নাবিল কি পারবে নিজেকে রক্ষা করতে? পদার্থ বিজ্ঞান (প্রশ্নঃগতি)
নাবিল কি নিজেকে দূর্ঘটনা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবে?
পদার্থ বিজ্ঞানের ভাষায় কি হবে?
গানিতিক সমাধান পরবর্তী ভিডিওতে দিবো।
দয়া করে ফেইজটা Follow করে দিন🥰🥰
I am Md Tareq Hossain
Operating as usual
নাবিল কি নিজেকে দূর্ঘটনা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবে?
পদার্থ বিজ্ঞানের ভাষায় কি হবে?
গানিতিক সমাধান পরবর্তী ভিডিওতে দিবো।
দয়া করে ফেইজটা Follow করে দিন🥰🥰
পদার্থ বিজ্ঞান - এনিমেশন দিয়ে প্রশ্ন তৈরি।
আমার প্রথম ভিডিও তৈরি।
https://youtube.com/channel/UCzsMYmozqabd61ui7ylqjiA
এই সৃজনশীল নবম-দশম শ্রেণীর পদার্থ বিজ্ঞান গতির অধ্যায়ের।
এরকম হবার কারণ কি!
# ভিটামিন ও আয়রনের স্বল্পতার কারণে। যেমন ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ অথবা অন্য কোন ভিটামিন। ঠাণ্ডা লাগলে মুখে ঘা হতে পারে। মুখের মাড়ি আঘাতগ্রস্ত হয়েও অনেক সময় এই ঘা হয়। জোরে জোরে দাঁত ব্রাশ করলেও এ ঘা হয়।
# ধূমপান, নেশা জাতীয় জিনিস, পান, মদ খেলেও মুখে ঘা হয়। যাদের এইডস, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার এমন রোগ আছে তাদের এ ঘা হয়।
# রাতে ঘুম না হলে অথবা দেরি করে ঘুমালে, পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে অনেক বেশি দুশ্চিন্তা করলেও মুখে ঘা হতে পারে। বংশগত কারণেও মুখের ভিতর আলসার হয়। মুখে অ্যালার্জি থাকলেও এই ঘা হতে পারে।
# মুখের ভেতরের ঝিল্লি আবরণ কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হলে মুখে ছোট ছোট দানার মতো ঘা দেখা দেয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এমনিতে সেরে যায়। কিন্তু বারবার মুখে ঘা হলে এবং তা না সারলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
# বিশেষ কোনো ভিটামিনের স্বল্পতা, কোনো দুশ্চিন্তা, মুখের অস্বাস্থ্যকর অবস্থা, মানসিক অস্থিরতা ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে।
# এছাড়াও অজান্তে মুখ বা জিবে কামড় পড়লে, শক্ত টুথব্রাশ বা সুচালো বাঁকা দাঁতের আঘাতে, দাঁত ক্ষয়রোগ এবং মুখের পরিচ্ছন্নতা বজায় না থাকলেই ঘন ঘন মুখে ঘা হয়ে থাকে।
ডারউইনের ১০০০ বছর আগে বিবর্তনবাদের তত্ত্ব দিয়েছিলেন যে মুসলিম দার্শনিক
আধুনিক বিজ্ঞানের যতগুলো গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার তার অন্যতম ব্রিটিশ বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদের তত্ত্ব।
তার এই তত্ত্বে দেখানো হয়েছে প্রাণীরা সময়ের সাথে সাথে প্রাকৃতিক নিয়মে ধীরে ধীরে কীভাবে পরিবর্তিত হয়েছে।
বিবর্তনবাদের এই তত্ত্বটি আমাদের পৃথিবীর পশুপাখি ও উদ্ভিদ জগৎ সম্পর্কে বুঝতে বড়ো ধরনের ভূমিকা রেখেছে।
তার এই প্রক্রিয়াকে ইংরেজিতে বলা হয় ন্যাচারাল সিলেকশন বা প্রাকৃতিক নির্বাচন যার মাধ্যমে একটি প্রাণীর জনগোষ্ঠী থেকে নতুন প্রজাতির উদয় ঘটে।
এই থিওরি বিজ্ঞানের জগতে বৈপ্লবিক তত্ত্ব হিসেবে পরিচিত।
