গত ৫ মাসে ড: মুহাম্মদ ইউনূস দ্রব্যমুল্যের লাগাম টেনে ধরেছেন ।লু"ট হওয়া ব্যাংকগুলোকে বন্ধ না করে ধিরে ধিরে বাচিঁয়ে তুলছেন !
২০০ টাকার পেঁয়াজ ৪০ টাকা কেজি, ৪০০ টাকার কাঁচা মরিচ ৫০ টাকা কেজি, ১০০ টাকার তরকারি এখন ৪০/৫০ টাকা।
দাম বাড়লে আমরা পোস্ট দেই বলি আগেই ভাল ছিলাম কমলে পোস্ট দেই না ! এটা মো"না"ফে"ক"দে"র কাজ !
থ্রী জিরো থিউরীর জন্য উনি আবার নোবেল মঞ্চে দাড়াবেন হয়ত ! উনি চা বিক্রেতা নন । তিনি একজন উচ্চশিক্ষিত ভদ্রলোক । ভালো কাজের প্রশংসা করতে এতো কস্ট কেনো ।তথা কথিত টক শো এর বক্তারা এখন কোথায় ?
ধন্যবাদ গুণীজন❤️
সায়েন্স কেয়ার
It is my personal page.
Operating as usual

আজ বছরের শেষ দিন। বছর পেরিয়ে নতুন বছর শুরু হতে আর মাত্র ঘণ্টা বাকি। এই এক বছর আমাদের জীবনে নানা ঘটনা, আনন্দ, কষ্ট, চ্যালেঞ্জ এবং অর্জন নিয়ে এসেছে। অনেক কিছু শিখেছি, অনেক কিছু হারিয়েছি, আবার অনেক কিছু পেয়েছি!
আজকের দিনটা যেন একটি প্রতিফলন—যে সকল অভিজ্ঞতা আমরা অর্জন করেছি, তা আমাদের আগামী বছরের পথচলা আরও শক্তিশালী করবে। আগামীর দিনগুলোও আমাদের জন্য নতুন সম্ভাবনা, নতুন স্বপ্ন এবং নতুন লক্ষ্য নিয়ে আসবে।
এই শেষ দিনে, আসুন আমরা একটু থামি, নিজেদের জীবনের মূল্যবান মুহূর্তগুলো স্মরণ করি এবং আগামী বছরের জন্য সৎ ইচ্ছা ও দৃঢ় প্রত্যয়ে এগিয়ে যাওয়ার সংকল্প গ্রহণ করি।
*সবাইকে শুভ নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছা!* আগামী বছর আপনার জীবন হোক সুখ, শান্তি এবং সফলতায় পরিপূর্ণ। ✨
স্মার্ট হতে ইচ্ছা সবারই থাকে। তবে এটা কোনো ম্যাজিক নয়, বরং দৈনন্দিন কিছু অভ্যাসের ফল। আজ শেয়ার করছি এমন ৫টি কাজ, যা প্রতিদিন করলে আপনি ধীরে ধীরে অন্যদের চেয়ে স্মার্ট হয়ে উঠবেন।
১. ৩০ মিনিট বই পড়ুন
বই হলো জ্ঞানের ভাণ্ডার। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এটি আপনাকে নতুন তথ্য জানতে, ভিন্ন চিন্তা করতে, এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
২. নতুন কিছু শিখুন
প্রতিদিন একটুখানি হলেও নতুন কিছু শিখুন। এটি হতে পারে নতুন ভাষার একটি শব্দ, কোনো টেকনিক্যাল স্কিল, বা একেবারে অজানা কোনো বিষয়। নতুন জ্ঞান আপনাকে অন্যদের থেকে এক ধাপ এগিয়ে রাখবে।
৩. লক্ষ্য নির্ধারণ করুন এবং পরিকল্পনা করুন
দিনের শুরুতেই কী কী করবেন, তার একটি ছোট্ট লিস্ট তৈরি করুন। এটি আপনাকে সময়কে কাজে লাগাতে এবং অপ্রয়োজনীয় জিনিস থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করবে।
৪. শরীরচর্চা করুন
সুস্থ দেহে থাকে সুস্থ মন। প্রতিদিন অন্তত ২০-৩০ মিনিট শরীরচর্চা করুন। এটি শুধু আপনাকে শারীরিকভাবে ফিট রাখবে না, বরং মানসিক স্বচ্ছতা এবং উদ্যম বাড়াবে।
৫. নিজেকে প্রশ্ন করুন
