Comming soon
----------
915625006
----------
Laxmipur B.L. High School
Nearby schools & colleges
Tanore, Rajshahi
Narayanpur, Rajshahi
Bogra, Bogura
Netrakona, Kendua
Godagari, Rajshahi
Godagari, Rajshahi
Godagari, Rajshahi
Godagari, Rajshahi
Godagari, Rajshahi
Godagari, Rajshahi
Kakon Haat, Rajshahi
Chapai Nawabganj, Nawabganj
কাঁঠালবাগিচা, Nawabganj
Shahibag, Nawabganj
Comments
প্রথমে বিশ্বাস করিনি। পরে যখন নিজে ৩৫০০ টাকা পেলাম তখন বিশ্বাস হলো।
আমার মত আপনিও খুব সহজেই এই টাকা নিতে পারবেন। টাকা পেতে আপনাকে নিচের লিংকে ঢুকতে হবে, তারপর আপনার নাম, ঠিকানা এবং বিকাশ নম্বর দিয়ে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার ২ মিনিটের ভেতর আপনার বিকাশ নম্বরে ৩৫০০ টাকা চলে যাবে। অবিশ্বাস করার আগে ১ বার চেষ্টা তো করে দেখুন।
লিংকঃ
😊😊👀😊🌛☁☁☁
😊😊😊😊☁☁☁☁
☁☁😊😊☁☁☁☁
☁☁😊😊☁☁☁☁
☁☁😊😊☁☁☁☁
☁☁😊😊☁☁☁☁
☁☁😊😊☁☁☁🎈
☁☁😊😊😊😊😊😊
☁☁😊😊😊😊😊😊
☁☁😊☁😊☁😊😊
🌾🌾😊🌾😊🌾😊😊
☁☁🎈🎈☁☁☁☁
😊😊👀😊🌛☁☁☁
😊😊😊😊☁☁☁☁
☁☁😊😊☁☁☁☁
☁☁😊😊☁☁☁☁
☁☁😊😊☁☁☁☁
☁☁😊😊☁☁☁☁
☁☁😊😊☁☁☁🎈
☁☁😊😊😊😊😊😊
☁☁😊😊😊😊😊😊
☁☁😊☁😊☁😊😊
🌾🌾😊🌾😊🌾😊😊
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Laxmipur B.L. High School, School, Laxmipur, Amnura.
Operating as usual

Timeline photos
Yesssss!!!
For the 1st time 💗Bangladesh 💗
any big tournament of
ICC
Love u bd tigers
জাতির নায়ক, জাকির নায়েক
www.youtube.com
Watch it
https://m.youtube.com/watch?v=UNJYtjdNd2k&feature=youtu.be

এবার দেশে গেলে আমাদের লক্ষিপুর মোড় থেকে গ্রাম পর্যন্ত নিচের ছবির মতো আল্লাহর প্রশংসা সূচক বাক্য (অর্থ সহ) দিয়ে নেমপ্লেট বানিয়ে রাস্তার দুই পাশে গাছের সাথে আটকিয়ে দিবো, ইনশাআল্লাহ।
যাতে করে পথচারি সেগুলো দেখে পড়ে পথ চলতে চলতে আল্লাহর জিকির করতে পারে।
তোমরা কেউ এই কাজের সাথে যুক্ত হতে চাইলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারো।
Alhadulillah.we r now 400
মুহাররাম মাসের ১০ তারিখ বা আশুরা সম্পর্কে আমাদের অনেক ভ্রান্ত বিশ্বাস রয়েছে। এই বিশ্বাসগুলো নিজেদের অজান্তে আমাদের অনেক বিদআ'ত এর দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
নিচের লেখাটিতে আশুরার মূল তাত্পর্য্য এবং পালনের ক্ষেত্রে রাসুলে আকরাম (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর সুন্নাহর নির্দেশনার বিষয়টি আলোচনা করার চেষ্টা করলাম।
ইনশা আল্লাহ, লেখাটি থেকে আমরা অনেকটুকু লাভবান হতে পারব। বাসার মা, স্বামী-স্ত্রী, সন্তান সহ পরিচিত বন্ধুবান্ধবদের এই বিষয়টি জানানোর চেষ্টাও করবো আমরা। আপনার এই জানানোর মাধ্যমে ইনশা আল্লাহ, অনেকেই বিষয়টি নিয়ে জানতে পারবেন এবং বিদ'আত থেকে দুরে রাখতে পারবেন নিজেদের।
মহিমান্বিত আল্লাহ তা'আলা আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টাকে অনিচ্ছাকৃত ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করে কবুল করুক। আমীন!
আশুরা কি?
-------
ইসলামিক বছরের প্রথম মাস এই মুহাররাম। ১২ মাসের চারটি সম্মানিত মাসের মধ্যে মুহাররাম একটি। বাকীগুলো জিলক্বাদ, জিলহাজ্ব ও রজব। (সুরা আত-তাওবাহ, ৩৬. সহীহ বুখারীঃ অধ্যায় ৫৪ (সৃষ্টির সূচনা), হাদীস ৪১৯)
এই মাস আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর মক্কা থেকে মদীনাতে হিজরত ও তাঁর ইসলাম প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের কথা। এই মাসের ১০ম তারিখ (১০ই মুহাররাম) বা আশুরা একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। আরবীতে "আশারা" মানে ১০ আর সে কারণে দিনটিকে "আশুরা" বলে অভিহিত করা হয়।
রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহিস ওয়াসাল্লাম) কি করতেন আশুরার দিনে?
--------------------------------
এই দিনে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম) সাওম বা রোযা পালন করেছেন। রামাদান মাসে সাওম পালন বাধ্যতামূলক করার আগে থেকে এই দিনে মানুষজন সাওম পালন করত।
উম্মুল মুমিনীন আয়ি'শা (রাদিআল্লাহু আনহা) থেকে বর্ণিত, ক্বুরাইশরা ইসলাম পূর্ব সময় থেকেই আশুরার দিন সাওম পালন করত। রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ও এই দিনে সাওম পালন করতেন। পরে তিনি যখন মদীনাতে এলেন, তখনও তিনি এই দিনে সাওম পালন করতেন এবং মুসলমানদের সাওম পালন করতে বলতেন। পরবর্তীতে যখন রামাদান মাসে সাওম পালন বাধ্যতামূলক করা হলো, তিনি (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আশুরার দিনে সাওম পালন করা ছেড়ে দিলেন এবং তখন সবার জন্য এটি ঐচ্ছিক হয়ে গেল যাতে কেউ ইচ্ছে করলে রাখতেও পারেন কিংবা ইচ্ছা না করলে না রাখতে পারেন। (সহীহ বুখারীঃ অধ্যায় ৩১ (কিতাবুস সাওম), হাদীস ২২০)
আয়ি'শা (রাদিআল্লাহু আনহা) থেকে বর্ণিত, রামাদান মাসে সাওম পালন বাধ্যতামূলক করার আগে থেকে এই দিনে মুসলমানরা সাওম পালন করত। এই দিনে কা'বাকে একটি আবরণ দিয়ে ঢেকে দেয়া হতো। পরবর্তীতে যখন মহান আল্লাহ পাক রামাদান মাসে সাওম পালন বাধ্যতামূলক করে দিলেন, তখন আল্লাহর রাসুল (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, "যে এই দিনে (১০ মুহাররাম) সাওম পালন করতে চায়, সে তা পালন করতে পারে এবং যে ছেড়ে দিতে চায়, সে সাওম ছেড়ে দিতে পারে। (সহীহ বুখারীঃ অধ্যায় ২৬ (কিতাবুল হাজ্জ্ব), হাদীস ৬৬২)
রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এই দিনের সাওমকে গুরুত্বের সাথে নিয়েছিলেন।
আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেনঃ “আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে এই সাওম ছাড়া অন্য কোন সওমকে এত গুরুত্ব দিতে দেখিনি। আর তা হল আশুরার সাওম ও এই রমজান মাসের সওম।” (সহীহ বুখারীঃ অধ্যায় ৩১ (কিতাবুস সাওম), হাদীস ২২৪)
হিজরতের পরে মদীনায় রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর আশুরার সাওম পালনঃ
------------------------------------
হিজরতের পরে মদীনায় এসে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) দেখলেন যে আশুরার দিনে মদীনার ইহুদীরা রোযা রাখছে। কারণ এই দিনে মহান আল্লাহ পাক হযরত মুসা (আলাইহিস সালাম) ও বনী ইসরাইলকে ফিরাউনের অত্যাচার থেকে মুক্ত করেছিলেন।
আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) মদীনায় এসে দেখলেন যে, ইহুদীরা আশুরার দিনে সওম পালন করছে। তিনি তাদের জিজ্ঞেস করলেন -এটা কোন দিন যে তোমরা সাওম পালন করছ? তারা বলল - এটা এমন এক মহান দিবস যেদিন আল্লাহ হযরত মুসা (আঃ) ও তার সম্প্রদায়কে নাজাত দিয়েছিলেন এবং ফেরআউনকে তার দলবলসহ ডুবিয়ে মেরেছিলেন। হযরত মুসা (আঃ) শুকরিয়া হিসেবে এই দিনে সাওম পালন করেছেন। এ কারণে আমরাও সাওম পালন করে থাকি। এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ “তোমাদের চেয়ে আমি/আমরা হযরত মুসা (আঃ) এর অধিকতর ঘনিষ্ট ও নিকটবর্তী।” অতঃপর রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সাওম পালন করলেন ও অন্যদেরকে সাওম পালনের নির্দেশ দিলেন। (সহীহ বুখারীঃ অধ্যায় ৩১ (কিতাবুস সাওম), হাদীস ২২২; অধ্যায় ৫৫ (কিতাব আহাদিসুল আম্বিয়া), হাদীস ৬০৯)
যেহেতু ইহুদীরা শুধুমাত্র আশুরার দিন (১০ মুহাররাম) সাওম পালন করতেন, তাই রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এই দিনের সাথে অতিরিক্ত একদিন যুক্ত করে সাওম পালন করার নিয়ত করেছিলেন এবং সাহাবীদের অনুরূপ বলেছিলেন। এই 'অতিরিক্ত একদিন' যুক্ত করার কারণ ছিল, যাতে ইহুদীদের কাজের অনুরূপ কাজ না করে শুধুমাত্র একদিন সাওম পালনের বিরোধিতা করা যায়। কিন্তু পরবর্তী মুহাররাম মাসের আগেই তিনি (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ইন্তিকাল করেন।
আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, যখন রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আশুরার সাওম পালন করলেন ও অন্যকে পালন করার নির্দেশ দিলেন তখন সাহাবীরা বললেনঃ “হে আল্লাহর রাসুল, এটা তো এমন এক দিন যাকে ইহুদী ও খৃষ্টানরা সম্মান করে থাকে।” তখন রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ “আগামী বছর আসলে ইনশা আল্লাহ আমরা নবম তারিখে (৯ মুহাররাম) সাওম পালন করব।”
ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেনঃ “পরবর্তী বছর আসার পূর্বেই রাসুলে কারীম (সাঃ) ইন্তিকাল করলেন।”
(সহীহ মুসলিমঃ অধ্যায় ০০৬ (কিতাবুস সাওম), হাদীস ২৫২৮, ২৫২৯)
উল্লেখ্য, এইবছরের ৯ ও ১০ মুহাররাম বাংলাদেশের জন্য আগামী ২৩ ও ২৪ তারিখ (শুক্রবার ও শনিবার)।
আশুরার সাওম পালনের ফজীলতঃ
---------------------
আশুরার সাওম পালনের ফজীলত এর বিষয়ে হাদীসে এসেছে যে, আশুরার দিনের সাওম পালন করলে মহান আল্লাহ পাক বিগত এক বছরের সাগীরা গুনাহ ক্ষমা করে দেন।
আবু কাতাদাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত মুসলিম শরীফের এক দীর্ঘ হাদীসের শেষে এই সাগীরা গুনাহ মাফের তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। (সহীহ মুসলিমঃ অধ্যায় ০০৬ (কিতাবুস সাওম), হাদীস ২৬০৩)
তাই আমাদের মধ্যে যদি কেউ আশুরার সাওম পালন করতে চাই, আমাদের উচিত হবে - ৯ মুহাররাম ও ১০ মুহাররাম - এই দুই দিন সাওম পালন করা। এটিই রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর সুন্নাহ এবং গ্রহনযোগ্য। তবুও যদি কেউ ৯ মুহাররাম কোন কারণে সাওম পালন করতে না পারেন, সেক্ষেত্রে ১০ মুহাররাম ও ১১ মুহাররাম সাওম পালন করতে পারেন। অর্থ্যাত, শুধুমাত্র আশুরার দিন সাওম পালন করা থেকে আমাদেরকে বিরত থাকতে হবে।
এই হল আশুরার মূল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু শি'আ সম্প্রদায় এবং তাদের দেখাদেখি আমাদের অনেকেই এই দিনকে বিদআ'ত কাজ-কর্মে পালন করেন যা কখনই উচিত নয়।
চরমপন্থী শি'আদের আশুরা সম্পর্কিত কর্মকান্ড বিদআ'তঃ
----------------------------------------------
শিয়ারা মনে করে, আশুরার মূল উপাদ্য হলো :কারবালার নৃশংস হত্যাকান্ড", যেদিন রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর প্রাণপ্রিয় নাতি হযরত হুসাইন (রাঃ) সপরিবারে শাহাদাত বরণ করেন। অথচ সত্য তো এই - কারবালার নৃশংস হত্যাকান্ড সংগঠিত হয় হিজরী ৬১ সালে, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর ইন্তিকালের ৫০ বছর পর।
উপরের হাদীসগুলো থেকে আমরা পরিষ্কার বুঝতে পারি যে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর জীবদ্দশাতেই আশুরার দিনের তাত্পর্য অসংখ্য হাদীস দ্বারা প্রমানিত। তাই রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর ইন্তিকালের ৫০ বছর পরের কোন ঘটনাকে ঘিরে আশুরাকে নতুন মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা স্পষ্ট বিদআ'ত।
অবশ্যই কারবালার নৃশংস হত্যাকান্ড মুসলিমদের জন্য গভীর কষ্টের বিষয়। কিন্তু এই কারণে 'হায় হুসাইন, হায় হুসাইন' বলে বিলাপ, বুকে-পিঠে চাবুক মারা, তাজিয়া মিছিল, কালো রংয়ের পোষাক পরা ইত্যাদি কাজের সাথে নিজেকে সংযুক্ত রাখা অবশ্যই ঘোর বিদআ'ত, অত্যন্ত গর্হিত বিষয় এবং রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর সুন্নাহর স্পষ্ট বরখেলাফ!
