জাপানের স্কুল ছাত্ররা প্রতিদিন তাদের
শিক্ষকদের সাথে ১৫ মিনিট তাদের স্কুল
পরিষ্কার করে। যা তাদের একটি পরিচ্ছন্ন
জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য
করেছে।
জাপানে আবর্জনা পরিষ্কারকদের হেলথ
ইঞ্জিনিয়ার বলে, তারা ৫০০০-৮০০০ ডলার
মাসিক বেতন পায়।
জাপানের কোন প্রাকৃতিক সম্পদ নেই এবং
প্রতি বছর শত শত ভূমিকম্প হয় তবু তারা
বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি।
হিরোশিমায় বোম মারার মাত্র ১০ বছরে
হিরোশিমা তার আগের জায়গায় ফিরে
আসে।
জাপানে রেস্টুরেন্টে ও রেলে
মোবাইল ফোন ব্যবহার করা নিষেধ।
জাপানে শিক্ষাজীবনের প্রথম ৬ বছর
শেখানো হয় নৈতিকতা ও কিভাবে
মানুষের সাথে চলতে হবে।
বিশ্বের একটি অন্যতম ধনি দেশ হয়ে ও
তাদের কোন কাজের মানুষ রাখেনা। সকল
কাজের দায়িত্ব মা, বাবা করতে হয়।
জাপানে শিক্ষাজীবনের প্রথম ৩ বছর
কোন পরীক্ষা হয়না। কারন তারা মনে
করে লেখাপড়া চরীত্র গঠনের জন্য,
পরীক্ষা নেয়ার জন্য না।
জাপানে কোন রেস্টুরেন্টে কোন
খাবার অপচয় হচ্ছেনা। মানুষ যার যতটুকু
দরকার এর বেশি নেয়না।
জাপানের রেল দেরি করে আসার গড় সময়
বছরে ৭ সেকেন্ড !!!!!. তারা প্রতিটা
সেকেন্ডের হিসেব করে চলে।
Kashipur high school & college
Nearby schools & colleges
Bottola Barisal
Jhalakati
Barguna
Bakerganj
Lakhutia
Wazirpur
Muladi
Charkaranji
Post Office: Saheber Hat Thana: Barisal Sadar District: Barisal Eiin: 100777 School Code:
Muladi
Post-Dogona Hat. Thana-Kathalia. Jela-Jhalokathi. Bangladesh
Barisal Sadar
Barisal Sadar
Projpur
Comments
ভর্তির শেষ তারিখ আগামী ৩০ জুন । ক্লাস শুরু হবে ১ জুলাই।
৬ মাস মেয়াদী কম্পিউটার ট্রেনিং কোর্সে ভর্তির জন্য যেসকল ডকুমেন্ট লাগবে।
১. পাসপোর্ট সাইজের ২কপি ছবি।
২. জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধনের ১কপি ফটোকপি।
৩. এস.এস.সি অথবা এইচ.এস.সি সার্টিফিকেটের ১কপি ফটোকপি।
বি:দ্র: সকল ডকুমেন্ট A4 সাইজের কাগজে ফটোকপি করাবেন।
কোর্স বিস্তারিতঃ
অফিস অ্যাপ্লিকেশন কোর্সে যা যা শেখানো হবে। ( কোর্স মেয়াদ ৬ মাস )
-----------------------------------------------------------------------------------
বিঃদ্রঃ কোর্স শেষে পরীক্ষা হবে এবং বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে যেটা আপনি যেকোন সরকারি কিংবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকুরির জন্য সাবমিট করতে পারবেন।
এবং ,
প্রতি শিক্ষার্থীর শেখার জন্য একটি করে ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ বরাদ্দ থাকবে এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা থাকবে।
===============================================
১। কম্পিউটার ফান্ডামেন্টার। ( একদম কম্পিউটারের শুরু থেকে যা যা করনীয় তা এই চাপ্টারে থাকবে ) ।
২। মাইক্রোসফট অফিস প্রোগ্রামঃ - এর মধ্যে থাকছেঃ
* মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ।
* মাইক্রোসফট এক্সেল ।
* মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট ।
* মাইক্রোসফট এক্সেস ।
৩। কম্পিউটার সফটওয়ার ম্যানেজমেন্টঃ - এর মধ্যে থাকছেঃ
* বিভিন্ন ধরনের অপারেটিং সফটওয়্যার ইন্সটলেশন ।
* বিভিন্ন ধরনের ড্রাইভার সফটওয়ার ইন্সটলেশন ।
* বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়ার ইন্সটলেশন ।
৪। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ম্যানেজমেন্টঃ - এর মধ্যে থাকছেঃ
* কম্পিউটার অ্যাসেম্বল ।
* কম্পিউটার রিপেয়ার ও সার্ভেসিং ।
* কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধান ।
* কম্পিউটারে এক্সট্রানাল হার্ডওয়্যার ইন্সটল ।
৫। বেসিক কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং ।
৬। ইন্টারনেটঃ এর মধ্যে থাকছেঃ
* ইমেইল ও এর ফাংশন ।
* ইন্টারনেট ব্রাউজিং ।
* বিভিন্ন স্কুল কলেজ কিংবা চাকুরী সাইটে আবেদন ।
===============================================
আপাতত এই কোর্সটি আপনি সম্পন্ন করুন আমরা পরবর্তীতে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং এর উপর বিভিন্ন কোর্স চালু করবো। যেমনঃ গ্রাফিক ডিজাইন , ওয়েব ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং এই ধরনের আরো অনেক আর্নিং কোর্স নিয়ে আসবো আমরা আর আমাদের সাথেই থাকুন।
