
২০২২ সালের অনার্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার সময়সূচি।
ব্যক্তি, সমাজ এবং রাষ্ট্র সম্পর্কে জানার ক্ষুদ্র প্রয়াস
Operating as usual
২০২২ সালের অনার্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার সময়সূচি।
সাধারণত লিখিত পরীক্ষা শেষ হবার ১৫- ৪০ দিনের মধ্যে ভাইভা নেয়া হয়। তাই অনার্স চতুর্থ বর্ষের ভাইভা পরীক্ষার জন্য করণীয় বিষয়ে কিছু পরামর্শঃ
☑️ ড্রেসআপ যেমন হওয়া দরকার----
১. ছেলেদের জন্য ফরমাল শার্ট –
প্যান্ট -সো এবং অবশ্যই শার্ট ইন করতে হবে।
২. মেয়েদের জন্য নরমাল শাড়ি অথবা নরমাল ড্রেস।
☑️ ভাইভা দেওয়ার সময় করণীয়----
১.ক্লাসে প্রবেশের পর স্যারকে সালাম দিতে হবে।
২.স্যার অনুমতি দেওয়ার আগ পর্যন্ত চেয়ারে বসা যাবে না। অবশ্যই অনুমতি দেওয়ার পর বসতে হবে।
৩. টেবিলের উপর হাত রাখা যাবে না। হাত দুই পায়ের উপর রাখতে হবে।
৪. স্যারের চোখ বরাবর তাকাতে হবে। যাতে আই কন্টাক্ট ঠিক থাকে। এতে স্যার মনে করবেন আপনি ভাল একজন ছাত্র/ছাত্রী।
৫. প্রশ্নের উত্তর না পারলে বলবেন দুঃখিত মনে পড়ছে না। পারিনা কখনো বলবেন না।
ভাইভা বোর্ডে মেধার চেয়ে আপনার ব্যবহার, এবং বিচক্ষণতা বেশি বিবেচনা করা হয়।
৬. নিজেকে স্বাভাবিক রাখতে হবে।
☑️ সবচেয়ে বেশি কমন যে প্রশ্নগুলো করা হয়ে থাকে----
১. আপনার নাম কি?
২. আপনার নামের অর্থ কি?
৩. আপনার নামের একজন বিখ্যাত ব্যক্তির নাম বলুন?
৪. আপনার জেলার নাম কি আপনার জেলা টি কিসের জন্য বিখ্যাত?
৫. আপনার জেলার বা দেশের একজন বিখ্যাত ব্যক্তির নাম বলুন?
৬. আজ কি বার?
৭. আজ কত তারিখ?
৮. আজ বাংলা কত তারিখ?
৯. আপনি কি কোন পত্রিকা পড়েন?
১০. পত্রিকাটির সম্পাদকের নাম কি?
১১. আপনার নিজের সম্পর্কে ইংরেজিতে কিছু বলুন?
১২. আপনার ডিপার্টমেন্ট এর প্রধান কে?
১৩. আপনার ডিপার্টমেন্টের কয়েকজন শিক্ষকের নাম বলুন?
১৪. আপনার কোন পরীক্ষাটি সবচেয়ে ভালো হয়েছে?
(উত্তরে সব পরীক্ষা এতে সব বিষয় মিলিয়ে কয়েকটা প্রশ্ন করা হবে। তাতে উত্তর দিতে সহজ হবে। এক বিষয়ে বললে সেই বিষয় থেকে অনেকগুলো প্রশ্ন করা হবে।)
১৫. অবশ্যই সব লিখিত পরীক্ষার সব কুইজ প্রশ্ন গুলো পড়ে যেতে হবে।
১৬. প্রতিটি বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজি ওয়ার্ড মিনিং জানতে হবে।
Md. Helal Uddin
07.08.2023
(Pic for attention)
ফরাসি সংবিধানের বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো ব্যক্তি, সমাজ এবং রাষ্ট্র সম্পর্কে জানতে ও জানাতে ক্ষুদ্র প্রয়াস
প্রশ্নঃ সংবিধান কী?
অথবা, সংবিধান বলতে কী বুঝ?
অথবা, সংবিধান কাকে বলে?
