নোটিশ
অত্র বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, অত্র বিদ্যালয় ১৭-০৭-২০২৪ ইং তারিখ থেকে সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে। শিক্ষার্থীদের বাড়িতে থেকে নিজ নিজ পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য নির্দেশ দেয়া হলো। বিদ্যালয় খোলার পরবর্তী নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত মূল্যায়ন কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।বিদ্যালয় খোলার সরকারি নির্দেশনা পেলে পরবর্তীতে জানানো হবে।
উল্লেখ থাকে যে, এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ট্রান্সক্রিপ্ট ও প্রশংসাপত্র বিতরণসহ অন্যান্য কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য (ইসরাফিল স্যার-01843104635) এই নম্বরে যোগাযোগ করে বিদ্যালয়ে আসার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেয়া হলো।
দেবব্রত বণিক
প্রধান শিক্ষক
আখাউড়া নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
আখাউড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
Akhaura Nasrin Nabi Pilot Girl's High School
Nearby schools & colleges
Tulaishimul, Akhaura
You may also like
A historical educational institute of Bangladesh.
Operating as usual
এসএসসি পরীক্ষা-২০২৫ কে সামনে রেখে শিক্ষার্থীদের হোম ভিজিট, যা গত ১৫ দিন যাবত চলমান।
আখাউড়া নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এর চলমান ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের কিছু স্থিরচিত্র।
উপকরণ সম্পর্কিত নির্দেশনা-
এতদ্বারা আখাউড়া নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির নিয়মিত ও অনিয়মিত শিক্ষার্থীদের জানানো যাচ্ছে যে, আগামী ৩০ জুন, ২০২৪ ইং তারিখ হতে অত্র বিদ্যালয়ে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এইচএসসি পরীক্ষার রুটিনের বাহিরের সরকারি বিভিন্ন বন্ধের দিবসগুলো ব্যতিত বাকি দিবসগুলোতে সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক অত্র বিদ্যালয়ে সকাল ১০.০০ টা হতে ৪.০০টা পর্যন্ত ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির মূল্যায়ন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। রুটিনে উল্লেখিত তারিখে এইচএসসি পরীক্ষা দুপুর ১.০০টায় শেষ হওয়ার পরে দুপুর ২.০০ টা থেকে দশম শ্রেণির নিয়মিত ও অনিয়মিত শিক্ষার্থীদের শ্রেণি কার্যক্রম চলবে। কাজেই দশম শ্রেণির নিয়মিত ও অনিয়মিত শিক্ষার্থীগণকে রুটিনে উল্লেখিত তারিখে দুপুর ২.০০ টা থেকে শ্রেণি কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য বিশেষভাবে নির্দেশ দেয়া হলো। এইচএসসি পরীক্ষার রুটিন তোমাদের সুবিধার্থে এখানে সংযুক্ত করা হলো।
প্রধান শিক্ষক
আখাউড়া নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
আখাউড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অমর হোক।
আখাউড়া নাসরিন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।।
পরীক্ষার্থী -১৬৪ জন
কৃতকার্য- ১২৩ জন
এ প্লাস ৯ টি।।
পাশের হার ৭৫%
এসএসসি-২০২৩ ইং এর ফলাফলে আখাউড়া উপজেলায় আমাদের প্রতিষ্ঠান সেরা।।।
স্থগিত হওয়া এসএসসি পরীক্ষার তারিখ :
জরুরী নোটিশ
-----------------------------------------