হেল্পলাইনঃ 01682-817175, 01914-156464
অথবা ভিজিট করুন আমাদের ফেসবুক পেইজঃ
https://web.facebook.com/khanitcenter/
Blue Whale games থেকে সাবধান,,,,,
যা আপনার মৃত্যু ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না
*------*-------*---*
আত্মঘাতি গেইমস এর নাম ব্লু হোয়েল (Blue whale) জেনে নিন এই গেমের কিছু গোপন তথ্য।
বাংলাদেশেও পৌঁছে গেছে ‘ব্লু হোয়েল’ গেমস। আর এই গেমসের নেশায় পড়ে রাজধানীতে আত্মহত্যা করেছে এক কিশোরী। তাই ভাবলাম বিষয়টি নিয়ে কিছু লিখা দরকার।
অ্যাপ স্টোর, প্লে স্টোর, ইন্টারনেট বা গুগল কোথাও খুঁজে পাবেন না এই ‘ব্লু হোয়েল’ গেম। খুঁজে পেতে পারেন কারো পাঠানো কোনো গোপন লিংকের মাধ্যমে। এটি একটি সুইসাইড গেইম অর্থাৎ গেম খেললে মৃত্যু অনিবার্য।
‘ব্লু হোয়েল’ বা Blue whale এর অর্থ নীল তিমি। নীল তিমিরা মৃত্যুর আগে সাগরের তীরে উঠে আসে - তারা আত্মহত্যা করে বলে অনেকের ধারণা! একারণেই গেমের নাম রাখা হয়েছে Blue whale বা নীল তিমি। মনে রাখবেন - গেমটি বাধ্য করে তার ইনস্টলকারীকে সবগুলো স্তর খেলার জন্য।
‘ব্লু হোয়েল’ গেমটি ৫০ টি লেভেলে বিভক্ত। F57 নামক রাশিয়ান হ্যাকার টিম গেমটি তৈরি করে। ২০১৩ সালে তৈরি হয়েছিলো গেমটি, কিন্তু ২০১৫ সালে VK. com নামক সোশ্যাল মিডিয়ায় তুমুল জনপ্রিয়তা পায় এবং প্রচুর ডাউনলোড হয় গেমটি। ফিলিপ বুদেকিন নামক রুশ হ্যাকার যে কিনা সাইকোলজির ছাত্র ছিল এবং ভার্সিটি থেকে বহিষ্কার হয়েছিলো - তার মাথার বুদ্ধি থেকেই জন্ম নেয় এই গেমটি। রাশিয়ান আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে গ্রেফতারের পর সে জানায় হতাশাগ্রস্তদের পৃথিবী থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেবার জন্যই সে গেমটি বানিয়েছে। হতাশাগ্রস্তদের পৃথিবীত বেঁচে থাকার কোনো অধিকার নেই ।
রাশিয়ায় এ গেম খেলে মৃতের সংখ্যা ১৫১ জন, এবং রাশিয়ার বাইরে মারা গেছে ৫০ জন। জুলিয়া ওভা ও ভের্নিকা ওভা নামক দুই বোন প্রথম এই গেইমের শিকার। গেমটির ৫০ তম লেভেলে গিয়ে ছাদ থেকে লাফিয়ে ওরা সুইসাইড করেছিলো। জুলিয়া ওভা মৃত্যুর ঠিক আগে সোশাল নেটওয়ার্কে নীল তিমির ছবি আপলোড দিয়ে লিখেছিলো - ` The end ! `
গেমটি মূলত একটি ডার্ক ওয়েভের (dark wave) গেম। ডার্ক ওয়েভ হলো ইন্টারনেটের অন্ধকার জগৎ। মনে রাখবেন গেমটি আপনি একবার ডাউনলোড করলে আর কখনোই আনইনস্টল করতে পারবেন না। গেমটি আপনার ফোনের সিস্টেমে ঢুকে আপনার আপনার আইপি এড্রেস, মেইলের পাসওয়ার্ড, ফেসবুক পাসওয়ার্ড, কনট্যাক্ট লিস্ট, গ্যালারি ফটো এমনকি আপনার ব্যাংক ইনফর্মেশান, আপনার লোকেশান ও তারা জেনে নিচ্ছে।
‘ব্লু হোয়েল’ গেম ওপেন করা মাত্র আপনাকে একজন এডমিন পরিচালনা শুরু করবে। আপনাকে জিজ্ঞেস করবে - ‘গেমটি’ খেলা শুরু করলে আপনি কোনোভাবেই এর থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন না, আপনি সর্বশেষে মৃত্যুবরণও করতে পারেন-আপনি কি চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে আগ্রহী ? `
আপনি ইয়েস বা নো অপশনের মধ্যে ‘ইয়েস’ অপশন ক্লিক করা মাত্রই পা দিয়ে দেবেন মৃত্যু ফাঁদে।
গেমটির প্রথম দশটা লেভেল খুবই আকর্ষনীয়। ইউজার এডমিন কিছু মজার মজার নির্দেশনা দেন - যেমন রাত তিনটায় ঘুম থেকে উঠে হরর ছবি দেখা, হৈ হুল্লোড় করা, উঁচু ছাদের কিনারায় হাঁটাহাঁটি করা, পছন্দের খাবার খাওয়া ইত্যাদি নির্দেশনা দিতে দিতে এডমিন হাতিয়ে নেবেন আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন। প্রথম ১০টা লেভেল পার করার পর আপনাকে তৈরি করা হবে পরবর্তী দশটি লেভেলের জন্য। পনের লেভেল পর্যন্ত চলবে আপনার ইনফরমেশান হাতানোর কাজ।
পনেরো লেভেলের পর আপনাকে কঠিন মিশন দেয়া শুরু হবে। যেমন অ্যাডমিন আপনাকে বলতে পারে আপনার হাতে ব্লেড দিয়ে নীল তিমির ছবি আঁকুন।
প্রথম বিশটা চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করার পর অ্যাডমিন তার কৌশল পরিবর্তন করতে শুরু করে। আপনি টেরই পাবেন না প্রথম বিশ ধাপে সংগ্রহ করে ফেলা আপনার তথ্যের উপর ভিত্তি করে আপনাকে মোহাক্রান্ত বা হিপনোসিস পদ্ধতি প্রয়োগ শুরু করা হবে।
