জন শিক্ষার্থী আছে।’
সিনেমা হল ভেঙে মাদরাসা হওয়ায় খুশি স্থানীয়রা। মো. শরিফুল ইসলাম নামে স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘সিনেমা হলে আগে অশ্লীল সিনেমা দেখানো হতো। অসামাজিক কাজ হতো। এখন এটাকে মাদরাসা করা হয়েছে। সিনেমা হলের জায়গায় সেখানে মাদরাসা করা হয়েছে, এর থেকে আর বেশি চাওয়ার কিছু নেই। আমরা এলাকাবাসীরা অনেক খুশি।’
এনায়েত মিয়া নামে আরও এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘যখন সিনেমা হল ছিল, তখন এখানে আমরা আসতাম না। এখন মাদরাসা হওয়ায় আসছি। সামাজিকভাবে এটি ভালো প্রভাব ফেলবে। আগে গজব নাযিল হতো, এখন আল্লাহর রহমত নাযিল হচ্ছে❤️
সূত্রঃ- নিউজ পেপার

একজন পুরুষ কে জিজ্ঞেস করা হল যে আপনার জীবনের সবথেকে গুরুত্তপূর্ণ মহিলা কে?
সে হালকা হেসে বললো, আমার স্ত্রী!
অপরজন একটু আশ্চর্য হয়ে বললেন, বাকিরা তো সবাই মা বলছে।
এবার সেই পুরুষটি বললেন, হ্যাঁ অনেকেই বলতে পারে মা তবে আমার মতে সে তো আমার মা! সে আমাকে জন্ম দিয়েছেন,তিনি তো আমাকে ভালোবাসবেন ! তার সাথে তো আমার রক্তের সম্পর্ক ,তার পেট থেকেই আমার জন্ম❤️
তবে আমার স্ত্রী, তার সাথে তো আমার কোনো সম্পর্কই ছিল না!! তাও সে আমাকে ভালোবেসে ,আমার পাশে দাঁড়িয়েছে! আমার জীবনে সব সময় আমাকে শক্তি দিয়ে এগোতে সাহায্য করেছে!🌚
নিজের বিলাসবহুল জীবন ছেড়ে,নিজের পরিবারকে ছেড়ে আমার সাথে সেই অভাবের জীবনেও আসতে রাজি হয়েছে সে শুধু আমার ভালোবাসার কথা ভেবে🖤🌻
তাই সেই আমার জীবনের সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মহিলা।❤️🥀
#সংগৃহীত 🥰
#স্বামী_স্ত্রীর_ভালোবাসা💞
©

নবীনগরের গরীবের ডাক্তার দম্পতি সাদ্দাম-মহিমা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তার দম্পতি এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য) ও মেডিকেল অফিসার সাদ্দাম হোসেন ও খন্দকার মহিমা সুলতানা সাধারণ মানুষের কাছে এখন গরীবের ডাক্তার হিসেবে পরিচিত।
ডাক্তার দম্পতি সাদ্দাম-মহিমার আচার-ব্যবহার ও সেবায় মুগ্ধ ও সন্তুষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা রোগীরা। গরীব-অসহায়দের বিনামূল্যে ঔষধ দেয়াসহ নিচ্ছেন না ভিজিটের টাকা।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অধ্যয়ন করা মা ও শিশু, চর্ম ও যৌন এবং গ্যাস্ট্রোলিভার রোগে অভিজ্ঞ মেডিসিন, ডায়াবেটিস, বাতব্যথা রোগে অভিজ্ঞ ডাক্তার সাদ্দাম হোসেন ও গাইনী ও প্রসুতী, মেডিসিন, হরমোন, মা ও শিশু রোগে অভিজ্ঞ ডাক্তার খন্দকার মহিমা সুলতানা দম্পতি গরীব, অসহায় মানুষের কাছ থেকে চেম্বারে নেন না কোন ভিজিটের টাকা। প্রয়োজনে বিনামূল্যে প্রদান করছেন ঔষধ ও চিকিৎসা সেবা।