দিন শেষে নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, আজ আপনি নতুন কী শিখলেন? কোথায় উন্নতি করেছেন? এবং কীভাবে আরও ভালো করা যায়? এই অভ্যাস আপনাকে প্রতিনিয়ত উন্নত হতে সাহায্য করবে।
নিজেকে স্মার্ট করার এই যাত্রা আজই শুরু করুন। স্মার্ট হতে হলে শুধু ইচ্ছা করলেই হবে না, নিয়মিত কাজও করতে হবে।
আমার স্ত্রী দেখতে অসুন্দর নয়। তবু কেনো জানি তাকে এখন আর ভালো লাগে না। আমাদের বিয়ে হয়েছে পাঁচ বছর হলো। তিন বছর বয়সী একটা ছেলে সন্তান রয়েছে।
অফিস থেকে বেরিয়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে চলে যাই। ফিরি রাত করে। কারণ বাসায় যেতে ইচ্ছে করে না। অথচ বিয়ের শুরুর দিকে শুধুমাত্র স্ত্রীর টানে অফিস থেকে বেরিয়ে ছুটতাম বাসার দিকে। অফিস না থাকলে সারাদিন বাসায় থাকতাম। ওকে নিয়ে ঘুরতে যেতাম। কী যে ভালো লাগতো স্ত্রীকে তখন!
আর এখন ওর দিকে তাকাতে ইচ্ছে করে না। কথা বলতে ইচ্ছে করে না। ও আশেপাশে থাকলে বিরক্ত লাগে।
বাইরে থাকা অবস্থায় ওর ফোন এলে ধরি না। মেসেজ পাঠালে দেখি না। আর বাসায় থাকা অবস্থায় ও কিছু বললে অনাগ্রহের সাথে হু হা করে চুপ করে থাকি।
আর রাতে যদি ও কাছে আসতে চায় আমি রূঢ় ভাষায় বলি, "জ্বালাতন করো না। সারাদিন অফিস করে ক্লান্ত হয়ে আছি। ঘুমাতে দাও।"
আসলে ক্লান্তি ট্লান্তি কিছু না। স্ত্রীকে ভালো লাগে না এটাই মূল কথা।
কেনো এমন হচ্ছে বুঝতে পারছি না। এই সমস্যা যে একা আমার হচ্ছে তা নয়। আমি আরো অনেক পুরুষের মধ্যে এই সমস্যা দেখেছি। তাদের কেউ কেউ স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে পরকীয়া করছে। আমি নিজে এখনো পরকীয়া করি নি। তবে করার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।
কেনো পুরুষেরা একটা সময় স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এটা জানার জন্য আমি যতো পুরুষের সাথে কথা বলেছি তাদের সবার উত্তর ছিলো এরকম, "এটাই তো স্বাভাবিক। এক জিনিস কী আর বেশিদিন ভালো লাগে?"
তাদের উত্তরটা আমার কাছে সঠিক মনে হয় নি। কারণ এক জিনিস বেশিদিন ভালো না লাগা যদি স্বাভাবিক হতো তাহলে স্ত্রীদের ক্ষেত্রেও সেটা হতো। কিন্তু তা তো হচ্ছে না।
স্ত্রীরা বিয়ের যতো বছর পরই হোক তারা ঠিকই আগ্রহ নিয়ে স্বামীর সাথে কথা বলতে চায়। ঘুরতে যেতে চায়। মিলিত হতে চায়।
একটা সময় আমার মনে হলো এটা কি পুরুষের কোনো মানসিক সমস্যা? ডাক্তার দেখালে কি ভালো হয়ে যাবে?
আমি দ্বিধান্বিত মনে একদিন গোপনে এক মানসিক ডাক্তারের কাছে গেলাম।
ডাক্তার আমার সমস্যার কথা শোনার পর বললেন, "আপনি কি আল্লাহকে বিশ্বাস করেন?"
বললাম, "জী করি।"
"আল্লাহর একটা নির্দেশের কথা আপনাকে বলবো। যদি মানতে পারেন তাহলে আপনার এই সমস্যা দূর হয়ে যাবে। কোনো ওষুধপত্র লাগবে না। গ্যারান্টি দিচ্ছি।"
"কী সেটা?"