আপনি তখন ভাববেন এই গেম ছাড়া আপনার বেঁচে থাকা অসম্ভব। আপনাকে শীতের দিনে খালি গায়ে ঘুরতে বলা হবে। বাবার পকেট থেকে টাকা চুরি করা। বন্ধুর মোবাইল চুরি করা। আপনার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধুটার সাথে দুর্ব্যবহারের মিশন দেয়া হবে আপনাকে। আবার এসবের প্রমাণের ছবি বা ফটো এডমিনকে পাঠাতে হবে আপনার।
এভাবেই কৌশলে বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের থেকে কৌশলে আলাদা করে ফেলা হবে আপনাকে এবং আপনি পৌঁছে যাবেন পঁচিশ লেভেলে।
পঁচিশ লেভেলের পর নির্দেশনা আসবে মাদক বা ড্রাগ নেবার। এভাবেই সম্মোহিত করে করে আপনাকে তিরিশ লেভেল পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হবে। তিরিশতম লেভেল আপনি অতিক্রম করার পর গেম এডমিন হঠাৎ আপনার সাথে একটু চিট শুরু করবে। একত্রিশ তম লেভেল আনলক করবে না। এদিকে আপনি হয়ে উঠবেন ক্রেজী।
তারপর কিছুদিন আপনাকে সারপ্রাইজ দিয়ে হঠাৎ এডমিন - বলবে একত্রিশ তম লেভেল আনলকড। আপনার নগ্ন ছবি চাওয়া হবে এই স্তরে। আপনি হিপনোসিস ও মাদকের কারণে নিজের নগ্ন ছবি পাঠাতেও চিন্তা করবেন না। ড্রাগ নেবার মাত্রা বাড়াতে থাকবেন আপনি। এরপর নির্দেশনা আসবে আপনার ভালোবাসার মানুষের সাথে সেক্স করে গোপনে ছবি তুলে আপলোড করতে বা নিজের শরীরে একাধারে শ খানেক সুঁই ফোটাতে এবং ফটো আপলোড করে পাঠাতে।
এভাবেই চলে যাবেন আপনি চল্লিশ তম লেভেলে।
এবার আপনি ভীত হয়ে গেমার টিমকে অনুরোধ করবেন আপনাকে মুক্তি দেবার জন্য। আপনি কাঁদবেন, হাতজোড় করবেন, চাইবেন গেমটি আনইনস্টল করার জন্য। তখন শুরু হবে ব্ল্যাকমেইলিং। গেমার টিম বা এডমিন তখন আপনারই পাঠানো সকল তথ্য ফাঁস করে দেবার হুমকি দিবে। আপনি বাধ্য হয়ে প্রবেশ করবেন একচল্লিশ তম স্তরে।
একচল্লিশ থেকে ৪৯তম লেভেলে আপনি প্রচন্ড হতাশ আর মাদকাসক্ত হবেন। ৪৯তম স্তরে আপনাকে মুক্তির শর্ত দেয়া হবে। বলা হবে আপনাকে নিজের শরীরে অ্যানাসথেসিয়ার ড্রাগ ক্যাটামিন পুশ করে তাদেরকে ছবি পাঠাতে এবং নিশ্চিত দশ তলার চেয়েও উঁচু কোনো ছাদের একেবারে কিনারায় দাঁড়িয়ে যদি সেলফি আপলোড দিতে পারেন তবে আপনি মুক্ত।
আপনি সেটা পারবেন না আর কারণ শরীরে পুশ করা ক্যাটামিন আপনার মস্তিষ্কে চলে যাবে ততোক্ষণে। আপনি মোবাইলের স্ক্রীণে তখন নির্দেশ আসবে ‘নিচের দিকে তাকাও! লাফ দাও, মুক্তি পাও’। আপনি মুক্তি পেতে গিয়ে আত্মহত্যা করবেন।
এই ব্লু হোয়েল গেমটিতে ব্যবহার করা হয়েছে চমৎকার গ্রাফিক্স, ব্যাক গ্রাউন্ড মিউজিক ভীষণ করুন। All i want I Ranway গানের
---------০------
★Md: kajol islam★
Kashipur high school & college a real organization,
Operating as usual
লিভার নষ্ট হবার ১০টি কারণ হলো :-
১) রাতে খুব দেরিতে ঘুমাতে
যাওয়া ও সকালে দেরি করে ঘুম থেকে
ওঠা।
২) সকালে মূত্রত্যাগ ও পর্যাপ্ত
পানি পান না করা। ৩) অতিরিক্ত খাবার
খাওয়া।
৪) সকালে নাস্তা না করা।
৫) মাত্রাতিরিক্ত ওষুধ সেবন করা।
৬) প্রিজারভেটিভ, ফুড কালার
ওখাবার মিষ্টি করতে কৃত্রিম
সুইটেনার ব্যবহার করা খাবার বেশি
খাওয়া।
৭) রান্নায় অস্বাস্থ্যকর তেল
ব্যবহার করা।
৮) ভাজা-পোড়া জাতীয় খাবার
খাওয়া ও ভাজার সময় অতিরিক্ত
তেল ব্যবহার করা। ৯) মাত্রাতিরিক্ত যে
কোন কিছুই
ক্ষতিকর। খুব
বেশি পরিমাণে কাঁচা খাদ্য
খাওয়ার অভ্যাসও লিভারের ওপর
চাপ সৃষ্টি করে।
১০) অ্যালকোহল বা মদ/বিয়ার, সেবন করা।
Timeline Photos
it's time to change.......
what about you ?
Timeline Photos
মহাবীর আলেকজান্ডার মৃত্যু শয্যায়
তাঁর সেনাপতিদের ডেকে
বলেছিলেন-
“আমার মৃত্যুর পর আমার তিনটা ইচ্ছা
তোমরা পূরণ করবে। এতে যেন কোনো
ব্যঘাত না ঘটে।”
• আমার প্রথম অভিপ্রায়-
"শুধু আমার চিকিৎসকেরা
আমার কফিন বহন করবেন"।
•আমার দ্বিতীয় অভিপ্রায়-
"আমার কফিন যে পথ দিয়ে গোরস্থানে
নিয়ে যাওয়া হবে,সেই পথে আমার
কোষাগারে সংরক্ষিত সোনা,রুপা
ও অন্যান্য মূল্যবান পাথর ছড়িয়ে
দিবে"।
• আমার শেষ অভিপ্রায় -
"কফিন বহনের সময় আমার দুই হাত
কফিনের বাইরে ঝুলিয়ে রাখেবে"।
মৃত্যু শয্যায় উপস্থিত লোকজন
তাঁর এই অদ্ভুত অভিপ্রায়ে বিস্মিত হন।
কিন্তু এ ব্যাপারে তাঁকে কিছু
জিজ্ঞেস
করার সাহস পাচ্ছিলেন না কেউ।
তখন তাঁর একজন প্রিয় সেনাপতি
তাঁর হাতটা তুলে ধরে চুম্বন করে বলেন-
‘হে মহামান্য, অবশ্যই আপনার
সব অভিপ্রায় পূর্ণ করা হবে; কিন্তু
আপনি কেন এই বিচিত্র
অভিপ্রায় ব্যক্ত করলেন?’