অথবা, সংবিধানের সংজ্ঞা দাও।
ভূমিকাঃ প্রত্যেক রাষ্ট্রেরই একটি সংবিধান থাকে। সংবিধানই হচ্ছে কোন রাষ্ট্র বা সরকারের প্রধান চালিকাশক্তি। প্রত্যেক রাষ্ট্রের জন্যই এটা অপরিহার্য। সংবিধানবিহীন রাষ্ট্র কর্ণধারবিহীন জাহাজের সঙ্গে তুলনীয়। গ্রিক দার্শনিক এরিস্টটল হতে শুরু করে অদ্যাবধি বহু চিন্তাবিদ এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানী বিভিন্নভাবে সংবিধানের সংজ্ঞা দিয়েছেন। এসব সংজ্ঞা হতে সংবিধানের যথার্থ প্রকৃতি ও স্বরূপ অনুধাবন করা যায়।
সংবিধানঃ সাধারণভাবে বলতে গেলে একটি দেশের সরকার কিভাবে গঠিত ও পরিচালিত হবে সে সম্পর্কে বিভিন্ন নিয়মাবলির সমষ্টিকে সংবিধান বলা হয়। সংবিধানকে ভিত্তি করেই সরকার সংঘটিত হয় এবং এটা সরকারের বিভিন্ন বিভাগ। যেমন- শাসন বিভাগ, আইন বিভাগ ও বিচার বিভাগের মধ্যে ক্ষমতা বণ্টন করে দিয়ে এদের পারস্পরিক সম্পর্ক নির্ণয় করে। এরিস্টটল সংবিধানকে ব্যাখ্যা করেছেন এভাবে, “সংবিধান এমন একটি জীবন পদ্ধতি যা রাষ্ট্র নিজের জন্য বেছে নিয়েছে।” (Constitution is the way of life that the state has chosen for itself.)
প্রামাণ্য সংজ্ঞাঃ সংবিধান সম্পর্কে বিভিন্ন রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর অভিমত রয়েছে। নিম্নে উল্লেখযােগ্য কয়েকজনের সংজ্ঞা প্রদান করা হলাে-
সি. এফ. স্ট্রং (C. F. Strong) এর মতে, “সংবিধান হলাে এমন কতকগুলাে নিয়মের সমষ্টি, যা দ্বারা শাসকের ক্ষমতা ও শাসিতের অধিকার এবং উভয়ের মধ্যে সম্পর্কের ক্ষেত্রে সামঞ্জস্য বিধান করা হয়।"
লর্ড ব্রাইস (Lord Bryce) এর মতে, “সংবিধান হলাে সেসব নিয়মকানুন ও রীতিনীতির সমষ্টি, যেগুলাে রাষ্ট্রের জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করে।"
অধ্যাপক এইচ, ফাইনার (Prof. H. Finer) এর মতে, “মৌলিক রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলাের সুষম ব্যবস্থাই সংবিধান।”
কে, সি, হয়ার (K. C. Wheare) এর মতে, "Constitution is that body of rules which regulates the ends for which and of the organs through which the powers of the government is exercised."
A. B. Dicey এর মতে, "Constitutions as the products of all rules which directly or indirectly affect the distributions or the exercise of the sovereign powers in the state."
Prof. Ogg and Zink এর মতে, "Constitution is the fundamental law of special sanctity outlining the structure of a governmental system."
উপসংহারঃ উপরিউক্ত আলােচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, একটি দেশের সংবিধানের মধ্যে ঐ দেশের পরিচালনার যাবতীয় সব বিষয়াদি খুব সূক্ষ্মভাবে তুলে ধরা হয়। একটি সুষ্ঠু সংবিধান ছাড়া কোন দেশ ভালােভাবে পরিচালিত হতে পারে না। তাই বলা হয় সংবিধান হলাে রাষ্ট্র পরিচালনার চাবিকাঠি। সুতরাং সংবিধান হলাে সেই নিয়মের সমষ্টি যা সরকারের ক্ষমতা নির্ধারণ করে, বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে ক্ষমতা বণ্টন করে, নাগরিকদের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ করে এবং শাসক ও শাসিতের মধ্যে সম্পর্ক নির্ণয় করে।
ব্রেকিং নিউজঃ
৬৮ হাজার ৩৯০ জনের শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ।
বরিশাল বিভাগের ফলাফল।
আজকে প্রকাশিত প্রাইমারি সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ফল। অভিনন্দন ৩৭,৫৭৪ জন নবীন শিক্ষকদের। নির্বাচিত প্রার্থীগণকে আগামী ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখের মধ্যে সকল সনদের মূলকপি ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ০৩ কপি, পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম (যথাযথভাবে পূরণকৃত), সিভিল সার্জন কর্তৃক প্রদত্ত স্বাস্থ্যগত উপযুক্ততার সনদসহ সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে স্বশরীরে উপস্থিত হতে হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২১ সালের অনার্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি।
A government ia a spokesman to the state. ---- Laski.