"সুরা আন নূরে আল্লাহ বলেছেন, 'হে নবী, পুরুষদের বলে দাও, তারা যেনো নিজেদের দৃষ্টিকে সংযত করে রাখে এবং নিজেদের লজ্জাস্থানসমূহের হেফাজত করে। এটা তাদের জন্য বেশি পবিত্র পদ্ধতি'।"
এরপর ডাক্তার দৃঢ় কণ্ঠে বললেন, "আল্লাহর এই নির্দেশ আপনি এক মাস পালন করুন। তারপর নিজেই পরিবর্তন বুঝতে পারবেন।"
সন্দেহ নিয়ে বললাম, "এটাতেই কাজ হয়ে যাবে?"
ডাক্তার হেসে বললেন, "অবশ্যই হবে। তবে আমাকে কথা দিতে হবে আল্লাহর এই নির্দেশ আপনি নিখুঁত ভাবে পালন করবেন। কোনো ফাঁকি দেবেন না।"
"কথা দিলাম। ফাঁকি দেবো না। নিখুঁত ভাবে পালন করবো।"
শেষে ডাক্তার বললেন, "এক মাস পর আমার কাছে আসবেন।"
আসবো কথা দিয়ে ডাক্তারের চেম্বার থেকে বেরুলাম। চেম্বার থেকে বেরুনোর সময় দেখলাম একটা যুবতী রূপবতী মেয়ে একজন বৃদ্ধাকে নিয়ে ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকছে।
মেয়েটার দেহ দুর্দান্ত আকর্ষণীয়। আমি লোলুপ দৃষ্টিতে মেয়েটার পুরো অঙ্গের দিকে তাকাতে গেলে আচমকা মনে পড়ে গেলো আল্লাহর নির্দেশের কথা। আমি সঙ্গে সঙ্গে চোখ সরিয়ে নিলাম। এবং মাথা নিচু করে হেঁটে চলে গেলাম।
এরপর পথে ঘাটে যদি কোনো মেয়ের দিকে চোখ পড়তো তবে চোখ সরিয়ে নিতাম। দৃষ্টি নত করে হাঁটতাম।
এভাবে দুদিন যাওয়ার পর অনুভব করলাম নারী শরীর দেখার জন্য ভেতরে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। কিন্তু তখনো স্ত্রীর প্রতি টান বোধ করি নি। অস্থিরতা দূর করার জন্য মোবাইল হাতে নিলাম। এবং পর্ণ দেখার সিদ্ধান্ত নিলাম। তারপর হস্তমৈথুন করে নিজেকে শীতল করবো।
গুগলে পর্ণ ওয়েবসাইটের নাম লিখে সার্চ করার মুহূর্তে আল্লাহর নির্দেশের কথা মনে পড়ে গেলো। সাথে সাথে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করলাম। এবং মোবাইল রেখে দিলাম।
এর পরদিনের কথা বলি। আপনাদের বলেছিলাম, আমি পরকীয়া না করলেও পরকীয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ঘটনা হলো, আমার এক বন্ধুর পরিচিত এক মেয়ের সাথে গোপন এক সম্পর্ক গড়ে উঠতে শুরু করেছে।
মেয়েটি প্রবল যৌন আকর্ষণীয়। ঠিক করেছিলাম মেয়েটিকে নিয়ে কয়েকদিনের জন্য কক্সবাজার থেকে ঘুরে আসবো। আমি যে বিবাহিত এটা মেয়েটিকে বলি নি।
সেই মেয়েটি ঐদিন সন্ধ্যায় ফোন দিলো। আমি তখন অফিস থেকে বেরিয়েছি। ওর ফোন দেখে মনটা খুশিতে ভরে উঠলো। কিন্তু ফোনটা ধরার সময় মনে পড়লো আল্লাহর নির্দেশের কথা।
তৎক্ষণাৎ মনকে শক্ত করলাম। এবং ফোনটা ধরলাম না। মেয়েটা যতোবারই ফোন দিলো ধরলাম না।
এভাবে দৃষ্টি সংযত রেখে এবং লজ্জাস্থান হেফাজত করে পনেরো দিন কাটানোর পর লক্ষ্য করলাম আমার মাথায় স্ত্রীর ভাবনা ছাড়া আর কিছু কাজ করছে না।
সেদিন অফিস থেকে বেরিয়ে বন্ধুদের আড্ডায় না গিয়ে উন্মাদের মতো ছুটলাম বাসার দিকে।
বাসায় ঢুকেই ব্যাকুল হয়ে ডাকলাম, "এষা, কোথায় তুমি?"