একটা দীর্ঘ শ্বাস গ্রহণ করে
আলেকজান্ডার
বললেন - আমি দুনিয়ার সামনে
তিনটি শিক্ষা রেখে যেতে চাই।
• 'আমার চিকিৎসকদের কফিন বহন
করতে বলেছি এ কারণে যে,যাতে
লোকে
অনুধাবন করতে পারে চিকিৎসকেরা
আসলে কোনো মানুষকে সারিয়ে
তুলতে
পারেন না। তাঁরা ক্ষমতাহীন আর
মৃত্যুর থাবা থেকে কাউকে রক্ষা করতে
অক্ষম।’
• ‘গোরস্থানের পথে সোনা-দানা
ছড়িয়ে
রাখতে বলেছি মানুষকে এটা
বোঝাতে যে
ওই সোনা-দানার একটা কণাও আমার
সঙ্গে যাবে না।আমি এগুলো পাওয়ার
জন্য
সারাটা জীবন ব্যয় করেছি, কিন্তু
নিজে
সঙ্গে কিছুই নিয়ে যেতে পারছি না।
মানুষ বুঝুক ধন-সম্পদের পেছনে ছোটা
সময়ের অপচয় মাত্র।’
• ‘কফিনের বাইরে হাত ছড়িয়ে
রাখতে
বলেছি মানুষকে এটা জানাতে যে-
খালি হাতে আমি এই পৃথিবীতে
এসেছিলাম;
আবার খালি হাতেই পৃথিবী থেকে
চলে যাচ্ছি।’
আল্লাহ, আমাদের সহি বুঝ দান করুণ
আমিন।
Timeline Photos
Photos from Kashipur high school & college's post
১৪০০ বছর আগে রাসুল (সাঃ) এর বাণী
আজ বিজ্ঞানীরা প্রমাণ পেয়েছে !
মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেনঃ "পুরুষের
প্যান্ট বা কাপড় পায়ের টাখনুর উপর
পড়তে হবে। অন্যথায় তারা
জাহান্নামে যাবে।"
- (সহীহ বুখারী ৫৩৭১)
বিজ্ঞান বলে, পুরুষের টাখনুর ভিতর প্রচুর
পরিমানে হরমোন থাকে এবং তার
আলো বাতাসের প্রয়োজন হয়। তাই
কেউ যদি তা খোলা না রেখে ঢেকে
রাখে, তাহলে তার যৌনশক্তি কমে
যাবে এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত
হবে।
মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, "ভ্রু
প্লাগকারীর উপর আল্লাহর লানত"
- (সহীহ বুখারী ৫৫১৫)
বিজ্ঞান বলে, ভ্রু হলো চোখের
সুরক্ষার
জন্য। ভ্রুতে এমন কিছু লোম থাকে যদি
তা
কাটা পড়ে যায় তাহলে ভ্রুপ্লাগকারী
পাগল হতে পারে, অথবা মৃত্যুবরণও করতে
পারে।
রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, "নেশা
জাতীয় দ্রব্য খাওয়া হারাম"
- (সহীহ বুখারী ৬১২৪)
বিজ্ঞান বলে, ধুমপানের কারনে
ফুস্ফুসের ক্যান্সার, ব্রংকাইটিস ও
হৃদরোগ হয়ে মানুষ মারা যায়। ধুম্পান
করলে ঠোট, দাতের মাড়ি, আঙ্গুল
কালো হয়ে যায়। যৌনশক্তি ও ক্ষুধা
কমে যায় এমনকি স্মৃতিশক্তি ও কমে
যায়।
রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, "পুরুষের জন্য
স্বর্ণ ব্যবহার হারাম।"
- (মুসলিম ১৬৫৫)
বিজ্ঞান বলে, স্বর্ণ এমন একটি পদার্থ
যা স্কিনের সাথে মিশে ব্লাডের
মাধ্যমে ব্রেনে চলে যায়। আর তার
পরিমান যদি ২.৩ হয় তাহলে মানুষ তার
আগের স্মৃতি সব হারিয়ে ফেলবে।
রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ঘুমানোর
সময় আলো নিভিয়ে এবং ডান কাত
হয়ে ঘুমাতে।
- (সহীহ বুখারী ৩২৮০)
বিজ্ঞান বলে, ডান কাত হয়ে ঘুমালে
হার্ট ভালো করে পাম্প করে। আর লাইট
না নিভিয়ে ঘুমালে ব্রেনের
এনাটমি রস শরীরে প্রবেশ করতে পারে
না, যার ফলে ক্যান্সার হওয়ার খুব
সম্ভবনা থাকে।
রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, "তোমরা
গোফ ছেটে ফেল এবং দাড়ি রাখ।"
- (সহীহ মুসলিম ৪৯৩ ও ৪৯৪)
বিজ্ঞান বলে, দাড়ি না রাখলে
স্ক্রিন ক্যান্সার, ফুস্ফুসের ইনফেকশন
এবং ৪০ এর আগে যৌবন হারানোর
সম্ভবনা থাকে।
আল্লাহ সুবনাহু তায়ালা বলেন, "আর
ব্যভিচারের কাছেও যেয়োনা। নিশ্চয়
এটা অশ্লীল কাজ এবং ধ্বংসের পথ।"
- (বনি ইসরাঈল ৩২) নেশাগ্রস্থ শয়তানের
কাজ (মাইদাহ ৯০)
বিজ্ঞান বলে, পর্নোগ্রাফি ও অশ্লীল
সম্পর্ক সহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য নেশায় যদি
কেউ জড়িয়ে পড়ে, তাহলে তার
ব্রেনের ফরেন্টাল এরিয়া পরিচালনা
করার ইনটেলেকচুয়াল সেলগুলো থরথর
করে কাপতে থাকে এবং অস্থির হয়ে
যায়। যার ফলে সে নেশাগ্রস্থ হয়ে
মাতাল ও অসুস্থের মত জীবন পরিচালনা
করে। এবং তা তাকে ধ্বংসের দিকে
ঠেলে দেয়।
আল্লাহ বলেন, "আর যখন কোরআন পাঠ
করা হয়, তখন তাতে কান লাগিয়ে রাখ
এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর
রহমত হয়।"
- (আরাফ ২০৪)
বিজ্ঞান বলে, কুরআনের সাউন্ড ওয়েব
শরীরের সেলগুলোকে সক্রিয় করে,
অসুস্থতা আরোগ্য করে বিশেষ করে
হার্ট এবং ক্যান্সার রোগীদের। আর
ব্রেনকে এমনভাবে চার্জ করে, ঠিক
যেমন ভাবে ফিউজ হওয়া ব্যাটারীকে
সচল করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধকালীন
প্রধান সংগঠক বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন
আহমেদ এর জন্মদিনে গভীর শ্রদ
শুধুমাত্র চাকরী করে নয় বরং অনলাইনেও
কাজের সুযোগ রয়েছে প্রচুর। আপনি
কল্পনাও করতে পারবেন না যে এতো
এতো কাজ অনলাইনে পাওয়া যায়।আর
এ সকল সুযোগ শুধুমাত্র দক্ষদের জন্য।
গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন,
ওয়েব ডেভল্পমেন্ট, এসইও এমনই এক ক্ষেত্র
যা আপনাকে কাজের দক্ষতা দিবে
পৃথিবীর সকল দেশেই। আপনি বেকার
থেকে হতে পারেন বিশ্বমানের একজন
সফল ব্যক্তিত্ব।
""যদি মন কাঁদে , তুমি চলে এসো....