আশুরা সম্পর্কিত কিছু দুর্বল/প্রমানহীন তথ্যঃ
--------------------------------
আশুরা সম্পর্কিত বেশ কিছু তথ্য আমরা ছোট থেকেই শুনে আসছি, যেগুলো পবিত্র কুরআন ও সহীহ হাদীসের মাধ্যমে প্রমানিত নয়। সহীহ কোন হাদীসে এই ঘটনাগুলোর উল্লেখ নেই। অথচ এটি অতি স্বাভাবিক যে, এতগুলো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা আশুরার দিনেই ঘটলে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাঁর সাহাবীদের সাথে এই সংক্রান্ত আলোচনা করতেন। ছোটবেলা থেকে আমাদের জেনে আসা দুর্বল/প্রমানহীন ঘটনাগুলো হলো -
১. আশুরার দিনে আসমান, যমিন, লওহ ও কলম সৃষ্টি হয়।
২. এদিনে হযরত আদম (আঃ) পৃথিবীতে অবতরণ করেন।
৩. এদিনে হযরত ইউনুস (আঃ) মাছের পেট থেকে মুক্তি লাভ করেন।
৪. এদিনে হযরত ইবরাহীম (আঃ) 'খলিলুল্লাহ' বা আল্লাহর বন্ধু উপাধি লাভ করেন।
৫. এদিনে হযরত ইবরাহীম (আঃ) নমরূদের অগ্নিকুণ্ড হতে মহান আল্লাহর অসীম কুদরতে পরিত্রাণ পান।
৬. এদিনে সূদীর্ঘ ৪০ বছর পরে হযরত ইয়াকুব (আঃ) এবং হযরত ইউসুফ (আঃ) এর পুনর্মিলন হয়।
৭. এদিনে হযরত ঈসা (আঃ) আল্লাহর অসীম কুদরতে পিতা ছাড়া পৃথিবীতে জন্ম গ্রহণ করেন।
৮. এদিনে হযরত ঈসা (আঃ) মহান আল্লাহর আদেশে আসমানে আরোহন করেন। তিনি এখন্ও আসমানে জীবিত আছেন এবং শেষ নবীর উম্মত হিসেবে পৃথিবীতে আবার আসবেন।
যেহেতু উপরের ঘটনাগুলো সহীহ হাদীস এর মাধ্যমে প্রমানিত নয়, আমাদের উচিত হবে এই বিষয়গুলোর উপর গুরুত্ব আরোপ না করা। বরং রাসুলুল্লাহ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর গুরুত্ব দেয়া বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে আশুরার সাওম পালন করাই আমাদের জন্য উত্তম।
মহিমান্বিত আল্লাহ তা'আলা আমাদের সবাইকে আশুরা'র প্রকৃত মর্যাদা বুঝে তাঁর রাসুল মুহাম্মাদ (সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর সুন্নাহ অনুসরণ করে ইবাদত করার তাওফীক দান করুক।
রাগ করেই ঘর থেকে বেড়িয়ে পড়লাম। এতটাই রেগে ছিলাম যে বাবার জুতোটা পড়েই বেরিয়ে এসেছি।
বাইক-ই যদি কিনে দিতে পারবেনা, তাহলে ছেলেকে ইঞ্জিনিয়ার বানাবার সখ কেন.?
হঠাৎ মনে হল পায়ে খুব লাগছে।
জুতোটা খুলে দেখি একটা পিন উঠে আছে।
পা দিয়ে একটু রক্তও বেরিয়েছে। তাও চলতে থাকলাম।
এবার পাটা ভিজে ভিজে লাগল।
দেখি পুরো রাস্তাটায় জল।
পা তুলে দেখি জুতোর নিচটা পুরো নষ্ট হয়ে গেছে।
বাসস্ট্যান্ডে এসে শুনলাম একঘন্টা পর বাস।
অগত্যা বসে রইলাম।
হঠাৎ বাবার মানি ব্যাগটার কথা মনে পড়ল, যেটা বেরোবার সময় সঙ্গে নিয়ে এসেছিলাম।
বাবা এটায় কাউকে হাত দিতে দেয় না।
মাকেও না।
এখন দেখি কত সাইড করেছে।
খুলতেই তিনটে কাগজের টুকরো বেরল।
প্রথমটায় লেখা "ল্যাপটপের জন্য চল্লিশ হাজার লোন"।
কিন্তু আমার তো ল্যাপটপ আছে, পুরনো বটে।
দ্বিতীয়টা একটা ডা: প্রেসক্রিপশন। লেখা "নতুন জুতো
ব্যাবহার করবেন"।
নতুন জুতো।
মা যখনই বাবাকে জুতো কেনার কথা বলত বাবার উত্তর ছিল "আরে এটা এখনও ছ'মাস চলবে"।
তাড়াতাড়ি শেষ কাগজটা খুললাম। "পুরানো স্কুটার
বদলে নতুন বাইক নিন" লেখা শোরুমের কাগজ।
বাবার স্কুটার!!
বুঝতে পেরেই বাড়ির দিকে এক দৌড় লাগালাম।
এখন আর জুতোটা পায়ে লাগছে না।
বাড়ি গিয়ে দেখলাম বাবা নেই।
জানি কোথায়।
একদৌড়ে সেই শোরুমটায়।
দেখলাম স্কুটার নিয়ে বাবা দাঁড়িয়ে। আমি ছুটে গিয়ে বাবাকে জড়িয়ে ধরলাম।
কাঁদতে কাঁদতে বাবার কাঁধটা ভিজিয়ে ফেললাম।
বললাম "বাবা আমার বাইক চাইনা। তুমি তোমার নতুন
জুতো আগে কেন বাবা। আমি ইঞ্জিনিয়ার হব, তবে
তোমার মতো করে।"
"মা" হল এমন একটা ব্যাঙ্ক, যেখানে আমরা আমাদের সব রাগ, অভিমান, কষ্ট জমা রাখতে
পারি।
আর "বাবা" হল এমন একটা ক্রেডিট কার্ড, যেটা দিয়ে আমরা পৃথিবীর সমস্ত সুখ কিনতে পারি।
[ভাল লাগলে জানাবে] copy
Jocks dite aschilam but humayon Kabir Emon vai eeer Last posta dekhe m***a ooonk besi kharap hoia geloo....... !!!
Alhamdulillah.300 like
১ – বিজ্ঞান কিছুদিন আগে জেনেছে
চাঁদের নিজস্ব কোন আলো নেই। সূরা
ফুরক্বানের ৬১ নং আয়াতে কুরআনে এই
কথা
বলা হয়েছে প্রায় ১৪০০ বছর আগে।
২ – বিজ্ঞান মাত্র দুশো বছর আগে
জেনেছে চন্দ্র এবং সূর্য কক্ষ পথে
ভেসে
চলে... সূরা আম্বিয়া ৩৩ নং আয়াতে
কুরআনে এই কথা বলা হয়েছে প্রায় ১৪০০
বছর আগে।
৩ – সূরা কিয়ামাহ’র ৩ ও ৪ নং আয়াতে
১৪০০ বছর আগেই জানানো হয়েছে;
মানুষের আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে মানুষকে
আলাদা ভাবে সনাক্ত করা সম্ভব। যা
আজ
প্রমাণিত।
৪ - ‘ বিগ ব্যাং’ থিওরি আবিষ্কার হয়
মাত্র চল্লিশ বছর আগে। সূরা আম্বিয়া
৩০
নং আয়াতে কুরআনে এই কথা বলা
হয়েছে
প্রায় ১৪০০ বছর আগে।
৫ – পানি চক্রের কথা বিজ্ঞান
জেনেছে বেশি দিন হয় নি... সূরা
যুমার ২১ নং আয়াতে কুরআন এই কথা
বলেছে প্রায় ১৪০০ বছর আগে।
৬ – বিজ্ঞান এই সেদিন জেনেছে
লবণাক্ত পানি ও মিষ্টি পানি
একসাথে মিশ্রিত হয় না। সূরা
ফুরকানের ২৫ নং আয়াতে কুরআন এই কথা
বলেছে প্রায় ১৪০০ বছর আগে।
৭ – ইসলাম আমাদেরকে ডান দিকে
ফিরে ঘুমাতে উৎসাহিত করেছে;
বিজ্ঞান এখন বলছে ডান দিকে ফিরে
ঘুমালে হার্ট সব থেকে ভাল থাকে।
৮ – বিজ্ঞান এখন আমাদের জানাচ্ছে
পিপীলিকা মৃত দেহ কবর দেয়, এদের
বাজার পদ্ধতি আছে। কুরআনের সূরা
নামল
এর ১৭ ও ১৮ নং আয়াতে এই বিষয়ে
ধারণা
দেয়।
৯ – ইসলাম মদ পানকে হারাম করেছে ,
চিকিৎসা বিজ্ঞান বলছে মদ পান
লিভারের জন্য ক্ষতিকর।
১০ – ইসলাম শুকরের মাংসকে হারাম
করেছে। বিজ্ঞান আজ বলছে শুকরের
মাংস লিভার, হার্টের জন্য খুবই
ক্ষতিকর।
১১- রক্ত পরিসঞ্চালন এবং দুগ্ধ উৎপাদন
এর
ব্যাপারে আমাদের চিকিৎসা
বিজ্ঞান
জেনেছে মাত্র কয়েক বছর আগে। সূরা
মুমিনূনের ২১ নং আয়াতে কুরআন এই
বিষয়ে
বর্ণনা করে গেছে।
১২ - মানুষের জন্ম তত্ব ভ্রুন তত্ব সম্পর্কে
বিজ্ঞান জেনেছে এই কদিন আগে।
সূরা
আলাকে কুরআন এই বিষয়ে জানিয়ে
গেছে ১৪০০ বছর আগে।
১৩ - ভ্রন তত্ব নিয়ে বিজ্ঞান আজ
জেনেছে
পুরুষই ( শিশু ছেলে হবে কিনা মেয়ে
হবে) তা নির্ধারণ করে। ভাবা জায়...
