
প্রিয়জনের সাথে ম্যাচিং করে হুডি পড়ুন 🥰
Combo Package 📦 🥳
হুডি /টিশার্ট একসাথে দুই পিস অর্ডার করলেই ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। এই সুযোগ সীমিত সময়ের জন্য 😍
বিস্তারিত জানতে ...Raj Group of Industries
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা বিবিএ এবং অন্যান্য বিভাগের সহযোগিতায় সদা প্রস্তুত
Operating as usual
প্রিয়জনের সাথে ম্যাচিং করে হুডি পড়ুন 🥰
Combo Package 📦 🥳
হুডি /টিশার্ট একসাথে দুই পিস অর্ডার করলেই ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। এই সুযোগ সীমিত সময়ের জন্য 😍
বিস্তারিত জানতে ...Raj Group of Industries
#ব্রেকিং #নিউজ
ডঃ. মুহাম্মদ ইউনূস আবারো নোবেল পুরস্কার পেতে যাচ্ছেন।
সোর্স: News24
ড. ইউনুস সাহেবের বাড়ি চট্টগ্রাম শহরের পাঁচলাইশ আবাসিক এলাকায় ,ওনার গ্রামের বাড়ি অবশ্য হাটহাজারী উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়ন এর বাথুয়া গ্রামে।যা চট্টগ্রাম - কাপ্তাই রোডে অবস্থিত।
ওনার দাদার নাম হাজি নজু মিয়া, যার নামে নজুমিয়া হাট,
এর সামান্য পশ্চিমে ড. ইউনুস সাহেব এর বাড়ি।
ওনার বাবার নাম হাজি দুলা মিয়া, দাদা ও বাবা দুইজনেই স্বর্ণের ব্যবসা করতেন।
হাজি দুলা মিয়া সওদাগর নামে স্বর্ণের দোকানটি এখনো খাতুনগঞ্জের নিকটবর্তী বক্সিরহাটে চলমান আছে। ঐ দোকানের উপরের দোতলায় ড. ইউনুস সাহেবরা ছোটবেলায় বসবাস করতেন।
উপরের ছবির নিরিবিলি বাড়িটি হাজি দুলামিঞা ষাটের দশকে নির্মাণ করেন, যে বাড়িতে ড. ইউনুস সাহেব বেড়ে উঠেন।
গ্রামে জন্মগ্রহণ করে উনি শৈশবে শহরের কোরবানীগঞ্জের লামা বাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেন।
ড. ইউনুস চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল হতে ১৯৫৫ সনে এসএসসি পাস করেন (মেধা তালিকায় ১৬ তম স্থান সহ)
© তথ্য ও ছবি অনলাইন থেকে সংগৃহীত
® Md Raju Sheikh
ভোরবেলা টঙ্গী ব্রিজ ধসে নদীতে পড়ে গেছে 😭
এরকম অনেক ফিটনেসবিহীন ব্রিজ দিয়ে প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানুষ চলাচল করে।
© Collected by Md Raju Sheikh
কার্জন হল (নতুন ভবন), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় 🥰
কে কে এই হলের বাসিন্দা হতে চাও ?
© Collected by Md Raju Sheikh ❤️
শাহ্ জালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২২ শে ফেব্রুয়ারি ২০২৫ । ভর্তি পরীক্ষার আবেদন করতে ও বিস্তারিত জানতে ইনবক্স করুন 💞🥰
সফল হতে চান ❓❓❓
২৭ বছর বয়সে যখন হন্যে হয়ে ব্যাংকে চাকরি খুঁজছেন, তখন আপনারই বয়েসি কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে বসে আছেন। আপনার ক্যারিয়ার যখন শুরুই হয়নি, তখন কেউ কেউ নিজের টাকায় কেনা দামি গাড়ি হাঁকিয়ে আপনার সামনে দিয়েই চলে যাচ্ছে।
প্রথমেই আসে পরিশ্রমের ব্যাপারটা-
যারা আপনার চাইতে এগিয়ে, তারা আপনার চাইতে
বেশি পরিশ্রমী এটা মেনে নিন। ঘুমানোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দ একসাথে পাওয়া যায় না।
শুধু পরিশ্রম করলেই সব হয় না। তা-ই যদি হত, তবে গাধা হত বনের রাজা। শুধু পরিশ্রম করা নয়, এর পুরস্কার পাওয়াটাই বড় কথা।
only your results are rewarded, not your efforts!!!!