স্ত্রী তখন রান্নাঘরে ছিলো। আমার চিৎকার শুনে দৌড়ে এলো। কারণ স্ত্রীর নাম ধরে বহুদিন ডাকি নি।
ও আশ্চর্য হয়ে বললো, "কী হয়েছে তোমার? ডাকছো কেনো?"
সে কথার জবাব না দিয়ে কাঁধ থেকে অফিসের ব্যাগ ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে স্ত্রীকে ঝট করে পাঁজা কোলে তুলে নিলাম। বিয়ের শুরুর দিকে যেমন করতাম।
সে ততোক্ষণে আমার উদ্দেশ্য বুঝে গেছে।
সে লজ্জায় লাল হয়ে বললো, "ছেলেটা ঘুমাচ্ছে। ও জেগে যাবে। কী করো, কী করো?"
স্ত্রীকে পাঁজা কোলে করে রুমে যেতে যেতে আচ্ছন্ন স্বরে বলতে লাগলাম, "ভালোবাসি এষা। ভালোবাসি।"
পরদিন ডাক্তারের কাছে গেলাম।
ডাক্তার বললেন, "এখনো তো এক মাস পার হয় নি।"
হেসে বললাম, "সমস্যা দূর হয়ে গেছে। আমি এখন বুঝতে পেরেছি কেনো পুরুষেরা স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে? অতীতের ভুল আর কখনো করবো না।"
ডাক্তার বললেন, "স্বাগতম আপনাকে। আপনার সংসারের জন্য আন্তরিক শুভ কামনা রইলো।"
ডাক্তারের চেম্বার থেকে বেরিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে খুশিয়াল গলায় বললাম, "ধন্যবাদ আল্লাহ। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।"

♥️এইচএসসি/ আলিম/ সমমানের জিপিএ ৫ পাওয়া সকল ছাত্র ছাত্রীদের সহ উত্তীর্ণ সবাইকে আপন ছাত্রী নিবাসের পক্ষে থেকে অভিনন্দন ও ফুলেল শুভেচছা।
সবাই ভালো থেকো সুন্দর আগামীর স্বপ্ন দেখো। ♥️
বিশ্ব শিক্ষক দিবসে আমার প্রাথমিক ,মাধ্যমিক, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় এর সকল সম্মানিত শিক্ষকদের বিনম্র শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি। যারা বেঁচে আছে তাদের নেক হায়াত কামনা করি এবং যারা মৃত্যু বরন করেছে তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।

এইচএসসি পরীক্ষা -২০২৪ এর স্থগিত পরীক্ষার নতুন সময়সূচি।
একটি মোদির পুতকেও কালকে রাস্তায় নামতে দেয়া হবে না।
ওরা গণহত্যাকারী, ওরা ছাত্র হত্যাকারী।
যেই রাস্তায় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা ছাত্রদের রক্ত ঝড়িয়েছে সেই রাস্তায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দাড়াতে দেয়া হবে না।
আমলই ঈমানের পরিচয় (আপনি কোন দলে থাকবেন)
আল্লাহ বলেন-
হে মুমিনগণ! তোমরা ইহুদী ও খৃষ্টানদের বন্ধু এবং অভিভাবক রূপে গ্রহণ করো না। তারা পরস্পর পরস্পরের বন্ধু এবং অভিভাবক। এবং তোমাদের মধ্যে যে কেহ তাদের [বন্ধু এবং অভিবাবকরূপে] গ্রহণ করবে, সে তাদেরই একজন হবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ জালেম সম্প্রদায়কে হেদায়েত দান করেন না। (কোরআন ৫:৫১)
কোরআনের বাংলা অনুবাদে অনুবাদকগণ 'বন্ধু' ও 'অভিভাবক' শব্দ দুটি ব্যবহার করলেও কিন্তু আল্লাহ পাক আউলিয়া ব্যবহার করেছেন। আউলিয়া মানে অভিভাবক, তত্ত্বাবধায়ক, নিরাপত্তাদানকারী। অর্থাৎ মুসলিম ও ইসলামের বিরুদ্ধে গিয়ে ওদের ধর্মীয় রীতিনীতি, উৎসব অনুসরন করা যাবে না। আর মুসলিমদের বিপরীতে ওদের অভিভাবক মানা যাবে না।
যারা মুসলিম ও ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত মুশরিকদের সাহায্য ও সহযোগিতা করবে তারা তাদের অন্তর্ভূক্ত হিসেবে গন্য হবে। আবার অনেকে ওদের টেকনোলজি বা অস্ত্র ব্যবহারকে হারাম ফাতওয়ার আয়াতের ভুল ব্যাখা করে। অথচ রসুল (সা) পারস্যের নীতিতে পরিখা খনন করেছেন, সাহাবীরা (রা) গনিমত হিসেবে ওদের অস্ত্র ব্যবহার করেছেন, রসুল (সা) যুদ্ধরত শত্রু নয় এমন ইহুদি হতে ঢাল ধার নিয়েছেন। (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া)