আবুল কালাম নামে একজন স্বাস্থ্য সেবা প্রত্যাশী রোগী জানান, ডাক্তার সাদ্দাম স্যারের ব্যবহার অনেক ভাল। তিনি যেভাবে আমার সমস্যাটি দেখেছেন অন্য কোন ডাক্তারকে এভাবে দেখতে দেখি নাই।
নাসরিন আক্তার নামে একজন গর্ভবতী নারী জানান, ডাক্তারদেরকে আপা বললে অনেকেই রাগ করেন কিন্তু ডাক্তার মহিমা ম্যাডাম অনেক ভাল মানুষ। আমি উনাকে আপা বলে ডাকলে তিনি আমাকে আপা ডাকতেই বলেন।
শাহালম নামে একজন রোগী জানান, উনি (ডাক্তার সাদ্দাম) আমাদের গরীবের ডাক্তার। টাকার জন্য ঔষধ কিনতে পারি নাই অথচ উনি আমাকে ফ্রিতে ঔষধ দিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহ উনার ভাল করুক।
ডাক্তার সাদ্দাম হোসেন জানান, গরীব, অসহায়-হতদরিদ্র মানুষের জন্য আমি সর্বাত্মক চেষ্টা করি ভাল সেবা দেয়ার। তাছাড়া অনেক রোগীই আছেন যারা ব্রাহ্মণবাড়িয়া-ঢাকায় গিয়ে চিকিৎসা করা সম্ভব না তাদেরকে চেষ্টা করি নবীনগরের রেখে ভাল করে তুলার। হাসপাতালের বাইরে আমি কোথাও বসলে গরীব-অসহায় মানুষের কাছ থেকে কোন ভিজিট নেই না। অনেকে আছেন যাদের ঔষধ কেনারও টাকা থাকে না। আমি চেষ্টা করি আমার সামর্থ্য অনুযায়ী বিনামূল্যে ঔষধ প্রদান করার। আমাদের জন্য সবাই দোয়া করবেন যেন আল্লাহ আমাদের মাধ্যমে রোগীদের সুস্থ্য করে তুলার সৌভাগ্য দান করেন।
ডাক্তার খন্দকার মহিমা সুলতানা জানান, আমাদের দেশের গরীব-অসহায় মানুষদের যদি আমরা ভাল সেবা না দেই তাহলে তারা যাবে কোথায়! আমরা চেষ্টা করি তারা যেন দ্রুত সুস্থ্য হয়ে উঠেন। আমি একজন নারী হয়ে একজন দুঃস্থ, অসহায় ও নারীদের সেবা ও পরামর্শ দিতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করি। আমাদের মফস্বলের নারীরা যেন আমাদের কাছে নিজেদের গোপনীয় সমস্যা খোলেমেলা ভাবে বলতে পারেন ও আমরা যেন সঠিক সেবা দিতে পারি সেজন্য তাদের সাথে আমরা নিজেদের পরিবারের সদস্যদের মতন ব্যবহার করার চেষ্টা করি।
ডাক্তার দম্পতি সাদ্দাম ও মহিমার ব্যবহারে সন্তুষ্ট নবীনগরের নেটিজেনরা তাদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।
(কপি)

লোকটা তার মেয়েকে বলেছিল, কাউকে বলবে না তোমার বাবা একজন ঝাড়ুদার, তারা তোমাকে নিয়ে উপহাস করবে।
তার মেয়ে এই ছবিটা স্যোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করে আর লিখে, আমার বাবা একজন ঝাড়ুদার তিনি আমার গর্ব, আমি আমার বাবাকে খুব ভালোবাসি।
নিজের বাবা কি করেন সেটা নিয়ে কখনো লজ্জা বোধ করবেন না৷ মনে রাখবেন, বাবার টাকা নয়! বাবা থাকাটাই যথেষ্ঠ... ❤
Collected

সুনামগঞ্জের দোয়ারা বাজারে মসজিদে আযান
দিতে গিয়ে এক মুসুল্লি মুত্যু বরন করছেন ইননা লিল্লাহি ওয়া ইননা ইলাহি রাজিউন!