আপনি এক্সট্রা আওয়ার না খাটলে এক্সট্রা মাইল এগিয়ে থাকবেন কীভাবে? সবার দিনই তো ২৪ ঘণ্টায়। আমার বন্ধুকে দেখেছি, অন্যরা যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন সে রাত জেগে আউটসোর্সিং করে। ও রাত জাগার সুবিধা তো পাবেই!
আপনি বাড়তি কী করলেন,সেটাই ঠিক করে দেবে,আপনি বাড়তি কী পাবেন।আপনি ভিন্ন কিছু করতে না পারলে ভিন্ন কিছু পাবেন না।বিল গেটস রাতারাতি বিল গেটস হননি।শুধু ইউনিভার্সিটি ড্রপআউট হলেই স্টিভ জবস কিংবা জুকারবার্গ হওয়া যায় না।
আউটলায়ার্স বইটি পড়ে দেখুন।বড় মানুষের বড় প্রস্তুতি থাকে।
নজরুলের প্রবন্ধ গুলো পড়লে বুঝতে পারবেন,উনি কতটা স্বশিক্ষিত ছিলেন।শুধু রুটির দোকানে চাকরিতেই নজরুল হওয়া যায় না।কিংবা স্কুল কলেজে না গেলেই রবীন্দ্রনাথ হয়ে যাওয়া যাবে না।সবাই তো বই বাঁধাইয়ের দোকানে চাকরি করে মাইকেল ফ্যারাডে হতে পারে না,বেশিরভাগই তো সারাজীবন বই বাঁধাই করেই কাটিয়ে দেয়।
স্টুডেন্ট লাইফে কে কী বলল,সেটা নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। যে ছেলেটা প্রোগ্রামিং করতেই পারত না,সে এখন একটা সফটওয়্যার ফার্মের মালিক।যাকে নিয়ে কেউ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি,সে এখন হাজার হাজার মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শেখায়।কেরিয়ার নিয়ে যার তেমন কোন ভাবনা ছিল না,সে সবার আগে পিএইচডি করতে আমেরিকায় গেছে।সব পরীক্ষায় মহা উৎসাহে ফেল করা ছেলেটি এখন একজন সফল ব্যবসায়ী। আপনি কী পারেন,কী পারেন না,এটা অন্য কাউকে ঠিক করে দিতে দেবেন না।
সরকারী ইউনিভার্সিটিতে চান্স পাননি? প্রাইভেটে পড়ছেন? সবাই বলছে,আপনার লাইফটা শেষ?আমি বলি,আরে!আপনার লাইফ তো এখনো শুরুই হয়নি।আপনি কতদূর যাবেন,এটা ঠিক করে দেয়ার অন্যরা কে?লাইফটা কি ওদের নাকি?
আপনাকে ডাক্তার- ইঞ্জিনিয়ার হতেই হবে কেন?যেখানেই পড়াশোনা করেন না কেন,আপনার এগিয়ে যাওয়া নির্ভর করে আপনার নিজের উপর।
শুধু 'ওহ শিট','সরি বেবি','চ্যাটিং ডেটিং' দিয়ে জীবন চলবেন না।আপনি যার উপর ডিপেনডেন্ট,তাকে বাদ দিয়ে নিজের অবস্থানটা কল্পনা করে দেখুন।যে গাড়িটা করে ইউনিভার্সিটিতে আসেন,ঘোরাঘুরি করেন,সেটি কি আপনার নিজের টাকায় কেনা?