যেমন - অপর আয়াতে বর্নিত হয়েছে -
‘ধর্মের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেনি এবং তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেনি, তাদের প্রতি সদাচরণ ও ইনসাফ করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করেন না। নিশ্চয় আল্লাহ ইনসাফকারীদেরকে ভালবাসেন।’ (৬০:৮)
আসলে প্রকৃতপক্ষে ঈমানের স্বীকৃতি আমলে। শুধু মুখে বলা আর কর্ম বিপরীত হলে তা গ্রহনযোগ্য নয়।
সুরা আনফালে বর্নিত -
হে নবী, তাদেরকে বলে দাও, যারা তোমার হাতে বন্দী হয়ে আছে যে, আল্লাহ যদি তোমাদের অন্তরে কোন রকম মঙ্গলচিন্তা রয়েছে বলে জানেন, তবে তোমাদেরকে তার চেয়ে বহুগুণ বেশী দান করবেন যা তোমাদের কাছ থেকে বিনিময়ে নেয়া হয়েছে। তাছাড়া তোমাদেরকে তিনি ক্ষমা করে দিবেন। বস্তুতঃ আল্লাহ ক্ষমাশীল, করুণাময়।
(আয়াত -৭০)
অধিকাংশ মুফাসসির বলেছেন যে, এ আয়াতটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পিতৃব্য আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু সম্পর্কে নাযিল হয়েছিল। কারণ, তিনিও বদরের যুদ্ধবন্দীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।
তার কাছ থেকেও মুক্তিপণ নেয়া হয়েছিল। এ ব্যাপারে তার বৈশিষ্ট্য ছিল এই যে, মক্কা থেকে তিনি যখন বদর যুদ্ধে যাত্রা করেন, তখন কাফের সৈন্যদের জন্য ব্যয় করার উদ্দেশ্যে বিশ ওকিয়া (স্বর্ণমূদ্রা) সাথে নিয়ে যাত্রা করেছিলেন। কিন্তু সেগুলো ব্যয় করার পূর্বেই তিনি গ্রেফতার হয়ে যান। যখন মুক্তিপণ দেয়ার সময় আসে, তখন তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বললেন, আমি তো মুসলিম ছিলাম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, আপনার ইসলাম সম্পর্কে আল্লাহই ভাল জানেন।
যদি আপনার কথা সত্য হয় তবে আল্লাহ আপনাকে এর প্রতিফল দিবেন। আমরা তো শুধু প্রকাশ্য কর্মকাণ্ডের (আমল) উপর হুকুম দেব। সুতরাং আপনি আপনার নিজের এবং দুই ভাতিজা আকীল ইবন আবী তালেব ও নওফেল ইবন হারেসের মুক্তিপণও পরিশোধ করবেন। আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু আবেদন করলেন, আমার এত টাকা কোত্থেকে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ কেন, আপনার নিকট কি সে সম্পদগুলো নেই, যা আপনি মক্কা থেকে রওয়ানা হওয়ার সময়ে আপনার স্ত্রী উম্মুল ফযলের নিকট রেখে এসেছেন? আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেনঃ আপনি সে কথা কেমন করে জানলেন? আমি যে রাত্রের অন্ধকারে একান্ত গোপনে সেগুলো আমার স্ত্রীর নিকট অর্পণ করেছিলাম এবং এ ব্যাপারে তৃতীয় কোন লোকই অবগত নয়। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ সে ব্যাপারে আমার রব আমাকে বিস্তারিত অবহিত করেছেন।
তখন আব্বাস বললেন, আমার কাছে যে স্বর্ণ ছিল, সেগুলোকেই আমার মুক্তিপণ হিসেবে গণ্য করা হোক। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যে সম্পদ আপনি কুফরীর সাহায্যের উদ্দেশ্যে নিয়ে এসেছিলেন, তা তো মুসলিমদের গনীমতের মালে পরিণত হয়ে গেছে, ফিদইয়া বা মুক্তিপণ হতে হবে সেগুলো বাদে। তারপর আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু তার নিজের ও দুই ভাতিজার ফিদইয়া দিলেন। তখন এ আয়াত নাযিল হয়। [সীরাতে ইবন হিশাম; ইবন কাসীর]
আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু ইসলাম প্রকাশের পর প্রায়ই বলে থাকতেন, আমি তো সে ওয়াদার বিকাশ-বাস্তবতা স্বচক্ষেই প্রত্যক্ষ করছি। কারণ আমার নিকট থেকে মুক্তিপণ বাবদ বিশ উকিয়া সোনা নেয়া হয়েছিল। অথচ এখন আমার বিশটি গোলাম (ক্রীতদাস) বিভিন্ন স্থানে আমার ব্যবসায় নিয়োজিত রয়েছে এবং তাদের কারো ব্যবসায়ই বিশ হাজার দিরহামের কম নয়। [দেখুন, মুস্তাদরাকে হাকিম: ৩/৩২৪ আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া ৩ য় খন্ড -৫২০ পৃ]
অনুরুপ -উসামা ইবনে যায়দ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু কর্তৃক বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে জুহাইনা গোত্রের এক শাখা হুরাকার দিকে পাঠালেন। অতঃপর আমরা সকাল সকাল পানির ঝর্নার নিকট তাদের ওপর আক্রমণ করলাম। (যুদ্ধ চলাকালীন) আমি ও একজন আনসারী তাদের এক ব্যক্তির পিছনে ধাওয়া করলাম।
যখন আমরা তাকে ঘিরে ফেললাম, তখন সে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলল। আনসারী থেমে গেলেন, কিন্তু আমি তাকে আমার বল্লম দিয়ে গেঁথে দিলাম। এমনকি শেষ পর্যন্ত তাকে হত্যা করে ফেললাম। অতঃপর যখন আমরা মদীনা পৌঁছলাম, তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এ খবর পৌঁছল। তিনি বললেন, ‘‘হে উসামা! তার ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলার পরেও কি তুমি তাকে হত্যা করেছ?’’ আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রসূল! সে প্রাণ বাঁচানোর জন্য এরূপ করেছে।’ পুনরায় তিনি বললেন, ‘‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলার পরও তুমি তাকে খুন করেছ?’’ তিনি আমার সামনে এ কথা বারবার বলতে থাকলেন।
এমনকি আমি আকাঙ্ক্ষা করলাম যে, যদি আজকের পূর্বে আমি ইসলাম গ্রহণ না করতাম (অর্থাৎ এখন আমি মুসলিম হতাম)। অন্য এক বর্ণনায় আছে, রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ‘‘সে কি ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলেছে এবং তুমি তাকে হত্যা করেছ?’’ আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রসূল! সে কেবলমাত্র অস্ত্রের ভয়ে এই (কলেমা) বলেছে।’ তিনি বললেন, ‘‘তুমি কি তার অন্তর চিরে দেখেছিলে যে, সে এ (কলেমা) অন্তর থেকে বলেছিল কি না?’’ অতঃপর একথা পুনঃ পুনঃ বলতে থাকলেন। এমনকি আমি আকাঙ্ক্ষা করলাম যে, যদি আমি আজ মুসলিম হতাম। (মুসলিম, রিয়াযুস সলেহীন ৩৯৮)
অর্থাৎ কোন ব্যক্তিকে বাহ্যিক আমল দ্বারা বিবেচনা করা হবে- তার অন্তরের ব্যাপারে আল্লাহ বিবেচনা করবেন।
কোন ব্যক্তি যদি কুফর, শিরকে লিপ্ত থাকে তাকে তাই ভাবতে হবে। আবার কোন ব্যক্তি যদি তওবা করে ফিরে আসে যেকোন পরিস্থিতি হোক না কেন বা বাহ্যিকভাবে যে ইসলাম পালন করে যতক্ষণ না তার নেফাক সুস্পষ্ট হয় তাকে মুসিলম ভাবতে হবে। তাই যারা মুসলিম ও ইসলামের বিরুদ্ধে গিয়ে মুনাফেক, মুশরিক, জালেমের পক্ষ নিয়ে মুসলিমদের উপর জুলুম, নির্যাতন চালায় তারা মুশরিকদের সাহায্যকারী নয় কি!? দ্বীনের দাওয়াত ও শিরক কুফরের বিরোধিতা করায় ইসলামে ফিরে না এসে উল্টো মুসলিমদের উপর জুলুম, নির্যাতন করে সেই মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হিসেবে গন্য হবে।
মূর্তির বিরোধিতাকারী মুমিন জাতির পিতা ইব্রাহিম (আ:) ও রসুল(সা:) আর্দশের অনুসারী হবে আর মূর্তি স্হাপনকারীরা, পৃষ্ঠপোষক ফেরাউন,নমরুদ শয়তানের অনুসারি নয় কি!!