চলে এসো ...এই
বরষায়"" ......""সোয়াচান পাখি ....
আমি ডাকিতাছি তুমি ঘুমাইছো
নাকি"" .........তুমি যত দূরেই থাকো না
কেন , আমার অন্তরে তুমি নক্ষত্রের
মতো জ্বলে রবে.........কিছু স্মৃতি চারণ
কাশীপুর হাই স্কুলের শিক্ষক কাজী
আমিনুল ইসলামের পিতা অদ্য বেলা
২.৩০ মিনিটে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ
করেন। তিনি ২৯নং ওয়ার্ড
কাউন্সিলর কাজী সহিদেরও পিতা।
তার জানাজার নামাজ রাত ৯.৩০
মিনিটে কাশীপুর স্কুলমাঠে অনুষ্ঠিত
হবে।
তার মৃত্যুতে গভীর শোক সমবেদনা ও
তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত
কামনা করছি।
হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকীত
ে শ্রদ্ধাঞ্জলি
@ বিংশ শতাব্দীর বাঙালি জনপ্রিয়
কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম।
তাঁকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা
পরবর্তী শ্রেষ্ঠ লেখক গণ্য করা হয়।
তিনি একাধারে ঔপন্যাসিক,
ছোটগল্পকার, নাট্যকার এবং
গীতিকার। বলা হয় আধুনিক বাংলা
কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যের তিনি
পথিকৃৎ। নাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক
হিসাবেও তিনি সমাদৃত। তাঁর
প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা দুই শতাধিক।
বাংলা কথাসাহিত্যে তিনি
সংলাপপ্রধান নতুন শৈলীর জনক। তাঁর
বেশ কিছু গ্রন্থ পৃথিবীর নানা ভাষায়
অনূদিত হয়েছে, বেশ কিছু গ্রন্থ স্কুল-
কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচীর
অন্তর্ভুক্ত। সত্তর দশকের শেষভাগে
থেকে শুরু করে মৃত্যু অবধি তিনি
ছিলেন বাংলা গল্প-উপন্যাসের
অপ্রতিদ্বন্দ্বী কারিগর। এই কালপর্বে
তাঁর গল্প-উপন্যাসের জনপ্রিয়তা ছিল
তুলনারহিত। তাঁর সৃষ্ট হিমু ও মিসির
আলি চরিত্রগুলি বাংলাদেশের
যুবকশ্রেণীকে গভীরভাবে উদ্বেলিত
করেছে। তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রসমূহ
পেয়েছে অসামান্য দর্শকপ্রিয়তা। তবে
তাঁর টেলিভিশন নাটকগুলি ছিল
সর্বাধিক জনপ্রিয়। সংখ্যায় বেশী না
হলেও তাঁর রচিত গানগুলোও সবিশেষ
জনপ্রিয়তা লাভ করে। তাঁর অন্যতম
উপন্যাস হলো নন্দিত নরকে, মধ্যাহ্ন,
জোছনা ও জননীর গল্প, মাতাল হাওয়া
ইত্যাদি। তাঁর নির্মিত কয়েকটি
চলচ্চিত্র হলো দুই দুয়ারী, শ্রাবণ মেঘের
দিন, ঘেঁটুপুত্র কমলা ইত্যাদি।
আজ তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর
শ্রদ্ধাঞ্জলি
ছেলে নতুন চাকরি পেয়ে কর্মস্থলে
যাচ্ছে।
মায়ের কাছে বিদায় নিতে এলো। মা
ছেলেকে অনেক নসীহত (উপদেশ) দিয়ে
এই বলে কথা শেষ কথা বললেন:-
দেখতো খোকা! ‘হালাল’ শব্দটা দুই ঠোঁট
খোলা রেখে উচ্চারণ করতে পারিস
কিনা? ছেলে হালাল শব্দটা বারকয়েক
আওড়ে দেখলো।
তারপর বললো:- জ্বি আম্মু, পেরেছি।
-এবার দেখতো খোকা! ‘হারাম’ শব্দটা দুই
ঠোঁট না লাগিয়ে উচ্চারণ করতে পারিস
কিনা?
ছেলে অনেকবার চেষ্টা করেও দুই ঠোট
না লাগিয়ে হারাম শব্দটা উচ্চারণ করতে
পারলো না।
-নাহ, আম্মু! পারছি না।
এবার মা ছেলের মাথায় হাত বুলিয়ে
দিতে দিতে বললেন:-
দেখ খোকা! এটাই হলো হালাল আর
হারামের পার্থক্য।
-কিভাবে আম্মু?