একদিন আপনাকে পৃথিবীর পথে নামতে হবে।তখন আপনাকে যা যা করতে হবে,সেসব কাজ এখনই করা শুরু করুন। জীবনে বড় হতে হলে কিছু ভাল বই পড়তে হয়,কিছু ভাল মুভি দেখতে হয়,কিছু ভাল মিউজিক শুনতে হয়,কিছু ভাল জায়গায় ঘুরতে হয়,কিছু ভাল মানুষের সাথে কথা বলতে হয়,কিছু ভাল কাজ করতে হয়।জীবনটা শুধু হাহাহিহি করে কাটিয়ে দেয়ার জন্য নয়।একদিন যখন জীবনের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে,তখন দেখবেন,পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে,মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ছে। স্কিল ডেভেলাপমেন্টের জন্য সময় দিতে হয়। এসব একদিনে কিংবা রাতারাতি হয় না।"আপনার মত করে লিখতে হলে
আমাকে কী করতে হবে?আমি আপনার মত রেজাল্ট করতে চাই। আমাকে কী করতে হবে?"এটা আমি প্রায়ই শুনি। আমি বলি,"অসম্ভব পরিশ্রম করতে হবে।নো শর্টকাটস্।সরি!"
রিপ্লাই আসে,"কিন্তু পড়তে যে ভাল লাগে না। কী করা যায়?"এর উত্তরটা একটু ভিন্ন ভাবে দিই।
আপনি যখন স্কুল কলেজে পড়তেন,তখন যে সময়ে আপনার ফার্স্ট বয় বন্ধুটি পড়ার টেবিলে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকত,সে সময়ে আপনি তাকে দেখে হাসতেন।এখন সময় এসেছে, আপনি পড়ার টেবিলে বসে থাকবেন।
জীবনটাকে যে সময়ে চাবুক মারতে হয়,সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করলেন,যে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করার কথা,সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবেন না,এটাই স্বাভাবিক।এটা মেনে নিন।
মেনে নিতে না পারলে ঘুরে দাঁড়ান।এখনই সময়!
কষ্ট করুন,লক্ষ্য ঠিক রাখুন,ব্যর্থ হবেন
কিন্তু থামবেন না,এগিয়ে যান--
১০০০ বার ব্যর্থ হলে তা থেকে ১০০০টা
শিক্ষা নিন, তারপর সফলতা পান।
© Collected by Md Raju Sheikh
Raj Public Academy Raju Sheikh Raj Md. Raju Sheikh Md Raju Howlader Raj Group of Industries
ঢাকায় রাতের চলাচলে সাবধান‼️
১৮ তারিখ দিবাগত রাত ২ টার ঘটনা। মিরপুর ২ নাম্বার একটা প্রাক্টিস পেড থেকে জ্যামিং শেষ করে আমরা কুড়েঘর ব্যান্ডের প্রায় সবাই খাবার হোটেলের দিকে যাচ্ছিলাম। মীরপুর ২ নাম্বার ওভারব্রিজের পাশে, পেট্রোলপাম্পের ঠিক সামনে খেয়াল করলাম ৫-৬ জন মিলে একটা লোককে ধস্তাধস্তি করছে আর লোকটা খালি গায়ে কোনোরকম ছুটে যাবার চেষ্টায় “ কেউ বাচান ভাই” বলে চিৎকার করছে।
ব্যান্ড এর ৩ জন একসাথে ছিলাম আর বাকিরা সামনে পেছনে মিলিয়ে। আমি এগিয়ে গিয়ে গলা মোটা করে কি সমস্যা জিজ্ঞেস করে থামতে বলার সাথে সাথে খালি গায়ের লোকটা কোনোরকম ছুটে দৌড় দেয় আর ওই ৫-৬ জন আমাদের দিকে এগিয়ে আসতে থাকে।কোনকিছু অনুমান করার আগেই ওরা আমাদের কাছে এসে বিচারের স্বরে বলে যে “ভাই ওইডা মাদক ব্যবসায়ী”।