এতদ্বারা আখাউড়া নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আগামী ১৪ ও ১৫-ই মে রোজ রবি ও সোমবার ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হলো। উল্লেখ্য যে, উক্ত দুই দিন এসএসসি পরীক্ষাও স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। পরবর্তী সিদ্ধান্ত সময়ে সময়ে জানানো হবে। বিদ্যালয় খোলার দিনে প্রদত্ত রুটিন মোতাবেক সংশ্লিষ্ট তারিখের বিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
একটি অসাধারন শিক্ষানীয় গল্প:-
একদিন একটা গরীব ছেলে রাস্তায় হাঁটছিলো। সে তার লেখাপড়ার খরচ জোগাড় করার জন্য ঘরে ঘরে গিয়ে বিভিন্ন জিনিস বিক্রি করতো। ছেলেটার গায়ে ছিলো একটা জীর্ন মলিন পোষাক। সে ভীষণ ক্ষুধার্ত ছিলো। সে ভাবলো যে পরে যে বাড়ীতে যাবে, সেখানে গিয়ে সে কিছু খাবার চাইবে। কিন্তু সে যখন একটা বাড়িতে গেল খাবারের আশা নিয়ে, সে ঘর থেকে একজন সুন্দরী মহিলা বেরিয়ে এলেন। সে খাবারের কথা বলতে ভয় পেলো। সে খাবারের কথা না বলে শুধু এক গ্লাস জল চাইলো। মহিলা ছেলেটার অবস্থা দেখে বুঝলেন যে সে ক্ষুধার্থ। তাই তিনি ছেলেটাকে একটা বড় গ্লাস দুধ এনে দিলেন। ছেলেটা আস্তে আস্তে দুধটুকু খেয়ে বলল" আপনাকে আমার কত টাকা দিতে হবে এই দুধের জন্য?" মহিলা বলল "তোমাকে কোন কিছুই দিতে হবে না। ছেলেটা বলল "আমার মা আমাকে বলেছেন কখনো করুণার দান না নিতে। তাহলে আমি আপনাকে মনের অন্ত:স্থল থেকে ধন্যবাদ দিচ্ছি।" ছেলেটার নাম ছিলো স্যাম কেইলি। স্যাম যখন দুধ খেয়ে ঐ বাড়ি থেকে বের হয়ে এল, তখন সে শারীরিকভাবে কিছুটা শক্তি অনুভব করলো। স্যাম এর বিধাতার উপর ছিলো অগাধবিশ্বাস । তাছাড়া সে কখনো কিছু ভুলতো না।
অনেক বছর পর ঐ মহিলা মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে পরলো। স্থানীয় ডাক্তাররা তাকে সুস্থ করতে চেষ্টা করেও ব্যার্থহল । তখন তাকে পাঠানো হলো একটা বড় শহরের নামকরা হাসপাতালে যেখানে দুলর্ভ ও মারাত্মক রোগ নিয়ে গবেষণা ও চিকিৎসা করা হয়।
ডা: স্যাম কেইলি কে এই মহিলার দায়িত্ব দেওয়া হলো। যখন ডাঃ স্যাম কেইলি শুনলেন যে মহিলা কোন শহর থেকে এসেছেন, তার চোখের দৃষ্টিতে অদ্ভুত একটা আলো যেন জ্বলে উঠলো। তিনি তাড়াতাড়ি ঐ মহিলাকে দেখতে গেলেন। ডাক্তারের এপ্রোন পরে তিনি মহিলার রুমে ঢুকলেন এবং প্রথম দেখাতেই তিনি মহিলাকে চিনতে পারলেন। তিনি মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলেন যে , যেভাবেই হোক তিনি মহিলাকে বাঁচাবেনই। ঐ দিন থেকে তিনি ঐ রোগীর আলাদাভাবে যত্ন নেওয়া শুরু করলেন। অনেক চেষ্টার পর মহিলাকে বাঁচানো সম্ভব হলো। ডাঃ স্যাম কেইলি হাসপাতালের একাউন্টেন্টকে ঐ মহিলার চিকিৎসার বিল দিতে বললেন, কারণ তার সাইনছাড়া ঐ বিল কার্যকর হবে না। ডাঃ স্যাম কেইলি ঐ বিলের কোণায় কি যেনো লিখলেন এবং তারপর সেটা ঐ মহিলার কাছে পাঠিয়ে দিলেন। মহিলা ভীষণ ভয় পাচ্ছিলেন বিলটা খুলতে কারণ তিনি জানেন যে এতো দিনে যে পরিমাণ বিল এসেছে তা তিনি সারা জীবনেও জীবনেও শোধ করতে পারবেন না।
অবশেষে তিনি বিলটা খুললেন এবং বিলের পাশ দিয়ে লেখা কিছু কথা তার দৃষ্টি আকর্ষণ করলো। তিনি পড়তে লাগলেন "আপনার চিকিৎসার খরচ হলো পুরো এক গ্লাস দুধ" এবং বিলের নিচের সাইন করা ছিলো ডাঃ স্যাম কেইলির নাম। মানুষকে সাহায্য করুন, যতটা আপনার পক্ষে সম্ভব। হয়তো এই অল্প সাহায্যের ফল হিসেবে আপনি এমন কিছু পাবেন যা কখনো আপনি চিন্তাই করেননি!