অন দ্য অরিজিন অফ স্পেশিস নামে চার্লস ডারউইনের এই বইটি প্রকাশিত হয় ১৮৫৯ সালে। তার এই গ্রন্থে তিনি বিবর্তনবাদকে সংজ্ঞায়িত করতে গিয়ে বলেছেন, এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যাতে কোনো প্রাণী ক্রমাগত অভিযোজনের ফলে আপন পরিবেশের জন্যে বিশেষায়িত হতে হতে এক সময় নতুন একটি প্রাণীতে রূপান্তরিত হয়।
কিন্তু চার্লস ডারউইনের আগে ইসলামিক বিশ্বেও বিবর্তনবাদ তত্ত্বের আরো একজন প্রবক্তা ছিলেন।
প্রাকৃতিক নির্বাচন
চার্লস ডারউইনের প্রায় এক হাজার বছর আগে ইরাকে একজন মুসলিম দার্শনিক ছিলেন যিনি প্রাকৃতিক নিয়মে প্রাণীকুলের মধ্যে কী ধরনের পরিবর্তন ঘটে তার উপর একটি বই লিখেছিলেন।
এই দার্শনিকের নাম ছিল আল-জাহিজ। যে পদ্ধতিতে এই পরিবর্তন ঘটে তিনি তার নাম দিয়েছিলেন প্রাকৃতিক নির্বাচন।
তার আসল নাম ছিল আবু উসমান আমর বাহার আলকানানি আল-বাসরি, তবে ইতিহাসে তিনি আল জাহিজ নামেই বেশি পরিচিত।
তার এই নামের অর্থ এমন একজন ব্যক্তি যার চোখের মণি বেরিয়ে আসছে। আধুনিক বিজ্ঞানের যতগুলো গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার তার অন্যতম ব্রিটিশ বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদের তত্ত্ব।
এরকম অর্থের কারণে কাউকে এই নামে ডাকা হয়তো শোভন নয়, কিন্তু এই আল-জাহিজ নামটিই বিখ্যাত হয়ে আছে তারই লেখা প্রজনন সংক্রান্ত একটি বই-এর কারণে। গ্রন্থটির নাম কিতাব আল-হায়ওয়ান অর্থাৎ প্রাণীদের বিষয়ে বই।
তার জন্ম হয়েছিল ৭৭৬ খ্রিস্টাব্দে, দক্ষিণ ইরাকের বাসরা শহরে, মুতাজিলাহ আন্দোলনের সময়। এসময় ধর্মতাত্ত্বিক কিছু মতবাদ জনপ্রিয় হচ্ছিল যেখানে মানুষের যুক্তির চর্চার উপর জোর দেওয়া হচ্ছিল।
তখন ছিল আব্বাসীয় খেলাফত বা শাসনের চরম সময়। সেসময় জ্ঞান বিজ্ঞানের অনেক বই গ্রিক ভাষা থেকে আরবি ভাষায় অনুবাদ করা হতো। জোরালো বিতর্ক হতো ধর্ম, বিজ্ঞান এবং দর্শন বিষয়ে। এসবের কেন্দ্র ছিল বাসরা শহর। এসব আলোচনা থেকেই ধীরে ধীরে গড়ে উঠছিল আল-জাহিজের চিন্তাধারা।
চীনা বনিকেরা ততদিনে ইরাকে কাগজের ব্যবসা শুরু করে দিয়েছে। এর ফলে বিভিন্ন তত্ত্ব লিখিত আকারে খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে শুরু করলো।
তরুণ আল-জাহিজ তখন নানা বিষয়ে লেখালেখি করতে শুরু করেন। যেসব বিষয়ে তার খুব বেশি আগ্রহী ছিল সেগুলোর মধ্যে ছিল বিজ্ঞান, ভূগোল, দর্শন, আরবি ব্যাকরণ এবং সাহিত্য।
ধারণা করা হয় তার জীবদ্দশাতেই তিনি দুশোর মতো বই প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু তার মাত্র এক তৃতীয়াংশ এই আধুনিক কাল পর্যন্তও টিকে রয়েছে।
🥰🥰🥰🥰
ভালোবাসার প্রতীক🥰🥰
শিখো,আর জ্ঞান অর্জন করো।
ফুসফুস মেরুদণ্ডী প্রাণীর একটি অঙ্গ যা শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজে ব্যবহৃত হয়। এই শ্বাসযন্ত্রটির প্রধান কাজ হলো বাতাস থেকে অক্সিজেনকে রক্তপ্রবাহে নেওয়া এবং রক্তপ্রবাহ হতে কার্বন ডাই-অক্সাইডকে বাতাসে নিষ্কাশন করা। এই গ্যাস আদান-প্রদান করা হয় বিশেষায়িত কোষ দ্বারা তৈরী, খুবই পাতলা দেয়াল বিশিষ্ট লক্ষাধিক বায়ু থলির দ্বারা যাকে অ্যালভিওলাই বলে। এর শ্বাসকার্য ছাড়া অন্য কাজও আছে। ফুসফুস সংক্রান্ত চিকিৎসাবিজ্ঞানের পরিভাষা শুরু হয় পালমো- (pulmo-),ল্যাটিন-পালমোনারিয়াস (pulmonarious) (ফুসফুসের) অথবা নিউমো- (pneumo-) গ্রিক- (πνεύμω) ফুসফুস দ্বারা।