আমি এই কথায় কয়েক মুহূর্ত্বের জন্য কনফিউসড হয়ে যাই।আসলেই পালানো লোকটা মাদক ব্যবসায়ী নাকি এদের নিজেদের কোন ঝামেলা নাকি এরা ছিনতাই করছিল ভাবতে ভাবতে আরও কয়েক কদম এগিয়ে যাই ওই খালি গায়ে লোকটা যেদিকে দৌড়ালো সেদিকে। খেয়াল করলাম খালি গায়ের লোকটা আসলে পালায় নি। থানা একেবারে পাশেই থাকায় লোকটা থানার সামনে দাড়িয়ে চিৎকার করে পুলিশকে জানানোর চেষ্টা করছে।
ঘটনা বুঝতে আর বাকি রইলো না। পেছন ফিরে দেখি ওরা তড়িৎ গতিতে গাড়িতে উঠে গাড়ি স্টার্ট দিয়েছে। সামনে যে বসা তার হাতে টিপ চাকু। মাথায় এলো এরা যখন কাছে এসেছিল তখন এদের কয়েকজনের এক হাত গায়ের পেছনে লুকানো ছিল। তার মানে এদের প্রায় সবার কাছেই ধারালো অস্ত্র কিংবা চাকু ছিল। গাড়িটা টান দেওয়ার সাথে সাথে একটা ছবি তুললাম যেন নাম্বার প্লেট টা পড়া যায়।
গাড়ীর ছবিটা লাইভ মুড হওয়ায় ছবিটা ঝাপসা হয়েছে কিন্তু নাম্বার বুঝা যায়।
ঢাকা মেট্রো - গ
২৫৪৬৩৩
লোকটা দৌড়ে আমদের দিকে এগিয়ে এসে কান্নার স্বরে বললো “ভাই আপনেরা আগায় না আইলে আমারে মাইরলতো ওরা”। ওরা পালানোর পর এবার একটু ভিড় বাড়লো যে ভিড়টা ছিনতাই এর সময়ে হলে হয়তো এই ছিনতাই কারীরা এত্ত সাহস পেতই না। তৎক্ষণাৎ থানায় গিয়ে ওয়ারলেস অপারেটর কে এই গাড়ীর নাম্বার জানালাম এবং ওসি তদন্ত যিনি ছিলেন উনাকেও গাড়ির নাম্বার দিলাম। উনারা বললেন উনারা ধরার চেষ্টা করবেন এবং দুইজন এস আই কে ও দেখলাম সিভিল ড্রেসে একটু তৎপরতার সাথে বলছিল এদেরকে তারা ধরবে।
অদ্ভুত ব্যাপার হলো খাবার খাওয়া শেষ করে যখন আমাদের ড্রামার শান্ত রিকশা করে ওর বাসায় ফিরছিল তখন ওই গাড়িকে মীরপুর ১০ আল হেলাল এর পাশের সি এন জি পাম্পে স্টার্ট করা অবস্থায় দাড়িয়ে থাকতে দেখে আবার আমাকে কল দিয়ে জানায়। আমি কল দিয়ে থানার এস আই কে জানাই। এস আই ভাইজান আমাকে কিছুক্ষণ পর কল করে জানান উনারা লোক পাঠিয়েছিলেন কিন্তু গাড়িটা হয়তো ততক্ষণে ওই জায়গা ত্যাগ করেছে।
আমার কথা হচ্ছে ঢাকায় বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে সিসিটিভি আছে, পুলিশের কাছে গাড়ির নাম্বার আছে এমনকি বিভিন্ন জায়গায় চেকপোস্ট ও রয়েছে তারপরও আমি জানি না এই গাড়ি এখনও আটক হয়েছে কিনা অথবা কেন এখনও এই গাড়িটা কিংবা ওই সন্ত্রাসীদের ধরা গেলোনা। এদের হাতে যদি আল্লাহ না করুক, কেউ খু/ন হয় কিংবা আমার আপনার পরিবার বড় বিপদে পড়ে তবে এই দায়ভার টা নিবে কে।
কি হবে জানি না তবে নিজের এবং নিজের পরিবার কে সাবধান করুন, সতর্ক করুন ।রাতে একা চলাচল থেকে বিরত থাকুন। এইসব আজন্ম সাফারিংস গুলো বোধহয় আমরা কপালে করে লেখায় নিয়েই আসছিলাম যেগুলা প্রতিনিয়ত আমাদের মেনে নিতে হয় কিংবা সামনেও আরও মেনে নিতে হবে।
© Tasrif Khan Vhai ® Md Raju Sheikh Md. Raju Sheikh Raj Public Academy Raju Sheikh Raj Raj Group of Industries