হে আল্লাহ আপনি তাকে জান্নাতুল ফেরদাউসের দান করুন(আমিন)

আল্লাহ সবাইকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুক আমিন।

#পায়ে_হেটে_হজ্জযাত্রা_২০২৩
ভারতের কেরালা রাজ্যের শিহাব চত্তুর নামক একজন মুসলিম যুবক তার ইচ্ছা, পায়ে হেঁটে হজ্জ করবেন। কিন্তু তার বাড়ি থেকে মক্কা নগরীরর যে দূরত্ব তাতে পায়ে হেঁটে হজ করা মোটেই সহজসাধ্য নয়; কিন্তু তিনি যে প্রতিজ্ঞা করেই ফেলেছেন। তাই বাড়ি থেকে ৮৬৪০ কিলোমিটার দূরে মক্কায় পায়ে হেঁটে গিয়েই পবিত্র হজ্জ আদায় করবেন শিহাব।
তিনি গত ২ জুন হজ্জযাত্রা শুরু করেছেন। ৪৭তম দিনে তিনি অনেকটা পথ পাড়ি দিয়ে তিনি এখন ভারতের গুজরাটে অবস্থান করছেন। তার আশা, ২৮০ দিনে তিনি আট হাজার ৬৪০ কিলোমিটার পথ পায়ে হেটেপাড়ি দিতে সক্ষম হবেন।
তিনি প্রতিদিন ২৫কিলোমিটার করে পথ হাঁটছেন।
তার পরিবার, বন্ধুমহলসহ অসংখ্য মানুষ তাকে সমর্থন করছেন।
শিহাব তার সাথে নিয়েছেন ১০কেজি ওজনের একটি ব্যাগ,
তিনি ভারতের কেরালা থেকে পাকিস্তান, ইরান, ইরাক, কুয়েত ও সৌদি আরবের পৌঁছাবেন। শিহাবের আশা, ছয় দেশের সীমানা অতিক্রম করে তিনি ২০২৩ সালের হজে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
আল্লাহ তার দীর্ঘ পরিশ্রম কবুল করবেন ( #আমিন)💖
(কপি)
নামাজ পড়ার পর মনে একটা আলাদা শান্তি আসে ❤️
#শুভ_সকাল

বাকরুদ্ধ হয়ে কবরের পাশে দাঁড়িয়ে বাবা-মা-বোনকে খুঁজছিলেন জাহাঙ্গীর-রত্না দম্পতির ১০ বছর বয়সী মেয়ে জান্নাত ও সাত বছর বয়সী ছেলে এবাদত😥😥
আল্লাহ এই বাচ্চা দুইটাকে ধৈর্য ধরার মতো শক্তি দান করো আমিন্।

এটাই মনে হয় প্রথম পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া অলৌকিক ঘটনা। ভাগ্যের কি পরিহাস সবকিছুই উপর আল্লাহর ইচ্ছা, আল্লাহ্ বাচ্চাটাকে সুস্থ করে তুলুক আমিন্।
আমাদের এ্যপার্টমেন্ট এর উপর তলায় একজন ভদ্র মহিলা ভাড়া থাকতো আজ থেকে ২ বছর আগে।
তো ওই ভদ্রমহিলার সাথে আমার সম্পর্ক মোটামুটি ফ্রেন্ড এর মতই ছিলো কারন আমরা সেইম এইজের ছিলাম।
তো উনি ছিলেন প্রচন্ড সংসারী টাইপের এবং গুছানো।
তবে উনি নিজের জন্য কখনোই ২ টাকা ও খরচ করতে চাইতেন না তাই উনি কোন বিয়ের প্রোগ্রাম বা কোন অনুষ্ঠানে যাওয়ার সময় আমার কাছে আসতো সাজতে বা ব্যাগ, ড্রেস, জুতা এইসব নিতে (আমি ছোট করার জন্য বলছি না) এমন না যে আপুটার কেনার এ্যাবিলিটি ছিলো না অনেক ভালো এ্যাবিলিটিই ছিলো উনাদের কারন উনার হাসবেন্ড একজন আইটি কর্মকর্তা।