-হালাল শব্দটা উচ্চারণ করতে যেমন ঠোঁট
খোলা থাকে, তেমনি হালাল
উপার্জনেও রিযিক ও সৌভাগ্যের দরজা
খোলা থাকে। দুনিয়া ও আখিরাতের সমস্ত
দরজা খুলে যায়।
আর হারাম শব্দ উচ্চারণ করতে যেমন ঠোঁট
বন্ধ হয়ে যায়, তেমনি হারাম উপার্জনেও
রিযিক ও সৌভাগ্যের দরজা বন্ধ হয়ে যায়।
দুনিয়া ও আখিরাতের সমস্ত দরজা বন্ধ হয়ে
যায়।
এখন তুই বেছে নে কোন দরজা খুলবি।
পরিবর্তনের শুরু - যেখানেই অন্যায়,
সেখানেই প্রতিবাদ করুন, প্রতিরোধ গড়ে
তুলুন
কয়লা ভিত্তিক রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প
বাস্তবায়ন হলে প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবে
পরিচিত আমাদেরকে রক্ষাকারী সুন্দরবন
ধ্বংস হয়ে যাবে। জীববৈচিত্রের আধার
প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষাকারী সুন্দরবন
বাংলাদেশের জীবনের অন্যতম উৎস। পলি
ধরে রেখে এবং জোয়ার ঠেকিয়ে উর্বর
ফসলী জমি রক্ষা করে। প্রয়ঙ্করী
ঘুর্ণিঝড়ের সামনে বুক পেতে দিয়ে
আমাদের জীবন বাঁচায়। আবার আমাদেরই
জীবন ধারণের জন্য উজার করে দেয় তার
বনজ ও জলজ সমস্ত সম্পদ। বিদ্যুৎ প্রকল্প
বাস্তবায়ন হলে সেখান থেকে
প্রতিনিয়ত নির্গত হবে বিপুল পরিমান
বিষাক্ত সালফার-ডাই অক্সাইড,
নাইট্রোজেন-ডাই অক্সাইড, যা বায়ুকে
দূষিত করে তুলবে। ফলে এ্যাসিড বৃষ্টির মত
ঘটনাও ঘটতে পারে। প্রকল্পের বিপুল
পরিমান বর্জ্য পানিতে মিশে তা বিষাক্ত
করে ফেলবে। এমনকি এই প্রভাব থেকে
ভূগর্ভস্থ পানির স্তরও রক্ষা পাবে না।
অধিকন্তু প্রকল্পের জ্বালানীর যোগান
নিশ্চিত করতে বিদেশ থেকে জাহাজে
করে প্রতিনিয়ত লাখ লাখ মেট্রিকটন
কয়লা আনানেয়া করা হবে সুন্দরবনের
বিভিন্ন নদনদী দিয়ে। শব্দ দূষণ হয়ে
দাঁড়াবে সেখানকার সার্বক্ষণিক ঘটনা।
সুন্দবনের প্রায় ছয় শতাধিক প্রজাতীর
গাছপালা, বিশ্বখ্যাত রয়েলবেঙ্গল
টাইগার সহ শত প্রজাতীর পশুপাখি ও সরীসৃপ
ধ্বংসের মুখে পতিত হবে। ভেঙ্গে পড়বে
সুন্দরবনের জীবনচক্র।
উদাহরণ স্বরুপ, ১৯৮০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের
ফায়েত্তি অঞ্চলে স্থাপিত এমন এক
প্রকল্পের কারণে প্রায় ৫০ কিমি. জুড়ে ২০
হাজারের মত বৃক্ষ ও বহু প্রাণী সম্পদ ধ্বংস
হয়ে গিয়েছিল। বিষাক্ত গ্যাস
নিঃসরণের পরিমান যেখানে ছিল ৩০
হাজার টন, সেখানে বিশেষজ্ঞদের মতে
রামপালে নিঃসরিত গ্যাসের পরিমাণ
দাঁড়াবে ৫২ হাজার টন। সুতরাং, ক্ষয়ক্ষতির
পরিমান কি দাঁড়াতে পারে তা সহজেই
অনুমান করা যায়। পার্শবর্তী দেশ ইন্ডিয়ায়
২০১০ সালে প্রণীত পরিবেশ বিষয়ক
নির্দেশিকাতে উল্লেখ রয়েছে,
বনাঞ্চলের ২৫ কিমি. এর মধ্যে কয়লা
ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প করা সম্পূর্ণ নিষেধ।
কারণ এ ধরণের বিদ্যুৎ প্রকল্পের ফলে বয়ু,
পানি ও শব্দ দূষন ঘটে, যা প্রকল্প এলাকার
বনাঞ্চল তথা জীববৈচিত্রকে ভয়ঙ্কর
বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেয়। অথচ,
আমাদের দেশে সুন্দরবনের ১৪ কিমি. এর
মধ্যে তৈরি হচ্ছে রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প।
১৩২০ করে দুই দফায় ২৬৪০ মেগাওয়াট
ক্ষমতাসম্পন্ন কয়লা ভিত্তিক এই বিদ্যুৎ
প্রকল্প স্থাপনের দায়িত্ব পেয়েছে
ইন্ডিয়ান কোম্পানি এনটিপিসি.।
প্রকল্পের প্রাথমিক দফা বাস্তবায়নে ব্যায়
হবে ১৪,৫৮৩ কোটি টাকা। এই
পরিস্থিতিতে দেশের বিশেষজ্ঞদের
মতে নবায়ন, কো-জেনারেশন,
নবায়নযোগ্য জ্বালানী, লোড ব্যবস্থাপনা
এবং সাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে
মাত্র ৬ থেকে ১২ মাসের মধ্যে ৩ থেকে
৪ হাজার কোটি টাকা ব্যায়ে ৪,৫০০
মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভ
ভাত খাওয়ার পর যে পাঁচটি কাজ করবেন
না !!!
পৃথিবীতে অন্তত তিনশ কোটি মানুষের
প্রধান খাবার ভাত ৷চিকিৎসকরা
স্বাস্থ্যরক্ষায় ভাত
খাবার পর পাঁচটি কাজ করতে অনুৎসাহিত
করেন।
এগুলো হলো:
১. ভাত খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে বা ১/২
ঘণ্টা পর ফল খাবেন। কেননা, ভাত খাওয়ার
পরপর কোনো ফল
খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।
২. সারাদিনে অনেকগুলো সিগারেট
খেলে যতখানি ক্ষতি হয়,
ভাত খাওয়ার পর
একটি সিগারেট বা বিড়ি তার চেয়ে
অনেক বেশী ক্ষতি করে।
তাই ধূমপান করবেন না।
৩. চায়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ টেনিক
এসিড থাকে যা খাদ্যের প্রোটিনের
পরিমাণকে ১০০ গুণ
বাড়িয়ে তোলে। ফলে খাবার হজম হতে
স্বাভাবিকের
চেয়ে অনেক বেশী সময় লাগে। তাই
ভাত খাওয়ার পর
চা খাবেন না।
৪. বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা
করবেন না।
খাবার পরপরই বেল্ট কিংবা প্যান্টের
কোমর
ঢিলা করলে অতি সহজেই ইন্টেস্টাইন
(পাকস্থলি) থেকে রেক্টাম (মলদ্বার)
পর্যন্ত খাদ্যনালীর
নিম্নাংশ বেঁকে যেতে পারে,
পেঁচিয়ে যেতে পারে অথবা ব্লকও হয়ে
যেতে পারে। এ
ধরনের সমস্যাকে ইন্টেস্টাইনাল
অবস্ট্রাকশ বলা হয়। কেউ বেশি খেতে
চাইলে আগে থেকেই
কোমরের বাধন ঢিলা করে নিতে পারেন।
৫. গোসল করবেন না। ভাত খাওয়ার পরপরই
গোসল
করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালনের মাত্রা
বেড়ে যায়।
ফলে পাকস্থলির চারপাশের রক্তের
পরিমাণ কমে যেতে পারে যা পরিপাক
তন্ত্রকে দুর্বল করে ফেলবে, ফলে খাদ্য
হজম হতে সময়
স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী লাগবে।
ইঞ্জিনিয়ার যখন ডাক্তার !!!