রাষ্ট্র একটি তত্ত্বগত বা বিমূর্ত ধারনা। কেননা এর কোন বাস্তব রুপ নেই। সরকার হলো রাষ্ট্রের রুপকার। সরকারের মাধ্যমে রাষ্ট্র তার ইচ্ছাকে প্রকাশ করে এবং উদ্দেশ্যকে কার্যকর করে। সরকারই রাষ্ট্রের ইচ্ছাকে আইনে পরিনত করে এবং আইনের সাহায্যে শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষা করে।
সরকারের সংজ্ঞাঃ
যার মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালিত হয় তাকে সরকার বলে। অন্যভাবে বলা যায়, আইন বিভাগ, শাসন বিভাগ ও বিচার বিভাগের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সমষ্টিকে সরকার বলে।
উইলোবি বলেছেন, সরকার হলো একটি প্রতিষ্ঠান, যার মাধ্যমে রাষ্ট্র তার ইচ্ছাকে গঠন ও কার্যকর করে।
মোটকথা, রাষ্ট্রের ইচ্ছা, অনিচ্ছা, বিধি-নিষেধ সমূহ যে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রকাশিত হয় তাকে সরকার বলে।
সরকারের শ্রেণি বিভাগঃ
প্রাচীনকাল থেকে সরকারকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। যেমন- হেরোডোটাসের মতে সরকারের তিনটি ধরন হলোঃ রাজতন্ত্র, ধনিকতন্ত্র এবং গণতন্ত্র।
প্লেটো তার রিপাবলিক গ্রন্থে তিনটি উত্তম এবং তিনটি বিকৃত রুপ সরকারের কথা বলেছেন। সরকারের উত্তম তিনটি রুপ হলোঃ রাজতন্ত্র, অভিজাততন্ত্র এবং স্বাভাবিক গণতন্ত্র। আর সরকারের বিকৃত রুপ তিনটি হলোঃ স্বেচ্ছাচারতন্ত্র, ধনিকতন্ত্র এবং উগ্র গণতন্ত্র
এরিস্টটল সংখ্যানীতি ও উদ্দেশ্যনীতির ভিত্তিতে সরকারকে বিভিন্ন শ্রেণিতে বিভক্ত করেছেন। সংখ্যানীতিতে সরকার হলো একজনের শাসন, কয়েক জনের শাসন এবং অনেকের শাসন।
উদ্দেশ্যনীতির ভিত্তিতে সরকারের স্বাভাবিক এবং বিকৃত এই দুই রুপে সরকারকে ছয় ভাগে ভাগ করেছেন। স্বাভাবিক রুপে সরকার হলোঃ রাজতন্ত্র, অভিজাততন্ত্র এবং মধ্যতন্ত্র। আর বিকৃত রুপে সরকার হলোঃ স্বৈরতন্ত্র, ধনীকতন্ত্র এবং গণতন্ত্র।
আধুনিক যুগেও রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা সরকারকে বিভিন্ন শ্রেণিতে বিভক্ত করেছেন। তারা সরকারকে প্রথমত তিন ভাগে ভাগ করেছেন। যথাঃ স্বৈরতন্ত্র, একনায়কতন্ত্র এবং গণতন্ত্র।
স্বৈরতন্ত্রকে আবার তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যেমনঃ রাজতন্ত্র, সামরিকতন্ত্র এবং অভিজাততন্ত্র।
একনায়কতন্ত্রকেও তিনটি ভাগে বিভক্ত করেছেন। যথাঃ ব্যক্তিগত, দলগত এবং শ্রেণিগত।
গণতন্ত্রও আবার দুই ধরনের। যথাঃ নিয়মতান্ত্রিক রাজতন্ত্র এবং প্রজাতন্ত্র।
Md. Helal Uddin
07/12/2022
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২১ সালের অনার্স ২য় বর্ষ পরীক্ষার সময়সূচি। আগামী ০২/০১/২০২৩ তারিখ থেকে দুপুর ১২.৩০ টায় পরীক্ষা শুরু হবে।
অবশেষে ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার তারিখ প্রকাশিতঃ
***স্কুল পর্যায় ও স্কুল পর্যায়-২ : ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২; শুক্রবার সকাল ১০টা-১১টায়
*** কলেজ পর্যায় : ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২; শনিবার সকাল ১০টা-১১টায়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২৫/১০/২০২২ তারিখের স্থগিতকৃত পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান নিয়ে 'পাঠশালা'-র নিয়মিত আয়োজন আমাদের সংবিধান।
আজকের আলোচ্য বিষয়ঃ সংবিধান প্রণয়ন কমিটি।
সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ১৯৭২ সালের ১১ই এপ্রিল ড. কামাল হোসেনকে সভাপতি করে ৩৪ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। তারা হলেন ড. কামাল হোসেন (ঢাকা-৯, জাতীয় পরিষদ), মো. লুৎফর রহমান (রংপুর-৪, জাতীয় পরিষদ),অধ্যাপক আবু সাইয়িদ(সর্বকনিষ্ঠ সদস্য)(পাবনা-৫, জাতীয় পরিষদ), এম আবদুর রহিম (দিনাজপুর-৭, প্রাদেশিক পরিষদ), এম আমীর-উল ইসলাম (কুষ্টিয়া-১, জাতীয় পরিষদ), মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম মনজুর (বাকেরগঞ্জ-৩, জাতীয় পরিষদ), আবদুল মুনতাকীম চৌধুরী (সিলেট-৫, জাতীয় পরিষদ), ডা. ক্ষিতীশ চন্দ্র (বাকেরগঞ্জ-১৫, প্রাদেশিক পরিষদ), সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত (সিলেট-২, প্রাদেশিক পরিষদ), সৈয়দ নজরুল ইসলাম (ময়মনসিংহ-১৭, জাতীয় পরিষদ), তাজউদ্দীন আহমদ (ঢাকা-৫, জাতীয় পরিষদ), খন্দকার মোশতাক আহমেদ (কুমিল্লা-৮, জাতীয় পরিষদ), এ এইচ এম কামারুজ্জামান (রাজশাহী-৬, জাতীয় পরিষদ), আবদুল মমিন তালুকদার (পাবনা-৩, জাতীয় পরিষদ), আবদুর রউফ (রংপুর-১১, ডোমার, জাতীয় পরিষদ), মোহাম্মদ বায়তুল্লাহ (রাজশাহী-৩, জাতীয় পরিষদ), বাদল রশীদ, বার অ্যাট ল, খন্দকার আবদুল হাফিজ (যশোর-৭, জাতীয় পরিষদ), শওকত আলী খান (টাঙ্গাইল-২, জাতীয় পরিষদ), মো. হুমায়ুন খালিদ, আছাদুজ্জামান খান (যশোর-১০, প্রাদেশিক পরিষদ), এ কে মোশাররফ হোসেন আখন্দ (ময়মনসিংহ-৬, জাতীয় পরিষদ), আবদুল মমিন, শামসুদ্দিন মোল্লা (ফরিদপুর-৪, জাতীয় পরিষদ), শেখ আবদুর রহমান (খুলনা-২, প্রাদেশিক পরিষদ), ফকির সাহাব উদ্দিন আহমদ, অধ্যাপক খোরশেদ আলম (কুমিল্লা-৫, জাতীয় পরিষদ), এম. মোজাফ্ফর আলী (জাতীয় পরিষদ হোমনা - দাউদকান্দি), অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক (কুমিল্লা-৪, জাতীয় পরিষদ), দেওয়ান আবু আব্বাছ (কুমিল্লা-৫, জাতীয় পরিষদ), হাফেজ হাবিবুর রহমান (কুমিল্লা-১২, জাতীয় পরিষদ), আবদুর রশিদ (নোয়াখালী-১, জাতীয় পরিষদ) , নুরুল ইসলাম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-৬, জাতীয় পরিষদ), মোহাম্মদ খালেদ (চট্টগ্রাম-৫, জাতীয় পরিষদ) ও বেগম রাজিয়া বানু (নারী আসন, জাতীয় পরিষদ)।
একই বছরের ১৭ই এপ্রিল থেকে ৩রা অক্টোবর পর্যন্ত এই কমিটি বিভিন্ন পর্যায়ে বৈঠক করে। জনগণের মতামত সংগ্রহের জন্য মতামত আহবান করা হয়। সংগৃহীত মতামত থেকে ৯৮টি সুপারিশ গ্রহণ করা হয়। ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর গণপরিষদের দ্বিতীয় অধিবেশনে তৎকালীন আইনমন্ত্রী ড. কামাল হোসেন খসড়া সংবিধান বিল আকারে উত্থাপন করেন। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (বিজয় দিবস) থেকে কার্যকর হয়। গণপরিষদে সংবিধানের উপর বক্তব্য রাখতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেন, "এই সংবিধান শহীদের রক্তে লিখিত, এ সংবিধান সমগ্র জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার মূর্ত প্রতীক হয়ে বেঁচে থাকবে।"
সংবিধান লেখার পর এর বাংলা ভাষারূপ পর্যালোচনার জন্য ড. আনিসুজ্জামানকে আহবায়ক, সৈয়দ আলী আহসান এবং মযহারুল ইসলামকে ভাষা বিশেষজ্ঞ হিসেবে একটি কমিটি গঠন করে পর্যালোচনার ভার দেয়া হয়।