আজ মুমিন ও মুনাফেক সুস্পষ্ট নয় কি!!
আর ইসলামের কোন আমলকে অস্বীকার বা অপছন্দ করলে কাফের হয়ে যায়। যেমন -আমরা জীবনে বহু আমল করি না (সালাত ব্যতীত) কিন্তু এসব আমলকে স্বীকার করি। তারজন্য ওলামারা কাফের ফাতওয়া দেন না।অথচ ইবলিশ এজন্যই কাফের কারন সেই আমল করতে অস্বীকার ও অপছন্দ করে উল্টো যুক্তি দেখিয়েছিল।
তারপরও ইবলিশ আল্লাহর কাছে দোয়া চেয়েছিল, তবুও তাকে ইসলাম ও মুসলিমেদের শত্রু ভাবা হয়।
কুরআনে বর্নিত -
“সে (ইবলিশ) বলল, ‘হে আমার রব, আমাকে সে দিন পর্যন্ত অবকাশ দিন যেদিন তারা পুনরুত্থিত হবে।’ তিনি বললেন, আচ্ছা তুমি অবকাশপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হলে- নির্ধারিত সময় উপস্থিত হওয়ার দিন পর্যন্ত।’
সে বলল, ‘আপনার ইজ্জতের কসম! আমি তাদের সকলকেই বিপথগামী করে ছাড়ব।’ তাদের মধ্য থেকে আপনার একনিষ্ঠ বান্দারা ছাড়া।”[ সূরা সা’দ : ৭৯ – ৮৩ ]
তাই শরীয়তের ভুল ব্যাখা ও চমকপদ বক্তব্য দিয়ে, যারা মুশিরক ও ইসলামের শত্রুদের পক্ষ নিয়ে মুসলিমদের হত্যা করে তারা মুসলিমদের বন্ধু না কাফেরের সাহায্যকারী।
আল্লাহ শুধু ফেরাউন, নমরুদকে একা ধ্বংস করেননি তার সাহায্যকারী প্রশাসন, সেনাবাহিনীকেও ধ্বংস করেছেন।
তওবা না করে ফিরে না আসলে রোজ কেয়ামতের দিন মুমিন ও কাফের, মুনাফেক, ইসলামের শত্রুরা আলাদা হয়ে যাবে! একদল জান্নাতী, অন্যদল জাহান্নামী। বহু আলেম, চেতনাবাদী দেখছি যখন কোন মুশরিক, ইসলামের শত্রুদের উপর আঘাত আসে তারা কুরআনের আয়াতের ভুল ব্যাখা করে অথচ মুমিনের ক্ষেত্রে নিরব কেন!?
আল্লাহ বলেন-
এ কারণেই আমি বানী ইসরাঈলের জন্য বিধান দিয়েছিলাম যে, যে ব্যক্তি মানুষ হত্যা কিংবা যমীনে সন্ত্রাস সৃষ্টির কারণ ব্যতীত কাউকে হত্যা করবে সে যেন তামাম মানুষকেই হত্যা করল। আর যে মানুষের প্রাণ বাঁচালো, সে যেন তামাম মানুষকে বাঁচালো। তাদের কাছে আমার রসূলগণ সুস্পষ্ট প্রমাণ নিয়ে এসেছিল, এরপরও তাদের অধিকাংশই পৃথিবীতে বাড়াবাড়িই করেছিল। (সুরা মায়েদাহ -৩২)
অথচ মুসলিম হত্যার ব্যাপারে কুরআন, হাদিসে ভীতি দেখানো হয়েছে তা প্রকাশ করে না।
কুরআনে বর্ণিত,
‘যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো মুসলমানকে হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম, তাতেই সে চিরকাল থাকবে। আল্লাহ তার প্রতি ক্রুদ্ধ হয়েছেন, তাকে অভিসম্পাত করেছেন এবং তার জন্য ভীষণ শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন।’ (সুরা নিসা : আয়াত ৯৩)
অনেকে বিশ্ব পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করে জনপ্রিয় হয় অথচ নিজ দেশে মুসলিম নির্যাতনে নিরব ভয়ে ও স্বার্থে।
ভাবুন তারা আসলে ইসলাম ও মুসলিম প্রেমী নাকি অর্থ, জনপ্রিয়তা তাদের মূল উদ্দেশ্য।
ক্রিকেটারদের সঙ্গে মাঠ ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় ‘দালাল সাকিব’‘টোকাই সাকিব’ ‘ভুয়া ভুয়া’ বলে স্লোগান দিচ্ছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এ সময় কেউ কেউ আবার অশ্রাব্য গালাগালও দেন।
জরুরী লাল সতর্ক (Emergency Red Alert: বার্তা...