এক ইঞ্জিনিয়ার চাকুরী না পেয়ে একটা
ক্লিনিক খুললো
ক্লিনিকের বাহিরে লিখে দিল -
“৩০০ টাকায় যে কোন রোগের চিকিৎসা
করা হয়, রোগ ভালো না হলে ১০০০ টাকা
ফেরৎ।
“ একলোক লেখাটা দেখে ভাবলো ১০০০
টাকা হাতিয়ে নেয়ার দারুণ সুযোগ, এটা
কাজে লাগানো দরকার ৷ তাই সে
রোগী সেজে ক্লিনিকে গিয়ে বলল -
✿ রোগীঃ ডাক্তার সাহেব আমি কোন
জিনিষ খেয়ে স্বাদ পাইনা, আমাকে ঔষধ
দেন ৷
✿ ইঞ্জিনিয়ার তার নার্সকে বলল - ৭
নং বক্স থেকে ৩ ফোটা ঔষধ খাইয়ে দাও ৷
✿ নার্স খাইয়ে দিল ৷
✿ রোগীঃ আরে এটাতো পেট্রোল ৷
✿ ইঞ্জিনিয়ারঃ দেখলেন তো আপনার
জিভের স্বাদ ফিরে পেয়েছেন ৷ এবার
আমার ভিজিট ৩০০
টাকা দিন ৷
✿ রোগী(লোকটি) ৩০০ টাকা
হারিয়েভাবলো ডাক্তার বেটাকে
শায়েস্তা করতে হবে এবং আমার
টাকাটাও উসুল করতে হবে ৷ তাই কিছুদিন
পর সে আবার ক্লিনিকে গিয়ে বলল -
ডাক্তার সাহেব আমার মেমরি কাজ
করছেনা, আমি অতীতের কিছু মনে
করতে পারছিনা ৷
✿ ইঞ্জিনিয়ার নার্সকে বলল - ৭ নং বক্স
থেকে ৩ ফোটা ঔষধ খাইয়ে দাও ৷
✿ রোগীঃ কিন্তু স্যার, এটাতো স্বাদ
ফিরে পাওয়ার ঔষধ ৷
✿ ইঞ্জিনিয়ারঃ দেখলেন ঔষধ খাওয়ার
আগেই আপনার মেমরি ফিরে এসেছে ৷
দেন, আমার ৩০০ টাকা।
“এভাবে দুইবারে ৬০০ টাকা হারিয়ে
লোকটি খুব হতাশ ৷ তাই টাকাটা ফিরে
পাওয়ার আশায় কিছুদিন পর আবার
ক্লিনিকে গেল লোকটি ৷
✿ রোগীঃ স্যার, আমার দৃষ্টিশক্তি কমে
গেছে ৷ আমি কিছুই ভালো করে দেখতে
পারছিনা ৷
✿ ইঞ্জিনিয়ারঃ এর কোন ঔষধ আমার
কাছে নেই, এই নিন ১০০০ টাকা ৷
✿ রোগীঃ কিন্তু, এটাতো ৫০০ টাকার
নোট ৷
✿ ইঞ্জিনিয়ারঃ এইতো আপনার চোখ
ভালো হয়ে গেছে, আপনি সবকিছু
পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছেন ৷ দেন আমার
ভিজিট ৩০০ টাকা দেন ৷
(Collected)
NB: ডাক্তার বন্ধুরা কিছু মনে করবে না
সুন্দরবনের মৃত্যু পরওয়ানা
জারি হলই!!
জার্মানির এক টিভি লাইভশোতে
একজন জার্মান মুসলিম স্কলারকে যখন
উপস্থাপক প্রশ্ন করেছিলেন, মুসলমানরা
কেন সন্ত্রাস করে ? তখন তিনি উক্ত
প্রশ্নের জবাব এভাবে উল্টো প্রশ্ন করে
দেন :-
☑️ ১. যারা প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল,
তারা কি মুসলিম ছিল ?
☑️ ২. যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল,
তারা কি মুসলিম ছিল?
☑️ ৩.যারা অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কারের পর
নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের জন্য ২০
মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান আদিবাসীকে
হত্যা করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
☑️ ৪.যারা হিরোশিমা ও
নাগাসাকিতে পরমাণু বোমা
নিক্ষেপ করেছিল, তারা কি মুসলিম
ছিল?
☑️ ৫.যারা আমেরিকা আবিষ্কারের পর
নিজেদের প্রভাব বিস্তারের জন্য
উত্তর আমেরিকা বর্তমান যুক্তরাষ্ট ১০০
মিলিয়ন এবং দক্ষিন আমেরিকাতে ৫০
মিলিয়ন রেড- ইন্ডিয়ানকে হত্যা
করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
☑️ ৬. যারা ১৮০ মিলিয়ন আফ্রিকান
কালো মানুষকে কৃতদাস বানিয়ে
আমেরিকা নিয়ে গিয়েছিল। যাদের
৮৮ ভাগ সমুদ্রেই মারা গিয়েছিল এবং
তাদের মৃতদেহকে আটলান্টিক
মহাসাগরে নিক্ষেপ করা হয়েছিল,
তারা কি মুসলিম ?
উত্তর হবে, এসব মহাসন্ত্রাসী ও
অমানবিক কার্যকলাপের সাথে
মুসলিমরা কখনো জড়িত ছিলনা।
☑️ ইরাক , আফগানিস্তানে শান্তি
প্রতিষ্ঠার নাম তেল , গ্যাস লুন্ঠন কি
মুসলমানরা করেছিল ? আপনাকে
সন্ত্রাসের সংজ্ঞা সঠিকভাবে করতে
হবে। যখন কোন অমুসলিম কোন খারাপ
কাজ করে,খুন খারাপি করে তখন
এটাকে বলা হয় আত্মরক্ষা আর যখন কোন
মুসলিম আত্মরক্ষার্থে কিছু করে , তখন
এটাকে বলা হয় জঙ্গীবাদ !