গণপরিষদ ভবন, যা বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন, সেখানে সংবিধান প্রণয়ন কমিটির বৈঠকে সহযোগিতা করেন ব্রিটিশ আইনসভার খসড়া আইন-প্রণেতা আই গাথরি।
সংবিধান ছাপাতে ১৪ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছিলো। সংবিধান অলংকরণের জন্য পাঁচ সদস্যের কমিটি করা হয়েছিল যার প্রধান ছিলেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন। এই কমিটির সদস্য ছিলেন শিল্পী জনাবুল ইসলাম, সমরজিৎ রায় চৌধুরী, আবুল বারক আলভী ও হাশেম খান। শিল্পী হাশেম খান অলংকরণ করেছিলেন। ১৯৪৮ সালে তৈরি ক্র্যাবটি ব্রান্ডের দুটি অফসেট মেশিনে সংবিধানটি ছাপা হয়। একটি মেশিন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের বহিরাঙ্গনে ২০১৫ সালে সংস্থাপন করা হয়েছে।
মূল সংবিধানের কপিটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে।
তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া।
৩০ নভেম্বর আসছে ৪৫তম বিসিএস।এই বিসিএস হবে সাধারণ (জেনারেল) বিসিএস।
- প্রথম আলো
অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষার্থীদের জন্য শুভকামনা রইল।
প্রতিটি বিভাগ থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলো ধারাবাহিকভাবে দিবে এবং চেষ্টা করবে সব প্রশ্নের দিতে।
পরীক্ষার্থীদের কিছু নির্দেশনা চিত্রের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হলো। আশা করি তোমদের উপকারে আসবে।
সবার জন্য দোয়া ও ভালবাসা রইল।
২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (পাস) ভর্তি কার্যক্রমে অনলাইন প্রাথমিক আবেদন ও কলেজ কর্তৃক প্রাথমিক আবেদন ফরম নিশ্চয়নের সময় বৃদ্ধি সম্পর্কিত জরুরি বিজ্ঞপ্তি।
⭕ অনার্স ১ম বর্ষ পরীক্ষার্থীদের জন্য পরীক্ষার সময় বন্টন ও গুরুত্বপূর্ন কিছু কথাঃ
🔶 পরীক্ষার সময়কালঃ ৪ ঘন্টা = ২৪০ মিনিট
🔶 পরীক্ষার পূর্ণমানঃ ৮০ মার্ক = প্রতি মার্কের জন্য ৩ মিনিট
🔸ক-বিভাগ: ১০ মার্ক = ৩০ মিনিট
🔸গ-বিভাগ: ৫০ মার্ক = ১৫০ মিনিট
🔸খ-বিভাগ: ২০ মার্ক = ৬০ মিনিট
🔘 ১০ মার্কের একটি প্রশ্ন লেখার জন্য সময় ব্যয় করবেন ৩০ মিনিট। কেউই ৩০ মিনিটের বেশি একটা প্রশ্ন লিখবেন না। পারলে ২/৩ মিনিট সেভ করবেন যাতে যেটা ভাল পারেন সেটাতে সেই সময়টা কাজে লাগানো যায়। ১০ মার্কের জন্য নূন্যতম ৫ পৃষ্ঠা লেখার চেষ্টা করবেন। তাহলে গড়ে এক পৃষ্ঠা লিখতে ৫/৬ মিনিট পাবেন। কারো হাতের লিখা স্পিড ভাল তারা অবশ্যই বেশি লিখবেন।
🔘 ৪ মার্কের একটি প্রশ্ন লেখার সময় ব্যয় করবেন ১২ মিনিট করে। এখানে ২ থেকে ৩ পৃষ্টা লিখবেন।
🔘 প্রশ্নের সাথে পয়েন্টের মিল রাখার চেষ্টা করবেন।
🔘 আ'ব'ল তা'ব'ল লিখে পৃষ্টা বাড়িয়ে কোন লাভ নেই। খাতার পেজেন্টেশন ও হাতের লিখা এবং প্রশ্নের মুল উত্তরটা অল্প কথায় বুঝাতে পারলেও ভাল মার্ক পাবেন। এমন রেকর্ড আছে অতিরিক্ত কাগজ না নিয়েও থিউরিটিকেল একাধিক বিষয়ে A+ পাবার। মূলত স্যাররা প্রথম ১/২ টা প্রশ্ন পড়লেই বুঝতে পারে স্টুডেন্ট কেমন।
🔘 কোন লিখা ভুল হলে তা এক টানে কেটে দিবেন বেশি ঘষামাজার দরকার নেই।
🔘 দ্রুত লিখতে গিয়ে এমন ভাবে লিখা যাবে না যাতে কিছুই বুঝা যায় না। লিখা বুঝা না গেলে স্যার খাতা দেখে বিরক্ত হবে, নম্বরও কম দিবে।