শেখ হাসিনার পদত্যাগের পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার (After 24 hours of Resignation of PM) মধ্যে দেশে এমন কিছু ঘটনা ঘটানো হবে যেন, সাধারণ মানুষ এই আন্দোলনকারীদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। এজন্য বিশেষ পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে কাজ করছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের নিয়োগ দিয়ে হাসিনার তৈরি করা একটি গোয়েন্দা বাহিনীর প্রধানমন্ত্রীর (হাসিনার) অধীনস্ত থাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (পিমও) প্রায় ৫০০ সদস্য। তাদের পরিকল্পনাগুলোর মধ্যে রয়েছে:
Task 1. হাসিনার পদত্যাগের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে কিছু বিভৎস হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে সেখানে নারায়ে তাকবির স্লোগান দিয়ে ভিডিও করে সামাজিকমাধ্যমে প্রকাশ করা। Goal: মূলত এই আন্দোলন জামাত-শিবির করেছে সেটা বিশ্বের কাছে প্রতিষ্ঠিত করতে করা হবে।
Task 2. সংখ্যালঘুদের ওপর ব্যাপক হামলা-হত্যা-লুটপাট করা হবে। সেগুলো ভিডিও ও ছবি সামাজিকমাধ্যমে প্রচার করা হবে। Goal: হাসিনা ছাড়া কারো কাছে সংখ্যালঘুরা নিরাপদ নয় প্রমাণ করা এবং সংখ্যালঘু নিরাপত্তার অজুহাতে ভারতকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে হস্তক্ষেপের সুযোগ সৃষ্টি করা।
Task 3. বিদ্যুৎকেন্দ্র, বড় সেতু, কারখানা বা এমন অনেক স্থাপনা ধ্বংস করে দেয়া। Goal: মেরামত করতে পরবর্তী সরকারের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। পরবর্তী সরকার যেন দেশ চালাতে ব্যর্থ হয়।
- দ্রুত দেশবাসীর কাছে এই বার্তা ছড়িয়ে দেয়া দরকার। আজ রাতে যেন সংখ্যালঘুদের পাহারা দেয়া হয় সেই ব্যবস্থা করা দরকার। আন্দোলনের সমন্বয়কদের এই ২৪ ঘণ্টা সরকার গঠনসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় ব্যস্ত রাখা হবে। এর মধ্যে সব ঘটনা ঘটিয়ে ফেলা হবে।
সবাই এটা বিভিন্ন গ্রুপে পোস্ট করো শেয়ার দাও।
এই ভিডিওটা টাইমলাইনে না রাখলেই নয় !
অনেকেই টিটকারি দিয়ে বলত দেশপ্রেম বলে কিছু নেই। এই জেনারেশনের কাছ থেকে নাকি কিছু আসা করা যায় না ! আজ তারা দেখুক, কতটা দেশপ্রেম থাকলে তারুণ্য এভাবে এক হতে পারে। এক হয়ে লড়তে পারে, দেশকে নিয়ে গাইতে পারে !
আজকে এরাই আবার বাংলাদেশ স্বাধীন করেছে
https://www.facebook.com/share/v/Wtq4opXdHhqu9Usu/?mibextid=oFDknk
আলহামদুলিল্লাহ
স্বাধীন বাংলা

যদি তুমি ভয় পাও তবে তুমি শেষ যদি তুমি রুখে দাঁড়াও তবে এই বাংলাদেশ 😭😭👈
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Chittagong
4203