ঘুম থেকে জাগুন ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখলে সেটা কখনোই বাস্তবায়ন করতে পারবেন না। জেগে থেকে স্বপ্ন দেখেন সেটা বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে পরিশ্রম করেন। সফলতা আসবে আসবেই 🥀।
শুধু ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে। আজ পাচ্ছি না কাল অবশ্যই পাবো।
নিজের প্রতি আত্ববিশ্বাসী হন। আমাকে পারতেই হবে। অন্যরা পারলে আমি কেন পারবো না।
অন্যরা যে খানে সফল হচ্ছে আমি কেন পারছি না। নিজের কোথায় কমতি আছে খুঁজে বের করেন। সেটা পুরন করেন।
আবার চেষ্টা করেন।
আবারো চেষ্টা করেন।
একটু অন্যরকম ভাবে চেষ্টা করেন।
অন্যরা যেভাবে যাচ্ছে আপনি অন্য পথ অবলম্বন করেন।
সঠিক জায়গায় পরিশ্রম করেন। নিজের স্বপ্নের পেছনে সময় দেন সময় আপনাকে মূল্য দিবে।
আজ আপনি যেখানে আছেন সেটা অনেকের স্বপ্ন।
এই ৪ টা কথা নিজের ভেতর থেকে দূরে ফেলে দেন।
১ আমি কি পারব।
২ আমার দ্বারা হবে।
৩ অনেক কষ্টকর আমি পারবো না।
৪ আমার দ্বারা এত পরিশ্রম সম্ভব না।
এই তিনটা কথা সবসময় বলতে থাকেন এবং এই তিনটা কথার উপর বিশ্বাস রেখে কাজ শুরু করেন।
১ আমাকে পারতেই হবে।
২ অন্যরা পারলে আমি কেন পারব না।
৩ অবশ্য পারব সকলেই পারলে আমি অবশ্য পারব।
ধৈর্য+ চেষ্টা+পরিশ্রম= সফলতা 💯
© Collected by Md Raju Sheikh 💞🥰
Md. Raju Sheikh Raj Public Academy Raju Sheikh Raj Raj Group of Industries
আজ নিউজে দেখলাম- মেডিকেল কলেজে ভর্তি আবেদন ১ লাখ ছাড়িয়েছে। অথচ, দেশের শীর্ষস্থানীয় মেধাবীরাই ৫ বছরে রাত-দিন পরিশ্রম করে ডাক্তারি পড়ে একদিন ডাক্তার হিসেবে চাকরি করতে চাইবেন না। তারা এডমিন ক্যাডার, পুলিশ ক্যাডার, ফরেন ক্যাডার, ট্যাক্স ক্যাডার কিংবা কাস্টমস ক্যাডার অথবা অন্যকোনো ক্যাডার হতে চাইবেন স্বাস্থ্য ক্যাডার বাদ দিয়ে। দেশের শীর্ষ স্থানীয় মেধাবীরা সরকারি মেডিকেল কলেজ কিংবা বুয়েটে ভর্তি হয়ে কেন পরে নিজ পেশায় ক্যাডার হতে চান; সেই বিষয়ে কি রাষ্ট্র গুরুত্ব সহকারে দেখেছে? রাষ্ট্র কি ভেবে দেখেছে- দেশে ভালো মানের দক্ষ ডাক্তার শ্রেণি তৈরি করতে পারলে বিদেশে প্রতিবছর ৫০০ কোটি ডলার খরচ করে চিকিৎসা নিতে হবে না রাষ্ট্রের জনগণকে? দেশে সেতু বানাতে বাইরে থেকে কোটি কোটি টাকা খরচ করে ইঞ্জিনিয়ার আনতে হবে; ভেবে দেখেছে? রাষ্ট্র কি ভেবে দেখেছে তার কোনটি আগে জরুরি?
© Collected by Md Raju Sheikh 💞
কাউকে ছোট করার জন্য না, শুধু বোঝার জন্য, পোস্ট টা করা
একজন ফুড ব্লগারের মাসিক ইনকাম ১০ লাখ টাকা! হিরো আলমের বাৎসরিক ইনকাম কোটি টাকা! জীবনে স্কুলে না যাওয়া অপু ভাই নামের এক টিকটকারকে বাংলাদেশ থেকে দুবাই নিয়ে যায়, কোটি টাকার গাড়ি দিয়ে বিমানবন্দর থেকে রিসিভ করে শোরুম উদ্ভোদন করার জন্য!