🔘 খাতার বামে ও উপরে ১ ইঞ্চি মার্জিন করবেন, ডানে ও নিচে ½ ইঞ্চি জায়গা রাখবেন তাহলে দেখতে ভাল লাগবে।
🔘 একটা প্রশ্ন শেষ করে ওই পৃষ্ঠাতেই কখনই নতুন প্রশ্ন শুরু করবেন না। আর প্রশ্নের নম্বর এমন ভাবে মার্ক করে দিবেন যাতে টিচারের চোখে দ্রুত পরে।
🔘 প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরের সাইজ একই রাখার ট্রাই করবেন যাতে একটা বেশি বড় আবার একটা বেশি ছোট না হয়৷
🔘 সংজ্ঞামূলক প্রশ্নে প্রথমেই সূচনা দিবেন তারপর বইয়ের সংজ্ঞা দেন মনীষীদের দুইটা সংজ্ঞা দিবেন দেন সংজ্ঞাগুলো থেকে কি কি মূল বিষয় পেলেন তার একটি সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিবেন।
🔘 এক মার্কও ছাড়া যাবে না, ৫ মার্ক পরপর জিপিএ গ্রেড চেঞ্জ হয় সুতরাং এই দিকটা অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।
🔘 পয়েন্ট চিহ্নিত করার জন্য কালার পেন ব্যবহার করতে পারেন।
🔘 যারা সময় মেইন্টেন করে ঠিকমত সব দিতে পারবেন তারাই ভাল করবেন। ২/৩ টা পরীক্ষা টাইম মেইন্টেন করে দিতে পারলে পরের গুলাও টাইম মেইন্টেন করতে পারবেন সহজেই।
👉 প্রথমে ক এরপর গ আর সবশেষে খ বিভাগ দিলে দেখবেন পরীক্ষায় ভাল মতই সবগুলা প্রশ্ন দিতে পেরেছেন। অনেকেই খ আগে দিতে গিয়ে ভাল করে লিখে সময় নষ্ট করে ফেলে পরে গ বিভাগে সময়ের অভাবে শেষের প্রশ্ন গুলা এতটাই ছোট দিয়ে ফেলে যা খ বিভাগের চেয়েও ছোট হয়ে যায়। তাই টাইম মেইন্টেন করা মেইন কাজ, ঘড়ি ধরে পরীক্ষা দিতে হবে।
আশা করি এগুলো ফলো করতে পারলে অনেক ভালো কাজে দিবে।
২০১৯ সালের মাস্টার্স শেষ পর্ব পরীক্ষার উত্তরপত্র পূনঃনিরীক্ষণের অনলাইন আবেদন এর নোটিশ।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্স (নিয়মিত) শেষ পর্ব ভর্তির মেধা তালিকা ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখ বিকাল ০৪.০০ টায় প্রকাশিত হবে।
আজকের দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় প্রকাশিত আমার লেখা গ্রন্থ আলোচনা।
গণতন্ত্র ঘাটতির বিশ্ববীক্ষণ।
বইঃ গণতন্ত্র-ঘাটতি: বিশ্ব, দক্ষিণ এশিয়া ও বাংলাদেশ
লেখকঃ শান্তনু মজুমদার।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২১ সালের অনার্স ১ম বর্ষ পরীক্ষার সময়সূচি।
জরিপ গবেষণা কি? পদ্ধতি ও বৈশিষ্ট্য জরিপ গবেষণা কি জরিপ গবেষণা হল সমীক্ষা বা জরিপের মাধ্যমে পরিচালিত একটি পদ্ধতিগত তদন্ত। এটি উত্তরদাতাদের কাছ থেকে ...
সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী শনিবার, জানুয়ারী ২৫, ১৯৭৫ খন্ড ৫-বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের এ্যাক্ট, বিল, ইত্যাদি বাংলাদেশ জা....
গবেষণা প্রস্তাব কি? গবেষণা প্রস্তাব লেখার নিয়ম গবেষণা প্রস্তাব কি গবেষণা প্রস্তাব হলো গবেষকের সম্ভাব্য গবেষণা পদ্ধতির একটি বিবরণ। এটির মাধ্যমে রিসার্চার তার .....
২০২২ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সময়সূচিঃ
অনার্স ২য় বর্ষের ফরম পূরণের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে।
The Role of NGO's For Rural Development of Bangladesh -- Md. Helal Uddin Teacher, Writer & Researcher. Content Writer, Story Teller, Poem & Article Writer, Book Reviewer, etc.
যদি রাত পোহালে শোনা যেত
বঙ্গবন্ধু মরে নাই!