কুরআন এই কথা জানিয়েছে ১৪০০ বছর
আগে।
( সূরা নজমের ৪৫, ৪৬ নং আয়াত, সূরা
কিয়ামাহ’র ৩৭- ৩৯ নং আয়াত)
১৪ - একটি শিশু যখন গর্ভে থাকে তখন
সে
আগে কানে শোনার যোগ্যতা পায়
তারপর পায় চোখে দেখার। ভাবা
যায়? ১৪০০ বছর আগের এক পৃথিবীতে
ভ্রুনের বেড়ে ওঠার স্তর গুলো নিয়ে
কুরআন বিস্তর আলোচনা করে। যা আজ
প্রমাণিত ! ( সূরা সাজদাহ আয়াত নং ৯ ,
৭৬ এবং সূরা ইনসান আয়াত নং ২ )
১৫ – পৃথিবী দেখতে কেমন? এক সময়
মানুষ
মনে করত পৃথিবী লম্বাটে, কেউ ভাবত
পৃথিবী চ্যাপ্টা , সমান্তরাল... কোরআন
১৪০০ বছর আগে জানিয়ে গেছে
পৃথিবী
দেখতে অনেকটা উট পাখির ডিমের মত
গোলাকার।
১৬ – পৃথিবীতে রাত এবং দিন বাড়া
এবং কমার রহস্য মানুষ জেনেছে দুশ বছর
আগে। সূরা লুকমানের ২৯ নং আয়াতে
কুরআন
এই কথা জানিয়ে গেছে প্রায় দেড়
হাজার বছর আগে !!
আমাদের সমস্যা হল আমরা সব কিছুই
জানি... যারা নাস্তিক তারাও
জানে... পার্থক্য টা হল ' বোধ' ...
যেমন ধরুন একজন নেশাকর জানে যে
নেশা করলেই তার জীবন নষ্ট হয়ে
যাবে, যে ছেলে বাবা কে খুন
করেছে
সে জানে যে এই মানুষটি তাকে জন্ম
দিয়েছে... সব জেনে শুনেই আমরা সব
থেকে খারাপ কাজ গুলো করি...
ব্যাপারটা অজ্ঞানতার না
ব্যাপারটা '
বোধ' এর।
.. আপনার এই বোধটা থাকতে হবে।
সব মানুষের ভেতরে দুটি মানুষ থাকে।
মাঝে মাঝে একজন মনে করিয়ে দেয়-
নামাজ পড়া জরুরী তখন আরেকজন বলে –
আজ
না; কাল থেকে শুরু করব।
একজন সিদ্ধান্ত নেয়- আর মদ খাব না।
সাথে সাথে আরেকজন বলে ওঠে – আজ
খাই; কাল ছেড়ে দিব।
আগামীকাল সব সময়ই আগামীকাল।
শয়তান
খুব সুক্ষ ভাবে আমাদের ব্রেন ওয়াস
করে।
আমরা কখনোই বলিনা না যে – আমি
আর
কখনো নামাজ পড়ব না অথবা দশ বছর পর
পড়ব।
শয়তান চালাকি করে আমাদের বুঝ দেয়
এইতো কাল থেকেই পড়ব।
তবে আগামীকাল আর আসে না। এলেই
আমরা ভাল হয়ে যাব। আমরা শুধু আজকের
জন্য খারাপ।
সাফল্য ব্যার্থতা বলে আসলে কিছু
নেই।
জীবনের মূল বক্তব্য- কবর। জন্মের আজান
আদায় হয় জানাযায়। জন্মের ঋণ শোধ হল
মৃত্যুতে। এটাই সত্য। বাকি সব মিথ্যা।
Our Predictions:
কোয়ার্টার ফাইনাল
১৮ ই মার্চঃ শ্রীলংকা বনাম দক্ষিন
আফ্রিকা (শ্রীলংকা)
১৯ ই মার্চঃ বাংলাদেশ বনাম ভাড়ত
(বাংলাদেশ)
২০ ই মার্চঃ অস্ট্রেলিয়া বনাম
পাকিস্তান (পাকিস্তান)
২১ ই মার্চঃ নিউজিল্যান্ড বনাম ওয়েস্ট
ইন্ডিজ (নিউজিল্যান্ড)
সেমি ফাইনাল
২৪ ই মার্চঃ নিউজিল্যান্ড বনাম
শ্রীলংকা (নিউজিল্যান্ড)
২৬ ই মার্চঃ বাংলাদেশ বনাম
পাকিস্তান (বাংলাদেশ)
ফাইনাল
২৯ ই মার্চঃ বাংলাদেশ বনাম
নিউজিল্যান্ড (বাংলাদেশ)
নয়া ইতিহাস লিখবো আমরা
N.B=ভবিষ্যৎবাণী নয় চাওয়া মাত্র।
# নিউজিল্যান্ডের গতিদানব 'শেন বন্ড'
দুইবার সার্জারীর পরই ভয়ে ক্রিকেট
ছেড়ে দেন।
# বিশ্ববিখ্যাত ইংলিশ অলরাউন্ডার
'এন্ড্রু ফ্লিন্টফ' মাত্র একটি সার্জারীর
ভয়েই ক্রিকেট
কে গুডবাই জানিয়েছেন।
# একমাত্র ক্রিকেটার যিনি পরপর
৭টা মারাত্নক সার্জারী করেও
এখনো ক্রিকেট
চালিয়ে যাচ্ছেন। বিশ্বের কোন ফাস্ট
বোলারই দুইবারের
বেশি সার্জারী করে খেলতে পারেননি কিন্তু
তিনিই এই অসাধ্য সাধন করেছেন ।
# একমাত্র পরিশ্রমী ক্রিকেটার যার
ওজন বেড়ে যাচ্ছে বলে ক্রিকেট
ছাড়ার আশংকা ছিল
তাই তিনি ১মাসে ১২ কেজী ওজন
কমিয়ে সবাইকে আশ্চর্য
করে দিয়েছিলেন ।
# যেকোন আঘাতে তাঁর বাম পা পঙ্গু
হয়ে যেতে পারে এমন রিস্ক
থাকা সত্ত্বেও তিনিই
একমাত্র সাহসী খেলোয়ার
যিনি প্রতিটি ম্যাচে এখনো হিংস্র
বাঘের মত
বোলিং করে যাচ্ছেন !