একজন ডিসেন্ট গুগল, মাইক্রোসফটের ইঞ্জিনিয়ারও মাসে ১০ লাখ টাকা পায় না!
ঢাকা মেডিকেলে পড়া ডাক্তাররা মাসে ২৫ হাজার টাকা বেতনের দাবিতে রাস্তায় পুলিশের মাইর খায়! বুয়েট থেকে পাশ করা ছেলেটাও শুরুতে ৫০ হাজার টাকা বেতনের একটা জব পায় না!
বর্তমান সমাজ ও বিশ্ব-ব্যবস্থায় পড়ালেখা, জ্ঞান অর্জন খুব রিস্কি ইনভেস্টমেন্ট মনে হচ্ছে!
আমার বিশ্বাস আগামীর দিনগুলোতে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার, বিজ্ঞানী হওয়ার পরিবর্তে ফুড অ্যাপ্পি, Rafsan The Chotobhai, Hero Alom, Salman Muqtadir, opu vai বা কাপল ব্লগার হওয়ার স্বপ্ন দেখবে!
Disappointed 💔 © Collected ®
© Md Raju Sheikh Raj Public Academy Md. Raju Sheikh Raju Sheikh Raj Raj Group of Industries Md Raju Howlader
গুগল থেকে পিডিএফ বই ডাউনলোডের কৌশল!!
ইন্টারনেটের সহজলভ্যতায় প্রয়োজনীয় প্রায় সব ধরনের তথ্য ও বই এখন গুগলে খুঁজে পাওয়া যায়। তবে প্রায়ই দেখা যায়, বই খুঁজে পেলেও সেটি পিডিএফ ফরম্যাটে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। কিছু সহজ কৌশল অনুসরণ করলে গুগল থেকে পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করা অনেক সহজ হয়। এই কৌশলগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের বই সহজে ডাউনলোড করা যায়, যেমন একাডেমিক বই, গবেষণাভিত্তিক বই, ইতিহাস বিষয়ক বই, জীবনী, উপন্যাস, গল্পের বই, জীবনধর্মী বই, প্রযুক্তি ও সায়েন্স ফিকশন, ধর্মীয় গ্রন্থ, ভাষা শিক্ষার বই, কিশোর সাহিত্য এবং স্ব-উন্নয়নমূলক বই। পিডিএফ বই ডাউনলোড করার সময় অবশ্যই কপিরাইট আইন মেনে চলা এবং ফাইলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি। এতে অবৈধ ফাইল ডাউনলোড এবং ম্যালওয়্যারের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
কীভাবে নির্দিষ্ট বই খুঁজে পাওয়া যায়?
নির্দিষ্ট কোনো বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড করতে চাইলে গুগলের সার্চ বারে বইয়ের নামের সঙ্গে 𝙛𝙞𝙡𝙚𝙩𝙮𝙥𝙚:𝙥𝙙𝙛 যোগ করতে হয়। উদাহরণ হিসেবে, 𝘼𝙩𝙤𝙢𝙞𝙘 𝙃𝙖𝙗𝙞𝙩𝙨 বইটির পিডিএফ খুঁজতে হলে সার্চ বারে লিখতে হবে 𝘼𝙩𝙤𝙢𝙞𝙘 𝙃𝙖𝙗𝙞𝙩𝙨 𝙛𝙞𝙡𝙚𝙩𝙮𝙥𝙚:𝙥𝙙𝙛। এই কৌশল ব্যবহার করলে গুগল শুধুমাত্র পিডিএফ ফরম্যাটে বইটির লিংক দেখাবে, যা খুব সহজেই ডাউনলোড করা সম্ভব।
কীভাবে বিষয়ভিত্তিক বই খুঁজে পাওয়া যায়?
নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে পিডিএফ বই খুঁজতে হলে, সেই বিষয়ের নামের শেষে 𝐟𝐢𝐥𝐞𝐭𝐲𝐩𝐞:𝐩𝐝𝐟 যুক্ত করতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, মেশিন লার্নিং বিষয়ের পিডিএফ বই খুঁজতে হলে সার্চ বারে লিখতে হবে 𝙈𝙖𝙘𝙝𝙞𝙣𝙚 𝙇𝙚𝙖𝙧𝙣𝙞𝙣𝙜 𝙛𝙞𝙡𝙚𝙩𝙮𝙥𝙚:𝙥𝙙𝙛। এভাবে সার্চ দিলে মেশিন লার্নিং সম্পর্কিত বিভিন্ন বইয়ের পিডিএফ লিংক প্রদর্শিত হবে, যেখান থেকে পছন্দের বইটি ডাউনলোড করা সম্ভব।
কীভাবে ফ্রি এবং ওপেন সোর্স বই খুঁজে পাওয়া যায়?
ফ্রি বা ওপেন সোর্স পিডিএফ বই খুঁজে পেতে কিছু সহজ কৌশল অনুসরণ করলে কাঙ্ক্ষিত বই সহজেই পাওয়া সম্ভব। গুগল সার্চ বারে বইয়ের নামের সঙ্গে নির্দিষ্ট কিছু শব্দ যোগ করলে বইয়ের পিডিএফ ফাইল দ্রুত খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন, যদি 𝘼𝙧𝙩𝙞𝙛𝙞𝙘𝙞𝙖𝙡 𝙄𝙣𝙩𝙚𝙡𝙡𝙞𝙜𝙚𝙣𝙘𝙚 বিষয়ক ফ্রি পিডিএফ বই খুঁজতে হয়, তাহলে সার্চ বারে লিখতে হবে 𝘼𝙧𝙩𝙞𝙛𝙞𝙘𝙞𝙖𝙡 𝙄𝙣𝙩𝙚𝙡𝙡𝙞𝙜𝙚𝙣𝙘𝙚 𝙛𝙧𝙚𝙚 𝙙𝙤𝙬𝙣𝙡𝙤𝙖𝙙 𝙛𝙞𝙡𝙚𝙩𝙮𝙥𝙚:𝙥𝙙𝙛। এর ফলে শুধুমাত্র সেই পিডিএফ ফাইলগুলো দেখাবে যেগুলো বিনামূল্যে ডাউনলোড করা সম্ভব। এছাড়াও, ওপেন সোর্স বই খুঁজতে সার্চের সঙ্গে open source শব্দটি যোগ করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, 𝙈𝙖𝙘𝙝𝙞𝙣𝙚 𝙇𝙚𝙖𝙧𝙣𝙞𝙣𝙜 𝙤𝙥𝙚𝙣 𝙨𝙤𝙪𝙧𝙘𝙚 𝙛𝙞𝙡𝙚𝙩𝙮𝙥𝙚:𝙥𝙙𝙛 লিখলে গুগল ওপেন সোর্স পিডিএফ বইগুলো দেখাবে, যেগুলো কপিরাইট মুক্ত এবং বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়।
এছাড়াও কয়েকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলো থেকে বিনামূল্যে বই ডাউনলোড করা বা অনলাইনে পড়া সম্ভব, যেমন:
𝟏. 𝐀𝐧𝐧𝐚’𝐬 𝐀𝐫𝐜𝐡𝐢𝐯𝐞 (https ://annas-archive .org)
𝟐. 𝐋𝐢𝐛𝐫𝐚𝐫𝐲 𝐆𝐞𝐧𝐞𝐬𝐢𝐬 (http ://libgen .is)
𝟑. 𝐙-𝐋𝐢𝐛𝐫𝐚𝐫𝐲 (https ://z-lib .id/)
𝟒. 𝐏𝐃𝐅 𝐃𝐫𝐢𝐯𝐞 (https ://www .pdfdrive .com)
𝟓. 𝐎𝐩𝐞𝐧 𝐋𝐢𝐛𝐫𝐚𝐫𝐲 (https ://openlibrary .org)
𝟔. 𝐏𝐫𝐨𝐣𝐞𝐜𝐭 𝐆𝐮𝐭𝐞𝐧𝐛𝐞𝐫𝐠 (https ://www .gutenberg .org)
𝟕. 𝐅𝐫𝐞𝐞-𝐄𝐛𝐨𝐨𝐤𝐬.𝐧𝐞𝐭 (https ://www .free-ebooks .net)
𝟖. 𝐁𝐨𝐨𝐤𝐛𝐨𝐨𝐧 (https ://bookboon .com)
𝟗. 𝐈𝐧𝐭𝐞𝐫𝐧𝐞𝐭 𝐀𝐫𝐜𝐡𝐢𝐯𝐞 (https ://archive .org)
𝟏𝟎. 𝐒𝐜𝐢𝐞𝐧𝐜𝐞𝐃𝐢𝐫𝐞𝐜𝐭 (https ://www .sciencedirect .com)
𝟏𝟏. 𝐆𝐨𝐨𝐠𝐥𝐞 𝐁𝐨𝐨𝐤𝐬 (https ://books .google .com)
𝟏𝟐. 𝐁𝐃𝐞𝐛𝐨𝐨𝐤𝐬 (https ://bdebooks .com/books/)
সতর্কতা: কপিরাইট সংক্রান্ত সমস্যা এড়াতে, প্রতিটি লিঙ্কের ডট (., : ) এর আগে একটি white space যোগ করা হয়েছে। লিঙ্কটি অনুসন্ধান করার আগে, white space টি সরিয়ে নিন।
ডাইরেক্ট লিংক প্রথম কমেন্টে দেওয়া আছে!!