আমি যখনি উনাকে কথায় কথায় বলতাম আপু আপনি অমুক পেইজ থেকে তো নিতে পারেন জিনিস গুলো। প্রতিবারই তিনি উওর দিতো আরেহ মিতু আপু! ভাড়া বাসায় থাকি একটা ফ্ল্যাট কিনতে হবে, আপনার ভাইয়া বাইকে করে অফিস এ যায় একটা গাড়ি কিনতে হবে তাই সেভিংস করছি৷ ইনশাআল্লাহ দুটো হয়ে গেলে বিদেশ যাবো ঘুরতে,ব্র্যান্ড এর সব জিনিস কিনবো।
উনি কখনো হাসবেন্ড বললেও ঘুরতে যেত না বা কোন দামী রেস্টুরেন্ট এ ও কখনো খেতে যেতে দেখিনি, কারন উনার ভাষ্যমতে এই টাকা'টা ডিপোজিট করলে আরো কিছু সেভিংস হবে। আমার এখনো মনে পড়ে একবার উনার হাসবেন্ড উনাকে চুল রিবন্ডিং করার জন্য কিছু টাকা দেয় সে টাকা দিয়ে উনি সংসার এর জন্য অনেক গুলো ক্রোকারিজ আইটেম কিনে নিয়ে আসে এই ঘটনায় তার হাসবেন্ড ও খুব বিরক্ত হয়েছিল যতদূর মনে পড়ে।
উনার বর্তমান নিয়ে কোন চিন্তা ছিলো না উনার চিন্তা ছিলো শুধু ভবিষ্যত নিয়ে, সংসার নিয়ে। বলতো সব শখ এক এক করে পূরন করবো ফ্ল্যাট আর গাড়িটা কিনা হোক । তো উনারা ১ বছর আগে আমাদের বাসা থেকে কিছু দূরেই একটা ফ্ল্যাট কিনে ভাইয়া একটা সাদা টয়োটা গাড়ি কিনলো।
আপুটা ওই বাসাটা মনের মত করে নিজের কেনা প্রতিটা জিনিস দিয়ে সাজালো। অনেক রিনোইন্ড ইন্টোরিয়র ডিজাইনার দিয়ে বাসাটা ডেকোরেট করলো।
তখন মনে হলো উনার থেকে সুখী আর দুনিয়ায় কেউ নাই! এইবার উনি ঘুরবে, দামী দামী জিনিস কিনবে, সব শখ পূরন করবে৷
কিন্ত আল্লাহর প্ল্যান মনে হয় ছিলো ভিন্ন! আপুটার সেকেন্ড প্রেগন্স্যাসি (উনার সাড়ে ৩ বছরের একটা ছেলে ছিলো) ওই প্রেগন্স্যাসি টা ছিলো এপটোপিক pregnancy!
আপুটা সার্জারির সময় না ফেরার দেশে চলে যায়।, তার সাজানো সংসার, তার ছোট একটা বাচ্চা,তার ভালোবাসার হাসবেন্ড এবং শত শত অপূরনীয় শখ পিছনে রেখে।
তো আজকে আমার বাসার কাজের খালা এসে জানালো ভাইয়া আবার বিয়ে করছে, বউকে নিয়ে সেই সাজানো ফ্ল্যাট এ উঠছে৷ সদ্য বিবাহিত নবদম্পতির ডিস্টার্ব হবে তাই বাচ্চাটাকে তার নানীর কাছে রেখে এসেছে !!😅
কথাগুলো শুনে আমার উনার হাসবেন্ড এর উপর মোটেই রাগ হয়নি বরং মৃত মানুষটার উপর রাগ হচ্ছে যে ভবিষ্যত ভবিষ্যত করে তার সব শখ মাটিতে চাপা দিছিলো। কি হলো আজকে? উনার সাজানো সংসার আজকে অন্য কারো! সেই গাড়ি, বাড়ির রাজরানি অন্য কেউ!
এই যে আপনারা বলেন শখের বয়সে ধৈর্য ধরা শিখছি, এই কথাটা গুরুতর বিরোধিতা করি আমি। কেন শখের বয়সে ষোল আনা শখ পূরন করবো, বেড়ষোল আনা শখ পূরন করবো, বেড়ানোর বয়সে বোড়াবো, খাওয়ার বয়সে সব ভালো ভালো জায়গায় খাবো৷ ভবিষ্যতে কি হবে কে জানে? আজকে আছি কালকে থাকবো কিনা সেটা কে বলতে পারবে?