মহাকাশের বিশালতা নিয়ে আমাদের কৌতুহলের শেষ নেই। আমরা মহাকাশ সম্পর্কে কতটুকু জানি?।আসলে আমরা মহাকাশ সম্পর্কে খুবই কমই জানি।আমি মহকাশের বিশালতা সম্পর্কে বুঝানোর আগে আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি সম্পর্কে একটু বলি।আমাদের সৌরজগত বা সুর্য মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির একজন সদস্য। আমাদের সৌরজগতের আয়তন ১২২ আস্ট্রোনোমিকাল ইউনিট বা ১৮৩০০ মিলিয়ন কিলোমিটার [১ আস্ট্রোনোমিকাল ইউনিট= ১৫০ মিলিয়ন কিলোমিটার ]।এখন আপনার মনে হতে পারে আমাদের সৌরজগতটা কত বড়?!!। আসলে এই সৌরজগত মহাকাশের তুলনায় একটা বালির ১০০০০০ ভাগের ১ ভাগও না।আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির আয়তন ১ লক্ষ আলোকবর্ষ। [আলো এক বছরে যে পরিমান পথ অতিক্রম করে তাকে ১ আলোকবর্ষ বলে।আলোর বেগ প্রতি সেকেন্ডে ৩০০০০০ কিঃমিঃ]।
পৃথিবী ও মহাকর্ষ || শ্রেণিঃ অষ্টম || পর্ব ০১ #Md_Tareq_Hossain #মহাকর্ষ কাকে বলে ?মহাকর্ষ হলো মহাবিশ্বের যেকোনো দুইটি বস্তুর মধ্যকার আকর্ষণ বল। এটি এমন একটি শক্তি/বল যা আমাদের স...
খুব সহজে উপশক্তিস্তরের ইলেকট্রন বিন্যাস
https://youtube.com/channel/UCzsMYmozqabd61ui7ylqjiA
পালসার (ইংরেজি: Pulsar) হল একটি অত্যন্ত চৌম্বক আবর্তিত নিউট্রন তারকা, যা একটি নির্দিষ্ট কম্পাঙ্কে উচ্চ তীব্রতার তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ নির্দিষ্ট দিকে বিকিরণ করে থাকে। যেহেতু এই তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ পালস্ হিসাবে লক্ষ করা যায় তাই এদের নাম “পালসার”। এগুলো সেসব তারকা থেকে সৃষ্টি হয় যেগুলির কোর সুপারনোভা বিস্ফোরণের পরেও বেঁচে থাকে। এরা আকৃতিতে বর্তুলাকার তথা গোলাকার।বর্তমানে পালসার বেশ কিছু গবেষণা ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীদের সাহায্য করছে।বস্তুর চূড়ান্ত পরিণতি নির্ণয় করতে এ গবেষণা সাহায্য করবে বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা।এছাড়া মহাজাগতিক দূরত্ব নির্ণয়েও সাহায্য করবে পালসার।
উপশক্তিস্তরের ইলেকট্রন বিন্যাসের ব্যতিক্রম পদ্ধতি || ইলেক্ট্রন বিন্যাস করার সহজ উপায় || #Md.Tareq Hope all of my favourites students and well wisher enjoy this topic.আশা করি আমার এই ভিডিওটি দেখে বিজ্ঞান বিভাগের সকল শিক্ষার্থী বন্ধুরা উপকৃত হবে ।Please Sub...
অফিশিয়াল পেজ , মাদ্রাসার সকল শিক্ষক এ
Fiza Training Institution provide online training in the area of MS Excel, MS Word, and MS PowerPoin
It's the group where we share & publish all the news & information of college
English language is a very powerful weapon for all of us. That's why" Ayan's English Care" created a worthy English language learning zone. I strongly believe that practice makes a man perfect. So, follow this Facebook face.
I'm Nure Alam Forazi. I'm Professional Graphic Designer, Founder & CEO Dream IT Computer Training Ce