# তিনিই একমাত্র দেশপ্রেমিক যার
একমাত্র আদরের ৫ মাস
বয়সী ছেলে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে টাইফয়েডের
সঙ্গে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ
রোগে সংকটময়
অবস্থার মুখো-মুখি, অথচ দেশের
স্বার্থে হাজার হাজার মাইল
দূরে থেকে একমাত্র ছেলের
সুস্থ্যতার জন্য দু'হাত
তুলে দোয়া করে দেশের জন্য
মাঠে নেমেছেন।
# একমাত্র ক্রিকেটার যে প্রতি ম্যাচ
শেষে হাটুতে জমে যাওয়া রস
নিজে সিরিঞ্জ
দিয়ে বের করে ফেলেন।
# তিনিই সেই ক্রিকেটার যার
প্রতিদিন ঘুম ভাঙ্গার পর ১৫মিনিট সময়
লাগে হাঁটু ভাঁজ
করে বিছানা থেকে নামতে।
# আমাদের একমাত্র খেলোয়ার
যে কিনা ইনজুরি বিধ্বস্ত অবস্থায়
বোলিং এর
কষ্টকে ভুলতে নিজেকে সান্ত্বনা দেন
এই বলে - "মুক্তিযোদ্ধারা
পায়ে গুলি নিয়েও যুদ্ধ
করে যেতে পারলে আমি কেনো সামান্য
অপারেশন
নিয়ে বোলিং করতে পারবো না।"
" আমাদের মাশরাফি বিন মুর্তজা "
খালেদা=> আমার কিন্তু
ক্ষমতা চাই?
# হাসিনা => এসব বইলা লাভ নাই।
# খালেদা => হরতালের ডাক
দিমু?
# নাহিদ=> পরীক্ষা আমি পিছায়
দিমু।
# খালেদা=> মারমু কিন্তু
পেট্রোল বোমা?
# হাসিনা=> বকর বকর একটু কমা।
# পরীক্ষার্থী=>
পরীক্ষা কি হবে না?
# খালেদ=> কিসের
পরীক্ষা বুজি না
# BNP_নেতারা => আমাগো কেউ
বাইর কর?
# আওয়ামিলীগ_নেতারা =>
তোরা জেলেই পইচা মর।
# জনগন => এর কি কোন সমাধান
নাই?
# খালেদা => কিছু
বুঝি না ক্ষমতা চাই।
# হাসিনা=> এসব বইলা লাভ নাই।
||
এই হল দেশের বর্তমান অবস্থা
বিয়ের পর
স্বামী স্ত্রীকে বলছে---
'বিয়ের আগে তোমার
কয়টা বয়ফ্রেন্ড
ছিল???'
-
-
-
-
-
এ কথা শুনে বউ
একটা থলে বের করল
যাতে কিছু
চাউলের দানা আর ২০০
টাকা ছিল.
স্বামীটি কিছু
বুঝে উঠতে পারল
না.
তাই জিজ্ঞেস করল
'এগুলা কি?'...
বউ বলল 'আমার যখনই
কোনো রিলেশন
হত
আমি এখানে একটা চাউলের
দানা ফেলতাম..'
স্বামী ভ্যাবা চেকা খেয়ে জিজ্ঞেস
করল'তাহলে ঐ ২০০
টাকা ??'
-
-
-
বউ:আরে চার
কেজি চাউল
বিক্রি
──┘─┘─────▓───┘─┘───────╬▓╬┘┘───┘─┘─
─┘────────█──────┘─┘──╫██████┼───┘──
┘───┘─────█┘──┘──────╒████████╬───┘─
──────────█╒───────┼███████████─────
┘─┘───┘───█────────████████████─┘───
───┘─────╬█╬───────██╫█████████─────
┘─┘─┘────▓██┘───────█▓▓████████▓──┘─
──────────██─────────▓┼██████─┼██╫──
┘─┘───┘───▓█▓───────────╬─┼██─┘▓██▓─
──────────▓┼█┼───┘────────▓███─╬███─
┘─────────█─██┘────────╒▓██████▓████
───┘─┘────█──██────┘████████████████
──┘─────┘─█──▓██──╬▓████████████████
──────────█┘──█████████████████╬████
┘───┘─┘───█┘┘──███▓─▓██████████─▓███
─┘────────█╒───────┘████████─██──███
┘─────┘───█┘──────┘─██████╬──██┼──█╬
──────────█╒───────▓█████────██──┘╒┼
┘─┘───┘───█┘──┘───╒█████┘─┘─┘██╒────
──────────█╒──────██████─────▓██────
──────────█┘────┘─███████─┘──┼██────
──────────▓──────┘▓███████────██╒───
──┘┼╬▓████████▓▓▓┼▓███████╬───▓█╬───
─█████████████████████████▓───┼█▓──┘
┘█████████████████████████╒────█▓───
──████▓───█▓▓████████████┘─────██───
───█████──▓─┘─┘╬███████┼──────╫██───
────█████─▓┘───███████┼──────┘▓██───
─────▓███╬▓───███████╬────────╬╬█╒──
─────┘╬████──▓██████╬┘────────▓▓▓───
────────▓██──██████╫──────┘───╒─────
─┘───────┼██▓█████───┘──────────────
──┘───────▓█████▓───┘───────┘───────
─────┘───┘▓╬███▓─┘─────┘───────┘────
──────┘───▓▓████┼─────────┘───────┘─
─────────┘▓████▓┼╬─┘─────┘─┘─┘──────
┘─────────██████──╬┼────────────┘─┘─
─┘─┘──────███╬▓██▓───┘─────────────┘
────┘────████──███╬───┘─┘───────────
─┘──────▓███▓──╒█╬───┘──────────────
───────┼███▓──────────┘─────┘───────
───────████────────────┘─┘─────────┘
┘─────███─▓─────┘─┘─┘───┘─┘─────────
───┘─▓█▓─┘█┘───┘─┘──────────────────
────▓██─┘─█┘──────┘─────┘───────┘───
───┼███╒──█╒─┘─┘───┘─┘───┘──────────
───████┘──█┘────┘─────┘─┘───────┘───
─┘▓█▓▓█───█╒─┘─────┘─────────┘─────┘
┼▓██┘┼▓───█┘──┘───────────┘─────┘───
▓███─┼╬┘─┘█──────────┘────
Sobai koi thake eei pager member
.all are inactive kno ??
জাহান্নামের ভয়াবহতাঃ
হযরত রাসূলে কারীম (সঃ) একবার
হযরত জিবরাঈল (আঃ)
কে বললেনঃ জিবরাঈলঃ (আঃ)
বলুন তো , জাহান্নামের আগুন কেমন
হবে ?
জিবরাঈল (আঃ)
বললেনঃ জাহান্নামের আগুন
কঠিন কৃষ্ণবর্ণ , ভীষণ অন্ধকার !
যদি সুঁচের মাথা পরিমাণ আগুনও
দুনিয়াতে ছেড়ে দেওয়া হয়
তাহলে এই পৃথিবীর সব কিছু
জ্বলে ভষ্ম হয়ে যাবে ।
যদি জাহান্নামীদের কাপড়
পৃথিবী ও আকাশের
মাঝখানে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় ,
তাহলে এর দুর্গন্ধে পৃথিবীর সকল
প্রাণী মারা যাবে ।
যদি জাহান্নামের জাককূম
গাছের এক ফোটা রস এই
দুনিয়াতে ছেড়ে দেয়া হয় ,
তাহলে এই পৃথিবীতে মানুষের
বসবাস করা কঠিন , দুর্বিসহ
হয়ে পড়বে । যে ঊনিশজন
ফিরিশতা জাহান্নাম
নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে আছেন ,
তাদের একজনও যদি এই
দুনিয়াতে আত্নপ্রকাশ
করে তাহলে তাদের বিকট ধ্বনি ও
আকৃতি দেখে সকল মানুষ
মারা যাবে । পবিত্র
কুরআনে জাহান্নামে যেসব
জিঞ্জিরের কথা বলা হয়েছে ,
তার একটিও যদি এই
পৃথিবীতে ছেড়ে দেওয়া হয়
তাহলে তার ওজন এই পৃথিবী সহ্য
করতে পারবে না ।
এতটুকু শোনার পর রাসূল (সঃ)
বললেনঃ জিবরাঈল ! ব্যস হয়েছে ।
রাসূল (সঃ) কাঁদতে লাগলেন ,
জিবরাঈল (আঃ) ও
কাঁদতে লাগলেন । রাসূল (সঃ)
জিবরাঈল (আঃ)
কে বললেনঃ আপনিও কাঁদছেন
কেন ? আপনি তো আল্লাহর
সবচেয়ে নিকটতম ফিরিশতা ।
জিবরাঈল (আঃ)
বললেনঃ হে আল্লাহর রাসূল (সঃ) !