কালেক্টেড পোস্ট
ভালো লাগল। তাই কপি করে শেয়ার করলাম।
শিক্ষক নিয়ে একজন ব্যাংকারের উপলব্ধি:
আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল, ঢাকা। দেশ সেরা এক প্রতিষ্ঠানের নাম।
আমার মেয়ে মুগদা শাখায় তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ছে। আইডিয়াল স্কুলের বেশ কিছু ভার্চুয়াল পেইজ/গ্রুপ রয়েছে। নিজের প্রয়োজনেই এড হই গ্রুপে। কিন্তু গ্রুপে একটা বিষয় প্রায়ই লক্ষ্য করি- অল্পতেই টিচারদের দিকে আঙ্গুল তোলা হয়। আমি অবাক হয়ে যাই গার্ডিয়ানদের পোস্ট দেখে। টিচারদের আমরা গার্ডিয়ানরা যত বেশি সম্মান দেখাবো, আমাদের সন্তানদের ততই মঙ্গল, এটা একটা ধর্মীয় নির্দেশনাও।
ছোট্ট একটা ঘটনা উল্লেখ করি-
আমি তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। হল থেকে বাইশ কিলোমিটার দূরে চট্টগ্রাম শহরে টিউশনি করি। উদ্দেশ্য একটাই, মাস শেষে ভালো সম্মানী। চট্টগ্রাম মহসীন কলেজের একজন ছাত্র ছিল আমার। ম্যাথ, ফিজিক্স ও ক্যামিস্ট্রি, তিনটা সাবজেক্ট পড়াই। ওর বাবা ছিলেন বান্দরবান লামা ডিগ্রি কলেজের প্রিন্সিপাল। ওর বাবার সাথে আমার যতদিন দেখা হতো ততদিন খেয়াল করেছি, আমি সোফায় না বসা পর্যন্ত তিনি দাঁড়িয়ে থাকেন। আমার বেশ অস্বস্তি লাগতো।
একদিন প্রিন্সিপাল স্যারকে সাহস করে বিষয়টি বললাম। স্যার, সোফায় বসে ওনার ঢাকা ভার্সিটি লাইফের ঘটনা শুনালেন। তিনি তৎকালীন প্রধান বিচারপতির ছেলেকে পড়াতেন। পড়ানো শেষ হলে বিচারপতি মহোদয় সবসময়ই স্যারের পেছনে পেছনে গিয়ে গেইট পর্যন্ত এগিয়ে দিতেন। এভাবে কয়েকদিন দেখার পর, স্যার একদিন থমকে দাঁড়ালেন বিচারপতি মহোদয়কে এভাবে এগিয়ে না আসার অনুরোধ করতে। বিচারপতি মহোদয় বিষয়টি আঁচ করতে পেরে, বলতে শুরু করলেন- আপনি কেন দাঁড়িয়েছেন আমি জানি। ঐ দেখুন বারান্দায় আমার ছেলে দাঁড়িয়ে আছে। ওকে বলা আছে আপনি গেইট পার না হওয়া পর্যন্ত বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকতে।
ও মূলত আমার এই আচরণ থেকে বুঝতে পারবে, বাবা প্রধান বিচারপতি হয়ে যদি শিক্ষককে গেইট পর্যন্ত এগিয়ে দিতে পারে তবে ছাত্র হিসেবে ওর কতটুকু সম্মান করা উচিত!
গল্প এখানেই শেষ।
লামা ডিগ্রি কলেজের প্রিন্সিপাল হয়েও আমাকে যে পরিমাণ সম্মান করতেন তা আমি আজীবন মনে রাখবো। মহান আল্লাহ তায়ালা তাঁকেও বঞ্চিত করেননি।
অবিভাবক হিসেবে আপনি যখন একজন শিক্ষকের ভুল-ত্রুটি খুঁজে বেড়াবেন, খুঁতখুঁতে আচরণ দেখাবেন সন্তানেরও শিক্ষকের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ কমে যাবে, এভাবেই জেনেশুনে আমরা সন্তানের ক্ষতি করছি, শিক্ষককে অসম্মানকারী অবিভাবকদের সন্তানরা বাবা-মাকেই একসময় অসম্মান করে বসে কারন সে পিতামাতা থেকেই এটি শিখে ফেলে!
সংগৃহীত ও সংকলিত
১৭ ই মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে রচনা প্রতিযোগিতা। রচনার বিষয়বস্তু
ক গ্রুপঃ বঙ্গবন্ধুর ছেলেবেল (৩য় থেকে ৫ম শ্রেণি)৫০০শব্দ
খ গ্রুপঃ বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ ( ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম শ্রেণি) ১০০০শব্দ
গ গ্রুপঃ বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ ( ৯ম থেকে ১২শ শ্রেণি)১২০০শব্দ
আগামী ১৬ ই মার্চ ২০২৩খ্রি. এর মধ্যে লিখিত রচনা A4 Size কাগজে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস, আখাউড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার
আহবায়ক
রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা উপকমিটি
আখাউড়া,ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
আখাউড়া নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের আজকের (১২.০৩.২০২৩) প্রাত্যহিক সমাবেশের চিত্র।
আখাউড়া নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ,শিক্ষা্র্থী ট্রেকিং করে শিক্ষা সফরে উপস্থিত হয়েছে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
3450
Shahbazpur 2nd Gate, Shahbazpur, Shahbazpur, Sarail
Brahmanbaria, 3431
α plαcє σf єхcєllєncє whєrє ѕtudєntѕ αrє cαrєd. σnє σf thє вєѕt lєαrnín
1020/15 Bypass Road, Datiara (Beside CJM Court/LGED Office)
Brahmanbaria, BRAHMANBARIA-3400
CSE Dept. staffed with skilled faculties and equipped with state-of-the-art infrastructures.
Morail
Brahmanbaria, 3400
We are providing best mentorship in brahmanbaria