এই যে আপুটার হাসবেন্ড হার্ডলি কোন সুন্দর মেমোরি পাবে রিকল করার জন্য কারন উনি কখনোই কোথাও ঘুরতে যেতেন না।
তাই আমি বলবো সময় থাকতে হাসবেন্ড ওয়াইফ ঘুরুন, বেড়ান, সুন্দর সুন্দর মোমেন্ট কালেক্ট করুন আপনাদের মেমোরি তে❤️ যাতে আপনি না থাকলে ওই সুন্দর মোমেন্ট গুলো মনে করে হলেও আপনাকে খুঁজে আপনার পার্টনার।
ফিউচার, ফিউচার একটা সিকিউর ফিউচার বানাতে গিয়ে বর্তমানকে শেষ করবেন না! একটা সময় দেখা যাবে দুজনেরই হাতে সময় এবং টাকা সব আছে কিন্ত ঘুরতে, বেড়াতে যাওয়ার মত শক্তি বা হেলথ কোনটাই আর নাই!
শখের বয়সে ষোলআনা শখ পূরন করুন নিজের সাধ্যর মদ্ধে।
অনেক কষ্ট নিয়ে লেখা গুলো লিখা💔
Copy post
দুপুর পর্যন্ত অপেক্ষা করে কুসুমের মা কুসুমের বাবাকে বললেন, আমি তো পিঁয়াজ মরিচ কেটে রেখেছিলাম, কেউ তো গোশত পাঠালো না! প্রতিবেশীরা আমাদের কথা ভুলে গেলো না তো ? আপনি কি একটু গিয়ে দেখবেন?
কুসুমের বাবাঃ তুমি তো জানো আজ পর্যন্ত কারো কাছে আমি হাত পাতিনি
আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই কোন না কোন ব্যবস্থা করে দেবেন।
দুপুরের পর পীড়াপীড়িতে বের না হয়ে পারলেন না। প্রথম গেলেন বড় সাহেবের বাড়ীতে। বললেন,বড় সাহেব! আমি আপনার পড়শী। কিছু গোশত দেবেন ?
গোশত চাইতেই বড় সাহেবের চেহারা গোস্বায় লাল হয়ে গেল। তাচ্ছিল্যের সাথে বললেন, কি জানি কোত্থেকে গোশত চাইতে চলে আসে-বলেই ধরাম করে দরজা বন্ধ করে দিলেন।
অপমানে কুসুমের বাবার চোখে পানি চলে আসলো। ভারী পায়ে চলতে চলতে এবার গেলেন মিঁয়া সাহেবের ঘরের দিকে, দরজায় করাঘাত করে বিনীতভাবে কিছু গোশত চাইলেন। মিঁয়া সাহেব গোশতের কথা শুনেই বিরক্তিভরে তাকালেন, পলিথিনে কয়েক টুকরো গোশত দিয়ে দ্রুত দরজা বন্ধ করে দিলেন। যাক ছোট মেয়েটাকে তো একটা বুঝ দেয়া যাবে, এমনটা ভাবতে ভাবতে কুসুমের বাবা ঘরে ফিরে এলেন। ঘরে ফিরে পলিথিন খুলে দেখলেন শুধু দুটো হাড্ডি আর চর্বি।
চুপচাপ রুমে গিয়ে কাঁদতে লাগলেন।
এরই মধ্যে ছোট কুসুম বাবাকে জড়িয়ে ধরে বলল, বাবা ! গোশত লাগবে না। আমি গোস্ত খাবো না, আমার পেট ব্যাথা করছে। মেয়ের একথা শুনে বাবা আর চাপা কান্না ধরে রাখতে পারলেন না।
এমন সময় বাইরে থেকে সবজি বিক্রেতা আকরাম ভাই ডাক দিলো। কুসুমের বাপ ঘরে আছেন ? কুসুমের আব্বু দরজা খুলতেই আকরাম ভাই তিন- চার কেজি গোশতের একটি ব্যাগ হাতে নিয়ে বলল, গ্রাম থেকে ছোট ভাই নিয়ে এসেছে। এতো গোশত কি একা খাওয়া সম্ভব, বলেন? এটা আপনারা খাবেন। আনন্দ আর কৃতজ্ঞতায় কুসুমের বাবা ভেজা চোখ মুছতে লাগলেন। অন্তর থেকে আকরামের জন্য দোয়া করতে লাগলেন। গোশত রান্না করে সবাই মজা করে খেয়ে উঠতে না উঠতেই প্রচন্ড তুফান শুরু হলো। বিদ্যুৎও চলে গেল। সারাদিন গেল, এমনকি দ্বিতীয় দিনও বিদ্যুৎ এলো না তুফানে ট্রান্সমিটার জ্বলে গিয়েছিলো ।
কুসুমের বাবা তৃতীয় দিন কুসুমকে নিয়ে হাঁটতে বের হলেন। বাবা-মেয়ে দেখলো,
বড় সাহেব ও মিঁয়া সাহেব গোশতে ভরা অনেকগুলো পোঁটলা ডাস্টবিনে ফেলছেন। বিদ্যুৎ না থাকায় ফ্রিজে থাকা সব গোশত নষ্ট হয়ে গিয়েছে। ফেলে দেয়া পঁচা গোশতের উপর একদল কুকুরকে হামলে পড়তে দেখে কুসুম বলল, বাবা তারা কি
কুকুরদের খাওয়ানোর জন্য কুরবানী করেছিলেন ?