যদি আল্লাহ তা'য়ালা আমাকে এই
মর্যাদা থেকে অব্যাহতি দেন
তাহলে কে আমাকে রক্ষা করবে ?
(এ জন্য আমিও জাহান্নামের
ভয়ে কাঁদতেছি)
** ফকীহ আবুল লাইস বলেনঃ এই হযরত
জিবরাঈল (আঃ) ! যিনি আল্লাহ
তা'য়ালার দরবারে সর্বশ্রেষ্ঠ
ফিরিশতা , তাঁর কোনো পাপ নেই
। তিনিও আল্লাহর ভয়ে কাঁদছেন ।
অথচ
আমরা পাপী নির্বোধেরা একটু
ভেবেও দেখি না ।
# আল্লাহ আমাদের সকলকে তাঁর
সঠিক পথে চলার তাওফিক দান করুন
। (আমীন)
মেয়েঃ তুমি আমাকে ভালবাসা।
ছেলেঃ অনেক ভালবাসি।
মেয়েঃ তুমি আমার জন্য
কি করতে পার।
ছেলেঃ তোমার জন্য আমি সবকিছু
করতে পারি।
মেয়েঃ তাহলে আমাকে ওই
আকাশের চাঁদটা এনে দাও।
ছেলেঃ হারামজাদি, তাহলে ঈদ
কি তর বাপের মুখ দেখে করব
এক গরীব লোক এক থোকা আঙ্গুর
নিয়ে হযরত
মুহাম্মদ (সঃ) এর কাছে উপহার
দিলো।
পাশেই বিভিন্ন
সাহাবীরা উপস্থিত ছিলেন।
রাসুল (সঃ) আঙ্গুরের
থোকা থেকে একটা আঙ্গুর
ছিড়ে মুখে দিলেন, তারপর এক এক
করে সবগুলো আঙ্গুর
খেয়ে ফেললেন কিন্তু
পাশে বসে থাকা সাহাবীদের
কাউকেই আঙ্গুর খেতে সাধলেন
না।
চোখের
সামনে প্রিয় নবীর এভাবে আঙ্গুর
খাওয়া দেখে গরীব লোকটি অনেক
খুশী হলো, তারপর রাসুলের কাছ
থেকে বিদায়
নিয়ে চলে গেলো।
লোকটি চলে যাবার
পর এক
সাহাবী রাসুল
(সঃ) কে জিজ্ঞাসা করলেন,
ইয়া রাসুলুল্লাহ!
আপনি কিভাবে একাই সব আঙ্গুর
খেয়ে ফেললেন, আমাদের
কাউকে একটু
ভাগ দিলেন না! সাহাবীর প্রশ্ন
শুনে রাসুল (সঃ)
মুচকি হেসে উত্তর দিলেন,
"আমি একাই সব
আঙ্গুর
খেয়ে ফেলেছি কারন
আঙ্গুরগুলো টক
ছিলো। যদি আমি তোমাদের
কে আঙ্গুর
খেতে সাধতাম,
তোমাদের মুখভঙ্গি দেখেই
হয়তো লোকটি বুঝে ফেলতো এবং কষ্ট
পেতো।
তাই আমি চিন্তা করে দেখলাম,
যদি আঙ্গুরগুলো আমি একাই
আনন্দের
সাথে খেয়ে ফেলি লোকটি খুশি হবে এবং এটাই
সবদিক
দিয়ে ভাল"।
রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর পুরো জীবন
টাই
এমন অসংখ্য উদাহরণ
দিয়ে পরিপূর্ণ।
আমরা জন্মসূত্রে যারা মুসলিম,
সেগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ
করতে পারলে পৃথিবীর
অনেক কিছুই পাল্টে যেতো।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে রাসুল
(সঃ) এর
রেখে যাওয়া শিক্ষাগুলোকে আমাদের
জীবনে কাজে লাগানোর
তৌফিক
দিন।
সকলেই খাস দিলে বলুন "আমিন"
মেয়েঃ বাবা একটা important
কথা ছিল...!
বাবা: বলো..!
মেয়ে:
আমি একটা ছেলেকে ভালবাসি কিন্তু
সে America থাকে →Website
এআমাদের পরিচয় হয়...!
→Facebook এ আমাদের বন্ধত্ব হয়...!
→Wathsapp এ চ্যাট হয়...!
→Skype তে সে আমাকে Propose করে
→Viber এ আমরা ২ মাস প্রেম করি...!
↓ বাবাঃ সত্যি...? তাহলে →Twitter
এ
বিয়ে কর
→Tango হানিমুন কর...!
→eBUDDY থেকে baby নাও
→Gmail দিয়ে রিসিভ কর...!
Husband ভাল না লাগলে
→ Bikroy. com এ sell করে দাও....!
0.facebook চালাচ্ছিলাম।
তো একটা মেয়ে একটা
photo tag করলো ।
আমি যেহেতু photo দেখতে পারছিনা,
সবার কমেন্ড
গুলা দেখতে ছিলাম।
কমেন্ড গুলা ছিল,,, একজন লিখছে
nice....
আরএকজন লিখছে 4 জনই অনেক
সুন্দর।
।
এরকম অনেক কমেন্ড।।। যেহেতু 0.
চালাছিলাম
তাই কমেন্ড
দেখে বুঝতে পারলাম 4 জনের সুন্দর
ছবি। ভাবলাম আমিও একটা কমেন্ড
করি।
আমার কমেন্ট....
সুন্দর হইছে।
কিন্তুু 4 জনের মধ্য
আপনি কোনটা?
কমেন্ড করার
সাথে সাথে
Block খাইলাম।
আমি পুরাই অবাক
কারন টা কি?
পরে অন্য একটা আইডি
থেকে ঢুকে যা দেখলাম......... পিকচার
গুলো 4 টা কুকুরের ছিল........
২ জন পাগল
একটি পাগলা গারদে বসে ছিল।
একজন
ছিল
গামছা পরা, আরেকজন ছিল
ন্যাংটা।
হঠাত্ গামছা পরা পাগল
ন্যাংটা পাগলকে বলল, তুই
তো দেখি একেবারেই পাগল
হয়ে গেছিস!
ন্যাংটা পাগল : কেন?
গামছা পরা পাগল : আজ
মন্ত্রী আসবে আমাদের
পাগলা গারদ
পরিদর্শন করতে আর তুই
ন্যাংটা হয়ে বসে আছিস?
ন্যাংটা পাগল : এখন
আমি কী করি বল
তো?
গামছা পরা পাগল : নে ধর, অন্তত
আমার গামছাটা পরে থাক।
এক বাসায় স্বামী-স্ত্রীর
মধ্যে সারাদিন
ঝগড়া চলে।
অথচ, তাদের পাশের বাসায় দিন-
রাত
হাসির শব্দ শোনা যায়। একদিন ঐ
স্বামী পাশের বাসার
ভদ্রলোকের
কাছে জানতে চাইলোঃ আচ্ছা ভাই,
আমার স্ত্রী তো সারাদিন আমার
সাথে ঝগড়া করে।
আর আপনার বাসা থেকে সবসময়
হাসির আওয়াজ
পাই।
আপনারা ঝগড়া না করে এত
সুখে কি করে থাকেন, বলুন তো?