©️
বিজয় দিবসের উল্লাস, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় 🥰
Big shout out to my newest top fans! 💎 Sumaiya Khan Mim, Partho Sarker, Shakib Al Hassan
Drop a comment to welcome them to our community,
😭বাবা-মা বদলানোর কোনো অপশন যদি থাকতো, তাইলে,অনেক সন্তান'ই তাদের বাবা-মা বদলাইতে চাইতো। কথা'টা কঠিন কিন্তু নির্মম সত্য।❤️
বাবা মা ভালো করেই জানে,কোন সন্তানের উপর কাঠাল ভাংগা সহজ,সংসারে কোন সন্তান সেক্রিফাইজ করতে জানে।মা বাবার কাছে সব সন্তান সমান,এটা একটা টপ লেভেলের মিথ্যা কথা।
আমার কাছে মনে হয় এই কথা'টা পৃথিবীর সুন্দর মিথ্যাগুলির মধ্যে অন্যতম একটা মিথ্যাকথা।
এই দেশে বাবা-মা'য়ের কাছে সব সন্তান কখনোই সমান হয় না,আমাদের দেশে ছেলে'কে বিয়ে করানোর পর ভাবা হয় ছেলে পর হয়ে গেছে।
সে এখন আর বাবা-মা'য়ের নাই।সে এখন বউ কিংবা শ্বশুর বাড়ির।
আমি বলছিনা সব বাবা-মা'ই এরকম।কিন্তু,ট্রাস্ট মি আমি এমন অনেক বাবা-মায়েদের দেখেছি যাদের জন্য নিজের ছেলের জীবন নরক হয়ে গেছে, মেয়ের সাজানো গোছানো সংসার ধ্বংস হয়ে গেছে।♦️নিজেদের আলগা ফুটানী মারতে গিয়ে ছেলে-মেয়েদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার হয়ে গেছে♦️
সব সন্তান খারাপ হয়না আর বৃদ্ধাশ্রমে যারা থাকে তাদের সবার সন্তান'ই অমানুষ হয়না।
কর্মফল বলেও একটা কথা আছে,এটা আমরা অনেকেই ভুলে যাই।
আপনার সন্তান'ও একজন মানুষ।
তার'ও ভালো লাগা খারাপ লাগা আছে।তাকেও একটু বুঝার চেষ্টা করুন।
এই কথাটা সবার জন্য না অনেক মা বাবা আছে যারা এক চোখামি করে তাদের জন্য 😊
© তথ্য ও ছবি অনলাইন থেকে সংগৃহীত।
® Md Raju Sheikh Md. Raju Sheikh Raju Sheikh Raj Raj Public Academy Raj Group of Industries
২৪ এর বিজয় দিবসটা সত্যিই খুব ব্যতিক্রমধর্মী 🏵️
সকলকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা 💐🥰
With Me vlogs – I'm on a streak! I've been a top fan for 3 months in a row. 🎉
কুয়াশার চাদরে মোড়া বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় 🥰
© Md Raju Sheikh Raj Public Academy