পাশ থেকে মিঁয়া সাহেব ও হাজী সাহেব ছোট মেয়েটির কথা শুনে লজ্জায় মাথা নিচু করে ফেললেন।
হ্যাঁ এটিই আমাদের সমাজের অধিকাংশ মানুষের বাস্তবচিত্র। আমরা যেন মিঁয়া সাহেব আর বড় সাহেবদের মতো না হই। লাইনে দাঁড় করিয়ে নয় বরং (সম্ভব হলে) অভাবীদের ঘরে ঘরে কুরবানীর গোশত পোঁছে দেই।
আল্লাহ তায়ালার কাছ থেকে উত্তম বিনিময় পাওয়ার আশায়। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সমস্ত নেক আ'মল গুলো কবুল করুন। আমাদের ভুল-ত্রুটিগুলো যেন মাফ করে দেন- আমিন্
(কপি-পোস্ট)
ছাগলটি নিয়ে যখন বাড়ি যাচ্ছিলাম, হঠাৎ মেয়েটির বাবা এসে বললো, ভাই আমার মেয়েটিকে শেষবারের মত, একটু ওর প্রিয় মন্টুকে আদর করতে দিন ও একবার জড়িয়ে ধরবে 🥺
দুই বছর ধরে ওই মন্টুর দেখাশোনা করছে।
মেয়েটির চোখে তখন পানি টপটপ করছে, কাঁদতে কাঁদতে এসে আলিঙ্গন করলো তার মন্টুকে।
বাবা-মেয়ে মন্টুর ভালোবাসা দেখে, কখন যে আমার নিজের চোখ দিয়ে দুফোঁটা অশ্রু গড়িয়ে পড়লো টেরই পেলাম নাহ।
এভাবেই টাকার কাছে বিসর্জন দিতে হয় ভালোবাসা, হয়তো এটাই নিয়তি।
(Copied)
আম্মুরে ও আম্মু আহা মৃত মায়ের জন্য সন্তানের আহাজারি😥😥😥
আম্মু তোমার না রাতে ভয় লাগত তুমি কিভাবে থাকছ একা ?
আম্মু আমার কাছ চলে আসো, আজকে লাগে নেই, কেন উঠে আসনি - আম্মু আম্ম
এভাবে মৃত মায়ের কবরের পাশে দাঁড়িয়ে আহাজারি করতেছিল তার ছেলে😥😥😥
ভিরাল্লা এস কে উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সব প্রবাসী ভাই ও বোনদেরকে জানাচ্ছি
🥀ঈদ মোবারক🥀
মাশাআল্লাহ্ কি সুন্দর মধুর আওয়াজ শুধু শুনতেই মন চায়💜

লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়াননি’মাতা লাকা ওয়ালমুলক।
অর্থাত্—‘আমি হাজির, হে আল্লাহ আমি হাজির, তোমার কোনো শরিক নেই, সব প্রশংসা ও নিয়ামত শুধু তোমারই, সব সাম্রাজ্যও তোমার।’

কিছুক্ষণ আগে কাবা চত্বর থেকে চির বিদায়। আহ্ কত সুন্দর এই চলে যাওয়া।
আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুক আমিন্।
যেদিন থেকে শিক্ষকদের হাত থেকে বেত কেঁড়ে নিয়ে ছাত্রদের হাতে রাজনৈতিক লাঠি তুলে দিলো,
সেদিন থেকে শিক্ষকরা হেনস্তা সহ মৃত্যুপথযাত্রী হতে লাগলো😥😥
✊✊
Share with each other.