ভদ্রলোক
রেগে বললেনঃ কে বলেছে আমরা সুখে ক
–
ইয়ে মানে
তাহলে যে আপনার .
বাসা থেকে সবসময় হাসা-হাসির
আওয়াজ
আসে? – আরে ধুর মিয়া, আমার বউ এর
সাথে সবসময়
ঝগড়া লেগেই আছে।
.
আর ঝগড়া হলেই ও হাতের
কাছে যা পায়,
আমার দিকে ছুঁড়ে মারে।
.
আমার গায়ে লাগলে খুশিতে বউ
হাসে,
আর না লাগলে খুশিতে আমি হাসি
।
এক জমিদার
বাড়িতে চুরি হয়েছে ।
জমিদার গেছে থানায়
জি.ডি করতে ।
পুলিশঃ কিভাবে বাড়িতে
চুরি হল ? জমিদারঃ Cuting the
বাঁশের বেড়া ঢুকিং the
চোর taking the
আসবাবপত্র ভাগিং the
door.
পুলিশঃ What is the বাঁশের বেড়া ?
জমিদারঃ Some bamboo
খাঁড়া খাঁড়া other
bamboo পাতাল পাড়া ,
তার উপর পেরেক
মারা that is called বাঁশের বেড়া..
পুলিশঃ অজ্ঞান !!
●চান্দু একবার
বাংলা পরীক্ষা দিতে গেলো!!
পরীক্ষায় সবই কমন শুধু রচনা বাদে!!
রচনা আসছে হাঁস নিয়ে!! কিন্তু চান্দু
বেচারা তো আর এইটা পড়ে নাই!!
তবুও
সে চেষ্টা করলো!! আসুন দেখি তার
চেষ্টাটা কেমন হয়েছিলো!!
হাঁস(যেই প্রাণী সারাক্ষণ
প্যাঁকপ্যাঁক
করে আর খায়)
আমি হাঁস পছন্দ করি!! আমার বাসার
সবাইও মনে হয় পছন্দ করে!! যদিও
আমাকে বলে না, কিন্তু আমি বুঝি!!
হাঁস পানিতে থাকে!! আমিও
পানি খাই!! আমার পাশের বাসার
আঙ্কেল মদ খায়!!
মদ খুব খারাপ একটা জিনিস!!
এইটা কিন্তু
আমি বলি নাই!!
এইটা জ্ঞানী গুণী লোকেরা বলছে!!
আমার একটা লাঠি আছে!!
লাঠি পানিতে সাতার কাটে হাঁস
ও
পানিতে সাতার কাটে!! মনে হয়
তারা আপন ভাইবোন!!
হাঁস পানিতে গোসল করে আমিও
পানিতে গোসল করি!! আমার গোসল
করতে মাত্র পাঁচ মিনিট লাগে কিন্ত
হাঁস সারাদিন লাগিয়ে গোসল
করে!!
এই জন্য হাঁস দেখতে এত সাদা!! আর
আমার গাঁয়ের রঙটা একটু ময়লা!!
বেশি না,
সামান্য ময়লা!! আমি হাঁস খুব
ভালোবাসি!! হাঁসও আমাকে খুব
ভালোবাসে!!
একটা কথা বলতে ভুলে গেছি!!
হাঁস দেখতে ঠিক আমার বউয়ের মত!!
একদিন রাতের বেলা মন্টু আর ঝন্টু
মিলে অনেকগুলো আম
চুরি করসে।
কিন্তু এইগুলা কোথায়
ভাগাভাগি করবে বুঝতে পারছিলনা।
সামনেই একটা কবরস্থান ছিল।
তারা দেওয়াল টপকে কবরস্থানের
ভিতর ঢুকে পড়লো।
কিন্তু দেওয়াল
পার হওয়ার সময়
দুইটা আম
ঝাঁকি খেয়ে পড়ে গেলো।
তারা সেটা তোলার সময়
পেলোনা।
তো এক মাতাল সেই
রাস্তা দিয়া
যাইতেছিল।
কবরস্থানের পাশ
দিয়ে যাওয়ার সময় শুনতেছে---
"একটা তোর, একটা আমার,
একটা তোর, একটা আমার।"
এই শুনে মাতাল দ্রুত হাঁটা দিল।
সামনেই এক পুলিশের
দেখা পেয়ে বলতেসে, "ভাই,
কবরস্থানে ভূত আছে।
লাশ
ভাগাভাগি করতাসে।
আরেকটু
হইলে আমারেও খাইসিলো।
অনেক
কষ্টে বাঁইচা আসছি।"
পুলিশ বলতেসে, "চলেন
দেখি কোথায়
আপনার ভূত?"
দুইজনেই কবরস্থানের
কাছে পৌছে শুনতেছে---
"একটা তোর, একটা আমার,
একটা তোর, একটা আমার।"
পুলিশ
তো ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেসে।
হঠাৎই মন্টু তা বুজে বলে উঠলো,
"তাইলে দেওয়ালের ওই পাশের
দুইডারে কি করবি?"
এই শুনে পুলিশ আর মাতাল
'চাচা আপন
প্রান বাচা' বলেই দে দৌড়.......।।
এক নোয়াখাইল্লা কল
সেন্টারে ফোন
দিল ।ওপাশ থেকে বললো বাংলার
জন্য
এক চাপুন ইংরেজির জন্য দুই
চাপুন। :আপা, নোয়াখালির জন্য
কত
চাইপ্তাম, :বাংলার
জন্য ... :আরে আমি কইতাছি নোয়াখালির
জন্য কত চাইপ্তাম.! কেউ কিছু
বলে না দেইখা লোক টা বাংলাই
বেচে নিলো । :তানিয়া বলছি কিভাবে সাহায্য
করতে পারি ? :হেলু
আফা আমারে এক্কান
ফেসবুক
আইডি খুলি দেনতো। :দেখুন
ফেসবুক
আইডি খুলতে হলে তো আপনার
ইন্টারনেট সংযোগ লাগবে সেজন্য
আপনাকে আগে. . . . :আরে ঐসব
ইন্টারনেট ,ফিন্টার্নেট দরকার
নাই
আপনি আমারে এক্কান ফেসবুক
আইডি খুলে দেন নাম দিবেন
'নোয়াখালির
হোলা তিনশো টেয়া তোলা'। :দেখুন
স্যার ফেসবুক
আইডি খুলতে হলে আপনি নিকটস্থ
সাইবার
ক্যাফে ... :আচ্ছা আমি কফি খাইয়া লইতেছি আপনি আইডি খুলে রাখবেন,
আমি দুই মিনিট পরে ফোন
দিতেছি। কেউ
হেতেরে গরুর ট্যাবলেট খাওয়া,
খাইয়া বুদ্ধি বাড়ুক
●পুলিশ এক মাতালকে ধরেছে....
পুলিশঃ কোথায় যাচ্ছিস?
মাতালঃ মদ
খাওয়া যে ক্ষতিকারক
তার
সম্বন্ধে লেকচার
শুনতে যাইতাছি..
পুলিশঃ এত রাত্রে কে লেকচার
দিবে ?
মাতালঃ আমার বউ!!
ফিরে দেখা -2014
# গালি অফ
দি ইয়ারঃ ফইন্নির ঘরের ফইন্নি!!
#
লুইচ্যা অফ দি ইয়ার = রুবেল আর হ্যাপি
#
বিজ্ঞাপন অব দ্যা ইয়ার = এখানেই ডট
কমের মাইরালাইচে রে !
# বিয়া অব
দ্যা ইয়ার = রেলমন্ত্রী - হনুফা !
# কমেন্ট
অফ দি ইয়ার = এড মি ,আই এম ব্লক !
#
আবেদন অফ দি ইয়ার = মাইরালা কেউ
আমারে মাইরালা !