যদি রাজপথে আবার মিছিল হতো
বঙ্গবন্ধুর মুক্তি চাই,
মুক্তি চাই, মুক্তি চাই।
তবে বিশ্ব পেত এক মহান নেতা।
আমরা পেতাম ফিরে জাতির পিতা।
তবে বিশ্ব পেত এক মহান নেতা।
আমরা পেতাম ফিরে জাতির পিতা।
১৫ আগষ্ট,
জাতীয় শোক দিবস ।
বিনম্র শ্রদ্ধা।
রাজনৈতিক উন্নয়ন কী একটি বহুমাত্রিক প্রক্রিয়া? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দেখাও। অথবী, রাজনৈতিক উন্নয়ন কোন এক বিষয় নয় এটি একটি সামগ্রিক ধারণী।”
রাজনৈতিক উন্নয়ন একটি বহুমাত্রিক প্রক্রিয়া : রাজনৈতিক উন্নয়নের বিষয়টি কোন একক বিষয় নয়, এটি বিভিন্ন বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত। আর এ সম্পৃক্ততার প্রমাণ মেলে রাজনীতি সম্পর্কে বিভিন্ন লেখক, বিশেষজ্ঞ ও । রবিজ্ঞানীদের বিভিন্নমুখী চিন্তাচেতনা থেকে। নিমে কতিপয় রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর রাজনীতি সম্পর্কিত ধারণা তুলে ধরা হলাে।
১. লুসিয়াল পাইয়েয় ধারণা ; লুসিয়ান পাই রাজনৈতিক উন্নয়নকে যেসথ মাত্রিকতার ভিত্তিতে ব্যাখ্যা করেছেন তা নিম্নে তুলে ধরা হলাে :
ক, রাজনৈতিক উন্নয়ন ঘটার পূর্বশর্ত হলাে অর্থনৈতিক উন্নয়ন
খ. শিল্পায়িত সমাজের সমত্র রাজনীতি হলাে অর্থনৈতিক উন্নয়ন।
গ, রাজনৈতিক উন্নয়ন হলাে রাজনৈতিক আধুনিকীকরণের নির্দেক;
ঘ, রাজনৈতিক উন্নয়ন অর্থনৈতিক জাতিভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন;
ঙ. রাজনৈতিক উন্নয়ন বলতে জনগণের সংগঠিত সক্রিয়তা ও অংশগ্রহণ বুঝায়ঃ
চ, রাজনৈতিক উন্নয়ন প্রশাসনিক ও আইনগত উন্নয়নের সাথে সম্পৃক্ত;
ছ,. রাজনৈতিক উন্নয়ন হলাে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাকরণ;
জ, রাজনৈতিক উন্নয়ন হলাে স্থিতিশীল ও সুশৃঙ্খল পরিবর্তন
ঝ,. রাজনৈতিক উন্নয়ন রাজনৈতিক ব্যবস্থার সত্রিমাতা ও শক্তি সাম্যের সমন্বয়।
২. অ্যালমন্ড এর ধারণা ; অ্যালমন্ড রাজনৈতিক উন্নয়নের বিষয়টি বহুমাত্রিক প্রক্রিয়া এভাবে প্রমাণ করেছেন ।
ক. স্বতন্ত্রীকরণ : স্বতন্ত্রীকরণ চারটি লক্ষ্যের সাথে জড়িত । চরটি লক্ষ্য হলাে :
১. রাজনৈতিক কাঠামাের বিশেষীকরণ;
২. বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও কাঠামাের কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে একটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জন করতে হবে; ৩. প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠান ও কাঠামাের সাথে সুষ্ঠু সমন্বয় ঘটাতে হবে;
৪, রাজনৈতিক সংস্কৃতি সংস্কারের মাধ্যমে ক্রমবর্ধমান হারে বাস্তবভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রসারতা ঘটাতে হবে।
খ, সাম্যতা : সাম্যতা অর্জনের সাথে রাজনৈতিক উন্নয়ন সম্পৃক্ত। আর রাজনৈতিক উন্নয়ন তখন পূর্ণতা পায় যখন গম্যতা অর্জনের জন্য নিম্নের বিষয়গুলাে অর্জিত হয়-
১. রাজনীতিতে জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ;
২. রাষ্ট্রীয় সকল সুযােগ সুবিধা ও বিধিবিধান নারী-পুরুষ, ধনী-গরিব সকলের জন্য সমান করতে হবে; ,
৩, রাজনৈতিক পদে নিয়ােগ কার্যসম্পাদনে অর্জনমূলক মানের প্রতিফলন ঘটাতে হবে ।
গ, দক্ষতা : রাজনৈতিক উন্নয়নের বিষয়টি দক্ষতার সাথেও জড়িত। আর এ দক্ষতা ঘটে নিম্নোক্ত বিষয়গুলাের মাধ্যমে-
১, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য যে সম্পর্ক ও সমর্থন প্রয়ােজন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিবেশ থেকে তা নিষ্কাষণের ক্ষমতা ও দক্ষতা থাকতে হবে।
২. রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বসবাসরত জনগােষ্ঠীকে দক্ষতার সাথে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
৩, সম্পদ বণ্টনের ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি অবলম্বন করতে হবে।
৪, রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ জনগােষ্ঠীকে রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য, একহাতা ও দেশপ্রেম দেখাতে হবে। সেজন্য দক্ষ | নেতৃত্ব গড়ে উঠা আবশ্যক।
৩, মার্কবাণী বিশ্লেষণ : মার্কসবাদীরা রাজনৈতিক উন্নয়ন প্রক্রিয়াকে যে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রের পাঁচটি বিষয় 'লে ধরছেন। এ পাঁচটি পর্যায়ের সাথে রাজনৈতিক উন্নয়ন জড়িত। যথা :
ক, প্রাচীন সাম্যবাদী সমাজ
খ, দাসপ্রথা বা দাস সমাজব্যবস্থার অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে;
গ, সাম্যবাদী সমাজের অর্থনৈতিক ক্ষেত্র; *
ঘ, পুঁজিবাদী সমাজের অর্থনৈতিক ক্ষেত্র;
ঙ, সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থায় অর্থনৈতিক ক্ষেত্র।
৪, অর্গাঙ্কি এর মতবাদ ; অর্গানস্কির বিখ্যাত গ্রন্থ 'The Stage Political Development' - এ নৈতিক নয়নের ধারণার সাথে চারটি বিষয়কে একত্রিত করেছেন। যথা :
ক. Establishment of national integration. অর্থাৎ, জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠাকরণ;
খ. Welfare system. অর্থাৎ, প্রবর্তন করা;
গ, Ensure government help to industrial sector,
ঘ, 'To achivement of resources.