হত্যা করে গরু কুরবানী করছেন না তো???
" একটি ছোট ভুল এবং বাতিল হয়ে যাওয়া কুরবানী।"
সকল কুরবানী দাতাদের জন্য অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয়। 10-15 মিনিট সময় বাচাতে গিয়ে আমাদের করা, ছোট্ট একটি ভুলের কারণে সম্পুর্নরুপে বাতিল হয়ে যেতে পারে আমাদের অত্যন্ত যত্নের সাথে আদায়কৃত আল্লাহর মহান হুকুম কুরবানী।
√ পশু জবেহ সম্পন্ন হবার পর, ছোট্ট একটি তীক্ষ্ণ ছুড়ি দ্বারা জবহের স্থানে খোঁচা দেয়ার সিস্টেমের সাথে আমরা কম বেশি প্রায় সবাই পরিচিত, আমাদের অনেকেরই ধারণা এই কাজটার মাধ্যমে পশু দ্রুত মারা যায় এবং কষ্ট কম পায়।
এই ছোট একটা ভুল আমাদের কুরবানী বরবাদ করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট।
√ পশু জবেহ সহীহ হওয়ার শর্ত হলো -
পশুর অন্তত মূল তিনটি রগ কেটে দেয়া। আর মূল তিনটি রগ কেটে দিলে, রক্তক্ষরনের স্বভাবিক ফলস্বরূপ পশু টি খুব দ্রুত মারা যায়।
√ আমরা একটু অতিরিক্ত তাড়াতাড়ি করতে গিয়ে, পশুটার মেরুদন্ডের ভেতর তীক্ষ্ণ ছুড়ি ঢুকিয়ে "মেরুরজ্জু বা স্পাইনাল কর্ড " বিচ্ছিন্ন করে দ্রুত মেরে ফেলার চেষ্টা করি। স্পাইনাল কর্ড বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে পশুর মস্তিষ্ক, দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এর ফলে পশুটি হার্ট এটাক করে এবং মারা যায়।
অনেক সময় এভাবে দ্রুতপশুটি কে শান্ত করতে গিয়ে, কুরবানীর উদেশ্য ব্যাহত হয় এবং পশুটি জবেহ না হয়ে, হত্যা হিসেবে পরিগনিত হয়।
√ চিকিৎসা সাইন্স এর দৃষ্টিতেও এই পন্থা অত্যন্ত গর্হিত এবং বিপদজনক।স্পাইনাল কর্ড কেটে গেলে পশুর দেহের মাংসপেশিতেই রক্ত জমাট বেধে যায় এবং ফলস্রুতিতে গোশত দূষিত হয়ে পরে। এই গোশত ভক্ষণে ক্যান্সার,এইচবিএএস,সহ অন্তত ১৮ প্রকার জটিল রোগ সৃষ্টি হতে পারে।
√√√ তাই কুরবানী দাতা সকলের কাছে বিনীত অনুরোধ থাকবে, ১০-১৫ মিনিট বাচাতে গিয়ে, দয়া করে আপনার কুরবানী কে বরবাদ হয়ে যাবার সুযোগ দিবেন না।
সংগৃহীত
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Telephone
Website
Address
Comilla Sylhet
Comilla
University Road, Kotbari
Comilla
One of the finest Cadet Colleges in Bangladesh Motto: Knowledge is Light (জ্ঞানই আল
Comilla, 3500
This is the only official page of Rose Garden International School. RGIS establish in 1999.
Malapara, Brahmanpara
Comilla, 3531
মালাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় অনলাইন ক্লাস
North Ashrapfur, Tomsombridge, EPZ Road
Comilla, 3500
This Madrasah was established on 1st November of 2020 with just 3 students. The main aim of the foun
Batakandi High School Road
Comilla, 3547
আমাদের এই বিদ্যালয় কুমিল্লার তিতাস উপজেলার একটি অন্যতম বিদ্যালয়।এটি ১৯৭৬ সালে স্থাপিত হয়।
Lalmai Bazar: 3500, Cumilla Sadardakshin
Comilla
কুমিল্লা লালমাই ফকিরমুড়া কেন্দ্রীয?
Gouripur, Daudkandi
Comilla, 3517
Silicon Valley Innovative School is such an institute where we help our students innovate their idea