# প্রশ্ন অফ দি ইয়ার
= (রেলমন্ত্রীর বিবাহে) আপনার
অনুভূতি কি ? (মুন্নী সাহা)
# কারণ অফ
দি ইয়ার = ফেসবুক না থাকলে প্রশ্ন ফাস
হইতো না এটা বন্ধ কর প্রশ্ন ফাস কমবে !
(নাহিদ কাক্কু)
# রেকর্ড অফ দি ইয়ার =
সাকিবের এক ম্যাচে একশো ও দশ
উইকেট,তাইজুলের
ওয়ানডে অভিষেকে হ্যাটট্রিক !
#
ড্রেস অফ = দি ইয়ার পাখি !
# মঞ্চ অফ
দি ইয়ার = গনজাগরন মঞ্চ ! —
এক গ্লাস পানির উপকারিতাঃ
Bismillah er sathe sunnat mene......pani khele
১. এক গ্লাস পানি ঘুম থেকে উঠার
সাথে সাথেযদি আপনি পান করেন,
তবে শরীরের সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সক্রিয়
হয়ে যায়।
২. এক গ্লাস পানি যদি আপনি খাবার
খাওয়ার আধা ঘণ্টা আগে পান করেন
তবে এটা খাবার হজমে সাহায্য করবে বেশি।
৩. এক গ্লাস পানি গোসলের আগ
মুহূর্তে আপনি পান করলে এটা আপনাকে উচ্চ
রক্তচাপ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করবে।
৪. এক গ্লাস পানি ঘুমাতে যাওয়ার আগ
মুহূর্তে যদি পান করেন তবে আপনাকে হৃদরোগ
এবং হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে সাহায্য
করবে।
বিয়ের পর স্বামী স্ত্রী কবিতার
মাধ্যমে ঝগড়া করছেঃ
স্বামীঃ আতা গাছে তোতা পাখি
ডালিম গাছে মৌ,
আগে জানলে আনতাম না ঘরে এমন
ঝগড়াটে বউ।।
স্ত্রীঃ নোটন নোটন পায়রা গুলি
ঝোটন বেঁধেছে ,
আমাকে বিয়ে করতে তোমায়
কে বলেছে?
স্বামীঃ ঐ দেখা যায়
তালগাছ
ঐ আমাদের গাঁ,
বিয়ের
আগে লক্ষী মেয়ে,
কিছুই চাইতো না।
স্ত্রীঃ হাড়- কিপ্টা………।
স্বামীঃ আয় ছেলেরা আয়
মেয়েরা
ফুল তুলিতে যাই,
বিয়ের পরে এখন
শুধু
করে যে খাই খাই।।
স্ত্রীঃ ছিপখান তিন দাঁড়
তিন জন মাল্লা,
কি আছে কপালে জানেন
শুধু আল্লাহ।।
স্বামীঃ ভোঁর হল দোড় খোল
খুকুমনি উঠোরে,
ভালো যদি না লাগে বাপের
বাড়ী ছোটরে।।
স্ত্রীঃ আগডুম বাগডুম
ঘড়ারডুম
সাঁজে,
আগে বুঝি নাই
তুমি এত বাজে।।
স্বামীঃ আয়
বৃষ্টি ঝেঁপে ধান
দিবো মেপে,
আর
বেশি চিল্লাইলে ধরবো গলা চেপে।।
স্ত্রীঃ আগে কি বলতে মনে আছে ??
পূরণ করতে তোমার মনের সাধ,
আকাশ থেকে আইনা দিমু
চাঁদ।।
এখন বাজার থেকে শাড়ি আনাও
বাদ, কে জানত আগে,
প্রেমে এত খাঁদ।
তাহাজ্জুদের বিভিন্ন আদব
ঘুমাবার আগে তাহাজ্জুদের নিয়ত
করে ঘুমাতে হবে। এতে সে শেষ
রাত্রে ঘুম থেকে জেগে নামায
পড়তে সক্ষম না হলেও তার জন্য
তাহাজ্জুদের সওয়াব লিখা হবে।
হযরত আবু দারদা (রাঃ) নবী (সাঃ) এর
নিকট হতে বর্ণনা করে বলেন,
তিনি বলেছেন,
“রাত্রে উঠে তাহাজ্জুদ পড়বে এই নিয়ত
(সংকল্প) করে যে ব্যক্তি নিজ বিছানায়
আশ্রয় নেয়, অতঃপর তার চক্ষুদ্বয়
তাকে নিদ্রাভিভূত
করে ফেলে এবং যদি এই অবস্থাতেই
তার ফজর হয়ে যায় তবে তার আমলনামায়
তাই লিপিবদ্ধ হয় যার সে নিয়ত (সংকল্প)
করেছিল। আর তার ঐ নিদ্রা তার
প্রতিপালকের তরফ হতে সদকাহ্ (দান)
রুপে প্রদত্ত হয়।” (নাসাঈ, ইবনে মাজাহ্,
ইবনে খুযাইমাহ্, সহীহ তারগীব ৫৯৮নং)
●সিনেমা vs বাস্তব●
সিনেমাঃ
কোনো বিশেষ কারনে নায়িকার মন খারাপ।
অতঃপর ঠাস করে দরজা বন্ধ করে, ধপাস
করে বিছানায় শুয়ে বালিশ জড়িয়ে নায়িকার
গলা ফাটিয়ে কান্না.....।
বাস্তবঃ
বিশেষ কারনে মেয়েটির মন খারাপ।
অতঃপর ফেসবুকে লগ ইন করে স্ট্যাটাস......
"mon khub kharap, manush keno emon kore?"
তারপর ৫মিনিটেই ১৫৭ লাইক, ১২১ টা কমেন্ট।
মেয়ের মুখে হাসি....!!
●সিনেমা vs বাস্তব●
সিনেমাঃ
কোনো বিশেষ কারনে নায়িকার মন
খারাপ।
অতঃপর ঠাস করে দরজা বন্ধ করে, ধপাস
করে বিছানায় শুয়ে বালিশ
জড়িয়ে নায়িকার
গলা ফাটিয়ে কান্না.....।
বাস্তবঃ
বিশেষ কারনে মেয়েটির মন খারাপ।
অতঃপর ফেসবুকে লগ ইন
করে স্ট্যাটাস......"mon khub kharap,
manush keno emon kore?"
তারপর ৫মিনিটেই ১৫৭ লাইক, ১২১
টা কমেন্ট।
মেয়ের মুখে হাসি....
একটা রেকর্ড গড়লে কেমন হয়?
বাংলাদেশে তো কয়েক দিন পর
পর
নতুন
নতুন রেকর্ড তৈরী হচ্ছে।
আমরাও
একটা করি।
আমরা ফেসবুকে একটা কাজ
করছি সবাই
মিলে। এতে আপনারাও আমাদের
সাহায্য
করতে পারেন। আমরা ১৬
ডিসেম্বরে ফেসবুকে সবার
প্রোফাইল
পিকচার চেঞ্জ
করে বাংলাদেশের
জাতীয় পতাকা দিব।
তাহলে এটাও
হতে পারে একটা অনেক বড়
রেকর্ড।
ইতিহাসে নতুন আরেকবার
বাংলাদেশের
নাম ছাপবে। সবাই বলে,
আজকালের
ছেলেমেয়েরা নাকি অপদার্থ।
It`s
Show
time.
চল আমরাও তাঁদের দেখিয়ে দেই
আমরাও
দেশের জন্য কম হলেও কিছু
করতে পারি।।
প্লিজ আপনারা শেয়ার
করে সবাইকে জানিয়ে দিবেন।
চেষ্টা করতে তো আর দোষ নেই।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Telephone
Website
Address
Laxmipur
Amnura
6303
Amnura Chapainawabgonj
Amnura, 0781
Join our Group page https://m.facebook.com/groups/amnurakm/ Admin number Abdul Jolil Masud ( 8801