রাজনীতি কি?
উত্তর: সাধারণ অর্থে রাজনীতি বলতে ক্ষমতার লড়াইকে বুঝায়। রাজনীতির মূলে আছে ক্ষমতা। রাজনীতিই নির্ধারণ করে কিভাবে ক্ষমতা অর্জন করা যায়, ক্ষমতা বৃদ্ধি করা যায় এবং ক্ষমতা ব্যবহার করা যায়। প্রাচীন গ্রিক থেকে আজ পর্যন্ত প্রত্যেক সমাজে রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব লক্ষ করা যায়। গ্রিক দার্শনিকদের থেকে জানা যায়, রাজনীতি হলো একজন পূর্ণাঙ্গ মানুষ তৈরি করার প্রক্রিয়া। সাধারণ ভাষায় রাষ্ট্রপরিচালনার নিয়ম-রীতিপদ্ধতিকে রাজনীতি বলা হয়ে থাকে। অন্যকথায় রাজনীতি হলো ক্ষমতার পর্যালোচনায়। যে যতটা ক্ষমতাধর রাজনীতিতে তার অবস্থানও ততটা জোরালো। রাজনীতি হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মধ্য দিয়ে মানুষ তার রাজনৈতিক আদর্শ অনুসারে নিজের সমাজকে বিন্যস্ত করে। শাসন ও শাসিতের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপিত হয় রাজনীতির মাধ্যমেই।
এরিস্টটলের মতে, ‘রাজনীতি হলো জনসেবা’ তিনি আরো বলেন, “জনজীবনের বিষয়বস্তু ও গতিপথ সংক্রান্ত যৌথ সিদ্ধান্ত গ্রহণে সর্বসাধারণের অংশগ্রহণই রাজনীতির সারবস্তু।
Dr. Restart K আমাদের জানিয়েছেন (Politics means who gets, what, when and how) “রাজনীতি হলো কে পায়, কি, কখন এবং কিভাবে পায় তার আলোচনা”।
বি.রাসের বলেন ক্ষমতা তিনপ্রকারের। অর্থনৈতিক ক্ষমতা, রাজনৈতিক ক্ষমতা এবং পেশী শক্তি। আর এই তিন ধরনের ক্ষমতার সমন্বিত বহি:প্রকাশই হলো রাজনীতি।
বহুবিদরা বলেন, “রাজনীতি হলো এক ধরনের স্বার্থ উপযোজনকারী প্রক্রিয়া”।
উপরিক্তউক্ত বহুল আলোচিত সংজ্ঞা হতে আমরা এই সংজ্ঞায় উপনীত হয়েছি যে, একটি সুষ্ঠু প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ক্ষমতা ও সম্পদগুলো একটি জাতির মধ্যে সুষম বন্টন করার কৌশল হলো রাজনীতি।
ভাষা আন্দোলন ও বঙ্গবন্ধু -- মোঃ হেলাল উদ্দিন Teacher, Writer & Researcher. Content Writer, Story Teller, Poem & Article Writer, Book Reviewer, etc.
The Role of Bureaucrats in Developing Countries like Bangladesh -- Md. Helal Uddin Teacher, Writer & Researcher. Content Writer, Story Teller, Poem & Article Writer, Book Reviewer, etc.
জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন রাখার যৌক্তিকতা।। পাঠশালা - A School of Political Science.আমাদের ফেসবুক পেইজঃhttps://www.facebook.com/h.polscienceআমাদের ওয়েবপেইজঃ https://paathshalabd.blogspot.com'পাঠশালা'র ...
Hi there!through this page we will practise English together. this is a great way to learn English .
উদ্যোক্তা একাডেমি- Uddokta Academy
Assalamu Alaikum, I am Md Ryhan Hasan Shifat former student of NAU & it's my personal page
We are to render you the best service. It's not just words, it's the reality!
পেইজটি আপনার সাহায্যের জন্যই।