☑️ ইসরাইলি ইহুদিরা অত্যাধুনিক অস্ত্র
দিয়ে ফিলিস্তিনের নিরীহ নারী ,
পুরুষদের উপর হামলা করলে হয় আত্মরক্ষা
এবং ফিলিস্তিনের জনগণ উহ: আহ : শব্দ
করলে হয় মৌলবাদী বা জঙ্গি !
মুসলমানের শত্রুরা এখন মুসলমানদের নাম
ও চিহ্ন ব্যবহার করে সন্ত্রাস করছে ,
নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করছে ,
নিজেরা ( ইউরোপ-আমেরিকানরা )
নিজেদের দেশের জনগনের কাছে সাধু
সেজে মুসলমানদের উপর তথাকথিত
জঙ্গি - সন্ত্রাস দমনের নামে মূলত
মুসলমানদের তেল, গ্যাস , ভূমি , দেশ
লুটপাট করছে ...
আল-কায়েদা , বোকো হারাম ,
ইসলামী এস্টেট বা # ISI শুনতে ইসলামী
নাম হলেও এগুলোর কার্যক্রম থেকে
পরিস্কার বোঝা যায় এগুলো ইউরোপ -
আমেরিকানদের তৈরী , ঐসব কপাল-
পোড়া সংগঠনের সাথে ইসলাম -
মুসলমানদের দূরতম সম্পর্ক নেই ইনশা
আল্লাহ I
একটা সময় ছিল যখন ক্ষমতা লোভী ,
সাম্রাজ্যবাদীরা অন্য দেশ ,অন্য ধর্মের
জনগনের উপর - সরাসরি আক্রমন ও তাঁদের
সম্পদ লুট করত I এখন আধুনিক যুগ ,
যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে I
কেউ কোনো অন্যায় করলে তা ছবি ও
ভিডিও সহ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে
, এছাড়া দেশে দেশে গনতান্ত্রিক
ব্যবস্থা বিরাজমান | কোনো দেশের
প্রধানমন্ত্রী বা প্রেসিডেন্ট
মারাত্মক ভুল করলে তাঁকে বা
তাঁদেরকে অনেক বেগ পোহাতে হয় ,
এখন আর # কেউই জবাবদিহিতার উর্ধে
নয় , তাই কেউ রাস্ট্র ক্ষমতাকে
ব্যবহার করে অন্য দেশের উপর সরাসরি
আক্রমন করে না, বরঞ্চ
অন্য নামে করে থাকে | " তাতে
সাপও মরে আর লাঠিও ভাঙ্গে না " আর
এরা এ থেকে ফায়দা লুটার ফন্দি করে
|
"ইসলামী জঙ্গি " নামে কেউ সন্ত্রাস
করলে বুঝতে হবে এসব ইসরাইলি -
আমেরিকানদের ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা
||
✅ আমাদের সকল মুসলমানদেরকে সজাগ
ও সতর্ক থাকতে হবে ৷
ভারতের এক মহিলা একটা অজগর সাপ
পুষতো। সাপটা'কে সে অসম্ভব
ভালবাসতো। অজগরটা লম্বায় ৪ মিটার এবং
দেখতেও বেশ স্বাস্থ্যবান ছিল। একদিন
হঠাৎ তার আদরের অজগর খাওয়া-দাওয়া বন্ধ
করে দিল।
কয়েক সপ্তাহ চলে গেল, কিন্তু সাপ কিছুই
খায় না। আদরের সাপের এমন অবস্থায়
মহিলা দুশ্চিন্তায় পড়ে গেল এবং উপায়-
বুদ্ধি না পেয়ে শেষমেশ সাপটাকে
ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল।
ডাক্তার সাহেব মনযোগ দিয়ে সব শুনলেন
এবং জিগেস করলেন- সাপটা কি রাতে
আপনার সাথে ঘুমায়?
মহিলা উত্তর দিল- হ্যাঁ।
- ঘুমানোর সময় এটা আস্তে আস্তে আপনার
কাছে ঘেঁসে?
- হ্যাঁ
- তারপর আস্তে আস্তে আপনাকে
চারপাশে মুড়িয়ে ধরে?
মহিলা বিস্মিত হলেন এবং জবাব দিলেন-
এইবার চিকিৎসক খুবই ভয়ানক এবং
অপ্রত্যশিত কিছু বললেন।
- ম্যাডাম, সাপটি আপনাকে জড়িয়ে ধরে,
চারপাশ থেকে মুড়িয়ে ধরে, কারণ এটা
আপনার মাপ নিচ্ছে। নিজেকে প্রস্তুত
করছে আপনাকে আক্রমণ করার জন্য। এবং
হ্যাঁ, সে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করেছে
যথেষ্ট জায়গা খালি করতে, যাতে
সহজেই আপনাকে হজম করতে পারে।
এই গল্পটা সত্য এবং এই গল্পে একটা
মোর্যাল আছে।
আপনার চারপাশে হয়ত এমন অনেকেই
আছে যাদের আপনি কাছের মানুষ ভাবেন,
যাদের দেখে মনে হয় আপনাকে তারা
অসম্ভব ভালবাসে। হয়ত আপনার ক্ষতিই
তাদের প্রধান উদ্দেশ্য।
Timeline Photos
Timeline Photos
Timeline Photos
Photos from Kashipur high school & college's post
Timeline Photos
Timeline Photos
সুফিয়া কামাল ও কাজী নজরুল ইসলামের দুর্লভ একটি ছবি
Timeline Photos
Hashem Al-Ghaili
This interesting concept could save thousands of lives from plane crashes.
যে কারণে বাতিল হতে পারে আপনার প্রিয় ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি
ans.bissoy.com আমার ফেসবুক আইডি শুধু ব্লক হয়ে যায়।কি করলে আর ব্লক হবে না?
Photos from Kashipur high school & college's post
Photos from Kashipur high school & college's post
Photos from Kashipur high school & college's post
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Barisal
Barisal
8205
Barishal
Barisal, 8200
Assalamu Walikum, Welcome to EII. My only purpose is to make our educational institution known. The
Barisal, 8200
SMR Academy is a well known and reputed Secondary School of Babugonj Upazila. EIIN Number of this sc
CHALLISH KAHONIA UTTOMPUR DAKHIL MADRASHA
Barisal, 8410
চল্লিশ কাহনিয়া উত্তমপুর দাখিল মাদরা
Charokgachhia
Barisal
Education is the backbone of a nation.
Ulania Cornation High School. Mehendigonj
Barisal, 8270
Ulania Cornation High school Batch -1999